পাকিস্তানকে হতাশায় ডোবাল অস্ট্রেলিয়া, দুবাই টেস্ট ড্র



সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
উসমান খাজা : ১৪১ রান

উসমান খাজা : ১৪১ রান

  • Font increase
  • Font Decrease

জয়টা যেন হাতের মুঠোতেই ছিল পাকিস্তানের। হাতে পুরো দিন, চাই প্রতিপক্ষের ৭ উইকেট। আর অস্ট্রেলিয়া জিততে দরকার ৩২৬ রান! সন্দেহ নেই টেস্টের পঞ্চম ও শেষদিনে এটা মিশন ইমপসিবল। অজিরা জয়ের পথে না হেটে ম্যাচ বাঁচাল। পাকিস্তানকে হতাশায় পুঁড়িয়ে পুরোটা দিনই ব্যাট করলেন দলের ব্যাটসম্যান। তারই পথ ধরে দুবাই টেস্ট ড্র!

অথচ বেশ রোমাঞ্চ ছড়িয়েছিল সাদা পোশাকের এই ক্রিকেট। টানা ৪দিন ছিল পাকিস্তানের ব্যাটসম্যান-বোলারদের রাজত্ব। কিন্তু শেষদিনে এসে হিসাবের ছক উল্টো দিল অস্ট্রেলিয়া। ২য় ইনিংসে প্রবল প্রতিরোধ গড়ল সফরকারীরা। খেলল নিজেদের ইতিহাসে সবচেয়ে দীর্ঘ সময়ের চতুর্থ ইনিংস।

এর আগে পাকিস্তান ১ম ইনিংসে করে ৪৮২ রান। জবাবে নেমে অস্ট্রেলিয়া অলআউট হয়ে যায় মাত্র ২০২ রানে। প্রতিপক্ষকে ফলোঅনে ফেলেও এরপর ব্যাট করতে নামে পাকিস্তান। ২য় ইনিংসে ৬ উইকেটে ১৮১ রান তুলে ইনিংস ঘোষণা করে স্বাগতিকরা। চাপে পড়ে যায় অস্ট্রেলিয়া। জিততে চতুর্থ ইনিংসে তাদের সামনে লক্ষ্য দাঁড়ায় ৪৬২ রান। শেষ পর্যন্ত অজিরা ৮ উইকেটে তুলে ৩৬২ রান।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2018/Oct/11/1539266681655.jpg

এরমধ্যে উসমান খাজা একাই যেন শেষ করে দিলেন পাকিস্তানের জয়ের স্বপ্ন। বৃহস্পতিবার পুরো দিনে খেললেন ১৯৪ বল। সব মিলিয়ে ১৪১ রান করে ধরেন সাজঘরের পথ। সঙ্গে ট্রাভিস হেডের ব্যাটে ৭২। আর ৬১ রানে অপরাজিত থেকে ম্যাচ ড্র করেই মাঠ ছাড়েন টিম পাইন। অস্ট্রেলিয়া ২য় ইনিংসে করে ৮ উইকেট হারিয়ে ৩৬২ রান।

৩ উইকেটে ১৩৬ রান নিয়ে বৃহস্পতিবার দিনের খেলা শুরু করে অস্ট্রেলিয়া। তারপর ট্রাভিস হেডকে পাড়ি দেন কঠিন পথ। দেখে-শুনে পরিস্থিতির সঙ্গে মানিয়ে খেলতে থাকেন খাজা। তুলে নেন ক্যরিয়ারের সপ্তম সেঞ্চুরি।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2018/Oct/11/1539266706908.jpg

তবে হেডের (৭২) বিদায় ভাঙে ১৩২ রানের জুটি। তবে লড়ে গেছেন উসমান খাজা। শেষ পর্যন্ত অবশ্য ১৪১ রানে সাজঘরের পথ ধরেন তিনি। ততোক্ষণে ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ অজিদের হাতে। চতুর্থ ইনিংসে সেঞ্চুরি ছাড়ানো ইনিংসে রেকর্ড গড়েন অজি ওপেনার। ২০১০ সালে সংযুক্ত আরব আমিরাতে চতুর্থ ইনিংসে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ১৩১ রান করেন পাকিস্তানের ব্যাটসম্যান ইউনিস খান। দেশটিতে এটিই ছিল ফোর্থ ইনিংসে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড। এটা এবার সেই রেকর্ড ভাঙলেন খাজা। এমন ইনিংসে ম্যাচসেরা তিনিই।

