ভাইয়ের লাঠির আঘাতে ভাইয়ের মৃত্যু



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

পারিবারিক কলহের জের ধরে কিশোরগঞ্জের ভৈরবে ছোট ভাইয়ের লাঠির আঘাতে বড় ভাই মুরাদ মিয়ার (৬৫) মৃত্যু হয়েছে।

শনিবার (৮ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৭ টায় ভৈরব চাঁনপুর গ্রামে ঘটনাটি ঘটে।

পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, শনিবার রাতে মুরাদ মিয়া ও তার ছোট ভাই আসলাম বাড়ির পানির লাইন নিয়ে ঝগড়া শুরু করে। এসময় ছোট ভাই আসলাম লাঠি দিয়ে মুরাদ মিয়াকে আঘাত করলে সে মাটিতে পড়ে অজ্ঞান হয়ে যায়।

পরে তাকে উদ্ধার করে দ্রুত ভৈরব উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

নিহতের ছেলে তানি জানায়, 'বাড়ির পানির লাইন নিয়ে ঝগড়ার সময় আমার বাবাকে চাচা মুরাদ লাঠি দিয়ে আঘাত করলে সে মৃত্যুবরণ করে।'

ভৈরব থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) বাহারুল খাঁন বাহার জানান, নিহতের স্ত্রী নাদিরা খাতুন থানায় এসে মৌখিক অভিযোগ করলে পুলিশ নিহতের লাশ থানায় নিয়ে আসে। ময়না তদন্তের পর পরবর্তী আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে তিনি জানান।

   

সরকারের নির্দেশনা উপেক্ষা করে উদীচীর অনুষ্ঠান দুঃখজনক: তথ্য প্রতিমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
সরকারের নির্দেশনা উপেক্ষা করে উদীচীর অনুষ্ঠান দুঃখজনক: তথ্য প্রতিমন্ত্রী

সরকারের নির্দেশনা উপেক্ষা করে উদীচীর অনুষ্ঠান দুঃখজনক: তথ্য প্রতিমন্ত্রী

  • Font increase
  • Font Decrease

জননিরাপত্তার স্বার্থে সরকারের জারি করা নির্দেশনা উপেক্ষা করে উদীচীর অনুষ্ঠান করা ও নেতিবাচক বিবৃতি দেওয়া অনাকাঙ্ক্ষিত ও দুঃখজনক বলে উল্লেখ করেছেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত।

সোমবার (১৫ এপ্রিল) সচিবালয়ে তার দপ্তর কক্ষে প্রতিমন্ত্রী এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, সরকারের নিরাপত্তা বিষয়ক সংস্থা পহেলা বৈশাখের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য যে নির্দেশনা জারি করেছিল সেই নির্দেশনা উপেক্ষা করে উদীচী শিল্পীগোষ্ঠীর অনুষ্ঠান করা ছিল হঠকারী ও দুঃখজনক। তাদের এই আচরণে সরকার খুবই ব্যথিত ও মর্মাহত।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, পহেলা বৈশাখে রমনা বটমূলে এবং যশোরের উদীচীর অনুষ্ঠানে বোমা হামলায় অনেক মানুষ প্রাণ হারিয়েছে এবং অনেকে পঙ্গু হয়েছে। হলি আর্টিজান, শোলাকিয়া ময়দান ও সিলেটে ঈদের জামাতের জঙ্গি হামলা প্রতিরোধ করতে গিয়ে পুলিশের কয়েকজন সদস্য জীবন উৎসর্গ করেছেন এবং জনগণের জীবন বাঁচিয়েছেন। প্রতিটি অনুষ্ঠানে সরকার জনগণের জানমালের নিরাপত্তা দিতে সবসময় সতর্ক থাকায় অতীতে মতো বাংলাদেশে কোন জঙ্গি হামলা বা সন্ত্রাসের ঘটনা ঘটতে পারেনি। এই বিষয়ে সরকার সকলের সহযোগিতা কামনা করে।

