চাকুরী নিয়ে কানাডায় পরিবারসহ স্থায়ী হওয়ার সুযোগ



নিউজ ডেস্ক

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী তিন বছরে প্রায় ১০ লাখ অভিবাসী নেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে কানাডার জাস্টিন ট্রুডোর লিবারেল সরকার।

তিনটি ক্যাটাগরিতে এই অভিবাসী নেওয়া হবে। ইকোনমিক মাইগ্র্যান্ট, ফ্যামিলি ও শরণার্থী ক্যাটাগরি। যেহেতু সব প্রোগ্রামে আবেদনকারীগণ সরাসরি বাংলাদেশ থেকে আবেদন করতে পারছে না, তাই প্রয়োজন কানাডা ও বাংলাদেশি অভিবাসন আইনজীবীর সমন্বয়ে আবেদন করা ও প্রক্রিয়াটি সম্পূর্ণ করা। প্রায় এক লাখ বাংলাদেশি বর্তমানে কানাডায় পরিবারসহ বসবাস করেন। কানাডায় মোট জনসংখ্যার পাঁচ ভাগেরও কম নেটিভ, বাকি সবাই অভিবাসী। একটু সচেতনভাবে আবেদন করলে আপনিও পারেন এই সংখ্যা আরও বাড়িয়ে দিতে।

যোগ্যতাসম্পন্ন দক্ষকর্মী এবং পেশাজীবীরাই কানাডায় স্থায়ীভাবে বসবাস ও কাজ করার সুযোগ পাচ্ছেন। আগেও অনেকে স্থায়ী হয়েছে কিন্তু বর্তমানে শর্ত অনেক শিথিল হয়ে যাওয়ার সুযোগ বেড়ে গেছে। অধিক দক্ষ লোকজনের প্রয়োজন পড়ায় আগামী তিন বছরে কানাডা প্রায় ১০ লাখ নতুন অভিবাসীদের বসবাস ও কাজ করার সুযোগ তৈরি করে দিবে বলে ঘোষণা দিয়েছে।

অনেকেই মনে করছে কানাডা সরকার শুধুমাত্র বাংলাদেশ থেকে লোক নিবে কিন্তু বাস্তবতা হলো এই অভিবাসী শুধু বাংলাদেশ থেকে নয়, সারা পৃথিবী থেকে নেওয়া হবে। শুনতে খারাপ লাগলেও বলা যায়, কানাডার জব মার্কেটে বাংলাদেশিদের দক্ষতার কিছুটা ঘাটতি রয়েছে। তাছাড়া বাংলাদেশিদের ইংরেজি বলার দক্ষতা এশিয়া ও উত্তর আমেরিকার কয়েকটি দেশের তুলনায় কম।

কানাডা অভিবাসন সম্পর্কে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী এবং আন্তর্জাতিক ইমিগ্রেশন আইন বিশেষজ্ঞ শেখ সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, দক্ষ ও সংশ্লিষ্ট পেশায় অভিজ্ঞ লোক ছাড়া কোন অবস্থাতেই কানাডায় জব পাওয়া সম্ভব না। সেই ক্ষেত্রে যাদের প্রকৃত স্কীল্ড সার্টিফিকেট ও সংশ্লিষ্ট কাজের অভিজ্ঞতা রয়েছে তাদেরই সঠিক প্রক্রিয়া অনুসরণ করে আবেদন করতে পারেন।

প্রচলিত এক্সপ্রেস এন্ট্রি, নতুন নতুন পিএনপি এবং ট্রেড স্কিল্ড প্রোগ্রামের আওতায় কানাডা সরকার তাদের চাহিদা পূরণ করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। দক্ষ ও অভিজ্ঞ বাংলাদেশি লোকজনদের এই সুযোগটি নেওয়া উচিত। আগ্রহী লোকজন একজন অভিজ্ঞ ইমিগ্রেশন আইনজীবীর মাধ্যমে প্রয়োজনীয় পরামর্শ গ্রহণ ও ফাইলটি প্রসেস করতে পারেন। নিজ নিজ যোগ্যতা অনুযায়ী সঠিক প্রোগ্রাম নির্বাচন এবং সঠিক সময়ে সঠিকভাবে আবেদন ও ফলোআপ করার মধ্যেই সাফল্য পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। মূলত ট্রেড স্কিল্ড ও হাই স্কিল্ড ইমিগ্রেশনের মাধ্যমে বাংলাদেশি যোগ্য লোকজন কানাডায় যাওয়ার সুযোগ পেতে পারে।

হাই স্কিল্ড ইমিগ্রেশন

এক্সপ্রেস এন্ট্রি ও পিএনপি দুই উপায়ে আবেদন করে স্থায়ীভাবে কানাডায় বসবাস করার সুযোগ পাওয়া যায়।

