প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক নিয়ােগ পরীক্ষা : জেনে রাখা জরুরি



ক্যারিয়ার ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

২৪ মে থেকে শুরু হচ্ছে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের রাজস্বখাতভুক্ত সহকারী শিক্ষক নিয়ােগ পরীক্ষা। চার ধাপে সারাদেশে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

ইতিমধ্যে অনলাইনে প্রবেশপত্র ডাউনলোড প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। প্রত্যেক জেলার প্রার্থীরা নিজ জেলার পরীক্ষার পাঁচ দিন আগে থেকে প্রবেশপত্র ডাউনলোড করতে পারবেন।

পরীক্ষার্থীদের জন্য নির্দেশাবলী প্রকাশ করেছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর। প্রত্যেক পরীক্ষার্থীর জন্য পরীক্ষার নিয়মকানুন জেনে রাখা জরুরী। পরীক্ষা হলে অবশ্যই নির্দেশনা অনুসরণ করে ওএমআর শিট পূরণ করতে হবে।

  • * পরীক্ষার সময় ১ ঘন্টা (৬০ মিনিট)। 
  • * পরীক্ষার পূর্ণমান ৮০ নম্বর। পরীক্ষা হবে নৈর্ব্যক্তিক (এমসিকিউ) পদ্ধতিতে। ৮০টি প্রশ্ন থাকবে। প্রতি প্রশ্নের জন্যে সঠিক উত্তরের জন্য ১ নম্বর পাওয়া যাবে। প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য ০.২৫ নম্বর কাটা যাবে।
  • * ওএমআর শিটের উপরের অংশে সাল লেখার জন্য চারটি ঘর সম্বলিত ছক থাকবে। এই ছকের দুটি সংখ্যা (২০) লেখা থাকবে। বাকী ১৯ সংখ্যাটি পরীক্ষার্থীকে লিখে সালের ঘর পূরণ করতে হবে। সম্পূর্ণ সংখ্যাটি হবে ২০১৯। 
  • * ওএমআর শিটের বৃত্তাকার ঘরগুলাে অবশ্যই কালাে কালির বল পয়েন্ট কলম দ্বারা ভরাট করতে হবে। ওএমআর শিট পেন্সিল দ্বারা পূরণ করে পরবর্তীতে কালাে কালির বল পয়েন্ট কলম দ্বারা ভরাট করা যাবে না। উত্তরপত্র পেন্সিলে বৃত্ত ভরাট বা লেখা অথবা ফাঁকা রাখলে উত্তরপত্রটি বাতিল বলে গণ্য হবে। বৃত্তাকার ঘরগুলাে পূর্ণভাবে ভরাট করতে হবে।
  • * পরীক্ষা হলে প্রত্যেক প্রার্থীকে আলাদাভাবে একটি করে ওএমআর শিট ও প্রশ্নপত্র সরবরাহ করা হবে। প্রার্থী অবশ্যই নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্নের উত্তরের জন্য সরবরাহকৃত ওএমআর শিটটি ব্যবহার করবেন। ওএমআর শিট পরিবর্তন করা যাবে না।
  • * নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্নের উত্তর দেয়ার পূর্বে প্রশ্নটি ভালভাবে পড়ে ওএমআর শিটের সংশ্লিষ্ট প্রশ্নের ডানদিকের একটি মাত্র বৃত্তাকার ঘর ভরাট করতে হবে। কোন প্রশ্নের উত্তর ভুল হলে তা কেটে অন্য কোন ঘর ভরাট করা যাবে না। একই প্রশ্নের উত্তরে একাধিক বৃত্তাকার ঘর পূরণ/দাগ দেয়া হলে সংশ্লিষ্ট প্রশ্নোত্তর বাতিল বলে গণ্য হবে। ওএমআর শিটটি কোন অবস্থাতেই ভাঁজ করা যাবে না। পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন ও ভাঁজহীন উত্তরপত্র মেশিনে মূল্যায়নের জন্য অপরিহার্য। নির্ধারিত ঘর বাদে অন্য কোন জায়গায় কোনরূপ দাগ/চিহ্ন দেয়া যাবে না। এতে উত্তরপত্র বাতিল হতে পারে।
