কেন বন্ধ হয়ে গেল জেট এয়ারওয়েজ?



ইশতিয়াক হুসাইন, স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
জেট এয়ারওয়েজের একটি উড়োজাহাজ, ছবি: সংগৃহীত

জেট এয়ারওয়েজের একটি উড়োজাহাজ, ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ভারতের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিমান পরিষেবা সংস্থা জেট এয়ারওয়েজের সব ফ্লাইট বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। কিন্তু ভারত তথা দক্ষিণ এশিয়ায় সবচেয়ে দ্রুত সময়ে জনপ্রিয়তা অর্জন করা এই এয়ারলাইন্সটি কেন বন্ধ হয়ে গেল তার কারণ খোঁজা হয়েছে বার্তা২৪.কম-এর পক্ষ থেকে।

এর আগে ভারতে অল্প সময়ের মধ্যে আকাশপথের বাজার ধরতে সক্ষম হওয়া কিংফিশার এয়ারলাইন্সও আর্থিক কারণে বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। জেট এয়ারওয়েজ বন্ধ হওয়ার পর ভারতের এয়ারলাইন্সের নিয়ন্ত্রক সংস্থা ডিজিসিএ ইন্ডিগো’র সেফটি অডিট সম্পন্ন করার নির্দেশ দিয়েছে।

আর্থিক সংকট ও বাজেট এয়ারলাইন্সসমূহের কাছে মার খেয়ে ভারতে বিমান চলাচল খাতে দুরবস্থা নতুন কোনো সংবাদ নয়। আর্থিক সংকটে পড়ে ২০১২ সালে কিংফিশারের অপারেশন বন্ধ হয়ে যাওয়া, রাষ্ট্রীয় এয়ারলাইন্স এয়ার ইন্ডিয়া দীর্ঘদিন ধরে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলা এসবই এয়ারলাইন্স ব্যবসার দুরবস্থার নিদর্শন। এই মুহূর্তে এয়ার ইন্ডিয়া প্রায় ৫০ হাজার কোটি রুপি দেনায় জরাগ্রস্ত। তাছাড়া বাজেট এয়ারলাইন্সসমূহের কাছে নিয়মিত এয়ারলাইন্সগুলো প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে পারছে না।

বুধবার (১৭ এপ্রিল) এয়ারলাইন্সটির কর্তৃপক্ষ জানিয়ে দিয়েছে, তারা বিমানসংস্থাটি আর চালাতে পারছে না। বর্তমানে জেট এয়ারওয়েজের দেনার পরিমাণ ৮ হাজার কোটি টাকারও বেশি। বেশ কিছুদিন ধরেই জেট এয়ারের আর্থিক অবস্থা খারাপ যাচ্ছিল। এক পর্যায়ে শোনা যাচ্ছিল টাটা কিনে নিচ্ছে এয়ারলাইন্সটি। এ নিয়ে কথাবার্তাও যে হয়নি তা নয়। তবে এর শেষ পরিণতি পেল এটি বন্ধের মধ্য দিয়ে।

২৫ বছর আগে যাত্রা শুরু করা এয়ারলাইন্সটি বন্ধ হয়ে গেল একটিমাত্র নোটিশেই। কেন বন্ধ হলো এয়ারলাইন্সটি?

মূলত ব্যাংকসমূহ থেকে জেট এয়ারওয়েজকে কেউ ঋণ দিতে রাজি না হওয়াতেই এয়ারলাইন্সটি বন্ধ হওয়ার অন্যতম প্রধান কারণ। এ বিষয়ে জেটের পক্ষ থেকে বলা হয়, তার অনেক চেষ্টা, তদবির করেই এয়ারলাইন্সটি বন্ধ করা ছাড়া আর কোনো বিকল্প রাস্তা খুঁজে পায় নি।

এয়ারলাইন্সটিকে বাঁচিয়ে রাখতে প্রায় মাস খানেক ধরেই তাদের ফ্লাইট সংখ্যা অনেকগুণ কমিয়ে দিয়েছিল। অথচ বছর খানেক আগেও জেটের বহরে ছিল ১২০টি উড়োজাহাজ।

