রাতের পর রাত ঘুম হচ্ছে না। ঠিকমতো না ঘুমানোর কারণে অফিসের কাজেও মন দিতে পারছেন না। এ থেকে মুক্তি পেতে খাবারের তালিকায় রাখুন খেজুর। খেজুর খান না যারা, তারা কিন্তু প্রয়োজনীয় পুষ্টিগুণ থেকে নিজেদের বঞ্চিত করছেন। হালকা খিদে পেলে শীতে মাঝেমাঝেই খেতে পারেন খেজুর।
>> রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়াতে খেজুর উপকারী। কাজেই যাদের রক্তে হিমগ্লোবিনের মাত্রা কম রয়েছে, তারা নিয়মিত খেজুর খেতে পারেন। খেজুর থেকে রক্তাল্পতার রোগীদের শারীরিক শক্তিও বাড়বে।
>> খেজুর শরীরে মেলাটোনিন হরমোন নিঃসরণে সহায়তা করে, যার ফলে রাতে ভাল ঘুম হয়। তাই মানসিক চাপে অনিদ্রাজনিত সমস্যা এড়াতে রোজ খেজুর খান।
>> শীতের মৌসুমে ভাইরাল সংক্রমণ লেগেই থাকে। সংক্রমণ ঠেকাতেও ডায়েটে রাখতে পারেন খেজুর। যাদের অ্যালার্জির ধাত রয়েছে, তারা খেজুর খেলে উপকার পাবেন।
>> চটজলদি ওজন ঝরাতে যারা জিমে যাওয়া শুরু করেছেন, তারাও ডায়েটে খেজুর রাখতে পারেন। পরিমিত মাত্রায় খেজুর খেলে ওজন বাড়ে না। তাই শরীরচর্চার আগে চাঙ্গা হতে ও শরীরচর্চার পর ক্লান্তি কাটাতে খেতেই পারেন খেজুর।
>> খেজুরে পর্যাপ্ত পরিমাণ ফাইবার থাকায় বদহজম ও কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা কম হয়। পেটের সমস্যা থাকলে নিয়মিত খেজুর রাখুন ডায়েটে।
কী ভাবে খাবেন?
দিনের যে কোনও সময়ে খেজুর খাওয়া গেলেও সকালে ভিজিয়ে রাখা খেজুর খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য বেশ ভাল।