হোয়াইটওয়াশের লজ্জায় ডুবল পাকিস্তান



সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
প্রোটিয়া বোলারদের সামনে দাঁড়াতে পারল না পাকিস্তান

প্রোটিয়া বোলারদের সামনে দাঁড়াতে পারল না পাকিস্তান

  • Font increase
  • Font Decrease

কোন প্রতিরোধই গড়তে পারল না সরফরাজ আহমেদের দল। আগের দুই টেস্টে হেরে সিরিজ জেতার সম্ভাবনা শেষ হয়েছিল আগেই। জোহানেসবার্গে ছিল হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর লড়াই। কিন্তু সেই আগের মতোই ব্যর্থতা সঙ্গী সফরকারীদের। জোহানেসবার্গে সোমবার হোয়াইটওয়াশের লজ্জায় ডুবেছে পাকিস্তান।

সিরিজের তৃতীয় ও শেষ টেস্টটি ১০৭ রানে জিতল দক্ষিণ আফ্রিকা। সব মিলিয়ে ৩-০ ব্যবধানে টেস্ট সিরিজ জিতে নিয়েছে প্রোটিয়ারা।

অবশ্য জোহানেসবার্গে শুরুটাই বাজে ছিল পাকিস্তানের। এরপর আর ঘুরে দাঁড়ানো হয়নি। দক্ষিণ আফ্রিকা ১ম ইনিংসে ২৬২ রান তুললেও সফরকারীরা অলআউট ১৮৫ রানে। তারপর স্বাগতিকরা তুলে ৩০৩। জিততে সরফরাজদের সামনে দাঁড়ায় ৩৮১ রানের বড় লক্ষ্য। অবশ্য সেই চ্যালেঞ্জে বেশ ভালই লড়ছিল। ৩ উইকেটে ১৫৩ রান তুলে জবাব দিচ্ছিল পাকিস্তান। কিন্তু কে জানতো সেই ইনিংসটাই শেষ হয়ে যাবে ২৭৩ রানে!

বড় লক্ষ্যের সামনে টেস্ট ড্রয়ের সুযোগ ছিল না। কারণ হাতে ছিল দুই দিন। সোমবার চতুর্থ দিনে এ কারণেই আক্রমনাত্মক ক্রিকেটই বেছে নেয় সরফরাজ আহমেদের দল। আসাদ শফিক ৪৮ ও বাবর আজম ১৭ রান নিয়ে শুরু করেন। কিন্তু দিনের শুরুতেই বাবর আজমকে (২১) সাজঘরের পথ দেখিয়ে দেন ডোয়াইন অলিভিয়ের। এরপরই সরফরাজ আহমেদকে (০) তিনিই বিদায় করলে মহা বিপর্যয়ে পড়ে পাকিস্তান।

সেই ধাক্কা আর সামলে উঠা হয়নি। এর মধ্যে আসাদ শফিক তুলে নেন হাফসেঞ্চুরি। তিনি শুধু হারের ব্যবধানটাই কমাতে পেরেছেন। শেষ অব্দি ৬৫ রানে ফিরেন আসাদ। তারপর সাত নম্বরে নেমে যা একটু লড়লেন শাদাব খান। অন্য প্রান্তে নিয়মিত উইকেট হারিয়েছে সফরকারীরা। ১১০ বলে ৪৭ রানে অপরাজিত ছিলেন শাদাব।

দক্ষিণ আফ্রিকার হয়ে তিনটি করে উইকেট শিকার করেছেন ভারনন ফিলেন্ডার ও ডোয়াইন অলিভিয়ের। ডেল স্টেইনের শিকার দুই উইকেট। তিন ম্যাচ সিরিজে দুর্দান্ত বোলিং করে সিরিজসেরা অলিভিয়ের। সেঞ্চুরিয়ান কুইন্টন ডি ককের জোহানেসবার্গ টেস্টের ম্যাচসেরা।

সোমবার পাকিস্তানকে হোয়াইটওয়াশ করে সুখবরই পেল দক্ষিণ আফ্রিকা। টেস্ট র‌্যাংকিংয়ে দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছে প্রোটিয়ারা। সাতে নেমে গেল পাকিস্তান।