জেট এয়ারওয়েজ বন্ধ হওয়ার আরেকটি কারণ হলো, সম্প্রতি ইউএস ডলারের তুলনায় রুপির দাম অনেক কমে গেছে। এতে সংকটে থাকা সংস্থাটি উড়োজাহাজের পার্টস থেকে শুরু করে জ্বালানি তেল ক্রয়ের ক্ষেত্রে বাড়তি রুপি গুণতে হয়েছে। এছাড়া অনেক কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ডলারে বেতন দেয়ার ক্ষেত্রেও তাদের এ সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়েছে।

তবে ব্যাংক ঋণ না পাওয়াই কিংবা রুপির দাম কমা এয়ারলাইন্স বন্ধের প্রধান কারণ নয়। জ্বালানি তেলের দাম বাড়ার কারণেই বিপদে পড়ে এয়ারলাইন্সটি।

জানা গেছে, এসবিআই সহ অন্য ব্যাংকসমূহের কথা ছিল একটাই, আগে তাদের ঋণ শোধ করতে হবে। নতুবা নতুন কোনো ঋণ নয়।

জ্বালানি তেলের দাম বাড়াতে নিজেদের ব্যয় সমন্বয় করার উপায় ছিল একটিই। আর তা হলে এয়ার টিকেটের দাম বাড়িয়ে দেওয়া। কিন্তু ভারতসহ দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে টিকেটের দাম বৃদ্ধি করে টিকে থাকাটাও একটি কঠিন কাজ।

জেট এয়ারওয়েজ যখন টিকেটের দাম বাড়িয়ে ব্যয় সমন্বয় করার পরিকল্পনা করছিল তখন প্রতিযোগী এয়ারলাইন্সগুলো দাম কমানো শুরু করে। মূলত বাজার ধরতেই প্রতিযোগী এয়ারলাইন্সসমূহ এ নেতিবাচক চর্চা শুরু করে।

বিগত কয়েক বছরে আকাশ পথে যাত্রী সংখ্যা ২০ শতাংশ বাড়ে। তবে এভাবে টিকেটের দাম বাড়ানোর পরিণতি ভালো হয়নি জেট এয়ারওয়েজের জন্য। যে কারণে বিগত কয়েক মাস ধরেই জেটের বেশিরভাগ কর্মী বেতন পাচ্ছিলেন না।

গেল মাসে এয়ারলাইন্সের ৫১ শতাংশ মালিক নরেশ গয়াল ও তার স্ত্রী এয়ারলাইন্সের পরিচালনা বোর্ড থেকে পদত্যাগ করেন। আর এরপরেই জেটের কপালে নেমে আসে মহাদুর্যোগ।

   

‘ইরাকে বিমান হামলা চালায়নি যুক্তরাষ্ট্র’



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মার্কিন সামরিক বাহিনী শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) বলেছে, ইরাকের একটি সামরিক ঘাঁটিতে কথিত হামলার পেছনে তাদের বাহিনীর কোনো হাত নেই।

রয়টার্স জানিয়েছে, মার্কিন সেন্ট্রাল কমান্ড (সেন্টকম) সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্স-এ পোস্ট করা এক বার্তায় জানিয়েছে, ‘যুক্তরাষ্ট্র ইরাকে বিমান হামলা চালায়নি।’ এতে আরো বলা হয়, ‘দেশটিতে মার্কিন বাহিনী হামলা চালিয়েছে এমন কথা সত্য নয়।’

এর আগে ইরাকের মধ্যাঞ্চলে সেনাবাহিনী এবং ইরানপন্থী আধাসামরিক বাহিনীর একটি সামরিক ঘাঁটিতে শুক্রবার রাতে বোমা হামলা চালানোর খবর পাওয়া যায়।

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র এবং একজন সামরিক কর্মকর্তা শুক্রবার জানান, ক্যালসো ঘাঁটিতে ওই হামলা চালানো হয়েছে, যেখানে সাবেক ইরানপন্থী আধাসামরিক গোষ্ঠী, বর্তমানে নিয়মিত সেনাবাহিনীতে একীভূত হাশেদ আল-শাবি’র অবস্থান।

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আরও বলেন, ওই হামলায় একজন নিহত এবং আটজন আহত হয়েছে। তবে দেশটির সামরিক সূত্র জানিয়েছে, হামলায় ইরাকের তিনজন সামরিক কর্মী আহত হয়েছে।

হামলায় আহতের সংখ্যা উল্লেখ না করে এক বিবৃতিতে হাশেদ আল-শাবি নিশ্চিত করেছেন যে, হামলায় অবকাঠামোগত ক্ষয়ক্ষতি এবং হতাহতের ঘটনা ঘটেছে।

