শাবিপ্রবিতে বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক চিন্তাধারার ওপর সেমিনার



শাবিপ্রবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
শাবিপ্রবিতে বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক চিন্তাধারার ওপর সেমিনার, ছবি: বার্তা২৪

শাবিপ্রবিতে বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক চিন্তাধারার ওপর সেমিনার, ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস উপলক্ষে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে সেমিনার ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বুধবার (১৭ এপ্রিল) সকাল ১০টা বিশ্ববিদ্যালয়ের মিনি অডিটরিয়ামে এ আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান: রাজনৈতিক চিন্তাধারা’ শীর্ষক প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগ (সিপিডি) এর সম্মানীয় ফেলো অধ্যাপক ড. রওনক জাহান। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদ সভা ও সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন। পলিটিকাল স্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক ড. জায়েদা শারমিন অনুষ্ঠানে সঞ্চালনা করেন।

শাবিপ্রবি’র বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান গবেষণা সেলের উদ্যোগে আয়োজিত এই সেমিনার ও আলোচনা সভায় প্রধান আলোচক হিসেবে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সরকার ও রাজনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. আল মাসুদ হাসান উজ্জামান, বিশেষ অতিথি হিসেবে শাবিপ্রবির কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. আনোয়ারুল ইসলাম এবং সমন্বয়ক হিসেবে গবেষণা সেলের পরিচালক অধ্যাপক ড. এসএম হাসান জাকিরুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া বক্তব্য রাখেন সমাজবিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. আব্দুল গনি, শাবিপ্রবি ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি রুহুল আমিন, সাধারণ সম্পাদক ইমরান খান।

আলোচনা সভায় অধ্যাপক ড. রওনক জাহান বলেন, ‘আমাদের প্রজন্ম, যারা বাংলাদেশকে স্বাধীনভাবে আবির্ভূত হতে দেখেছে এবং স্বাধীনতার পেছনে বঙ্গবন্ধুর অসামান্য অবদান প্রত্যক্ষ করেছেন। তাদের পক্ষে বঙ্গবন্ধু কর্মকাণ্ড এবং রাজনৈতিক চিন্তাধারা সহজ ভাষায় ব্যক্ত করা অত্যন্ত কঠিন। ১৯৭১ সালের উত্তাল দিনগুলি নিজ চোখে দেখেছি এজন্য নিজেকে ভাগ্যবান মনে করি। খুব কম লোকেরই ভাগ্য হয় ইতিহাস সৃষ্টি হতে দেখা।'

তিনি আরও বলেন, 'স্বাধিকার আন্দোলনকে স্বাধীনতার আন্দোলনে রূপান্তর হতে দেখেছি। এসব ঘটনার পিছনে বঙ্গবন্ধু অবদান অপরিসীম। প্রবন্ধটিতে বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক চিন্তাধারার চারটি বৈশিষ্টের কথা বলা হয়েছে। যা পরবর্তীতে সংবিধানের মূলনীতি হিসেবে দেখতে পাওয়া যায়। বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক জীবন শুরু হয় একজন কর্মী হিসেবে কিন্তু খুব অল্প সময়ে তিনি হয়ে উঠেন কোটি কোটি মানুষের অবিসংবাদিত নেতা।’

শাবিপ্রবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. ফরিদ উদ্দিন আহমেদ বলেন, বঙ্গবন্ধুর সুনির্দিষ্ট কিছু আদর্শ ছিল, মূল্যবোধ ছিল, লক্ষ্য ছিল এবং সেই লক্ষে পৌঁছাবার জন্য তিনি একনিষ্ঠভাবে ও নিরলসভাবে কাজ করেছেন। বঙ্গবন্ধুর অসামান্য অবদানের কারণে আজকে আমরা স্বাধীন জাতি হিসেবে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছি। তার সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরে আমরা অর্থনৈতিক মুক্তির দিকে এগিয়ে যাচ্ছি।

প্রসঙ্গত, এটি বঙ্গবন্ধু গবেষণা সেলের উদ্যোগে আয়োজিত দ্বিতীয় সেমিনার। সেমিনার শেষে বঙ্গবন্ধু রাজনৈতিক চিন্তাধারার ওপর প্রশ্নোত্তর অনুষ্ঠিত হয়।

   

চবির ৫ম সমাবর্তন ৮ ডিসেম্বর



চবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) পঞ্চম সমাবর্তনের সম্ভাব্য তারিখ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের সাথে রাষ্ট্রপতির আলোচনা হয়েছে। এ সময় উপাচার্যকে চলতি বছরের ৮ ডিসেম্বর সমাবর্তন করার নির্দেশনা দেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।

মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) দুপুর সাড়ে বারোটায় বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের সঙ্গে ঈদ পরবর্তী শুভেচ্ছা বিনিময় এবং সৌজন্য সাক্ষাৎকালে এ নির্দেশনা দেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।

এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আবু তাহের রাষ্ট্রপতিকে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫ম সমাবর্তন অনুষ্ঠান আয়োজনের প্রস্তাব করলে রাষ্ট্রপতি ও বিশ্ববিদ্যালয়ের চ্যান্সেলর এতে সম্মতি প্রকাশ করেন এবং ৮ ডিসেম্বর ৫ম সমাবর্তনের সম্ভাব্য তারিখ নির্ধারণের জন্য উপাচার্যকে নির্দেশনা প্রদান করেন।

রাষ্ট্রপতি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শিক্ষার্থীরা যাতে জাতীয় ও আন্তজার্তিক পরিমণ্ডলে নিজেদেরকে দক্ষ, যোগ্য ও আধুনিক বিজ্ঞানমনস্ক মানবসম্পদ হিসেবে তৈরি হয়ে গড়ে ওঠতে পারে সে লক্ষ্যে যুপোপযোগী কারিকুলাম প্রণয়ন করার পরামর্শ প্রদান করেন।

এছাড়াও রাষ্ট্রপতি উপাচার্যকে বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনায় বিভিন্ন দিক-নির্দেশনা প্রদান করেন এবং তার সহযোগিতা অব্যাহত রাখার আশ্বাস প্রদান করেন।

;

জবিতে পহেলা বৈশাখ বৃহস্পতিবার, বন্ধ থাকবে ক্লাস-পরীক্ষা



জবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে (জবি) পহেলা বৈশাখের অনুষ্ঠান আগামী বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) উদযাপন করা হবে। এ উপলক্ষে ওইদিন সকাল সাড়ে নয়টা থেকে দুপুর একটা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের সব ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে।

মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. মোঃ আইনুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, পহেলা বৈশাখ, ১৪৩১ বাংলা ১৪ এপ্রিলের (রোববার) অনুষ্ঠান আগামী ১৮ এপ্রিল (বৃহস্পতিবার) উদযাপন উপলক্ষে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় বর্ণাঢ্য বর্ষবরণ অনুষ্ঠান আয়োজন করেছে।

এ প্রেক্ষিতে আগামী ১৮ এপ্রিল (বৃহস্পতিবার) সকাল সাড়ে ৯টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের সব ক্লাস ও পরীক্ষা বন্ধ থাকবে। এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সংশ্লিষ্ট সবাইকে অনুরোধ করা হয়েছে।

এছাড়া অনুষ্ঠান সূচিতে বলা হয়েছে, বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে নয়টা থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের আয়োজনে মঙ্গল শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত হবে। মঙ্গল শোভাযাত্রা জবি ক্যাম্পাস থেকে শুরু হয়ে পুরান ঢাকার রায়সাহেব বাজার, ভিক্টোরিয়া পার্ক ঘুরে আবার জবি ক্যাম্পাসে এসে শেষ হবে।

এরপর একাত্তরের গণহত্যা ও মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি ভাস্কর্য চত্ত্বরে আলোচনা সভা, সংগীত বিভাগের আয়োজনে সংগীতানুষ্ঠান এবং নাট্যকলা বিভাগের আয়োজনে যাত্রাপালা অনুষ্ঠিত হবে।


এছাড়াও বিকেলে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় সাংস্কৃতিক কেন্দ্র, আবৃত্তি সংসদ ও উদীচী শিল্পীগোষ্ঠীর পরিবেশনা এবং জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ব্যান্ড মিউজিক এসোসিয়েশনের প্রযোজনায় রাত ৮টা পর্যন্ত ব্যান্ড সংগীত পরিবেশিত হবে।

এছাড়াও এদিন বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ, তথ্য ও প্রকাশনা দফতরের উদ্যোগে ভাষা শহীদ রফিক ভবনের নিচ তলায় দিনব্যাপী প্রকাশনা প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়েছে।

এদিন বর্ষবরণের বর্ণাঢ্য এসব অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয়ের সব শিক্ষার্থী, শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীকে অংশগ্রহণ করতে অনুরোধ করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, এবারে বাংলা নববর্ষে ঈদের ছুটি থাকায় এবং শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে বাংলা নববর্ষ উদযাপনের জন্য ১৪ এপ্রিলের পরিবর্তে ১৮ এপ্রিল অনুষ্ঠানমালা আয়োজনের সিদ্ধান্ত নেয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।

‘বৈশাখে নূতন করিনু সৃজন, মঙ্গলময় যত তনু-মন’ স্লোগানকে সামনে রেখে এবং ইউনেস্কোর অপরিমেয় সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য হিসেবে স্বীকৃতি পাওয়া রিকশা চিত্রকে মূল প্রতিপাদ্য করে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে এবার পহেলা বৈশাখ উদযাপিত হবে।

;