সংক্ষিপ্ত স্কোর-

দক্ষিণ আফ্রিকা ১ম ইনিস: ২৬২/১০
পাকিস্তান ১ম ইনিংস: ১৮৫/১০
দক্ষিণ আফ্রিকা ২য় ইনিংস: ৩০৩/১০
পাকিস্তান ২য় ইনিংস: ৬৫.৪ ওভারে ২৭৩/১০ (শফিক ৬৫, আজম ২১, সরফরাজ ০, শাদাব ৪৭*, আশরাফ ১৫, আমির ৪, হাসান ২২, আব্বাস ৯; স্টেইন ২/৮০, ফিল্যান্ডার ১/৪১, অলিভিয়ের ৩/৭৪, রাবাদা ৩/৭৫)
ফল: দক্ষিণ আফ্রিকা ১০৭ রানে জয়ী
সিরিজ: তিন ম্যাচের সিরিজে ৩-০ ব্যবধানে জয়ী দক্ষিণ আফ্রিকা
ম্যাচসেরা: কুইন্টন ডি কক
সিরিজসেরা: ডোয়াইন অলিভিয়ের

   

টিভিতে যা দেখবেন আজ



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আইপিএলে আজ দিল্লির মুখোমুখি হায়দরাবাদ। এদিকে এফএ কাপের সেমিতে চেলসির বিপক্ষে নামবে ম্যানচেস্টার সিটি। এছাড়াও টিভিতে যা যা থাকছে।


বাংলাদেশ প্রিমিয়ার ফুটবল

ফর্টিস এফসি–বসুন্ধরা কিংস

বিকেল ৩টা, টি স্পোর্টস

২য় টি–টোয়েন্টি

পাকিস্তান–নিউজিল্যান্ড

রাত ৮টা ৩০ মিনিট, এ স্পোর্টস ও জিও সুপার

আইপিএল

দিল্লি–হায়দরাবাদ 

রাত ৮টা, স্টার স্পোর্টস ১, টি স্পোর্টস ও গাজী টিভি

এফএ কাপ (সেমিফাইনাল)

ম্যান সিটি–চেলসি

রাত ১০টা ১৫ মিনিট, সনি স্পোর্টস টেন ২

ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগ

লুটন টাউন–ব্রেন্টফোর্ড

রাত ৮টা, স্টার স্পোর্টস সিলেক্ট ১

উলভারহ্যাম্পটন–আর্সেনাল

রাত ১২টা ৩০ মিনিট, স্টার স্পোর্টস সিলেক্ট ১

বুন্দেসলিগা

ইউনিয়ন বার্লিন–বায়ার্ন মিউনিখ

রাত ১০টা ৩০ মিনিট, সনি স্পোর্টস টেন ৫

;

লক্ষ্ণৌয়ের কাছে পাত্তাই পেল না মুস্তাফিজের চেন্নাই



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঘরের মাঠে চেন্নাই সুপার কিংসকে নিয়ে রীতিমত ছেলেখেলা করল লক্ষ্ণৌ সুপারজায়ান্টস। চেন্নাইকে ১৭৬ রানে আটকে দিয়ে কুইন্টন ডি কক আর কেএল রাহুলের জোড়া ফিফটিতে এক ওভার এবং ৮ উইকেট হাতে রেখেই লক্ষ্যে পৌঁছে যায় তারা।

লক্ষ্ণৌয়ের একানা স্পোর্টস সিটি স্টেডিয়ামে টসভাগ্য স্বাগতিকদের পক্ষে ছিল। টস জিতে আগে অতিথিদের ব্যাটিংয়ে পাঠান লক্ষ্ণৌ অধিনায়ক কেএল রাহুল। আইপিএলের চলতি আসরে দুইশ রানকে মামুলি বানিয়ে ফেলেছে বেশ কয়েকটি দল। তবে লম্বা ব্যাটিং লাইনআপ নিয়েও তাদের সঙ্গে কুলিয়ে উঠতে পারছে না চেন্নাই। আইপিএলে নিজেদের সপ্তম ম্যাচে এসেও সে 'ম্যাজিক ফিগার' ছোঁয়া হয়নি তাদের।

রবীন্দ্র জাদেজার ৪০ বলে অপরাজিত ৫৭ রানের সঙ্গে রাহানে (৩৬) আর মঈনের (৩০) ছোট দুটি ইনিংসে লড়াকু সংগ্রহ পায় চেন্নাই। শেষদিকে মহেন্দ্র সিং ধোনির ৯ বলে ২৮ রানের জাদুকরী ক্যামিও'র কথা ভুলে গেলে চলবে না। তাতে ২০ ওভারে চেন্নাইয়ের সংগ্রহ দাঁড়ায় ৬ উইকেটে ১৭৬।

লক্ষ্ণৌয়ের পক্ষে ৩ ওভার বল করে ১৬ রান খরচায় সর্বোচ্চ ২ উইকেট নেন ক্রুনাল পান্ডিয়া।