তিনি আরও বলেন, ‘১৯৯৩ সালে ১৪০০ বঙ্গাব্দে, বাংলা শতবর্ষ বরণ করার সময় বেগম খালেদা জিয়া সরকার বাধা দিয়েছিল। তাদের বাধা দেয়ার উদ্দেশ্য ছিল নিরাপত্তাজনিত নয় বরং বাঙালির সার্বজনীন, অসাম্প্রদায়িক এই উৎসবকে নিরুৎসাহিত করা। বঙ্গবন্ধু কন্যার নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী সকল সংগঠনসহ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ তথা আমরা সকলে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে পহেলা বৈশাখ উদযাপন করেছিলাম।’

তথ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, নিরাপত্তা দেওয়া সরকারের কর্তব্য। আশা করব এক্ষেত্রে সবাই সবসময় সহযোগিতা করবেন যাতে আনন্দের অনুষ্ঠান বিষাদে পরিণত না হয়ে যায়।

সরকারি নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে যে অনুষ্ঠান উদীচী করেছে সেখানে যদি কোন দুর্ঘটনা ঘটতো তার দায়-দায়িত্ব কে নিতো এ প্রশ্ন রেখে প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘আমরা মনে করি নিয়ম বা নির্দেশ না মেনে অনুষ্ঠান যারা করবেন তাদেরকেই সেই দায়-দায়িত্ব নিতে হবে।’

আওয়ামী লীগ সরকারের উদ্যোগে যথাযথভাবে পহেলা বৈশাখ উদযাপন করা হয় উল্লেখ করে এ সময় মোহাম্মাদ আলী আরাফাত আরও যোগ করেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকার পহেলা বৈশাখ উদযাপনের জন্য বাংলা নববর্ষ ভাতা ব্যবস্থা করেছে। তার সরকারের সময়ে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে জাতিসংঘের অঙ্গসংস্থা ইউনেস্কো ২০১৬ সালে বাংলাদেশের ‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’-কে বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ অধরা সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করে।

;

২ ঘণ্টা পর মহাখালী-এয়ারপোর্ট সড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবিঃ বার্তা২৪.কম

ছবিঃ বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

পুলিশের হাতে বাস চালককে মারধরের প্রতিবাদে মহাখালী-এয়ারপোর্ট সড়ক অবরোধের প্রায় ২ ঘণ্টা পর যান চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে।

সোমবার (১৫ এপ্রিল) দিবাগত রাত ১২টা ২৫ মিনিটে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়। এর আগে রাত ৯ টার দিকে সড়ক অবরোধ করেন বিক্ষুব্ধ পরিবহন শ্রমিকরা।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সোমবার সন্ধ্যায় রাজধানীর হাউজ বিল্ডিং এলাকায় ঢাকা-ময়মনসিংহ রূটে চলাচলকারী আলম এশিয়া বাসের চালককে সিগনাল দেয় ট্রাফিক সার্জেন্ট। কাগজপত্র ও যাত্রী হয়রানির অভিযোগ এনে বাসের চালককে নামিয়ে পরে মারধর করেন। পরে পুলিশের সহযোগিতায় গাড়ি ভাঙচুর হয় বলেও জানান পরিবহন শ্রমিকরা।

পরে ৯ টার দিকে মহাখালি বাস টার্মিনাল এলাকায় সড়ক অবরোধ করেন শ্রমিকরা। পুলিশ ও শ্রমিক নেতাদের ঘণ্টা ব্যাপী মিটিং শেষে ১১ টার দিকে অবরোধ তুলে নিলেও কয়েক মিনিট পর দুই দফা দাবি নিয়ে আবারও সড়ক অবরোধ করেন শ্রমিকরা।

বাস চালককে মারধরের অভিযোগের বিষয়ে জানতে খিলক্ষেত থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) একাধিকবার কল দিলেও রিসিভ করেননি তিনি।

