গত ১৯ জানুয়ারি ভারতের সেন্ট্রাল ড্রাগ স্ট্যান্ডার্ড কন্ট্রোল অর্গানাইজেশনের (সিডিএসসিও) বিশেষজ্ঞ দল (এসইসি) কোভাক্সিন এবং কোভিশিল্ড করোনার এই দুই টিকাকে বাজারে ছাড়ার অনুমতি দেয়। জানা যায় এখন থেকে ভারতের ওষুধের দোকানগুলোতেই মিলবে করোনার এই দুই টিকা। এমনটাই জানিয়েছিল সংবাদ সংস্থা পিটিআই সূত্রের বরাত দিয়ে আনন্দবাজার।
এরপর থেকেই টিকার দাম কত হবে, তা নিয়েও চিন্তাভাবনা শুরু হয়ে গিয়েছে।
ইতিমধ্যেই ওষুধের দোকানগুলোতে করোনা টিকা বিক্রির ছাড়পত্রের জন্য কেন্দ্রীয় নিয়ামক সংস্থার কাছে ইতিমধ্যেই আবেদন করেছে কোভিশিল্ডি প্রস্তুতকারক সংস্থা সেরাম ইনস্টিটিউট এবং কোভ্যাক্সিন প্রস্তুতকারক সংস্থা ভারত বায়োটেক।
অনুমতি পাওয়ার পরই খোলাভাবে ওষুধের দোকানেই পাওয়া যাবে করেনার টিকা।
এবিষয়ে এক সূত্র জানিয়েছে, সকল স্তরের মানুষের সামর্থের কথা চিন্তা করেই টিকার দাম নির্ধারণের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে ‘ন্যাশনাল ফার্মাসিউটিক্যাল প্রাইসিং অথোরিটি’ (এনপিপিএ)-কে।
আরও জানা যায়, কোভাক্সিন এবং কোভিশিল্ড ভিন্ন সংস্থার হলেও দুটি টিকা একই দামে বিক্রি করা হতে পারে।
অনুমান করা হচ্ছে প্রতি টিকার দাম হতে পারে ২৭৫ টাকা। তার সঙ্গে যুক্ত হতে পারে অতিরিক্ত পরিষেবা বাবদ ১৫০ টাকা বলে সূত্রটি জানিয়েছে।
বর্তমানে ভারতের বেসরকারি হাসপাতালে কোভ্যাক্সিনের প্রতি টিকার দাম ১ হাজার ২০০ টাকা ও কোভিশিল্ডের দাম ৭৮০ টাকা।
সূত্র- আনন্দবাজার