চাঁদপুর সদর উপজেলার আশকাটি ইউনিয়নের গাবতলী এলাকায় বাস ও সিএনজি চালিত অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে দুইজন মারা গেছেন। আহত হয়েছেন দুইজন।
নিহতেরা হলেন- এমরান হোসেন (৩৪) ও তার ভাগ্নি ফাতেমা আক্তার (১০)।
নিহত এমরান হোসেন হাজীগঞ্জ পৌর এলাকার বলাখাল গ্রামের সর্দার বাড়ীর মো. তাজুল ইসলামের ছেলে। তিনি গাজীপুর সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের কর্মকর্তা ছিলেন। ভাগ্নি ফাতেমা আক্তার একই এলাকার মো. আলমগীর হোসেনের মেয়ে।
আহতরা হলেন- ফরিদগঞ্জ উপজেলার সুবিদপুর ইউনিয়নের লক্ষ্মীপুর গ্রামের ডা. ভাষান চন্দ্র শীলের ছেলে রতন চন্দ্র শীল (৩০) ও মো. জুয়েল হোসেন (৩৫)।
স্থানীয়রা জানান, মঙ্গলবার (১১ জুন) ভোরে সিএনজি চালিত অটোরিকশাটি হাজীগঞ্জ থেকে চাঁদপুরের দিকে আসছিল। চাঁদপুর-কুমিল্লা আঞ্চলিক মহাসড়কের গাবতলী পদ্মা পরিবহনের একটি বাসের সাথে অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই অটোরিকশার যাত্রী এমরান মারা যান। পরে গুরুতর আহতাবস্থায় ফাতেমাকে ঢাকায় নেওয়ার পথে মারা যায়।
ঘটনার পরই বাসটি দ্রুত পালিয়ে যায়। অটোরিকশা চালকও পালিয়ে যায়।
চাঁদপুর মডেল থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) রেজাউল করিম জানান, ব্যাংক কর্মকর্তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তার বাবা তাজুল ইসলাম থানায় আবেদন করার পর মরদেহ হস্তান্তর করা হয়েছে।