‘পুরান ঢাকাকে সিঙ্গাপুরের আদলে সাজাতে চাই’



সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য দেন ডিএসসিসি মেয়র মোহাম্মদ সাঈদ খোকন / ছবি / বার্তা২৪

সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য দেন ডিএসসিসি মেয়র মোহাম্মদ সাঈদ খোকন / ছবি / বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

পুরান ঢাকাকে নতুন রূপে নতুনভাবে সাজাতে পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে বলে জানিয়ে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র মোহাম্মদ সাঈদ খোকন।

তিনি বলেছেন, ‘পুরান ঢাকা রি-ডেভলপমেন্ট করতে চাই। সিঙ্গাপুর, টোকিও শহরও আমাদের পুরান ঢাকারমত ছিল। সেই শহর যেভাবে পরিকল্পনা করে সাজিয়েছে আমরাও সেই মানের উন্নত শহর করতে চাই। পুরান ঢাকাকে নিয়ে নতুন গল্প নতুন করে লিখতে চাই। এটা আমাদের পরিকল্পনায় আছে।’

শুক্রবার (১৭ মে) রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে সিটি করপোরেশনের চার বছর পূর্তি উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।

এই চারবছরে যেসকল কাজ করেছেন তার বিস্তারিত বিবরণ তুলে ধরেন মেয়র। তবে এখনো কাঙ্ক্ষিত সেবা পৌঁছাতে পারেননি বলেও জানান মেয়র। এর জন্য সেবাসংস্থাগুলোর মধ্যে সমন্বয়হীনতাকে দায়ী করলেন তিনি।

সাঈদ খোকন বলেন, ‘সুষ্ঠু নগর ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করবার ক্ষেত্রে সমন্বয়হীনতা একটা বড় মাত্রার প্রতিবন্ধকতা। আমরা যদি আমাদের রাজধানীর সেবায় নিয়োজিত সংস্থাগুলোকে সঠিক সমন্বয় করতে পারি, তাহলে আমাদের অনেক সমস্যাই সমাধান করতে সক্ষম হতে পারি।’

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/May/17/1558109412766.jpg

এ সময় উদাহরণ টেনে মেয়র বলেন, ‘আমাদের অনেক রাস্তা মাত্র করেছি, সেই রাস্তা করতে অনেক ব্যয়ও হয়েছে, উন্নয়নকাজের সময় নাগরিকদের অনেক দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছে। কাজ শেষ হবার সময় দেখা গেলো কোনো সংস্থা রাস্তা কাটার অনুমতি চাইছে নাগরিকদের প্রয়োজনে আমরা অনুমতি দিতে বাধ্য হই। যে কারণে একটি রাস্তা বার বার খোঁড়াখুঁড়ি হয়, হচ্ছে। যদি সমন্বয় থাকত তাহলে কাজগুলো এক সঙ্গে করতে পারতাম। এরপর ৫-১০ বছরের ভেতরে আর কাটতে হতো না। তাই আমি মনে করি সমন্বয়হীনতা নগর ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে একটি বড় রকমের প্রতিবন্ধকতা। এই প্রতিবন্ধকতা যত দ্রুত সম্ভব দূর করা যায় তাহলে অবশ্যই পরিকল্পিতি নাগরিক সেবা দিতে পারব।’

মেয়র নাগরিক সেবাবৃদ্ধির জন্য রাজধানীর অন্যান্য সেবা সংস্থাগুলোরও বিভক্ত করার পক্ষে মতামত দেন। তিনি বলেন, ‘অন্যান্য সেবা সংস্থাকে উত্তর দক্ষিণে ভাগ করা হলে আরও বেশি সেবা নাগরিকদের দোরগোড়ায় পৌঁছানো সম্ভব। বিষয়টি নিয়ে আলোচনার সময় এসেছে, ভাববার সময় এসেছে।’