এএফপি’র প্রশ্নের জবাবে, সূত্রগুলো এই হামলার জন্য কে দায়ী বা এটি একটি ড্রোন হামলা ছিল কিনা তা শনাক্ত করতে পারেনি।

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সূত্র জানিয়েছে, বিস্ফোরণটি সরঞ্জাম, অস্ত্র এবং যানবাহনকে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে। ওই হামলার জন্য তাৎক্ষণিকভাবে কোনো পক্ষ দায় স্বীকার করেনি।

বিষয়টির সংবেদনশীলতার কারণে নাম প্রকাশ না করার শর্তে এই সামরিক কর্মকর্তা বলেন, ‘এগুলো ছিল সরঞ্জাম সংরক্ষণের গুদামে বিস্ফোরণ।এখনও আগুন জ্বলছে এবং আহতদের সন্ধান অব্যাহত রয়েছে।’

ইসলামিক স্টেট গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য গঠিত প্রধানত শিয়া সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর একটি জোট এই হাশেদ আল-শাবি এখন ইরাকের নিরাপত্তা বাহিনীর একটি অংশ।

উল্লেখ্য, ইসরায়েল এবং তেহরানের সমর্থিত ফিলিস্তিনি যোদ্ধা হামাসের মধ্যে যুদ্ধকে কেন্দ্র করে আঞ্চলিক উত্তেজনার মধ্যে ইরানপন্থী আধাসামরিক বাহিনীর ঘাঁটিতে এই হামলার ঘটনা ঘটলো।

এদিকে, ইরানের ইসফাহানের কাছে একটি সামরিক ঘাঁটি লক্ষ্য করে শুক্রবারের হামলার জন্য ইসরায়েলকে দায়ী করেছে তেহরান।

;

যুক্তরাষ্ট্রে আদালতের বাইরে নিজেকে দগ্ধ করা ব্যক্তির মৃত্যু



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের ম্যানহাটনের আদালতের বাইরে নিজের গায়ে আগুন দেওয়া ম্যাক্সওয়েল অ্যাজারেলো মারা গেছেন।

ম্যানহাটনের ওই আদালতে যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলার বিচারকাজ চলছিল।

এ সময় আদালতের বাইরে নিজের শরীরে আগুন দেন ৩৭ বছর বয়সি ম্যাক্সওয়েল।

স্থানীয় সময় শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) ঘটনাটি ঘটে। এ সময় ট্রাম্প আদালতকক্ষে ছিলেন। ঘটনার পরপর ট্রাম্প আদালত ত্যাগ করেন।

ম্যাক্সওয়েল প্রথমে বাতাসে ‘ষড়যন্ত্র-তত্ত্বের’ প্রচারপত্র ছুড়ে দেন। এরপর নিজের শরীরে দাহ্য পদার্থ ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেন।

গুরুতর অবস্থায় ম্যাক্সওয়েলকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে সেখানে তিনি মারা যান।

তদন্তকারীরা বলছেন, পরিবারের সঙ্গে ফ্লোরিডায় থাকতেন ম্যাক্সওয়েল। তিনি গত সপ্তাহে ফ্লোরিডার থেকে নিউইয়র্কে এসেছিলেন।

ম্যাক্সওয়েলের অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে যুক্ত থাকার কোনো তথ্য নিউইয়র্ক পুলিশের কাছে নেই।

ম্যাক্সওয়েল যে ফ্লোরিডা থেকে নিউইয়র্কে এসেছিলেন, তা তার পরিবারের সদস্যরা জানতেন না।

;

স্থায়ী সংঘাতে রূপ নিচ্ছে ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনা: তুরস্ক



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মধ্যপ্রাচ্যে ইরান ও ইসরায়েলের উত্তেজনা বৃহত্তর স্থায়ী সংঘাতে রূপ নিচ্ছে বলে সতর্ক করেছে তুরস্ক। উভয় দেশকে উত্তেজনা না বাড়ানোর আহ্বান জানিয়েছে দেশটি।

শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) এ বিষয়ে উদ্বেগ জানিয়ে তুরস্কের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ আহ্বান জানিয়েছে।

