ইন্দোনেশিয়ার পশ্চিম সুমাত্রা রাজ্যের সুমাত্রা দ্বীপে ভূমিধসে অন্তত ১৯ মারা গেছেন এবং এখন পর্যন্ত ৭ জন নিখোঁজ রয়েছেন। তাদের খোঁজ করতে গিয়ে দুজন গ্রামবাসী আহত হয়ে হয়েছেন।
বন্যা, ভূমিধস, পাহাড় থেকে মাটি ধসে ১৪টি বাড়ি চাপা পড়ে যায়। এছাড়া ২০ হাজার বাড়ি বন্যার পানিতে তলিয়ে গেছে। ৮০ হাজারের বেশি মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নিয়েছেন।
রোববার (১০ মার্চ) মার্কিন বার্তাসংস্থা অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসের (এপি) বরাত দিয়ে দ্য স্টার এ খবর জানায়।
খবরে বলা হয়, প্রবল বৃষ্টিপাতে শুক্রবার দিনগত গভীর রাতে পশ্চিম সুমাত্রা রাজ্যের সুমাত্রা দ্বীপে বন্যা শুরু হলে পাহাড় ধসের ঘটনা ঘটে। এতে মাটি চাপা পড়ে এখন পর্যন্ত ১৯ জন মারা গেছেন এবং ৭ জন নিখোঁজ রয়েছেন।
নিখোঁজ ৭ জনের খোঁজ করতে গিয়ে দু’জন গ্রামবাসী আহত হয়েছেন।
এ বিষয়ে স্থানীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা এজেন্সির প্রধান ডোনি উসরিজাল সংবাদমাধ্যমকে জানান, শুক্রবার দিনগত গভীর রাতে প্রবল বৃষ্টিপাতে বন্যা শুরু হয়। এরপর টন টন মাটি, পাথর আর উপড়ে আসা গাছের স্রোত স্থানীয় নদীতে গিয়ে পড়ে। এ সময় নদীতীরের স্যালেনতানা জেলার পেসিসির গ্রাম পানি নিচে তলিয়ে যায়।
ইন্দোনেশিয়ায় প্রায়শই প্রচুর বৃষ্টিপাতের ঘটনা ঘটে। এতে করে পাহাড় ধসে যায়।