খাজা ফিরলেও ঠিকই লড়ে গেছেন অজি অধিনায়ক টিম পাইন। দিনের টেস্টের শেষ বলটি খেলেই সাজঘরে ফিরেন তিনি। তখন তার ব্যাটে ৬১*। পাকিস্তানের হয়ে ১১৪ রানে ৪ উইকেট নেন ইয়াসির শাহ।

সংক্ষিপ্ত স্কোর-

পাকিস্তান ১ম ইনিংস: ৪৮২/১০ ও ২য় ইনিংস: ১৮১/৬ (ডি.)

অস্ট্রেলিয়া ১ম ইনিংস: ২০২/১০ ও ২য় ইনিংস: ১৩৯.৫ ওভারে ৩৬২/৮ (খাজা ১৪১, হেড ৭২, লাবুশেন ১৩, পাইন ৬১*, স্টার্ক ১, লায়ন ৫*; আব্বাস ৩/৫৬, হাফিজ ১/২৯, ইয়াসির ৪/১১৪)।

ফল: ম্যাচ ড্র
সিরিজ: দুই ম্যাচ সিরিজে ০-০ সমতা
ম্যাচসেরা: উসমান খাজা

   

দেশের হয়ে খেলার চেয়ে আইপিএল বেশি উপভোগ করেন মুস্তাফিজ!



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বেশ কিছুদিন ধরেই মুস্তাফিজুর রহমান বাংলাদেশ ক্রিকেটের ‘হট টপিক’। তাকে আইপিএলে খেলা চালিয়ে যেতে দেয়া উচিৎ নাকি জিম্বাবুয়ের সিরিজে খেলানো উচিৎ-এই প্রশ্ন দেশের ক্রিকেট বিভক্ত। খোদ বিসিবিতেই এই ইস্যুতে রয়েছে ভিন্ন ভিন্ন মত। এই যখন পরিস্থিতি, তখন মুস্তাফিজের বাংলাদেশ-সতীর্থ শরিফুল ইসলাম বড়সড় এক বোমাই ফাটালেন বলা চলে।

মুস্তাফিজ জাতীয় দলে খেলার চেয়ে আইপিএলে খেলতেই নাকি বেশি স্বচ্ছন্দ, এমনটা মনে করেন শরিফুল। কেন এমন ভাবনা তার, খোলাসা করলেন শরিফুল নিজেই, ‘আমার মনে হয় বাংলাদেশের থেকে আইপিএলে মোস্তাফিজ ভাই বেশি উপভোগ করে, কারণ ওখানে চাপটা খুব কম আর কী। বাংলাদেশে হয়তো অনেক চাওয়া থাকে। হয়তো একটু খারাপ হলে অনেক চাপ পড়ে।’

পারফরম্যান্সের কারণে জাতীয় দলে যে মুস্তাফিজ বেশ চাপে আছেন তা অস্বীকার করার জো নেই। সবশেষ শ্রীলঙ্কা সিরিজেই তো ওয়ানডে এবং টি-টোয়েন্টি দলে মুস্তাফিজ অটো-চয়েজ ছিলেন না। তানজিম হাসান সাকিব ক্রমেই জাতীয় দলে পারফরম্যান্স দিয়ে তার জায়গা অনিশ্চিত করে দিচ্ছেন।

অথচ আইপিএলে গিয়ে প্রথম ম্যাচেই রাজসিকরূপে হাজির হন মুস্তাফিজ। চেন্নাই সুপার কিংসের প্রথম ম্যাচে ৪ উইকেট নিয়ে বনে যান ম্যাচসেরা। এরপর থেকে আইপিএলের চলতি আসরে শীর্ষ উইকেটশিকারিদের আলোচনায় ঘুরেফিরে আসছে মুস্তাফিজের নাম।

