কর ফাঁকি রোধে প্রযুক্তির ব্যবহার অপরিহার্য। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিকে সম্পৃক্ত করে কর আদায়ে বিপ্লব সৃষ্টি করা সম্ভব।
রোববার (২২ নভেম্বর) বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরে 'কর ফাঁকি রোধে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ভূমিকা' শীর্ষক এক সেমিনারে বক্তারা এ অভিমত ব্যক্ত করেন। যাদুঘর শিশু-কিশোরদের জন্য সারাবছর বিজ্ঞান অনুষ্ঠানের আয়োজনে ব্যস্ত থাকে। এবার তাই ব্যতিক্রমীভাবে রাজস্ব আদায়, দুর্নীতি দমন ও পরিবেশ দূষণ প্রতিরোধ কার্যক্রমের সঙ্গে প্রযুক্তিকে সম্পৃক্ত করে বিভিন্ন কর্মসূচির আয়োজন করছে।
জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরের মহা-পরিচালক মোহাম্মাদ মুনীর চৌধুরী বলেন, 'আধুনিক প্রযুক্তির সমান্তরালে প্রয়োজন রাজস্ব প্রশাসনের সক্ষমতা, সততা ও কঠোর দেশপ্রেম। প্রযুক্তি সম্পৃক্ত করে এর সক্ষমতা বহুগুণ বাড়ানো যায়'।
বিসিএস কর একাডেমির মহাপরিচালক মো. রেজাউল করিম চৌধুরী বলেন, 'কোম্পানিগুলো মিথ্যা অডিট রিপোর্ট দিয়ে কর ফাঁকি দিচ্ছে, সেটি প্রতিরোধে আধুনিক প্রযুক্তি চালু করা হচ্ছে। কর নেটওয়ার্ক সম্প্রসারিত করা হচ্ছে, এতে রাজস্ব আদায় বহুগুণ বাড়বে'।
অনুষ্ঠানে বিসিএস কর একাডেমির ২০ জন প্রশিক্ষণার্থীসহ জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘর এবং একাডেমির ৫০ জন কর্মকর্তা অংশগ্রহণ করেন।