এ বিষয়ে বাস মিনিবাস শ্রমিক ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক ইউসুফ নবী বলেন, শ্রমিককে মারধরের ঘটনা বার বার ঘটে কিন্তু আমরা কোন বিচার পাই না। পুলিশের এমন আচরণে আমরা শঙ্কিত। আমরা ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দিয়েছি। অভিযুক্ত পুলিশ সদস্যকে বদলির করতে হবে।

;

পুলিশের বিরুদ্ধে বাস চালককে মারধরের অভিযোগ, মহাখালী সড়ক অবরোধ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবিঃ বার্তা২৪.কম

ছবিঃ বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর খিলক্ষেত এলাকায় পুলিশের বিরুদ্ধে বাস শ্রমিককে মারধরের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় প্রায় ২ ঘণ্টা মহাখালী-এয়ারপোর্টে সড়ক অবরোধ করছে পরিবহণ শ্রমিকরা।

সোমবার (১৫ এপ্রিল) রাত সাড়ে ৮ টার দিকে সড়ক অবরোধের ঘটনা ঘটে।

এর আগে সন্ধ্যা সাড়ে ৭ টার দিকে খিলখেতে মারধরের ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছেন শ্রমিকরা।

শ্রমিকদের অভিযোগ, সন্ধ্যায় রাজধানীর হাউজ বিল্ডিং এলাকায় ঢাকা ময়মনসিংহ রূটে চলাচলকারী আলম এশিয়া বাসের চালককে ট্রাফিক সার্জেন্ট সিগনাল দেয়। কাগজপত্র ও যাত্রী হয়রানির অভিযোগ এনে বাসের চালককে নামিয়ে মারধর করেন। পরে পুলিশের সহযোগিতায় গাড়ি ভাঙচুর হয় বলেও অভিযোগ করেন পরিবহন শ্রমিকরা।

ঈগল ক্লাসিকের চালক মোজাফফর বলেন, চাঁদার টাকা না পেয়ে কৌশলে চালককে মারধর করেন খিলক্ষেত থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি)৷ মাসিক চাঁদা দিয়ে গাড়ি চালাতে হয় আমাদের। না দিলেই এমন বিপত্তি ঘটে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আলম এশিয়ার এক চালক জানান, প্রতিমাসে বাস চালাতে মোটা অংকের চাঁদা দিতে হয় খিলক্ষেত থানায়। এ মাসে চাঁদাটা দেড়িতে দেওয়ায় এমন ঘটনা ঘটেছে।

বাস চালককে মারধরের অভিযোগের বিষয়ে জানতে খিলক্ষেত থানার ওসিকে একাধিকবার কল দিলেও রিসিভ করেননি।

এ বিষয়ে বাস মিনিবাস শ্রমিক ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক ইউসুফ নবী বলেন, শ্রমিককে মারধরের ঘটনা বারবার ঘটে কিন্তু আমরা কোন বিচার পাই না। পুলিশের এমন আচরণে আমরা শঙ্কিত। আমরা ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দিয়েছি। অভিযুক্ত পুলিশ সদস্যকে বদলির করতে হবে। 

;

বিহারি ক্যাম্পে মাদক কারবারিদের সংঘর্ষের ঘটনায় মামলা, ১২ ককটেল উদ্ধার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
বিহারি ক্যাম্পে মাদক কারবারিদের সংঘর্ষের ঘটনায় মামলা, ১২ ককটেল উদ্ধার

বিহারি ক্যাম্পে মাদক কারবারিদের সংঘর্ষের ঘটনায় মামলা, ১২ ককটেল উদ্ধার

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানী মোহাম্মদপুর বিহারি ক্যাম্পে মাদকের আধিপত্য দখলে নিতে মাদক কারবারি দুই গ্রুপ গতো চারদিন যাবৎ ভয়াবহ সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। দুই গ্রুপের এ সংঘর্ষে বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ১২টি অবিস্ফোরিত ককটেল ও দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র উদ্ধার করে মোহাম্মদপুর থানা পুলিশ।

