অভিযোগ-
চ্যানেল ২৪-এর সার্চ লাইট প্রোগ্রামের মাধ্যমে গত ১ জুন আনুমানিক রাত ৯টার দিকে শফিক তুহিন জানতে পারেন, আসিফ আকবর কোনো অনুমতি ছাড়াই তার সংগীতকর্মসহ অন্যান্য অনেক গীতিকার, সুরকার ও শিল্পীর ৬১৭টি গান সবার অজান্তে বিক্রি করেছেন। আর্ব এন্টারটেইনমেন্টের চেয়ারম্যান হিসেবে আসিফ আকবর অন মোবাইল প্রা. লি. কনটেন্ট প্রোভাইডার, নেক্সনেট লি. গাক মিডিয়া বাংলাদেশ লি. ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে গানগুলো ডিজিটালি রূপান্তর করে ট্রু-টিউন, ওয়াপ-২, রিংটোন, পিআরবিটি, ফুলট্রেক, ওয়াল পেপার, অ্যানিমেশন, থ্রি-জি কন্টেন্ট ইত্যাদি হিসেবে বাণিজ্যিক ব্যবহার করে অসাধুভাবে ও প্রতারণার মাধ্যমে বিপুল অর্থ উপার্জন করেছেন।
একই পোস্টের আরেকটি কমেন্টে লাইভে এসে প্রমাণ দেখাবেন বলে জানান।
সেই লাইভ দেখার আমন্ত্রণ জানিয়ে শেষ বিকেলে ফেসবুকে পোস্টও করেন আসিফ আকবর।
আসিফ তার ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে লাইভে আসেন। কথা বলেন পঞ্চাশ মিনিটেরও বেশি সময়। যার প্রথমাংশ ছিলো সাম্প্রতিক ব্যস্ততা ও কাজকর্মের গল্প। পরের অংশেই ছিলো শফিক তুহিনের অভিযোগের উপর ভিত্তি করে জবাব দেয়া এবং বিভিন্ন পাল্টা অভিযোগ।
মঙ্গলবার দিবাগত রাত দেড়টা। আসিফ তখনও নিজস্ব স্টুডিওতে। সেখান থেকেই সিআইডির একটি বিশেষ দল এসে তাকে নিয়ে যায়। তাকে আদালতে সোপর্দ করা হবে বলেও জানায় সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার মোল্যা নজরুল ইসলাম।