নম্বর ঠিক করে অপারেটর বদলাতে চেয়েও পারেননি ১ লাখ ৪ হাজার ৭৮৭ জন গ্রাহক।
বৃহস্পতিবার(১৩ ফেব্রুয়ারি) বিটিআরসির দেয়া হিসাবে দেখা যায়, সবচেয়ে বেশি গ্রাহক যেতে পারেনি গ্রামীণফোন হতে। অপারেটরটির ৩৯ হাজার ৮৫৭ জন গ্রাহক এমএনপি সেবা নিতে গিয়ে ব্যর্থ হয়েছেন।
২০১৮ সালের ১ অক্টোবর দেশে এমএনপি চালুর পর চার মাসে যত গ্রাহক এমএনপি সেবা পেয়েছেন তার তুলনায় না পাওয়ার সংখ্যা প্রায় সমান।
এই সময়ে সব মিলে এমএনপি সেবা নিতে পেরেছেন এক লাখ ৩৩ হাজার ৬২১ জন। যা সেবা না পাওয়া হতে মাত্র ২৮ হাজার ৮৩৪ জন বেশি।
রবি হতে যেতে চেয়ে পারেননি ১৪ হাজার ৮৯৬ জন গ্রাহক। বাংলালিংকের ৪৪ হাজার ৩১ জন।
সরকারি অপারেটর টেলিটকের ৬ হাজার ৩ জন।