‘দ্য রয়েল সুইডিশ অ্যাকাডেমি অব সায়েন্স’ কর্তৃপক্ষ সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার ঘোষণা করেছে। এ বছর সাহিত্যে নোবেল পেয়েছেন অস্ট্রিয়ান লেখক পিটার হ্যান্ডকে। এছাড়া ২০১৮ সালের সাহিত্যে পুরস্কার পেয়েছেন পোল্যান্ডের লেখক ওলগা তকারকুজ।
বৃহস্পতিবার (১০ অক্টোবর) সুইডেনের স্থানীয় সময় দুপুর ১টায় ‘দ্য রয়েল সুইডিশ অ্যাকাডেমি অব সায়েন্স’ কর্তৃপক্ষ এই দুইজনের নাম ঘোষণা করেন।
ওলগা তকারকুজ ১৯৬২ সালে পোল্যান্ডে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা-মা দুজনেই শিক্ষক ছিলেন। ৫৭ বছর বয়সী এই নারী লেখক পড়াশুনা করেছেন সাইকোলজি নিয়ে। অপরদিকে পিটার হ্যান্ডকে জন্মগ্রহণ করেন অস্ট্রিয়ার দক্ষিণের প্রদেশ ক্রান্টেনের গ্রিফেন নামে এক গ্রামে। তার বাবা ছিলেন জার্মানি সেনা। ১৯৬১ সালে তিনি আইনে স্নাতক করেন।
বুধবার (৯ অক্টোবর) রসায়নে যৌথভাবে জন বি. গুডএনাফ, মি. স্টেইনলি হুয়িংটিংহাম এবং আরিকা ইয়োসিনো 'লিথিয়াম আয়ন ব্যাটারির বিকাশে' অবদান রাখায় নোবেল পান।
এর আগে ৮ অক্টোবর পদার্থবিদ্যায় বিশেষ অবদানের জন্য যৌথভাবে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের পদার্থবিজ্ঞানী জিম পিবলেস এবং সুইজারল্যান্ডের পদার্থবিজ্ঞানী মাইকেল মেয়র ও দিদেয়ের কিউলজ।
তারা ফিজিক্যাল কসমোলজি নিয়ে তাত্ত্বিক আবিষ্কারের জন্য জিম পিবলেস অর্ধেক পুরষ্কার ও ‘এক্সোপ্লানেট অরবিটিং অ্য সোলার-টাইপ স্টার’ আবিষ্কারের জন্য মাইকেল মেয়র ও দিদেয়ের কিউলজ যৌথভাবে বাকি অর্ধেক পুরষ্কার পেয়েছেন।
চিকিৎসাশাস্ত্রে বিশেষ অবদানের জন্য ৭ অক্টোবর যৌথভাবে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের উইলিয়াম কেইলিন, পিটার র্যাটক্লিফ এবং যুক্তরাজ্যের গ্রেগ সেমেনজা।
আরও পড়ুন: চিকিৎসায় নোবেল পেলেন ৩ বিজ্ঞানী
অক্সিজেনের প্রাপ্যতা উপর নির্ভর করে মানবদেহের কোষগুলো কিভাবে খাপ খাইয়ে নেয় সেটি নিয়ে কাজের স্বীকৃতি স্বরূপ তাদের ২০১৯ সালের নোবেল পুরস্কারে ভূষিত করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: পদার্থবিদ্যায় নোবেল পেলেন তিন বিজ্ঞানী