আগামী এক বছরে যেসকল কাজের পরিকল্পনায় রয়েছে সেগুলো উল্লেখ করে মেয়র বলেন, ‘আমরা এই চার বছরে শহরে ইতিবাচক পরিবর্তনের সূচনা করতে সক্ষম হয়েছি। মৌলিক সমস্যাগুলোর সমাধান করেছি। সড়কে এলইডি বাতি স্থাপন করেছি। ৮৫ থেকে ৯০ ভাগ রাস্তা চলাচলের উপযোগী করেছি। এখন নবসংযুক্ত ইউনিয়নগুলো নিয়ে মহাপরিকল্পনা করছি। এছাড়া বুড়িগঙ্গার চ্যানেলে হাতিরঝিলের মতো আরেকটি প্রকল্প গ্রহণ করা হবে।’

কাজ করতে যেয়ে বাঁধা আসলেও বসে থাকেননি বলে জানিয়েছেন মেয়র সাঈদ খোকন। তিনি বলেন, ‘প্রতিবন্ধকতা থাকবেই কিন্তু সেটাকে বড় করে দেখার সুযোগ নেই। প্রতিবন্ধকতা আসবে আবার চলেও যাবে। শেষ বছরে আমার লক্ষ্য থাকবে প্রকল্পগুলো সুচারু রূপে সম্পন্ন করার। আর কাজের ব্যর্থতা সফলতার ভার জনগণের ওপর ছেড়ে দিয়েছি। বাকি সময়ও নগরবাসীকে পাশে চাই।’

সংবাদ সম্মেলন পরবর্তী ইফতার মাহফিলে অংশ নেন জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী, পরিকল্পনা মন্ত্রী এম এ মান্নান, ধর্ম প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট শেখ মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ, মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক, ডিএসসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোস্তাফিজুর রহমান, ডিএসসিসি সচিব মোস্তফা কামাল প্রধান নির্বাচন কমিশনার কে এম নূরুল হুদা, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মূখ্য সচিব নজিবুর রহমান, ডিএমপি কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়া, ঢাকা ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী তাকসীম এ খান, প্রকৌশলী আজম খান, কলামিস্ট সৈয়দ আবুল মকসুদ, সংসদ সদস্য কাজী ফিরোজ রশিদ প্রমুখ।

   

চট্টগ্রামে পত্রিকা সম্পাদকের বাড়িতে ডাকাতি, নগদ টাকা-স্বর্ণালংকার লুট



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রামের সাতকানিয়া উপজেলায় একটি আঞ্চলিক পত্রিকার সম্পাদকের বাড়িতে দুর্ধর্ষ ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এসময় ডাকাত দল ওই বাড়ি থেকে নগদ টাকা ও স্বর্ণালংকারসহ ২ লক্ষাধিক টাকার মালামাল লুটে করে নিয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

বুধবার (১৭ এপ্রিল) রাতে উপজেলার মাদার্শা এলাকায় দৈনিক চট্টগ্রাম প্রতিদিনের সম্পাদক হোসাইন তৌফিক ইফতিখারের বাড়িতে এ ডাকাতির ঘটনা ঘটে।

তৌফিক ইফতিখার জানান, আমি দুই দিন আগে বাড়ি থেকে শহরে চলে আসি। বাড়িতে শুধু কেয়ারটেকার ছিল। ঘটনার দিন রাত আড়াইটার দিকে বাড়ির সীমানা প্রাচীর টপকে জানালার গ্রিল কেটে ৬ জনের মুখোশধারী সশস্ত্র ডাকাত দল ঘরে প্রবেশ করে।

ডাকাতরা ঘরে প্রবেশের পর প্রথমে বাড়ির কেয়ারটেকারকে মারধরের পর হাত-পা বেঁধে ফেলে রাখে। এরপর ঘরের প্রত্যেকটি কক্ষের জিনিসপত্র তছনছ করে লুটপাট চালায়। এসময় ডাকাতরা নগদ ৪০ হাজার টাকা, ১ ভরি স্বর্ণ ও মূল্যবান জিনিসপত্রসহ ২ লক্ষাধিক টাকার মালামাল লুটে নেয়। এ ঘটনায় মামলার প্রক্রিয়া চলছে।

সাতকানিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ প্রিটন সরকার জানান, ঘরে কেয়ারটেকার ছাড়া কেউ না থাকায় সংঘবদ্ধ চোরের দল জানালা কেটে ঘরে প্রবেশ করে ১ ভরি স্বর্ণ ও সামান্য কিছু নগদ টাকা নিয়ে গেছে বলে শুনেছি। ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। ঘটনায় জড়িতদেরকে চিহ্নিত করে গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে। এছাড়া এ ঘটনায় অভিযোগ দিলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

;

হুন্ডি ব্যবসায়ীদরে দৌরত্ম্য প্রতিরোধে সুপারিশ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

 

হুন্ডি ব্যবসায়ীদরে দৌরত্ম্য প্রতিরোধে ও বৈধ পথে রেমিটেন্সে বাড়াতে সচেতনার পদক্ষেপ নিতে সুপারশি করেছে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক র্কমসংস্থান মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি।

বৃহস্পতবিার (১৮ এপ্রলি) জাতীয় সংসদ ভবনে দ্বাদশ জাতীয় সংসদে প্রথম বৈঠক এই সিদ্ধান্ত হয়।

বৈঠকে সভাপতিত্ব করনে ইমরান আহমদ এমপি। কমিটির সদস্য আব্দুল মোতালবে, মহিউদ্দিন আহম্মেদ, মো. মাজহারুল ইসলাম, মো. সিরাজুল ইসলাম মোল্লা এবং শাম্মী আহমদে বৈঠকে অংশগ্রহণ করনে।

বৈঠকে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়রে কার্যক্রম সর্ম্পকে উপস্থাপন ও বর্তমানে বিদেশে জনশক্তি প্রেরণের হার এবং রেমিটেন্সে প্রবাহ বিষয়ে প্রতিবেদনসহ বিস্তারিত আলোচনা হয়।

বৈঠকে বিদেশে কর্মরত জনবল বৃদ্ধির জন্য বায়ারসহ সংশ্লিষ্টদের সাথে আলোচনা চলমান রয়েছে বলে জানানো হয়। হুন্ডি ব্যবসায়ীদের দৌরাত্ম্য প্রতিরোধে করণীয় এবং বৈধপথে রেমিটেন্স প্ররেণে সচেতনতা বৃদ্ধির পদক্ষপে গ্রহণের সুপারিশ করা হয়।

এছাড়া, বিদেশগামী জনবলকে সময়োপযোগী প্রশিক্ষণ প্রদান, লোন প্রাপ্তিতে সহায়তা এবং বিদেশে শ্রমিক মৃত্যুজনিত সমস্যা নিরসনে জন্য র্সবােচ্চ সুবিধা নিশ্চিত করারও সুপারশি করা হয়।

বৈঠকে বিদেশে জনশক্তি প্রেরণে নতুন নতুন শ্রমবাজার অভিবাসন সংক্রান্ত নীতিমালা অনুযায়ী বিশ্বের সকল শ্রম চাহদিা দেশে যুুক্তি সংগত অভিবাসন ব্যয়ে জনশক্তি উদ্যোগ গ্রহণের অনুরোধ করা হয়।

প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব, জনশক্তি র্কমসংস্থান ও প্রশিক্ষণ বুর‍্যে এর মহাপরিচালক, বিভিন্ন বিভাগ ও সংস্থা প্রধানসহ মন্ত্রণালয় এবং জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।

;

প্রত্যেকের উচিত শেখ হাসিনাকে সহায়তা করা: গণপূর্ত মন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, মানিকগঞ্জ
ছবি: বার্তা ২৪.কম