এক্সপ্রেস এন্ট্রি : সর্বোচ্চ বয়স ৩০, আইইএলটিএস ৭, মাস্টার্স বা অনার্স ডিগ্রি এবং সঙ্গে এক বছরের সংশ্লিষ্ট কাজের অভিজ্ঞতা থাকলে অনেক কম খরচে এক্সপ্রেস এন্ট্রির মাধ্যমে স্বল্প সময়ে পরিবারসহ কানাডায় স্থায়ী হওয়া যায়।

পিএনপি : আইইএলটিএস কমপক্ষে প্রতিটি ব্যান্ডে ৬ এবং ওভারঅল ৬.৫। বয়স সর্বোচ্চ ৪৫ বছর পর্যন্ত নির্দিষ্ট কিছু পেশাজীবীরা পিএনপি প্রোগ্রামের মাধ্যমেও আবেদন করতে পারেন। এই বিষয়ে দক্ষ আইনজীবীর সহায়তার কোনও বিকল্প নাই।

ট্রেড স্কিল্ড প্রোগ্রাম

অতি সম্প্রতি কানাডার প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণা অনুযায়ী আগামী তিন বছরে এই প্রোগ্রামসহ অন্যান্য প্রোগ্রামে প্রায় ১০ লাখ লোক কানাডায় কাজ করার সুযোগ পাবেন। তবে যেহেতু কানাডায় ট্রেড স্কিল্ডে কাজের সুযোগ বেশি এবং প্রচুর লোকজনের প্রয়োজন হয় সুতরাং শুধুমাত্র এই ক্যাটাগরিতেই সর্বাধিক সংখ্যক লোকজন অভিবাসনের সুযোগ পাবেন। তবে মনে রাখতে হবে ট্রেড স্কিল্ড এর মেয়াদকাল অন্ততপক্ষে ০২ বছর হতে হবে অথবা এইচ.এস.সি ভোকেশনাল, যেমন: ক) ইলেক্ট্রিকাল ওয়ার্কস অ্যান্ড মেইনটেন্যান্স খ) ইলেকট্রনিক্স কন্ট্রোল অপারেশন অ্যান্ড মেইনটেন্যান্স গ) মেশিন টুলস্ অপারেশন অ্যান্ড মেইনটেন্যান্স ঘ) অটোমোবাইল ঙ) বিল্ডিং কন্সট্রাকশন আন্ড মেইনটেন্যান্স চ) কম্পিউটার অপারেশন অ্যান্ড মেইনটেন্যান্স। প্রচুর বেতন, থাকা খাওয়ার সুবিধা, ভালো কাজের পরিবেশ, সামাজিক নিরাপত্তা, স্থায়ী হবার অপার সম্ভবনা ইত্যাদি বিষয়াদি বিবেচনা করলে এই প্রোগ্রামটি অনেকের জন্যই একটি উপযুক্ত একটি প্রোগ্রাম।

অধিক ও মানসম্পন্ন বেতন, থাকা-খাওয়ার সুবিধা, ভালো কাজের পরিবেশ, সামাজিক নিরাপত্তা, স্থায়ী হওয়ার অপার সম্ভাবনা ইত্যাদি বিষয়াদি বিবেচনা করলে এই প্রোগ্রামটি অনেকের জন্যই একটি উপযুক্ত একটি প্রোগ্রাম।

এই সব প্রোগ্রামের আওতায় বাংলাদেশের বিভিন্ন পেশাজীবীর আবেদন করার সুযোগ রয়েছে। এই বিষয়ে দীর্ঘদিন কাজ করার অভিজ্ঞতা রয়েছে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী আলহাজ শেখ সালাহউদ্দিন আহমেদের।

এই বিষয়ে মতামত জানতে চাইলে শেখ সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, শুধুমাত্র প্রকৃতপক্ষেই যারা যোগ্যতা রাখেন তাদের আর দেরি করা ঠিক হবে না। ২০১৮ সালে যেহেতু দক্ষ ও অভিজ্ঞ লোকজনের কোটা অনেক বেশি সুতরাং আবেদন করতে ইচ্ছুক লোকজনদের সবকিছু জেনে প্রস্তুতি নেওয়ার এখনই উপযুক্ত সময়। তবে তিনি জোর দিয়ে বলেন, অযোগ্য ব্যক্তিরা অযথাই আবেদন করে দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট করবেন না।

আগ্রহী ব্যক্তিরা এই বিষয়ে সরাসরি আন্তর্জাতিক অভিবাসন আইন বিশেষজ্ঞ আলহাজ শেখ সালাহউদ্দিন আহমেদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন।

