বছরের শুরুতে অস্থির চাল ডালের বাজার



আবদুস সাত্তার, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট,চট্টগ্রাম, বার্তা২৪
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

বছরের শুরুতেই অস্থির হয়ে উঠেছে চাল, ডাল ও মসলার বাজার। চট্টগ্রামের পাইকারি বাজার খাতুনগঞ্জে বাড়তে শুরু করেছে এসব পণ্যের দাম।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, নির্বাচন-পরবর্তী সময়ে পণ্যের চাহিদা বাড়লেও ডলারের মূল্যবৃদ্ধির কারণে আমদানি কমে যাওয়ায় বাজারে এ অস্থিরতা দেখা দিয়েছে।

খাতুনগঞ্জের পাইকারি দোকান ও আড়তগুলোয় খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত কয়েক দিনে পাইকারি পর্যায়ে বেশির ভাগ ভোগ্যপণ্যের দাম বেড়েছে। এর মধ্যে চাল, ভোজ্যতেল, চিনি, ডাল ও মসলাজাতীয় পণ্যের দাম বেড়েছে সবচেয়ে বেশি।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Jan/12/1547277162998.jpg

গত এক সপ্তাহে এই পাইকারি বাজারে চালের দাম বেড়েছে ১শ থেকে দুই শত টাকা। ব্যবসায়ীরা বলছে, রাইস মিলে ধানের সরবরাহ কমে যাওয়ায় দামে প্রভাব পড়েছে। এখানকার ব্যবসায়ীরা চাহিদা মতো চাল পাচ্ছেন না। স্বাভাবিকভাবে সরবারহ কমে গেলে দাম বেড়ে যায়।

যে কোন একটি পণ্যের দাম বাড়ার সাথে সাথে অন্যান্য পণ্যের দাম বেড়ে যায়। তারই ধারাবাহিকতায় চিনির দামও বেড়েছে। বর্তমানে বাজারে প্রতি মণ চিনি বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৬৮০ টাকায়, যা গত সপ্তাহের শুরুতে ১ হাজার ৬০০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। সে হিসাবে মণে প্রায় ৮০ টাকা বেড়েছে পণ্যটির দাম।

খাতুনগঞ্জ ব্যবসায়ী নেতা মাহবুবুল আলম বার্তা২৪কে বলেন, নির্বাচন শেষ হওয়ায় দেশব্যাপী ব্যবসা-বাণিজ্য চাঙ্গা হয়ে উঠেছে। বাজারে পণ্য বিক্রি গত এক-দুই মাসের চেয়ে অনেক বেড়েছে। কিন্তু এ সময়ে সরবরাহ কমে যাওয়ায় কিছুটা বেড়ে গেছে প্রায় সব পণ্যের দাম। সরবরাহ বাড়লে অল্প সময়ের মধ্যেই দাম আবার স্বাভাবিক হয়ে আসবে বলে আশা করছি।

বাজারে ডালজাতীয় কয়েকটি পণ্যের দামও অতিরিক্ত বেড়ে গেছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি বেড়েছে মুগ ডালের দাম। গত কয়েক দিনে পণ্যটির দাম বেড়েছে মণে ৬৭০ টাকা। নির্বাচনের আগে প্রতি মণ মুগ ডালের দাম ৩ হাজার ২৫০ টাকার নিচে থাকলেও বর্তমানে একই মানের মুগ ডাল বিক্রি হচ্ছে ৩ হাজার ৯২০ টাকায়। একই সময়ে মসুরের দামও বেড়েছে। বাজারে প্রতি মণ দেশী মসুর বিক্রি হয়েছে ৩ হাজার ৬০ থেকে ৩ হাজার ৯০ টাকায়, যা এক সপ্তাহ আগেও প্রতি মণ ২ হাজার ৬০০ টাকায় বিক্রি হয়েছে।

গত সপ্তাহে প্রতি মণ নেপালি মসুর ২ হাজার ৭৯০ টাকায় বিক্রি হলেও চলতি সপ্তাহে একই মানের মসুরের দাম বেড়ে ৩ হাজার ৯০ টাকায় দাঁড়িয়েছে।

গত সপ্তাহ পর্যন্ত পাইকারিতে প্রতি মণ খেসারি বিক্রি হয়েছে ১ হাজার ৩৭৫ টাকায়। একই মানের খেসারি দেড় হাজার টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে। এছাড়া মটর ডালের দামও মণে প্রায় ১১০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে।

