কাজটি দেশী, কিন্তু হবে আন্তর্জাতিক মানের।
বিষয়টি নিয়ে এ মাসেই বিস্তারিত জানান দেয়ার কথা ছিলো, কিন্তু সেটা হয়নি।
তবে আগামী মাসেই তা জেনে যাবে সবাই।
শুভ বলছেন-
এমন ভালো কাজের জন্য ছয় মাস ছবি হাতে নেইনি। যা পেয়েছি, সেসব পছন্দ হয়নি। এটি একটি দেশি প্রজেক্ট কিন্তু একেবারে আন্তর্জাতিকমানের কাজ হবে।
সকাল সাড়ে এগারোটা থেকে সন্ধ্যা সাতটা পর্যন্ত সময় দিচ্ছেন শরীরের পেছনে।
আপাতত করছেন দিনে দুটি সেশন।
পরবর্তীতে আরও একটি সেশন বাড়বে।
আসবে দেশের বাইরে থেকে প্রশিক্ষক।
শুভ জানাচ্ছেন-
আমার প্রস্তুতি নির্ভর করছে স্ক্রিপ্ট ও চরিত্রের গঠন অনুসারে। সেভাবেই আমি এগোচ্ছি, আমাকে নিশ্চয় এরজন্য ছয় থেকে সাতমাস সময় দেওয়া হবে না। তাই এখনই শুরু করেছি।
চলচ্চিত্রের প্রয়োজনে কোনো অভিনেতাকে শারীরিক গঠনে আমূল পরিবর্তন আনতেও দেখা যায় না।
শুভ’র ভাষ্য-
ফিজিক্যাল ট্রান্সফরমেশনের দরকার হলে কখনও, পরিচালক-প্রযোজকের পক্ষ থেকে বলা হয় সাতদিনে বদলাতে হবে। এটা কখনও সম্ভব নয়। আমাদের যারা কাজ করান, তাদের হাতে হয়তো এ বিষয়টি নিয়ে দীর্ঘসময় ধরে অপেক্ষার সুযোগ থাকে না। কিন্তু ফিজিক্যাল ট্রান্সফরমেশন এমন একটা জিনিস, যা রাতারাতি হয় না। এর জন্য সময় লাগে, অনেক প্রস্তুতি লাগে।
তাই আগেভাগেই প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছেন তিনি।
এটা কেবল শুরু।
অনন্য উচ্চতায় পৌঁছাতে চান নিজেকে।
শুভ বলছেন-
আমার একটা ‘আল্টিমেট গোল’ আছে, যেটা এখনই জানাতে পারছি না। এখন আমার শারীরিক ফিটনেস যা দেখা যাচ্ছে, তা সবেমাত্র শুরু। শুধু এতটুকু বলে রাখি, আমার আল্টিমেট গোল ইন্টারন্যাশনাল মানের প্রজেক্ট।
উল্লেখ্য-
চলতি বছরের শেষের দিকে ‘সাপলুডু’ এবং ‘জ্যাম’ চলচ্চিত্রের কাজ শুরু হবে।
এরপরই তিনি শুরু করবেন নতুন এই কাজটি।