সান মিউজিক এন্ড মোশন পিকচার্স লিমিটেড প্রযোজিত চলচ্চিত্র ‘বিশ্বসুন্দরী’ এবারের ঈদে ১৭টি প্রেক্ষাগৃহে নতুন করে মুক্তি পেতে যাচ্ছে।
গত বছরের ১১ ডিসেম্বর মুক্তি পেয়েছিল চয়নিকা চৌধুরী পরিচালিত রুম্মান রশীদ খান-এর কাহিনী ও চিত্রনাট্য অবলম্বনে জনপ্রিয় এই চলচ্চিত্রটি। বৈশ্বিক মহামারি করোনার প্রকোপ কিছুটা কম থাকার কারণে টানা ১৬ সপ্তাহ প্রেক্ষাগৃহে প্রদর্শন হয়েছিল সিয়াম-পরীমনি জুটির ১ম চলচ্চিত্র ‘বিশ্বসুন্দরী’ । দর্শকদের বিশেষ অনুরোধে এবারের ঈদেও জনপ্রিয় এই ছবিটি বড় পর্দা মাতাবে, তেমন আশাবাদ প্রযোজনা সংস্থার।
যেসব প্রেক্ষাগৃহে ‘বিশ্বসুন্দরী’ চলবে, সেই প্রেক্ষাগৃহগুলো হলো: আলোছায়া (শরীয়তপুর), আনন্দ (কুলিয়ারচর), মৌচাক (ভাঙ্গুরা), চলন্তিকা (গোপালদী), মেহেরপুর সিনেমা (মেহেরপুর), মোহন (হবিগঞ্জ), মনামী (খোকসা), নিউ রজনীগন্ধা (চালা), পূর্বাশা সিনেমা (শান্তাহার), রূপকথা (শেরপুর), সোহাগ (ঘোড়াশাল), ছন্দা (পটিয়া), ছন্দা (হাসনাবাদ), তিতাস (পটুয়াখালী), তুলি (নাভারণ), ডায়মন্ড (বোয়ালমারী), পড়শী (লাকসাম)।
পরিবেশক জাজ মাল্টিমিডিয়ার সূত্রে জানা গেছে, এই তালিকা আরো বাড়তে পারে। সিনেমা হল মালিকরা বেশ আগ্রহ নিয়ে এবারের ঈদে প্রদর্শনের জন্য ‘বিশ্বসুন্দরী’ কে বেছে নিয়েছেন। তারা মনে করছেন, এ ধরনের গল্পের সিনেমা যে কোনো উৎসবে প্রদর্শন হতে পারে। যারা এর আগে বড় পর্দায় ছবিটি দেখেননি বা পুনরায় দেখতে চান, তারা স্বাস্থ্যবিধি মেনে এবারের ঈদে দেখতে পারেন। প্রযোজক সেসব প্রেক্ষাগৃহেই সিনেমাটি মুক্তি দিচ্ছেন, যেসব প্রেক্ষাগৃহ স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছেন। সিনেমার শিল্পী কলাকুশলীরা দর্শকের সাথে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেবার জন্য প্রেক্ষাগৃহেও উপস্থিত থাকার পরিকল্পনা করছেন।
উল্লেখ্য, ‘বিশ্বসুন্দরী’ চলচ্চিত্রের তুমুল জনপ্রিয় গান ‘তুই কি আমার হবি রে’ খুব শিগগিরই ইউটিউবে ৫ কোটির কোটা পূর্ণ করতে যাচ্ছে। মাছরাঙা টিভি অফিশিয়াল ও জাজ মাল্টিমিডিয়ার দুইটি চ্যানেলে একযোগে মুক্তি পেয়েছিল গানটি।