ভূমধ্যসাগরে প্রাণ হারানো ৭ বাংলাদেশির একজন শরীয়তপুরের

, প্রবাসী

ইতালি করেস্পন্ডেন্ট,বার্তা২৪.কম | 2023-08-30 02:49:00

গত ২৫ জানুয়ারি ইতালিতে অভিবাসনের আশায় ভূমধ্যসাগর পাড়ি দেয়ার পথে প্রচণ্ড ঠাণ্ডায় প্রাণ হারান ৭ বাংলাদেশি নাগরিক। 
 
ইতালির রোমে বাংলাদেশ দূতাবাস রোববার (৩০ জানুয়ারি) ঠান্ডায় প্রাণ হারানো ৭ বাংলাদেশিদের পরিচয় প্রকাশ করে। তবে প্রাণ হারানো সাত জনের মধ্যে পাঁচজনের বাড়ি মাদারীপুর জেলায় উল্লেখ করা হলেও একজনের বাড়ি শরীয়তপুরের নড়িয়াতে।
 
তার নাম কামরুল হাসান বাপ্পী। তিনি শরিয়তপুরের নড়িয়া উপজেলার মোক্তারের চর ইউনিয়নের মৃধা কান্দি গ্রামের আবুল বাসার কাজীর ছেলে।
 
বাপ্পীর চাচাতো ভাই রাসেল চৌকিদার ইতালিতে বাস করেন। তার সাথে কথা বলে জানা গেছে, গত নভেম্বর মাসে বাপ্পী ইতালি যাওয়ার উদ্দেশ্যে প্রথমে দুবাই যায়। পরে সেখান থেকে লিবিয়া। লিবিয়া থেকে ২৩ জানুয়ারি ট্রলারে ইতালি যাওয়ার উদ্দেশ্যে রওনা হয় বাপ্পী। এসময় প্রচন্ড ঠান্ডায় ইঞ্জিনচালিত নৌকায় ৭ বাংলাদেশির মৃত্যু হয়। এর দুইদিন পর ইতালির আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ট্রলারটি উদ্ধার করে। ২৫ জানুয়ারি ইতালিতে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাস ঠান্ডায় মৃত ৭ ব্যক্তির নাম পরিচয় প্রকাশ করে। যার মধ্যে মাদারীপুরের ৫ জনের তালিকায় বাপ্পীর নাম প্রকাশ হয়। তার সাথে কোন কাগজ পত্র না থাকায় আশেপাশের লোক না চিনায় তার ঠিকানা মাদারীপুর দেখানো হয়েছে। 
 
ইতালি দূতাবাস বিজ্ঞপ্তি সূত্রে জানা যায়,  গত ২৫ জানুয়ারি  ইতালিতে অভিবাসনের আশায় ভূমধ্যসাগর পাড়ি দেয়ার পথে ধরা পড়া ২৮৭ জনের মধ্যে ২৭৩ জনই বাংলাদেশি । এর মধ্যে ৭ বাংলাদেশি ঠাণ্ডাজনিত রোগে নৌকাতেই মারা যায়। ইতালি দূতাবাসা উদ্ধার হওয়া লোকদের সঙ্গে কথা বলে ঠান্ডায় প্রাণ হারানো সাত বাংলাদেশিদের পরিচয় শনাক্ত করেছেন।
 
তারা হলেন- মাদারীপুর সদর উপজেলার পশ্চিম পিয়ারপুর গ্রামের ইমরান হোসেন, পিয়ারপুর গ্রামের রতন জয় তালুকদার, ঘটকচর গ্রামের সাফায়েত, মোস্তফাপুর গ্রামের জহিরুল, শরীয়তপুরের নড়িয়া উপজেলার বাপ্পী, সুনামগঞ্জের জামালগঞ্জ উপজেলার মামুদপুর গ্রামের সাজ্জাদ ও কিশোরগঞ্জে ভৈরব উপজেলার সাইফুল। 
 
