গাবতলী-মিরপুর অঞ্চলের ভোট কেন্দ্রগুলোর মধ্যে গাবতলী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভোটারের উপস্থিতি তুলনামূলক বেশি। শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) সকাল সাড়ে ৮টায় ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নির্বাচনের ভোট শুরু হয়। শুরুতে ঢাকা উত্তরের গাবতলী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ভোটারদের লাইন ছিল লক্ষ্যণীয়।
এ কেন্দ্রে নৌকা ও হাতপাখার প্রার্থীর পক্ষে পোলিং এজেন্ট থাকলেও বিএনপির মেয়র প্রার্থীর কোনো এজেন্ট চোখে পড়েনি।
প্রিজাইডিং অফিসার মো. সানাউল্লাহ বার্তা২৪.কমকে জানান, সকাল সাড়ে ৮টা পর্যন্ত বিএনপির প্রার্থীর কোনো এজেন্ট আমার কাছে আসেননি। আমার কাছে আওয়ামী লীগ ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রার্থীর এজেন্ট রিপোর্ট করেছেন। তারা এখন দায়িত্ব পালন করছেন।
দারুসসালাম সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা উপপরিদর্শক (এসআই) সুলতান মাহমুদ সাকিল বার্তা২৪.কমকে বলেন, এখানে বিএনপি সমর্থিত কাউন্সিলর প্রার্থীর পোলিং এজেন্ট এসেছেন। কিন্তু মেয়র প্রার্থীর কোনো এজেন্ট আসেননি। কোনো এজেন্ট বাইরে থেকে ফিরে গেছেন- এমন কোনো অভিযোগ পাইনি। সুষ্ঠু সুশৃঙ্খলভাবে ভোট হচ্ছে।
মিরপুর সরকারি বিদ্যালয় কেন্দ্র, মরিপুর স্কুল অ্যান্ড কলেজ কেন্দ্র ঘুরেও বিএনপি প্রার্থীর কোনো এজেন্টকে দেখা যায়নি। ভোট কেন্দ্রের বাইরেও ধানের শীষের লোকজনকে দেখা যায়নি। বিশেষ করে নৌকার সমর্থকরা যেখানে প্ল্যাকার্ড বহন করছেন, বিএনপি সেখানে পুরোপুরি নিরব। এমনকি তাদের ভোটার সহায়তা স্টলও দেখা যায়নি। কোনো কেন্দ্রের আশপাশে। বিএনপির প্রার্থী যে মেয়র পদে প্রতিদ্বন্দিতা করছেন, তা কেন্দ্রগুলো ঘুরে বোঝার কোনো জো নেই।