ছবি: বার্তা ২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী বলেছেন, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যেমন তার লিডারশিপের মাধ্যমে একটি পরাধীন দেশকে স্বাধীন করে দিয়েছেন, ঠিক তেমনি তার কন্যা শেখ হাসিনা দেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। যিনি এই দেশটাকে যেভাবে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন, আমাদের প্রত্যেকের উচিত তাকে সহায়তা করা।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) দুপুরে মানিকগঞ্জ সদর উপজেলার জাগীর ইউনিয়নের ম্যাক্স ইন্ডাস্ট্রির এএসি ব্লক এন্ড প্যানেলস কারখানা উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, আমরা এখন অনেক ভালো অবস্থানে দাঁড়িয়ে আছি। কি ছিলো পাকিস্তানের আমলে? শূন্য থেকে আজকে এই অবস্থানে এসেছি। এ অবস্থানে আসার পেছনে একটি মাত্র কারণ জনগণের সাথে সরাসরি সম্পৃক্ততা ও গুড লিডারশিপ।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন, গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. নবীরুল ইসলাম, রাজউকের চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল সিদ্দিকুর রহমান(অবঃ), হাউজিং এন্ড বিল্ডিং রিসার্চ ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক আশরাফুল আলম, গণপূর্ত অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী মোহাম্মদ শামীম আখতার, ম্যাক্স ইন্ডাস্ট্রির চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার গোলাম মোহাম্মদ আলমঙ্গীর, মানিকগঞ্জের জেলা প্রশাসক রেহানা আখতার, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সুজন সরকার।

;

নীলফামারীতে এক পরিবার চারদিন ধরে অবরুদ্ধ, পুলিশ মোতায়েন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নীলফামারী
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

নীলফামারীর কিশোরগঞ্জে জমিসংক্রান্ত ঘটনার জের ধরে একটি পরিবার চারদিন ধরে অবরুদ্ধ জীবনযাপন করছে। বাড়ি থেকে বের হলেই তাদের মেরে ফেলা হবে বলে জানানো হয়েছে। ভীত-সন্ত্রস্ত পরিবারের আট সদস্য প্রতিপক্ষের ভয়ে খেয়ে না-খেয়ে বাড়ির মধ্যে জিম্মি অবস্থায় রয়েছেন।

অবরুদ্ধ দশা থেকে মুক্ত হয়ে পরিবারের এক সদস্য গোপনে পালিয়ে এসে পুলিশ নিয়ে গেলে পুলিশের সামনেই দুই পক্ষের মধ্যে মারপিটের ঘটনা ঘটে।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) বিকেল ৩টার দিকে উপজেলার বড়ভিটা ইউনিয়নের হালকাপাড়ায় সরেজমিন দেখা যায়, মাহাতাব উদ্দিনের ছেলে নুহ ইসলামের আধাপাকা বাড়ির গেট ভেতর থেকে বন্ধ। সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে পরিবারের লোকজনকে ডাকলে তারা জানলা খুলে প্রথমে বলেন, আপনারা সাংবাদিক আমাদের নিরাপত্তা দিতে পারবেন! বাড়ি থেকে বের হলেই আরমান গংরা আমাদের পিটিয়ে মারবে।

এ ধরনের কথা হওয়ার সময় নুহ ইসলামের ভাগিনা বাড়ি থেকে সাংবাদিকদের কাছে আসতে চাইলে আরমান পক্ষের পাঁচ থেকে সাতজন ব্যক্তি লাঠিসোটা হাতে নিয়ে ‘ধর ধর’ বলে চিৎকার দিয়ে ধাওয়া করেন।

নুহ ইসলাম জানান, থানায় অভিযোগ দিয়েছি কিন্তু কোনো নিরাপত্তা পাচ্ছি না। পরিবারের সদস্যরা চরম নিরাপত্তাহীনতায় রয়েছে।

প্রতিপক্ষ প্রধান আরমান গ্রুপের সঙ্গে কথা বললে তাদের ১০ থেকে ১২ জন নারী-পুরুষ সমস্বরে বলেন, বুধবার পুলিশের সামনে আমাদের লোকজনকে নুহ-রা পিটিয়েছে। আমরা তাদের শাস্তি দেওয়ার পর শান্ত হবো।

এবিষয়ে কিশোরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) লাশচন্দ্র মণ্ডলের সঙ্গে কথা বললে তিনি জানান, ঘটনাস্থলে পুলিশ মোতায়েন রয়েছে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত পুলিশ সেখানে অবস্থান করবে।

 

;