  • * ওএমআর শিটে রােল নম্বরের ঘর পূরণ করার সময় রােল নম্বরের নিচের বৃত্তাকার ঘরগুলিতে সঠিক সংখ্যা কালাে কালির বল-পয়েন্ট কলম দ্বারা পূর্ণভাবে ভরাট করতে হবে। রােল নম্বরের ঘর ভরাট করার সময় অব্যশই প্রথমে একক, তারপর দশক, তারপর শতক এই ক্রম অনুসরণ করে রােল নম্বর-এর ঘর ভরাট করতে হবে। তাছাড়া প্রার্থীর নাম, পিতার নাম, মাতার নাম ও জেলার নাম নিজ হাতে পূরণ করে প্রার্থীর স্বাক্ষরের ঘরে স্বাক্ষর করতে হবে।
  • * ওএমআর শিটে পরীক্ষার্থীর পুরুষ/মহিলা পূরণ করার ব্যবস্থা থাকবে। পরীক্ষার্থী পুরুষ হলে পুরুষের বাম দিকের ঘর এবং মহিলা হলে মহিলার বাম দিকের ঘরটি কালাে কালির বলপয়েন্ট কলম দ্বারা ভরাট করতে হবে।
  • * হাজিরা শিটে প্রার্থীর নাম, রােল নম্বর, প্রার্থীর স্বাক্ষরের জায়গা, উপস্থিতি নিশ্চিতকরণের বৃত্ত, ওএমআর শিটের সেট কোড, প্রশ্নপত্রের সেট কোড লেখার জায়গা ও কক্ষ পরিদর্শকের স্বাক্ষরের জায়গা থাকবে। প্রার্থীকে প্রশ্নপত্রের সেট কোড লিখে স্বাক্ষর করতে হবে। একই সাথে প্রার্থীকে হাজিরা শিটের উপস্থিতি বৃত্তটি ভরাট করতে হবে। অনলাইনে আপলােডকৃত আবেদনপত্রের প্রার্থীর স্বাক্ষরের সাথে হাজিরা শিটের স্বাক্ষরের মিল থাকতে হবে।
  • * এবারের পরীক্ষায় ওএমআর ফরমে সেট কোডসমূহ পূর্ব-পূরণকৃত অবস্থায় থাকবে। পরীক্ষার্থীকে কোন সেট কোডের ওএমআর ফরম দেয়া হবে তা এই প্রবেশপত্রে স্বাক্ষরের নীচে উল্লেখ করা আছে এবং পরীক্ষার্থীকে পরীক্ষা হলে যে ওএমআর ফরমটি দেয়া হবে। তাতে সেই সেট কোডটি পূর্বে-পূরণকৃত অবস্থায় আছে কি না তা দেখে নিবে।
  • * এবারের পরীক্ষায় প্রশ্ন পত্রের সেট কোডসমূহ এবং ওএমআর ফরমের সেট কোড ভিন্ন হবে। পরীক্ষার্থী ওএমআর সেট কোড এর বিপরীতে কোন সেট কোডের প্রশ্ন পাবে তা পরীক্ষা শুরু হওয়ার ১৫ মিনিট আগে কক্ষ পরিদর্শক জানিয়ে দিবেন। পরীক্ষার্থী ঠিক কোডের প্রশ্নটি পেলেন কী না তা নিশ্চিত হয়ে নিতে হবে। 
  • * প্রবেশপত্রে নির্ধারিত ওএমআর-এর সেট কোডের বিপরীতে প্রশ্নের যে সেট কোড ব্যতীত অন্য সেট কোডে পরীক্ষা দিলে উত্তরপত্রটি বাতিল বলে গণ্য হবে। 
  • * প্রবেশপত্র ছাড়া কোন পরীক্ষার্থীকে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে দেয়া হবে না। 
  • * পরীক্ষা কেন্দ্রে কোন বই, উত্তরপত্র, নােট বা অন্য কোন কাগজপত্র, ক্যালকুলেটর, মােবাইল ফোন, ভ্যানিটি ব্যাগ, পার্স, হাত ঘড়ি বা ঘড়ি জাতীয় বস্তু, ইলেকট্রনিক্স হাত ঘড়ি বা যে কোন ধরণের ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস বা এজাতীয় কিছু সঙ্গে নিয়ে প্রবেশ করা বা সঙ্গে রাখা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। যদি কোন পরীক্ষার্থী উল্লিখিত দ্রব্যাদি সঙ্গে নিয়ে পরীক্ষা কেন্দ্রে প্রবেশ করে তাকে তাৎক্ষণিক বহিষ্কার করাসহ আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
   

প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ, ৩য় গ্রুপের ফল প্রকাশ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম, ঢাকা 
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক পদের নিয়োগ পরীক্ষার তৃতীয় ধাপের ফল প্রকাশ করা হয়েছে। এতে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগে (তিন পার্বত্য জেলা বাদে ২১টি জেলা) লিখিত পরীক্ষার উত্তীর্ণ হয়েছেন ৪৬ হাজার ১৯৯ জন। সোমবার (২২ এপ্রিল) রাত দেড়টায় এ ফলাফল প্রকাশ করা হয়‌।

গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান জানান, তৃতীয় ধাপের পরীক্ষায় ৪৬ হাজার ১৯৯ জন প্রার্থীকে মৌখিক পরীক্ষার জন্য নির্বাচিত করা হয়েছে।

এর আগে রোববার দুপুরে এই পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়। পরে রাতে মন্ত্রণালয় থেকে জানানো হয়, প্রকাশিত প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষক নিয়োগের ফলে ত্রুটি ধরা পড়েছে। মেঘনা ও যমুনা সেটের পরীক্ষার্থীদের উত্তরপত্র মূল্যায়নে কারিগরি ত্রুটি পরিলক্ষিত হওয়ায় এ দুই সেটের ফল আজ রাত ১২টার পর প্রকাশ করা হবে। সেই সংশোধিত ফল রাতে প্রকাশ করা হয়।

গত ২৯ মার্চ এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এতে মোট পরীক্ষার্থী ছিলেন ৩ লাখ ৪৯ হাজার ২৯৩ জন। 

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট www.mopme.gov.bd এবং প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের ওয়েবসাইট www.dpe.gov.bd -তে ফলাফল পাওয়া যাবে। উত্তীর্ণ পরীক্ষার্থীরা মোবাইলেও মেসেজ পাবেন। মৌখিক পরীক্ষার তারিখ, সময় ও স্থান পরবর্তীতে জানানো হবে। এর আগে ২০২৩ সালের ১৪ জুন এ নিয়োগ সংক্রান্ত বিজ্ঞাপ্তি প্রকাশ করা হয়েছিল। 

;

প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগের তৃতীয় ধাপের ফল স্থগিত



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগের তৃতীয় ধাপের ফল স্থগিত

প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগের তৃতীয় ধাপের ফল স্থগিত

  • Font increase
  • Font Decrease

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে রাজস্ব খাতে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা-২০২৩ এর তৃতীয় ধাপের পরীক্ষার প্রকাশিত ফলাফল স্থগিত করেছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।

প্রকাশিত ফলাফলে দুটি সেট কোডের উত্তরপত্র মূল্যায়নে কারিগরি ত্রুটি দেখা দিয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। ফলে পুনরায় মূল্যায়ন শুরু করেছে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষজ্ঞ টিম। পুনঃমূল্যায়ন শেষে আজ রাত ১২টার মধ্যেই সংশোধিত ফল প্রকাশ করা হবে বলে জানা গেছে।

রোববার (২১ এপ্রিল) রাত পৌনে ১০টায় প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ তথ্য কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান তুহিনের পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, সহকারী শিক্ষক নিয়োগে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের ফলাফল রোববার (২১ এপ্রিল) দুপুরে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের এক স্মারকে প্রকাশ করা হয়। এতে উত্তীর্ণ হন ২৩ হাজার ৫৭ জন প্রার্থী। প্রকাশিত ফলাফলে মেঘনা ও যমুনা সেটের পরীক্ষার্থীদের উত্তরপত্র মূল্যায়নে কারিগরি ত্রুটি পরিলক্ষিত হয়েছে।

এজন্য মেঘনা ও যমুনা সেটের পরীক্ষার্থীদের উত্তরপত্র আইআইসিটি, বুয়েটের কারিগরি টিম এরই মধ্যে পুনঃমূল্যায়নের কাজ শুরু করেছে। রোববার রাত ১২টার মধ্যে মেঘনা ও যমুনা সেটের পরীক্ষার্থীদের উত্তরপত্র পুনঃমূল্যায়ন করে নিরীক্ষান্তে সংশোধিত ফলাফল প্রকাশ করা হবে।

এর আগে রোববার দুপুরে প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগের তৃতীয় ধাপের ফল প্রকাশ করে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতর। বিকেল থেকে অনেক প্রার্থী ভালো পরীক্ষা দিয়েও ফল না পাওয়ার অভিযোগ তোলেন। অনেকে ফেসবুকে পোস্ট দেন। পরে মেঘনা ও যমুনা কোডের প্রার্থীরা গ্রুপ খুলে সেখানে কারা কারা ভালো পরীক্ষা দিয়েও ফল পাননি, তা জানাতে থাকেন।

বিষয়টি গণমাধ্যমকর্মীরা প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের দৃষ্টিগোচর করলে দুই সেটের উত্তরপত্র পুনঃমূল্যায়নের সিদ্ধান্ত হয়।