রাবির জনসংযোগ দফতরের নতুন প্রশাসক অধ্যাপক প্রণব কুমার পাণ্ডে



রাবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) জনসংযোগ দফতরের নতুন প্রশাসক হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন লোক প্রশাসন বিভাগের অধ্যাপক ড. প্রণব কুমার পাণ্ডে।

মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. মো. তারিকুল হাসান স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে বিষয়টি জানানো হয়।

আদেশে বলা হয়, জনসংযোগ দফতরের বর্তমান প্রশাসক অধ্যাপক ড. প্রদীপ কুমার পাণ্ডে বাংলাদেশ পাবালিক সার্ভিস কমিশনের সদস্য পদে নিয়োগ পাওয়ায় এবং তার আবেদনের প্রেক্ষিতে তাকে ১৭ এপ্রিল পূর্বাহ্ন থেকে জনসংযোগ দফতরের প্রশাসকের দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেয়া হলো এবং লোকপ্রশাসন বিভাগের অধ্যাপক ড. প্রণব কুমার পাণ্ডে-কে ১৭ এপ্রিল হতে তিন বছরের জন্য জনসংযোগ দফতরের প্রশাসক নিয়োগ করা হলো। এ দায়িত্ব পালনের জন্য তিনি প্রতিমাসে পাঁচ হাজার টাকা হারে সম্মানী পাবেন।

বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দফতরের নবনিযুক্ত প্রশাসক অধ্যাপক ড. প্রণব কুমার পাণ্ডে নরওয়ের বার্গেন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এম.ফিল এবং হংকংয়ের সিটি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পি.এইচ.ডি ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি ২০১২ সালে যুক্তরাষ্ট্রের কর্ণেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন সমাজবিজ্ঞান বিভাগে সিনিয়র ফুলব্রাইট ফেলো ছিলেন। তার গবেষণার প্রধান বিষয় হলো- পাবলিক পলিসি, সামাজিক আন্দোলন, এনজিও, সামাজিক জবাবদিহিতা, পাবলিক সেক্টর ম্যানেজমেন্ট, সমসাময়িক রাজনীতি, শাসনপ্রক্রিয়া ও লিঙ্গ অধ্যয়ন।

ড. প্রণব কুমার পাণ্ডে এ পর্যন্ত দশটি বই লিখেছেন। বিভিন্ন আন্তর্জাতিক জার্নালে তার লেখা চার ডজনের বেশি অ্যাকাডেমিক প্রবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে। এছাড়া, সমসাময়িক বিষয়ে বিভিন্ন ইংরেজি দৈনিক পত্রিকায় তিনি অসংখ্য প্রবন্ধ লিখেছেন। অধ্যাপনাকালে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের লোক প্রশাসন বিভাগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করাসহ রাবি শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সদস্য ছিলেন।

;

মঙ্গল শোভাযাত্রার মাধ্যমে নতুন বছরকে বরণ করলো কুবি



কুবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

'ঐ নূতনের কেতন ওড়ে কাল বৈশাখীর ঝড়। তোরা সব জয়ধ্বনি কর' প্রতিপাদ্যকে ধারণ করে বাংলা নববর্ষ-১৪৩১ উদযাপন উপলক্ষে মঙ্গল শোভাযাত্রা করেছে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় (কুবি) পরিবার।

রোববার (১৪ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ১০টায় প্রশাসনিক ভবনের সামনে থেকে এ শোভাযাত্রা শুরু করে বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে মূল ফটকের সামনে গিয়ে শেষ হয়। শোভাযাত্রা শেষে নববর্ষের শুভেচ্ছা বিনিময় করা হয়।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়টির উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. হুমায়ুন কবির, রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) মো. আমিরুল হক চৌধুরী, প্রক্টর কাজী ওমর সিদ্দিকী, আইকিউএসির পরিচালক অধ্যাপক ড. রাশিদুল ইসলাম শেখ, ছাত্র পরামর্শক ও নির্দেশনা দপ্তরের আহবায়ক অধ্যাপক ড. মোহা. হাবিবুর রহমান, লোক প্রশাসন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক জান্নাতুল ফেরদৌস লতাসহ শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও বিভিন্ন কর্মকর্তা কর্মচারীবৃন্দ।

এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. হুমায়ুন কবির বলেন, 'সবাইকে শুভেচ্ছা জানাই। বাঙালির যে ঐতিহ্য, আমাদের যে অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গড়ার প্রচেষ্টা, সেই প্রচেষ্টার লক্ষ্যেই আমরা পহেলা বৈশাখ পালন করি। বাঙালির ঐতিহ্য ফিরে আসুক, অসাম্প্রদায়িকতা ফিরে আসুক। শান্তির বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা হোক এই আশাবাদ ব্যক্ত করে আমরা পহেলা বৈশাখ পালন করি এবং কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারী আজকে যারা র‍্যালিতে অংশগ্রহণ করেছে তাদের শুভেচ্ছা জানাই।'

;