জবাব দিতে নেমে মুস্তাফিজ-তুষারদের তুলোধুনো করে ওপেনিং জুটিতেই ডি কক-রাহুল মিলে তুলে ফেলেন ১৩৪ রান। ১৫তম ওভারের শেষ বলে মুস্তাফিজ যখন ডি কককে ধোনির ক্যাচ বানিয়ে ফেরান, ম্যাচ তখন লক্ষ্ণৌয়ের করতলে। তাই তো সেই উইকেটের উদযাপনও তেমন হল না বললেই চলে। ফেরার আগে ৫৪ রান করে দিয়ে গেছেন ডি কক।

লক্ষ্ণৌকে জয়ের দোরগোড়ায় রেখে মাতিশা পাতিরানার বলে আউট হয়েছেন ৮২ রান করা লক্ষ্ণৌ অধিনায়ক রাহুল। বাকি কাজটা নির্ঝঞ্ঝাটে সেরেছেন নিকোলাস পুরান (২৩*) ও মার্কাস স্টয়নিস (৮*)।

বল হাতে আরও একবার চেন্নাইয়ের সবচেয়ে খরুচে বোলার মুস্তাফিজ। একটি উইকেট পেলেও ৪ ওভারে খরচ করেছেন ৪৩ রান।

এই জয়ে লক্ষ্ণৌয়ের পয়েন্ট হয়েছে চেন্নাইয়ের সমান ৮। তবে নেট রানরেটের ব্যবধানে চেন্নাই এখন টেবিলের তিনে, আর লক্ষ্ণৌয়ের অবস্থান ৫ নম্বরে।

;

মাঠ ছাড়ল মোহামেডান, পিছিয়ে থেকেও জয়ী আবাহনী



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

অঘোষিত ফাইনাল! প্রিমিয়ার হকি লিগে আবাহনী-মোহামেডানের হাইভোল্টেজ ম্যাচ নিয়ে উত্তাপ কম ছিল না। ম্যাচের আগেই রাসেল মাহমুদ জিমির তিন হলুদ কার্ডে পাওয়া নিষেধাজ্ঞা নিয়ে একচোট বিতর্ক হয়ে গেছে। অন্তত মাঠের খেলা বিতর্ক মুক্ত থাকুক, সংশ্লিষ্টদের সেটাই প্রত্যাশা ছিল। কিন্তু মাঠের খেলাতেও আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে রইল বিতর্ক। তাতে নির্ধারিত সময়ের প্রায় ১৭ মিনিট ২৭ সেকেন্ড আগেই শেষ হল আবাহনী-মোহামেডান ম্যাচ। ২-৩ গোলে পিছিয়ে থেকেও জিতল আবাহনী। এগিয়ে থেকেও শিরোপা হাতছাড়া মোহামেডানের।

মওলানা ভাসানি হকি স্টেডিয়ামে প্রথম দুই কোয়ার্টারে দুই গোল করে অনেকটা এগিয়ে যায় আবাহনী। তিন মিনিটে পেনাল্টি কর্নার থেকে আফফান ইউসুফ এবং দ্বিতীয় কোয়ার্টারে আবার সেই পেনাল্টি কর্নার থেকেই পুস্কর খিসা মিমোর গোলে এগিয়ে যায় তারা।

এর মাঝে দ্বিতীয় কোয়ার্টারে পেনাল্টি কর্নার নিয়ে আম্পায়ারদের সঙ্গে মোহামেডান খেলোয়াড়দের বচসায় খেলা বন্ধ ছিল কিছুক্ষণ।

তৃতীয় কোয়ার্টারে রাজসিকভাবে ম্যাচে ফেরে মোহামেডান। ফয়সাল বিন সারির হ্যাটট্রিকে ম্যাচে এগিয়ে যায় সাদাকালোরা। প্রথমে রিভার্স হিটে ফিল্ড গোল এবং পরে পেনাল্টি কর্নার থেকে আরও দুই গোল করে মোহামেডানকে চালকের আসনে নিয়ে আসেন তিনি।

তবে তৃতীয় কোয়ার্টারে যখন ঘড়ির কাটায় আর কেবল ২ মিনিট ২৭ সেকেন্ড বাকি, তখন দুই দলের খেলোয়াড়দের মধ্যে হঠাৎ একপ্রকার হাতাহাতি শুরু হয়ে যায়। দুই আম্পায়ার দীর্ঘ আলোচনার পর মোহামেডানের মালয়েশিয়ান খেলোয়াড় মিজুন এবং আবাহনীর আফফান ইউসুফকে হলুদ কার্ড দেখান। আর মোহামেডানের সিয়াম, দ্বীন ইসলাম এবং আবাহনীর নাইমউদ্দিনকে সরাসরি লাল কার্ড দেখতে হয়।