আপনার পূর্ণাঙ্গ জীবনবৃত্তান্ত পাঠাতে পারেন এই ই-মেইল [email protected] ঠিকানায়। এ ছাড়া ভিজিট করুন www.wwbmc.com ওয়েবসাইটে। ঢাকার উত্তরায় ৭ নম্বর সেক্টরের ৫১ সোনারগাঁও জনপথে অবস্থিত খান টাওয়ারে ওয়ার্ল্ডওয়াইড মাইগ্রেশন কনসালট্যান্টস লিমিটেডের অফিসেও সরাসরি এসে খোঁজ নিতে পারেন।

এছাড়া ফোনে প্রাথমিক তথ্যর জন্য কথা বলতে পারেন ০১৯৬৬০৪১৫৫৫, ০১৯০৪০৩৬৮৯৯, ০১৯৯৩৮৪৩৩৪০, ০১৯০৯০৮৩৯৬২, ০১৯০৯০৮৩৯৬৩, ০১৯০৪০৩৬৮৯৮, নম্বরে। হাল নাগাদ তথ্য পেতে ভিজিট করতে পারেন www.facebook.com/WorldwideMigrationConsultantsLtd এই ঠিকানায়।

   

পিরোজপুরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, পিরোজপুর
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

পিরোজপুরে পূর্ব শত্রুতার জের ধরে ধারাল অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে সোহাগ শেখ (৩৩) নামের এক যুবককে হত্যা করেছে প্রতিপক্ষরা।

সোমবার (২২ এপ্রিল) রাত সাড়ে ১০ টার দিকে পিরোজপুর সদর উপজেলার কদমতলা ইউনিয়নের ভৈরমপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে ।

নিহত সোহাগ পিরোজপুর সদর উপজেলার কদমতলা ইউনিয়নের ভৈরমপুর গ্রামের সিদ্দিক শেখের পুত্র।

নিহতের ভাই সিপন শেখ জানান, সোহাগ শেখকে মাতুব্বর বাড়ির মসজিদের পাশে স্থানীয় শামসু ও এমামসহ কয়েকজন সোহাগকে ধারাল অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করেন। এর আগেও তার ভাইকে কয়েকবার মেরে ফেলার হুমকি দিয়েছিলেন প্রতিপক্ষের লোকজন।

তিনি আরও জানান, এলাকায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে একটি পক্ষের সঙ্গে সোহাগ ও তার পরিবারের বিরোধ ছিল। গত ইউপি নির্বাচনের পর শহিদুল নামে একজন খুন হন। তিনি মামলার প্রধান আসামি করা হয়েছিল নিহত সোহাগ শেখকে। গত চার মাস আগে সোহাগ সেই মামলায় কারাগার থেকে জামিনে মুক্ত হয়। সেই পূর্ব শত্রুতার কারণে পরিকল্পিতভাবে তার ভাই সোহাগ শেখকে হত্যা করা হয়েছে বলে দাবি তার।

পিরোজপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মুকিত হাসান খান জানান,  প্রাথমিক ভাবে ধারণা করা হচ্ছে পূর্ব শত্রুতার জের ধরে এ হত্যাকাণ্ড ঘটেছে। ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের গ্রেফতারের অভিযান চলছে। এছাড়া মরদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য প্রেরণ করা হয়েছে এবং এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।



 

;

তীব্র তাপপ্রবাহে তৃষ্ণা মেটাচ্ছে ফুটপাতের শরবত



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, মেহেরপুর
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

সারাদেশে চলছে তীব্র তাপপ্রবাহ। দেশের যে কয়েকটি জেলার ওপর দিয়ে তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে তার মধ্যে মেহেরপুর জেলা অন্যতম। মেহেরপুরের প্রতিবেশী জেলা চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিসের প্রতিদিনের রেকর্ড তা ই বলে দেয়। তীব্র তাপপ্রবাহে এ জেলার জনজীবন হয়ে পড়েছে বিপর্যস্ত। এতে গত কয়েকদিনে জেলায় দেখা যাচ্ছে যততত্রভাবে শরবতের দোকান। যেখানে ফুটপাতের শরবতে তৃষ্ণা মেটাচ্ছেন সাধারণ মানুষ। 

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) সকালে দেখা যায়, গরমে প্রাণ জুড়াতে ঠাণ্ডা পানি আর শরবতের দিকে ঝুঁকছে মানুষ।  


মেহেরপুর জেলা ও উপজেলা শহরগুলোর সঙ্গে রাস্তাঘাটে যেন পাল্লা দিয়ে বাড়ছে শরবতের দোকান। ঠাণ্ডা পানি আর লেবু শরবতের পাশাপাশি কদর বেড়েছে আখের রসের। এসব শরবতের দোকানে সাময়িক প্রশান্তি খুঁজে নিচ্ছেন পথচারীরা।