নির্বাচনের আগে অস্ট্রেলিয়া থেকে আমদানিকৃত ছোলা বিক্রি হয়েছে প্রতি মণ ২ হাজার ৪৫০ টাকায়। এখন তা মণে প্রায় ২০০ টাকা বেড়ে ২ হাজার ৬৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

ডালজাতীয় পণ্য আমদানিকারক আবু নোমান বলেন, কয়েক মাস ধরে ডলারের মূল্যবৃদ্ধি ও অন্যান্য সংকটের কারণে পণ্য আমদানি আগের চেয়ে কিছুটা কমে গেছে।

মসলাজাতীয় কয়েকটি পণ্যের দামও বেড়েছে। এর মধ্যে অস্বাভাবিকভাবে বেড়েছে এলাচের দাম। বর্তমানে বাজারে প্রতি কেজি এলাচ বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৭৫০ টাকায়, যা নির্বাচনের আগে ১ হাজার ৬৭০ টাকায় বিক্রি হতো।

মসলাপণ্যের মধ্যে জিরার দামও অতিরিক্ত বেড়েছে। গত এক সপ্তাহে পণ্যটির দাম বেড়েছে মণে ৩৭০ টাকা। তবে মিষ্টি জিরার দাম বেড়েছে মণে প্রায় ১ হাজার ৫০ টাকা। বাজারে প্রতি কেজি জিরা ৩২০ ও মিষ্টি জিরা ১৩৫ টাকায় বিক্রি হয়েছে। যদিও গত সপ্তাহে প্রতি কেজি জিরা ৩১০ ও মিষ্টি জিরা ১০৭ টাকায় বিক্রি হতো।

বেড়েছে জয়ত্রির দামও। বর্তমানে পাইকারিতে প্রতি কেজি জয়ত্রি ১ হাজার ৫২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে, যা এক সপ্তাহ আগে ছিল ১ হাজার ৪৭০ টাকা।

মসলাজাতীয় অন্যান্য পণ্যের মধ্যে এক সপ্তাহ ধরে বাড়তির দিকে বাদাম, হলুদ ও ধনিয়ার দামও। এ সময়ে প্রতি মণ বাদামে ৯৩০ টাকা, হলুদে ১৫০ ও ধনিয়ায় ৩৭০ টাকা পর্যন্ত দাম বেড়েছে বলে জানা গেছে।

   

তীব্র তাপপ্রবাহ: সরকারি প্রাথমিক স্কুলে বন্ধ অ্যাসেম্বলি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশজুড়ে চলমান দাবদাহের কারণে সরকারি প্রাথমিক স্কুলে অ্যাসেম্বলি বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।

শনিবার (২০ এপ্রিল) মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য অফিসার মাহবুবুর রহমান তুহিন স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, দেশজুড়ে বহমান তাপদাহের ওপর প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় তীক্ষ্ণ নজর রাখছে। পরিস্থিতি বিবেচনায় দেশের সব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অ্যাসেম্বলি পরবর্তী নির্দেশনা না দেয়া পর্যন্ত বন্ধ থাকবে।

;

বরিশালে ঋণের চাপে দুই সন্তানের জননীর আত্মহত্যা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বরিশাল
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বরিশালের উজিরপুর উপজেলার গুঠিয়ায় দুই সন্তানের জননী ডালিয়া বেগম (৩৮) ঋণের চাপে আত্মহত্যা করেছেন বলে জানা গেছে।

শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) সন্ধ্যার দিকে ঘরের আড়ার সঙ্গে তাকে ঝুলতে দেখে বাড়ির লোকজন উদ্ধার করে বানারীপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

এ ঘটনায় বানারীপাড়া থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা দায়ের করা হয়েছে। ময়নাতদন্তের জন্য শনিবার (২০ এপ্রিল) সকালে মরদেহ বরিশাল শেবাচিম মর্গে পাঠানো হয়।

এ বিষয়ে স্থানীয় ইউপি সদস্য শারমিন জানান, ডালিয়া বেগম বিভিন্ন সমিতি ও এনজিও থেকে প্রায় ৬ লক্ষ টাকা ঋণ নিয়ে পরিশোধ করতে হিমশিম খাচ্ছিলেন। তিনি বিভিন্ন এনজিও ও সমিতির লোকজনের চাপে অস্বাভাবিক আচরণ করতেন। ধারণা করছি, তিনি আত্মহত্যা করেছেন।

