নতুন আইফোন উন্মোচিত হওয়ার তিন দিন পর থেকেই প্রি-অর্ডার শুরু হয়ে গেছে।
অ্যাপলের অন্যতম বিশ্লেষক মিং চি কুও বলেন, তিনি যেমনটা আশা করেছিলেন নতুন আইফোনের চাহিদা তার থেকে বেশি ছাড়িয়ে গেছে। তিনি মনে করেন, এর পেছনে চীনের বিশাল স্মার্টফোন বাজারের ভূমিকা রয়েছে।
তাই কুও’র আইফোন-১১ নিয়ে করা ভবিষ্যতবাণীতে কিছুটা পরিবর্তন এনেছেন। তিনি বলছেন, ২০১৯ সালের মধ্যে আইফোনের শিপমেন্ট ৬৫ মিলিয়ন থেকে ৭০ মিলিয়ন ইউনিট দাঁড়াবে। যা পর্যায়ক্রমে বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
কুও বলছেন, নতুন আইফোনের প্রি-অর্ডারের কোনো চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশ করেনি। কিন্তু ডেলিভারির সময় পরিবর্তনের ফলে বোঝা যাচ্ছে প্রি-অর্ডার যা ধারণা করা হয়েছিল তার থেকে বেশি হয়েছে।
আইফোন-১১’র চাহিদা যুক্তরাষ্ট্র থেকে চীনের বাজারে অনেক বেশি রয়েছে বলে জানান কুও।
প্রাথমিকভাবে যুক্তরাষ্ট্র, চীন সহ বিভিন্ন স্থানে প্রি-অর্ডার নেওয়া শুরু করেছে। আর ২০ সেপ্টেম্বর থেকে যুক্তরাষ্ট্রে বিক্রি শুর হবে নতুন আইফোনের।
সূত্র: সিএনবিসি