ঢাকার পূর্বাচলে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী প্রদর্শনী কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল বেসিস সফটএক্সপো। সমাপনী সন্ধ্যায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান। উপস্থিত ছিলেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।
অনুষ্ঠানে বেসিস সভাপতি রাসেল টি আহমেদ জানালেন, ‘ওয়েলকাম টু দ্য মেটাভার্স’ প্রতিপাদ্যে অনুষ্ঠিত চার দিনের বেসিস সফটএক্সপো আসরে ২০০টির বেশি প্রতিষ্ঠান অংশ নিয়েছে। দর্শনার্থীর সংখ্যা ছিল ৯২ হাজার। তা ছাড়া অংশ নেওয়া কোম্পানিগুলো ইতিমধ্যেই স্থানীয় ও বৈশ্বিকভাবে প্রায় ১২০ কোটি টাকার সম্ভাব্য লিড পেয়েছে। ঢাকার বাইরে হলেও এটি ছিল একটি মাইলফলক।
সফটএক্সপোর সহযোগী হিসেবে ছিল হুয়াওয়ে। হুয়াওয়ের সংশ্লিষ্টতার বিষয়ে হুয়াওয়ে সাউথ এশিয়ার বোর্ড মেম্বার জেসন লি বললেন, ডিজিটাল বাংলাদেশের যাত্রায়, হুয়াওয়ে শীর্ষস্থানীয় আইসিটি প্রযুক্তি এবং সেবা নিশ্চিতে অবদান রাখছে। স্মার্ট বাংলাদেশের দিকে যাত্রা শুরু হয়েছে। স্মার্ট বাংলাদেশের লক্ষ্য পূরণে ক্লাউড কম্পিউটিং গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। সফটএক্সপোতে নীতিনির্ধারক, ইকোসিস্টেম এবং ইন্ডাস্ট্রি সহযোগীদের সঙ্গে হুয়াওয়ে ক্লাউড কম্পিউটিংয়ের বিভিন্ন পজেটিভ দিক ও সুবিধা প্রদর্শনসহ আলোচনা করেছি। শিল্পের চাহিদা পূরণে ক্লাউড কম্পিউটিংয়ের উল্লেখযোগ্য বিকাশ এবং নিজেদের সক্ষমতা উপস্থাপনের জন্য এটি সত্যিই একটি ভাল সুযোগ ছিল।
ফাইভজি অ্যান্ড আইওটি-অপরচুনিটি ফর বিজিডি টেলিকম অ্যান্ড সফটওয়্যার ইন্ডাস্ট্রি শিরোনামে সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন হুয়াওয়ে সাউথ এশিয়ার মার্কেটিং ডিরেক্টর এস এম নাজমুল হাসান।