রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ দেশের ৪৯তম স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে সংবর্ধনার আয়োজন করেন। মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) বিকালে বঙ্গভবনে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। রাষ্ট্রপতির স্ত্রী রাশিদা খানমও অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন, সাবেক রাষ্ট্রপতি একিউএম বদরুদ্দোজা চৌধুরী, ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বি মিয়া এবং জাতীয় সংসদে বিরোধী দলীয় উপনেতা বেগম রওশন এরশাদ সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ নেন।
বীর মুক্তিযোদ্ধাবৃন্দ এবং বীরশ্রেষ্ঠ খেতাবপ্রাপ্তদের পরিবারের সদস্যবৃন্দ স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে আয়োজিত এই সংবর্ধনায় উপস্থিত ছিলেন।
এছাড়া, মন্ত্রিসভার সদস্যবৃন্দ, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টাবৃন্দ, সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিগণ, জাতীয় সংসদ সদস্যগণ, জ্যেষ্ঠ আইনজীবীবৃন্দ, মন্ত্রিপরিষদ সচিব, তিন বাহিনীর প্রধানগণ, ঢাকায় নিযুক্ত বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত ও হাইকমিশনারগণ, জ্যেষ্ঠ রাজনীতিকগণ, সম্পাদক ও সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ, শিক্ষাবিদ, শিল্পী, ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দসহ উচ্চপদস্থ বেসামরিক ও সামরিক কর্মকর্তারা সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগদান করেন।
দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একটি কেক কাটেন। এ উপলক্ষে লাল-সবুজ রঙের বেলুন বঙ্গভবন থেকে অবমুক্ত করা হয়।
রাষ্ট্রপ্রধান ও সরকারপ্রধান যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং অন্যান্য বিশিষ্টজন ও অতিথিদের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।
পরে এক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। রাষ্ট্রপতির বাসভবনের উত্তরপাশের সবুজ চত্বরে আমন্ত্রিত অতিথিদের জন্য বিশেষ আপ্যায়নের ব্যবস্থা করা হয়।
সূত্র: বাসস।