বরিশাল বানারীপাড়া থানার ওসি মাইনুল ইসলাম বলেন, ডালিয়া বেগমের মরদেহ হাসপাতাল থেকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসা হয়েছে। তার মৃত্যু রহস্য উদঘাটনে শনিবার (২০ এপ্রিল) সকালে ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ বরিশাল শেবাচিম হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হবে।

;

গরমে বেড়েছে চার্জার ফ্যান ও এসির চাহিদা



খন্দকার আসিফুজ্জামান, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানী ঢাকাসহ দেশজুড়ে চলমান তাপপ্রবাহে অতিষ্ঠ মানুষ। অসহনীয় এই গরম থেকে বাঁচতে সামর্থ্য অনুযায়ী ক্রেতারা বেছে নিচ্ছেন চার্জার ফ্যান কিংবা এসি। যে কারণে ইলেকট্রনিক সামগ্রীর দোকানে বাড়ছে চার্জার ফ্যান ও এসির চাহিদা। সাধারণ সিলিং ফ্যান থেকে শুরু করে অন্যান্য ফ্যানের দাম স্বাভাবিক থাকলেও বেড়েছে রিচার্জেবল ফ্যানের দাম।

শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) রাজধানীর নবাবপুরের ইলেকট্রনিক সামগ্রীর পাইকারি মার্কেটে গিয়ে দেখা যায়, শুক্রবার মার্কেটটির সাপ্তাহিক বন্ধ থাকলেও দেশের চলমান তাপপ্রবাহের কারণে চার্জার ফ্যানসহ বিভিন্ন ধরনের ফ্যানের চাহিদা বাড়ায় কিছু কিছু দোকান খোলা রয়েছে। এখানকার দোকানিদের দাবি, ফ্যানের চাহিদা বাড়লেও দেশে অন্যান্য পণ্যের দাম ঊর্ধ্বমুখী হলেও সে অনুযায়ী বাড়েনি ফ্যানের দাম।

সিলিং ফ্যানের দাম স্বাভাবিক রয়েছে জানিয়ে দোকানিরা বলেন, নন-ব্যান্ড সিলিং ফ্যানের দাম ১৫০০ টাকা থেকে শুরু এবং ব্র্যান্ডের সিলিং ফ্যানের দাম শুরু ২৮০০ টাকা থেকে। বিভিন্ন কোম্পানির স্ট্যান্ড ফ্যান আকার অনুযায়ী বিক্রি হচ্ছে ৩০০০ টাকা থেকে শুরু করে ৮০০০ টাকা এবং তার বেশি দরে। 


তবে দেশজুড়ে রিচার্জেবল ফ্যানের চাহিদার সাথে বেড়েছে দামও। ১২ ইঞ্চি চার্জার ফ্যানের দাম রাখা হচ্ছে ৩ হাজার থেকে ৪ হাজার ৫০০ টাকা এবং ১৪ ও ১৮ ইঞ্চির ফ্যান বিক্রি হচ্ছে ৬ হাজার থেকে ৮ হাজার টাকায়।

নবাবপুরে মামুন এন্টারপ্রাইজের প্রোপাইটর মীর মো. মামুন বার্তা২৪.কমকে জানান, বর্তমান বাজারে ফ্যানের চাহিদা থাকলেও দেশের বাজারের অন্যান্য পণ্যের দাম বাড়লেও ফ্যানের দাম বাড়েনি। শুধুমাত্র চার্জার ফ্যানের দাম গত বছরের তুলনায় আকার অনুযায়ী সর্বোচ্চ ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা বেড়েছে।

একই মার্কেটের হাসান এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকারী মো. হাসান বলেন, গরমে চাহিদা বাড়লেও ফ্যানের দাম বাড়েনি। তবে ঈদ আর বৈশাখের লম্বা ছুটির কারণে দেশে যে চার্জার ফ্যানগুলো অ্যাসেম্বল করা হতো সেগুলো পর্যাপ্ত করতে না পারায় চার্জার ফ্যানের দাম কিছুটা বেড়েছে।