মাদক ব্যবসায়ীদের মধ্যে চলা এ সংঘর্ষের ঘটনায় বিহারি ক্যাম্পের শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী একশ দুই জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতনামা আরও দুই থেকে আড়াই'শ জনসহ সাড়ে তিন'শ এর অধিক মাদক ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে মোহাম্মদপুর থানা পুলিশ।

রোববার (১৪ এপ্রিল) ঢাকা মেট্রো পলিটন পুলিশ (ডিএমপি) মোহাম্মদপুর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) ও মোহাম্মদপুর পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মোহাম্মদ রেজাউল বাদি হয়ে এ মামলা দায়ের করেন।

স্থানীয়রা জানান, মোহাম্মদপুরের বিহারি ক্যাম্পের শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী চুয়া সেলিম, পিচ্ছি রাজা, পাকিস্তানি রাজু, বুনিয়া সোহেল, বোম ও বাবুসহ বেশ কয়েকজন শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী তাদের মাদকের আধিপত্য ধরে রাখতে প্রতিনিয়ত সংঘর্ষে জড়ায়। এ চক্রের প্রায় কয়েক'শ মাদক ব্যবসায়ীর মধ্যে ইয়াবা, পেনসিডিল, হিরোইনসহ নানা মাদক বিক্রীতে পুরো ক্যাম্প জুড়ে বেশ কয়েকজন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী নিযুক্ত করেছে। তাদের মাদক ব্যবসার আধিপত্য বিস্তার করতে কয়েকদিন পর পর মাদক ব্যবসায়ীরা ককটেল বিস্ফোরণসহ গুরুতর মারামারিতে জড়িয়ে পড়ে। ক্যাম্পের ভেতর মারামারি করার জন্য রাজধানীর বিভিন্ন জায়গা থেকে বিপুল টাকার বিনিময়ে লোক ভাড়া করে নিয়ে আসে মাদক ব্যবসায়ীরা। পুরো ক্যাম্প জুড়ে আতঙ্ক তৈরি করতে রাম দা, চাপাতি, ককটেলসহ দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষ চালায় মাদক ব্যবসায়ীরা। তাদের মারামারিতে ক্যাম্পের সাধারণ বাসিন্দারা আতঙ্কসহ গুরুতর আহত হয় অনেকে।

এর আগে বাংলা নববর্ষের আগের দিন একই ঘটনায় পাঁচদিন যাবৎ মাদক ব্যবসায়ীদের দুই গ্রুপের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ হয়। মাদক ব্যবসায়ীদের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে এ পর্যন্ত বেশ কয়েকবার দীর্ঘদিন ব্যাপী সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। প্রতিটি সংঘর্ষের ঘটনায় সব সময়ই ককটেল বিস্ফোরণ করে মাদক ব্যবসায়ীরা। এছাড়াও, এবার ঈদে ক্যাম্পের ভেতর মারামারি করতে শীর্ষ হিরোইন ব্যবসায়ী ভূইয়া সোহেল ওরফে বুনিয়া সোহেল ২০ লাখ টাকা খরচ করে বাহির থেকে লোক ভাড়া করে নিয়ে আসে। এভাবে বিভিন্ন দিবসের আগে মাদক ব্যবসায়ীদের আধিপত্য বিস্তার করতে ব্যবসায়ীরা ব্যাপক সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে।

এ বিষয়ে মোহাম্মদপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মাহফুজুল হক ভূঞা জানান, জেনেভা ক্যাম্পে মাদক ব্যবসায়ীরা তাদের আধিপত্য বিস্তারকে কেদ্র করে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটায়। এ সংঘর্ষে তারা বেশ কয়েকটি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটায়। এ ঘটনায় আমরা বেশ কয়েকটি অবিস্ফোরিত ককটেল উদ্ধার করেছি। যারা সংঘর্ষে জড়িত ছিলো সবাইকে আসামি করে মামলা দায়ের করা হয়েছে। এছাড়াও, এ ঘটনায় আমরা বেশ কয়েকজনকে ইতিমধ্যে আটক করতে সক্ষম হয়েছি। বাকীদের আটক করতে আমরা অভিযান অব্যাহত রেখেছি।

;