মন্ত্রণালয় বলেছে, চলমান উত্তেজনা বৃহত্তর সংঘাতে গড়াতে পারে। 

সংবাদমাধ্যম হুরিয়াত ডেইলি ও বার্তাসংস্থা এপির পৃথক পৃথক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, তুরস্কের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে বলেছে, সর্বশেষ পরিস্থিতির আলোকে চলমান উত্তেজনা স্থায়ী সংঘাতে পরিণত হচ্ছে। দামেস্কে ইরানি দূতাবাসে ইসরায়েলের বেআইনি হামলার মাধ্যমে এই উত্তেজনার সূচনা হয়েছে।

মন্ত্রণালয় গুরুত্বারোপ করে বলেছে, গাজায় সংঘাত বন্ধ এবং একটি ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে মধ্যপ্রাচ্যে স্থায়ী শান্তি নিশ্চিত করার বিষয়টিকে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের অগ্রাধিকার দেওয়া উচিত।

;

ইসরায়েলকে ১৩০ কোটি ডলারের অস্ত্র দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মধ্যপ্রাচ্যে শক্তি প্রদর্শনের জন্য ইসরায়েলকে সবচেয়ে বেশি অস্ত্র সরবরাহ করে যুক্তরাষ্ট্র। ইসরায়েল তার মোট অস্ত্র সহায়তার ৬৮ শতাংশই পায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে। সম্প্রতি সংঘাতময় মধ্যপ্রাচ্যকে অস্থিতিশীল করে দিতে ইসরায়েলের কাছে আরও ১৩০ কোটি মার্কিন ডলারের ভারী সমরাস্ত্র বিক্রি করতে যাচ্ছে বাইডেন প্রশাসন।

গাজায় ছয় মাসেরও বেশি সময় ধরে নিরীহ ফিলিস্তিনিদের ওপর নির্বিচার হামলা চালাচ্ছে দখলদার ইসরায়েলের সেনারা। এরই মধ্যে নতুন করে ইরানের সঙ্গে প্রত্যক্ষ সংঘাতে লিপ্ত হয়েছে মার্কিন মদদপুষ্ট রাষ্ট্রটি। সব মিলিয়ে এই মূহুর্তে চরম অস্থিরতা বিরাজ করছে মধ্যপ্রাচ্য জুড়ে। শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) রাতেও ইরানের ইস্পাহান শহরে পারমাণবিক স্থাপনার কাছাকাছি ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। এরই মধ্যে ইসরায়েলকে অস্ত্র সহায়তা দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। মধ্যপ্রাচ্য ইস্যুতে শুধু অস্ত্রই নয়, আর্থিক ও নৈতিক সব ধরনের সমর্থনই তারা মূলত পেয়ে থাকে মার্কিন প্রশাসনের কাছ থেকেই।

শুক্রবার মার্কিন কংগ্রেসের কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে বিশেষ এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে দেশটির অন্যতম শীর্ষস্থানীয় সংবাদমাধ্যম ওয়ালস্ট্রিট জার্নাল।

প্রতিবেদনটিতে বলা হয়েছে, বাইডেন প্রশাসন ইসরায়েলের সঙ্গে ১৩০ কোটি মার্কিন ডলারের নতুন আরেকটি অস্ত্র চুক্তি করার কথা বিবেচনা করছে। এই চুক্তির আওতায় অস্ত্র সহায়তা হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে ৭০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের ট্যাংকের গোলা, ৫০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের সামরিক যান ও ১০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের মর্টারের গোলা পাবে ইসরায়েল।

ইসরায়েলকে সমর্থনের ক্ষেত্রে এরপরের স্থানটিই জার্মানির। মধ্যপ্রাচ্যে সামরিক শক্তি চর্চার জন্য ইসরায়েলের মোট চাহিদার আনুমানিক ৩০ শতাংশ অস্ত্রই সরবরাহ করা হয় জার্মানির পক্ষ থেকে। বাদবাকি মাত্র দুই শতাংশ অস্ত্র তারা পায় ব্রিটেন, ইতালি এবং অস্ট্রেলিয়ার মতো দেশগুলোর কাছ থেকে। অস্ট্রেলিয়ার পররাষ্ট্র বিষয়ক মন্ত্রী পেনি ওং অবশ্য সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন যে গাজায় আগ্রাসন শুরুর পর থেকে তার দেশ অস্ত্র সরবরাহ করেনি ইসরায়েলকে।

;