১৪ ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে বাংলাদেশ টেলিভিশনে প্রচারিত হবে বিশেষ অনুষ্ঠানমালা। দুপুর ১২টা ৪৫ মিনিটে বাংলাদেশ টেলিভিশনে প্রচারিত হবে ‘বুদ্ধিজীবী পরিবারের সদস্যদের স্মৃতিচারণ’মূলক অনুষ্ঠান।
অনুষ্ঠানে বুদ্ধিজীবীদের হত্যার পরিকল্পনা, হত্যাস্থান, নির্যাতনের ধরণ, হত্যায় সহয়তাকারী, হত্যার ফলে বুদ্ধিজীবীদের পরিবার ও দেশের যে অপুরণীয় ক্ষতি তা তুলে ধরা হয়েছে।
অংশগ্রহণ করেছেন শহীদ বুদ্ধিজীবী শহীদুল্লাহ কায়সারের মেয়ে শমী কায়সার এবং শহীদ বুদ্ধিজীবী ডা. আলীম চৌধুরীর মেয়ে ডা. নুজহাত চৌধুরী। অনুষ্ঠানটি প্রযোজনা করেছেন আফরোজা সুলতানা।
১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন নির্যাতন হত্যার স্থান, গণকবর এবং মুক্তিকামী বাঙালীদের উপর নির্মম নির্যাতনের চিত্র তুলে ধরে নির্মিত হয়েছে বিশেষ অনুষ্ঠান ‘একাত্তরের বধ্যভূমি’।
এই অনুষ্ঠানে আলোচনায় অংশগ্রহণ করেছেন মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া (বীর বিক্রম), প্রেসিডিয়াম সদস্য, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, মুক্তিযোদ্ধা ম. হামিদ, সহ-সভাপতি, সেক্টর কমান্ডারস ফোরাম ও সাবেক মহাপরিচালক, বাংলাদেশ টেলিভিশন, নাসির উদ্দিন ইউসুফ, মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক ও সাবেক সভাপতি, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট। নুসরাত জাহান রুহির উপস্থাপনায় ও আফরোজা সুলতানার প্রযোজনায় এটি প্রচারিত হবে বিকাল ৩ টা ১০ মিনিটে।
সন্ধ্যা ৬ টা ৪৫ মিনিটে প্রচারিত হবে বিশেষ আলোচনা অনুষ্ঠান ‘আলোর দিশারী’। আলোচনায় অংশগ্রহণ করেছেন শহীদ বুদ্ধিজীবী মুনীর চৌধুরীর ছেলে আসিফ মুনীর। তিনি সেই দিনের ঘটনা ও বাবার সাথে স্মৃতি বর্ণনা করেছেন। আরো অংশ নিয়েছেন শহীদ বুদ্ধিজীবী সাংবাদিক সিরাজুদ্দিন হোসেনের ছেলে জাহিদ রেজা নূর, মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের প্রতিষ্ঠাতা ট্রাস্টি মফিদুল হক এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য আ. আ. ম. স. আরেফিন সিদ্দিক।
অনুষ্ঠানটি প্রযোজনা করেছেন ইয়াসির আরাফাত। শহিদ বুদ্ধিজীবীদের স্মরণে বিশেষ আলোচনা অনুষ্ঠান প্রচারিত হবে ৯টা ২৫ মিনিটে। নূর আনোয়ার হোসেনের প্রযোজনায় এটি উপস্থাপনা করেছেন আবেদ খান।
আলোচনায় অংশ নিয়েছেন শহীদ বুদ্ধিজীবী মুনীর চৌধুরীর ছেলে আসিফ মুনীর এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য আ. আ. ম. স. আরেফিন সিদ্দিক।