তীব্র গরমের মধ্যে ঠাণ্ডা পানির শরবত পানে অসুস্থতার ঝুঁকি বাড়ে। এই আশঙ্কা নিয়েও তৃষ্ণা মেটাতে মানুষ ছুটছেন শরবতের দোকানে। তাই শরবতের চাহিদা আর কদর বেড়ে যাওয়ায প্রতিদিনিই যুক্ত হচ্ছে নতুন নতুন দোকান।

গরমে ঠাণ্ডা পানি ও শরবতে স্বাস্থ্য ঝুঁকি বৃদ্ধির আশঙ্কার কথা উল্লেখ করে গাংনী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ডাঃ আব্দুল আল মারুফ বলেন, প্রচণ্ড গরম থেকে এসে ঠাণ্ডা পানি, ফ্রিজের পানি, ঠাণ্ডা শরবত পান করার ফলে সর্দি, জ্বর, গলাব্যথা ও নিউমোনিয়ার ঝুঁকি বাড়ছে। রোদ থেকে ছায়ায় আসার পর শরীরের তাপমাত্রা স্বাভাবিক হলে পানি পান করতে হবে।


তবে ঠাণ্ডা পানি নয় টিউবওয়েলের বিশুদ্ধ পানি পানের পরামর্শ দিলেন এই ডাক্তার।

মেহেরপুর-কুষ্টিয়া সড়কের পাশে সদর উপজেলার আলমপুর গ্রামের মোড়ে শরবতের দোকান দিয়েছেন।

এদিকে তীব্র গরম আর প্রচন্ড রোদের কবলে রাস্তাঘাট অনেকটাই ফাঁকা। শারীরিক ঝুঁকি নিয়ে ভারী কাজ করছেন অনেকে। তবে স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে কাজকর্মে ভাটা পড়েছে তীব্র গরমের কবলে।

;

রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেফতার ৩০



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেফতার ৩০

রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেফতার ৩০

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় মাদকবিরোধী অভিযান চালিয়ে ৩০ জনকে আটক করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) অপরাধ ও গোয়েন্দা বিভাগ। মাদক বিক্রি ও সেবনের অভিযোগে তাদের আটক করা হয়েছে বলে জানানো হয়েছে।

সোমবার (২২ এপ্রিল) সকাল ছয়টা থেকে মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) সকাল ছয়টা পর্যন্ত রাজধানীর বিভিন্ন থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে মাদকদ্রব্য উদ্ধারসহ তাদেরকে আটক করা হয়।

এ সময় তাদের কাছ থেকে ৮১৬ পিস ইয়াবা, ২৯ কেজি ২৫ গ্রাম গাঁজা, ৩ গ্রাম হেরোইন ও ৮৪ বোতল বিদেশি উদ্ধার করা হয়েছে বলে জা‌নিয়েছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) অপরাধ ও গোয়েন্দা বিভাগ।

ডিএমপির নিয়মিত মাদকবিরোধী অভিযানের অংশ হিসেবে এ অ‌ভিযান প‌রিচালনা করা হয়েছে বলে জানানো হয়। সেই সঙ্গে আটককৃতদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে ২১টি মামলা রুজু হয়েছে বলেও জানানো হয়। 

;

প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে কাতারের আমির



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠকে বসেছেন সফররত কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) সকালে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে এ বৈঠক শুরু হয়।

এর আগে, সকাল সোয়া ১০টায় রাজধানীর তেঁজগাওয়ে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে পৌঁছালে টাইগার গেটে তাকে ফুল দিয়ে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপর প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের শিমুল হলে একান্ত বৈঠকে বসেন দুই নেতা।

একান্ত বৈঠকের পর প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের গ্লোব হলে ফটোসেশনে অংশ নেবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও কাতারের আমির শেখ তামিম।


এরপর প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের চামেলী হলে দুদেশের প্রতিনিধিদের নিয়ে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করবেন প্রধানমন্ত্রী ও আমির।

দ্বিপক্ষীয় বৈঠকের পর প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের করবী হলে কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে দুদেশের মধ্যে কয়েকটি সমঝোতা স্মারক সই হওয়ার কথা।

সোমবার (২২ এপ্রিল) বিকেলে দুদিনের রাষ্ট্রীয় সফরে ঢাকায় আসেন কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি। ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছালে তাকে লালগালিচা সংবর্ধনা দিয়ে স্বাগত জানান রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।

প্রসঙ্গত, ২০০৫ সালের পর এবারই প্রথম কাতারের কোনো আমির ঢাকা সফরে এলেন। বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিশেষ আমন্ত্রণে ঢাকায় এসেছেন কাতারের আমির। বিমানবন্দরে অনুষ্ঠান শেষে কাতারের আমির তার সফরসঙ্গীদের নিয়ে রাজধানীর লা মেরিডিয়ান হোটেলে অবস্থান করেন।

;