ইতালির রোমে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত শামীম আহসান ২৫ শে জানুয়ারি সংঘটিত দুর্ঘটনায় নিহতদের পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়েছেন।গত ২৫ জানুয়ারি ইতালিতে অভিবাসনের আশায় ভূমধ্যসাগর পাড়ি দেয়ার পথে প্রচণ্ড ঠাণ্ডায় প্রাণ হারান ৭ বাংলাদেশি নাগরিক। 
 
ইতালির রোমে বাংলাদেশ দূতাবাস রোববার (৩০ জানুয়ারি) ঠান্ডায় প্রাণ হারানো ৭ বাংলাদেশিদের পরিচয় প্রকাশ করে। তবে প্রাণ হারানো সাত জনের মধ্যে পাঁচজনের বাড়ি মাদারীপুর জেলায় উল্লেখ করা হলেও একজনের বাড়ি শরীয়তপুরের নড়িয়াতে।
 
তার নাম কামরুল হাসান বাপ্পী। তিনি শরিয়তপুরের নড়িয়া উপজেলার মোক্তারের চর ইউনিয়নের মৃধা কান্দি গ্রামের আবুল বাসার কাজীর ছেলে।
 
বাপ্পীর চাচাতো ভাই রাসেল চৌকিদার ইতালিতে বাস করেন। তার সাথে কথা বলে জানা গেছে, গত নভেম্বর মাসে বাপ্পী ইতালি যাওয়ার উদ্দেশ্যে প্রথমে দুবাই যায়। পরে সেখান থেকে লিবিয়া। লিবিয়া থেকে ২৩ জানুয়ারি ট্রলারে ইতালি যাওয়ার উদ্দেশ্যে রওনা হয় বাপ্পী। এসময় প্রচন্ড ঠান্ডায় ইঞ্জিনচালিত নৌকায় ৭ বাংলাদেশির মৃত্যু হয়। এর দুইদিন পর ইতালির আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ট্রলারটি উদ্ধার করে। ২৫ জানুয়ারি ইতালিতে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাস ঠান্ডায় মৃত ৭ ব্যক্তির নাম পরিচয় প্রকাশ করে। যার মধ্যে মাদারীপুরের ৫ জনের তালিকায় বাপ্পীর নাম প্রকাশ হয়। তার সাথে কোন কাগজ পত্র না থাকায় আশেপাশের লোক না চিনায় তার ঠিকানা মাদারীপুর দেখানো হয়েছে।
 

 

ইতালি দূতাবাস বিজ্ঞপ্তি সূত্রে জানা যায়,  গত ২৫ জানুয়ারি  ইতালিতে অভিবাসনের আশায় ভূমধ্যসাগর পাড়ি দেয়ার পথে ধরা পড়া ২৮৭ জনের মধ্যে ২৭৩ জনই বাংলাদেশি । এর মধ্যে ৭ বাংলাদেশি ঠাণ্ডাজনিত রোগে নৌকাতেই মারা যায়। ইতালি দূতাবাসা উদ্ধার হওয়া লোকদের সঙ্গে কথা বলে ঠান্ডায় প্রাণ হারানো সাত বাংলাদেশিদের পরিচয় শনাক্ত করেছেন।
 
তারা হলেন- মাদারীপুর সদর উপজেলার পশ্চিম পিয়ারপুর গ্রামের ইমরান হোসেন, পিয়ারপুর গ্রামের রতন জয় তালুকদার, ঘটকচর গ্রামের সাফায়েত, মোস্তফাপুর গ্রামের জহিরুল, শরীয়তপুরের নড়িয়া উপজেলার বাপ্পী, সুনামগঞ্জের জামালগঞ্জ উপজেলার মামুদপুর গ্রামের সাজ্জাদ ও কিশোরগঞ্জে ভৈরব উপজেলার সাইফুল। 
 
ইতালির রোমে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত শামীম আহসান ২৫ শে জানুয়ারি সংঘটিত দুর্ঘটনায় নিহতদের পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়েছেন।

এ সম্পর্কিত আরও খবর