ফল না পাওয়া পরীক্ষার্থীদের অভিযোগ, ভালো পরীক্ষা দিলেও তাদের ফল আসেনি। প্রথমে তারা বিষয়টিকে স্বাভাবিক হিসেবে নিয়েছিলেন। কিন্তু ধীরে ধীরে এমন অভিযোগকারী শিক্ষার্থীর সংখ্যা বাড়তে থাকে। এ কারণে তারা ফেসবুকে গ্রুপ খুলেছেন। সেখানে সংশ্লিষ্ট দুই সেটের ফল নিয়ে অভিযোগকারীদের অন্তর্ভুক্ত করা হচ্ছে। তারা বিষয়টি নিয়ে আইনি প্রক্রিয়ার দিকে যাওয়ার চিন্তা-ভাবনা করছেন।

;

প্রাথমিকের তৃতীয় ধাপের ফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ২৩ হাজার ৫৭ জন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
প্রাথমিকের তৃতীয় ধাপের ফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ২৩ হাজার ৫৭ জন

প্রাথমিকের তৃতীয় ধাপের ফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ২৩ হাজার ৫৭ জন

  • Font increase
  • Font Decrease

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে রাজস্ব খাতে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা-২০২৩ এর তৃতীয় গ্রুপের ফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে মোট ২৩ হাজার ৫৭ জন উত্তীর্ণ হয়েছেন।৩ পার্বত্য জেলা ব্যতীত ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের ২১টি জেলার পরীক্ষার এ ফল প্রকাশ করা হয়।

রোববার (২১ এপ্রিল) দুপুরে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান তুহিন এ তথ্য জানিয়েছেন।

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট www.mopme.gov.bd এবং প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের ওয়েবসাইট www.dpe.gov.bd -এ ফলাফল পাওয়া যাবে। উত্তীর্ণ পরীক্ষার্থীরা মোবাইলেও মেসেজ পাবেন।

মৌখিক পরীক্ষার তারিখ, সময় ও স্থান পরবর্তীতে জানানো হবে।

এর গত ২৯ মার্চ ২০২৪ এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। পরীক্ষার্থী ছিলেন ৩ লাখ ৪৯ হাজার ২৯৩ জন।

 

;

৪৪তম বিসিএসে উত্তীর্ণ ১১ হাজার ৭৩২, ভাইভার তারিখ প্রকাশ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

৪৪তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করা হয়েছে। এতে উত্তীর্ণ হয়েছেন ১১ হাজার ৭৩২ জন চাকরিপ্রার্থী। ভাইভা শুরু হবে ৮ মে থেকে। পিএসসি সূত্র এসব তথ্য নিশ্চিত করেছে।

বুধবার (৩ এপ্রিল) দুপুরে পিএসসির এক বিশেষ সভা শেষে বেলা ৩টার পর এ ফলাফল প্রকাশ করা হয়। এতে সই করেছেন পিএসসির পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক (ক্যাডার) আনন্দ কুমার বিশ্বাস।

এক বিজ্ঞপ্তিতে পিএসসি জানায়, ৪৪তম বিসিএস পরীক্ষা-২০২১ এর লিখিত পরীক্ষায় সাময়িকভাবে ১১ হাজার ৭৩২ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। 

ফল দেখতে এখানে ক্লিক

উল্লেখ্য, ৪৪তম বিসিএস পরীক্ষায় মোট ৩ লাখ ৫০ হাজার ৭১৬ চাকরিপ্রার্থী আবেদন করেছিলেন। ২০২১ সালের ৩০ ডিসেম্বর ৪৪তম বিসিএসের অনলাইন আবেদন শুরু হয়। আবেদনের শেষ সময় ছিল ৩১ জানুয়ারি। পরে তা বাড়িয়ে ২ মার্চ নির্ধারণ করে পিএসসি। এরপর ২০২২ সালের ২৭ মে প্রিলিমিনারি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার ২৫ দিনের মধ্যে ফল প্রকাশের মাধ্যমে রেকর্ড করে পিএসসি। প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় ১৫ হাজার ৭০৮ পরীক্ষার্থী পাস করেন।

৪৪তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, এই বিসিএসে বিভিন্ন ক্যাডারে ১ হাজার ৭১০ কর্মকর্তা নেওয়া হবে। এর মধ্যে প্রশাসন ক্যাডারে ২৫০ জন, পুলিশ ক্যাডারে ৫০, পররাষ্ট্র ক্যাডারে ১০, আনসার ক্যাডারে ১৪, নিরীক্ষা ও হিসাবে ৩০, কর ক্যাডারে ১১, সমবায়ে ৮, রেলওয়ে পরিবহন ও বাণিজ্যিকে ৭, তথ্যে ১০, ডাকে ২৩, বাণিজ্যে ৬, পরিবার পরিকল্পনায় ২৭, খাদ্যে ৩, টেকনিক্যাল ক্যাডারে ৪৮৫ ও শিক্ষা ক্যাডারে ৭৭৬ জন নেওয়া হবে।

;