রাশিয়ার হামলার পর ইউক্রেনে আটকেপড়া বিভিন্ন দেশের শিক্ষার্থীরা দেশটি ছেড়ে পার্শ্ববর্তী দেশে পাড়ি জমাচ্ছেন। তবে রাজধানী কিয়েভসহ বিভিন্ন শহর থেকে দেশটির সীমান্ত এলাকায় পৌঁছাতে পথে সীমাহীন ভোগান্তির কথা জানাচ্ছিলেন শিক্ষার্থীরা। এছাড়া ইউক্রেনের ইমিগ্রেশনেও শিক্ষার্থীদের হয়রানির অভিযোগ ওঠে।
বিষয়টি নজরদারি করতে বাংলাদেশ, ভারত ও আফ্রিকার বিভিন্ন দেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে ইউক্রেনের প্রতি আহ্বান জানানো হয়। এর প্রেক্ষিতে এশিয়ান, আফ্রিকানসহ অন্যান্য অঞ্চলের যেসব শিক্ষার্থী দেশটি ছেড়ে পার্শ্ববর্তী দেশে যেতে চান, তাদের সহায়তায় হটলাইন চালু করেছে ইউক্রেন কর্তৃপক্ষ।
We have established an emergency hotline for African, Asian and other students wishing to leave Ukraine because of Russia’s invasion.
— Dmytro Kuleba (@DmytroKuleba) March 2, 2022
+380934185684
We are working intensively to ensure their safety & speed up their passage. Russia must stop its aggression which affects us all. pic.twitter.com/HRJPoOI0pg
স্থানীয় সময় বুধবার (২ মার্চ) রাতে ইউক্রেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী দিমিত্রো কুলেবা এক টুইট বার্তায় এ তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি লেখেন, ‘রাশিয়ার আক্রমণের পর যেসব এশিয়ান, আফ্রিকান এবং অন্যান্য অঞ্চলের শিক্ষার্থী ইউক্রেন ছাড়তে চান, তাদের জন্য আমরা হটলাইন চালু করেছি। যে কেউ +৩৮ ০৯৩৪১৮৫৬৮৪ নম্বরে কল করলে যে কোনো বিষয়ে সহায়তা করবে ইউক্রেন কর্তৃপক্ষ।’
টুইটে ইউক্রেনীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রী আরও লেখেন, ‘আমরা বিদেশি শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা ও দ্রুত ইউক্রেন ছাড়তে সব ধরনের সহায়তা করতে গুরুত্বের সঙ্গে কাজ করছি। রাশিয়াকে অবশ্যই আগ্রাসন বন্ধ করতে হবে, যা আমাদের সবাইকে ক্ষতিগ্রস্ত করছে।’