অ্যাস্ট্রাজেনেকা-অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের করোনাভাইরাসের টিকার জরুরি ব্যবহারের অনুমোদন দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। এর ফলে বিশ্বের উন্নয়নশীল দেশগুলির জন্য সস্তায় করোনার ডোজ নেওয়ার পথ আরও প্রশস্ত হলো। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়।
সোমবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা টিকাটির বৈধতা দিয়ে তাদের তালিকাভুক্ত করে।
ডব্লিউএইচও এক বিবৃতিতে বলেছে, তারা অ্যাস্ট্রাজেনিকা-এসকেবিও (কোরিয়া) এবং ভারতের সিরাম ইনস্টিটিউট উৎপাদিত টিকারও অনুমোদন দিয়েছে।
ডব্লিউএইচও’র প্রধান তেদরোস আধানম গেব্রেয়াসুস বলেন, আমাদের কিছু জায়গায় দ্রুত টিকা বিতরণ করতে হবে। সেই সঙ্গে উৎপাদন আরও বাড়ানো দরকার।
এর আগে গত বছরের ডিসেম্বরের শেষে ফাইজার-বায়োএনটেকের করোনার টিকার জরুরি ব্যবহারের অনুমোদন দেয় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। ফাইজারের টিকাটিই প্রথম ডব্লিউএইচও’র কাছ থেকে জরুরি ব্যবহারের অনুমোদন পায়।
করোনাভাইরাসের তাৎক্ষণিক তথ্য হালনাগাদকারী ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডোমিটারস ডট ইনফোর তথ্য অনুযায়ী বাংলাদেশ সময় মঙ্গলবার সকাল ৮টা পর্যন্ত সারা বিশ্বে করোনা শনাক্ত রোগীর সংখ্যা ১০ কোটি ৯৬ লাখ ৭০ হাজার ৪৭৩ জন। এর মধ্যে মৃত্যু হয়েছে ২৪ লাখ ১৮ হাজার ২৫০ জনের।