রঙ তুলির আঁচড়ে দেয়ালে দেয়ালে ফুটে উঠেছে ভাষা আন্দোলনের নানা গান, কবিতা, স্লোগান ও পঙক্তিতে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) এলাকার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার এলাকার রাস্তাগুলো আলপনায় সেজেছে। সেই সঙ্গে বেড়েছে নিরাপত্তা জোরদার। সব মিলে প্রস্তুতি একেবারেই শেষের দিকে।
রাত পোহালেই জাতি বিনম্র ভরে স্মরণ করবে ভাষার জন্য প্রাণ দেওয়া, জাতির সূর্য সন্তানদের।
রোববার (২০ ফেব্রুয়ারি) শহীদ মিনার এলাকায় সরেজমিনে গেলে এমন চিত্র চোখে পড়ে।
ইতিমধ্যে লোকজন চলাচল বিধির মধ্যে সীমাবদ্ধতা আনা হয়েছে। শেষ সময়ের প্রস্তুতি দেখতে এসে আলপনা, দেয়াল লিখন ও শহীদ মিনারের সাথে ছবি তুলতে দেখা গিয়েছে ছোট-বড় দর্শনার্থীদের।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জগন্নাথ হলের মূল ফটকের সামনের রাস্তা থেকে, দোয়েল চত্ত্বর পর্যন্ত রাস্তায় ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না কোন যানবাহন, ইতিমধ্যে দেওয়া হয়েছে বেরিগেড। ছয় স্তরের নিরাপত্তার চাদরে ঢাকা হয়েছে শহীদ মিনার এলাকা। অধিকতর নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে শহীদ মিনার ও আশপাশের এলাকায় সিসিটিভি ও হাই পাওয়ারের লাইট ও ওয়াচ টাওয়ার স্থাপন করা হয়েছে। আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীকে টহল দিতে দেখা গিয়েছে।
এ বছর শ্রদ্ধা নিবেদনে ঢাবির দেওয়া রুট ম্যাপ অনুসরণ করে যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি মেনে শ্রদ্ধার্ঘ্য নিবেদন করতে হবে। ‘অমর একুশে উদযাপন কেন্দ্রীয় সমন্বয় কমিটি ও সাব কমিটির’ বেঁধে দেওয়া নিয়ম অনুযায়ী সংগঠনের পক্ষ থেকে সর্বোচ্চ পাঁচজন আর ব্যক্তিপর্যায়ে দুজন শ্রদ্ধা জানাতে আসতে পারবেন।