কার্ডের প্রতিবাদ জানিয়ে তাৎক্ষণিক মাঠ ছেড়ে ডাগআউটে চলে যায় মোহামেডানের খেলোয়াড়রা। সেখান থেকে মোহামেডানের কর্মকর্তা এবং খেলোয়াড়দের সঙ্গে আম্পায়ারদের অনেক আলোচনা হয়। তবে আম্পায়ারদের সিদ্ধান্ত মানতে না পারায় শেষ পর্যন্ত আর মাঠে নামেনি তারা।  উপায়ান্তর না দেখে আম্পায়াররা শেষ বাঁশি বাজিয়ে এক কোয়ার্টার এবং আরেক কোয়ার্টারের ২ মিনিট ২৭ সেকেন্ড বাকি থাকতেই শেষ বাঁশি বাজিয়ে দেন।

২-৩ গোলে পিছিয়ে থেকেও জয় পেয়ে যায় আবাহনী। এতে মেরিনার্সের সমান ৩৭ পয়েন্ট এখন আকাশি-হলুদদেরও। এখন এই দুই দলের মধ্যে প্লে-অফের মাধ্যমে শিরোপা নিষ্পত্তি হওয়ার কথা। আর যে মোহামেডানের এই ম্যাচ জিতলেই শিরোপা উৎসব করার কথা, ৩৫ পয়েন্ট নিয়ে এখন তারা শিরোপার দৌড়েই আর নেই।

;

দারুণ প্রত্যাবর্তনে আবাহনীর দাপুটে জয়



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ ফুটবলে প্রত্যাবর্তনের গল্প লিখে জয় পেয়েছে আবাহনী। শুরুতে পিছিয়ে পড়েও দুই বিদেশির গোল ঘুরে দাঁড়িয়ে জয় তুলে নিয়েছে আকাশি-হলুদরা।

গোপালগঞ্জের শেখ ফজলুল হক মনি স্টেডিয়ামে ম্যাচের অষ্টম মিনিটেই পিছিয়ে পড়ে আবাহনী। আবু তোরের পাস ধরে বক্সের বাইরে থেকে ডান পায়ের মাটি কামড়ানো শট নেন আব্দুল্লাহ। আবাহনীর গোলকিপার শহিদুল আলম সোহেল ঝাঁপিয়ে পড়েও সে শট প্রতিহত করতে পারেননি।

২৬ মিনিটে ব্যবধান দ্বিগুণ করার সুযোগ পেয়েছিল শেখ জামাল। দলটির অধিনায়ক ইগর লেইতে বক্সের বাইরে থেকে জোরালো শট নিলেও তা শেষ পর্যন্ত অল্পের জন্য লক্ষ্যচ্যুত হয়।

মিনিট দুয়েক পরই এই মিসের মূল্য চুকাতে হয় শেখ জামালকে। বাম প্রান্ত থেকে আবাহনীর কর্নেলিয়াসের শেখ জামালের শট শাখজদ শেমানভ ব্লক করলেও ফিরতি শটে বল জালে পাঠিয়ে দেন জোনাথান ফার্নান্দেস।

সমতায় ফেরার পর দাপট বাড়ে আবাহনীর। ৩৩ মিনিটে আবাহনীকে এগিয়ে নেয়ার সুবর্ণ সুযোগ পান প্রথম গোলের নায়ক জোনাথান। কিন্তু শেখ জামাল গোলকিপারকে এক পেয়েও পরাস্ত করতে ব্যর্থ হন।

তবে প্রথমার্ধের যোগ করা সময়ে আর কোনো ভুল করেনি আবাহনী। মধ্যমাঠ থেকে জোনাথানের থ্রু বল ধরে কর্নেলিয়াসের দিকে পাস বাড়ান ওয়াশিংটন। আলতো শটে বল জালে জড়িয়ে আবাহনীর হয়ে জয়সূচক গোলটি করেন সেই কর্নেলিয়াস। দ্বিতীয়ার্ধে আর কোনো গোল না হলে জয় নিয়েই মাঠ ছাড়ে আকাশি-হলদুরা।

এই জয়ে ১২ ম্যাচে ২২ পয়েন্ট নিয়ে তিনেই রইল আবাহনী। তবে হেরে যাওয়ার ফলে পাঁচে নেমে গেছে সমানসংখ্যক ম্যাচে ১৫ পয়েন্ট পাওয়া জামাল। দিনের অন্য ম্যাচে শেখ রাসেলকে ১-০ গোলে হারিয়ে চারে উঠে এসেছে বাংলাদেশ পুলিশ। তাদের পয়েন্ট ১৭।

;