একটি কোম্পানির বিক্রয় প্রতিনিধি আক্তার হোসেন এসেছেন চার্জার ফ্যান কিনতে। তিনি বার্তা২৪.কমকে বলেন, যে গরম পড়ছে, যদি ট্যাকা থাকতো তাইলে একটা এয়ার কন্ডিশনই কিনতাম। কিন্তু চার্জার ফ্যানেরই যে বাজেট নিয়া আইসি অইটা দিয়াও হইবো না। বউরে ফোন দিয়া কইলাম আরও ৫০০ ট্যাকা মোবাইলে পাঠাইতে।


চার্জার ফ্যান কিনতে এসেছেন এমন আরও একজন মহিমা হালদার। ১১ মাসের একটি পুত্রসন্তানের মা তিনি। গরমে বিরক্তি নিয়ে বলেন, এমন গরমে ২৪ ঘণ্টা ফ্যান চালাইয়াও আমরা বড়রাই গরম সহ্য করতে পারতাছি না। আর ১১ মাসের ছোট্ট বাচ্চায় ক্যামনে সহ্য করব। অন্য খরচ বাদ দিয়াই একটা ফ্যান কিনতে আসা।

এদিকে চার্জার ফ্যানের পাশাপাশি চাহিদা বেড়েছে এসিরও। বেড়েছে দামও। বাংলাদেশি ব্র্যান্ড ওয়ালটন ও যমুনা ইলেকট্রনিক্সের কয়েকটি শোরুম ঘুরে দেখা যায়, ওয়ালটনের এক টনের এসি ৬৫ হাজার ও দেড় টন এসি বিক্রি হচ্ছে ৭৪ হাজার টাকায়। কিছুটা কমে যমুনার এক টনের এসি বিক্রি হচ্ছে ইনভার্টারসহ ৪৯ হাজার ও ইনভার্টার ছাড়া ৪২ হাজার টাকায়। আর দেড় টনের এসি ইনভার্টারসহ ৬৭ হাজার এবং ইনভার্টার ছাড়া ৫৭ হাজার টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

তবে ওয়ালটন এবং যমুনার বিক্রয় কর্মীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, বিক্রির সময় পণ্যের মূল দাম থেকে ক্রেতাদের কিছুটা ছাড় দেওয়া হয়।

;

তীব্র তাপপ্রবাহ, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আরও ৭ দিন বন্ধের দাবি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

পবিত্র রমজান, ঈদুল ফিতরসহ বেশ কয়েকটি ছুটির সমন্বয়ে টানা ২৬ দিন ছুটি কাটিয়ে আগামী রোববার (২১ এপ্রিল) খুলছে দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। তবে এরই মধ্যে দেশের তাপমাত্রা অসহ্য অবস্থায় পৌঁছানোয় কারণে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছুটি আরও ৭ দিন বাড়ানোর দাবি জানিয়েছে অভিভাবক ঐক্য ফোরাম।

শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) সংগঠনের সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা মো. জিয়াউল কবির দুলু সাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ দাবি জানানো হয়।

এতে বলা হয়েছে, দেশের বিভিন্ন জেলা ও অঞ্চলে হিট অ্যালার্ট জারি করা হয়েছে। মানুষকে প্রয়োজন ছাড়া বাইরে বের হতে নিষেধ করছে প্রশাসন। এর মধ্যে স্কুল কলেজ খুললে অনেক শিশু অসুস্থ হয়ে পড়তে পারে। তাই দেশের সব স্কুল-কলেজ-মাদরাসা আগামী ৭ দিনের জন্য শ্রেণি শিক্ষা কার্যক্রম বন্ধ রাখার দাবি জানাচ্ছি।

প্রসঙ্গত, এ বছর শিখন ঘাটতি পূরণে মাধ্যমিকে ১৫ দিন ছুটি কমিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। রমজানের শুরুতে প্রায় দুই সপ্তাহ ক্লাস হয়েছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে। অন্যদিকে, রমজানের প্রথম ১০ দিন ক্লাস চালু ছিল প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। একইভাবে সব কলেজ ও মাদরাসায়ও ছুটি কমিয়ে রমজানের শুরুর দিকে প্রায় দুই সপ্তাহ ক্লাস হয়। ছুটি শেষে রোববার থেকে পুরোদমে চালু হচ্ছে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান।

 

;