করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন জাতীয় দলের ফুটবলার বিশ্বনাথ ঘোষ। বসুন্ধরা কিংসের এই ডিফেন্ডার একা নন। অদৃশ্য এই ভাইরাসে পজিটিভ হয়েছেন তার সহধর্মিণী চৈতী ঘোষও।
ফুটবলার বিশ্বনাথ ও তার স্ত্রী এখন নিজেদের ঘরেই চিকিৎসা নিচ্ছেন। বাফুফের সূত্র এমন খবরই দিয়েছে।
বিশ্বকাপ বাছাই পর্বের ম্যাচ সামনে রেখে বুধবার, ৫ আগস্ট থেকে গাজীপুরে শুরু হওয়া জাতীয় দলের অনুশীলন ক্যাম্পে যোগ দেওয়ার কথা ছিল বিশ্বনাথের। কিন্তু করোনা ছোবল মারায় ক্যাম্পে যেতে পারেননি তিনি।
করোনাভাইরাস সংক্রমণের ঝুঁকি এড়াতেই খেলোয়াড়দের তিন ধাপে ক্যাম্পে যোগ দিতে বলেছে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে)।
৩৬ জনের প্রাথমিক দল ঘোষণা করা হলেও ক্যাম্প হবে ৩৩ জনকে নিয়ে। তার মধ্যে আজ ১২ জনের যোগ দেওয়ার কথা থাকলেও বিশ্বনাথ বাদে বাকি সবাই করোনা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে অনুশীলন ক্যাম্পে অংশগ্রহণের অনুমতি পেয়েছেন।
৬ আগস্ট আরও ১২ জন ফুটবলার অনুশীলন ক্যাম্পে নাম লেখাবেন। ৭ আগস্ট যোগ দেওয়ার কথা ছিল ১০ জন ফুটবলারের। কিন্তু এ দিন ক্যাম্পে যাবেন সাতজন। আতিকুর রহমান ফাহাদ, মাশুক মিয়া জনি ও মতিন মিয়াকে ক্যাম্পের জন্য ছাড়বে না বসুন্ধরা কিংস। চোট কাটিয়ে ক্লাবেই থেকে যাবেন তারা। কোচ জেমি ডে ব্যাপারটা মেনেও নিয়েছেন। তাই এখন ক্যাম্প হবে ৩১ জন খেলোয়াড় নিয়ে। বাকি থাকা জামাল ভূঁইয়া ও কাজী তারিক রায়হান বিদেশে থাকায় ক্যাম্পে ঢুকবেন পরে। তবে তার আগে ফুটবলারদের উত্তীর্ণ হতে হবে করোনাভাইরাস পরীক্ষায়।