মুস্তাফিজকে আদর্শ মেনেই ক্রিকেটকে আপন করে নেয়া শরিফুলের। সে মুস্তাফিজ খেলছেন আইপিএলের মতো মঞ্চে। সুযোগ এসেছিল তার সামনেও, ডাক পড়েছিল লক্ষ্ণৌ সুপারজায়ান্টস থেকে। কিন্তু বিসিবি অল্প সময়ের জন্য এনওসি দেবে, তাই তারা আর আলোচনা এগোয়নি।

নিজে খেলতে না পারলেও ঘরে বসে আইপিএলে মুস্তাফিজের খেলা উপভোগ করছেন শরিফুল, ‘প্রতিটা ম্যাচ দেখি। মোস্তাফিজ ভাইয়ের প্রতিটা বল দেখি। উনার সঙ্গে ম্যাচের পরদিন কথা হয়।’

;

দাবদাহের প্রভাব পড়ল দেশের ফুটবল সূচিতে



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীসহ দেশের অধিকাংশ স্থানে চলছে তীব্র দাবদাহ। সহসাই এই দাবদাহের শেষ দেখছে না আবহাওয়া অধিদপ্তর। এমন অবস্থায় দেশের ঘরোয়া ফুটবলের সূচিতে পরিবর্তন আনতে হচ্ছে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনকে (বাফুফে)।

যেহেতু দেশের ঘরোয়া ফুটবলের ম্যাচগুলো দিনের আলোতেই হয়, তাই খেলোয়াড় এবং অফিসিয়ালদের স্বাস্থ্য সুরক্ষার দিকে দৃষ্টি রেখে সূচিতে পরিবর্তন আনা হয়েছে।

দেশের ফুটবলের দ্বিতীয় বিভাগ বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়নশিপ লিগের শেষ রাউন্ড মাঠে গড়াবে আজ (মঙ্গলবার) ও আগামীকাল (বুধবার)। গতকাল (সোমবার) এই দুই দিনের ম্যাচগুলোর পরিবর্তিত সূচির কথা জানিয়েছে বাফুফে।

বিসিএলের ম্যাচগুলো মাঠে গড়ায় ঢাকার কমলাপুর স্টেডিয়ামে। এই মাঠে ফ্লাডলাইট থাকায় সেখানে আজ ও আগামীকালের ১টা ১৫ মিনিট ও বিকেল ৩টা ৩০ মিনিটের ম্যাচগুলো চলে গেছে যথাক্রমে বিকেল ৫টা ও রাতে।

তীব্র দাবদাহের কারণে দ্বিতীয় বিভাগের ম্যাচ সূচি পাল্টে দেয়া গেলেও বিপিএল এবং ফেডারেশন কাপের সূচি পরিবর্তনের সুযোগ নেই। আজ বিকেল তিনটায় গোপালগঞ্জের শেখ ফজলুল হক মনি স্টেডিয়ামে ফেড কাপের তৃতীয় কোয়ার্টার ফাইনালে মুখোমুখি হওয়ার কথা বাংলাদেশ পুলিশ এফসি ও শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাবের। কিন্তু কাঠফাটা রোদের মধ্যে দুপুরেই হবে এই ম্যাচ, কারণ শেখ ফজলুক হক মনি স্টেডিয়ামে যে ফ্লাডলাইট নেই!

মূলত এই কারণেই বিপিএলের সূচিতে পরিবর্তন আসছে না। বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে খেলা হচ্ছে না বহু দিন ধরে। সেখানে ফ্লাডলাইটের ব্যবস্থা ছিল। এই ব্যবস্থা আছে বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়। তবে এ ছাড়া বাকি কোনো স্টেডিয়ামে ফ্লাডলাইট নেই। সে কারণে সূচিতেও পরিবর্তন আনা যাচ্ছে না, না হলে যে নির্ধারিত সময়ে খেলা শেষ করাটাই পড়ে যাবে শঙ্কায়!

;

ডার্বি জিতে শিরোপা উৎসব করল ইন্টার



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

উত্তপ্ত এক মিলান ডার্বি জিতে লিগ শিরোপা জয়োৎসব করল ইন্টার মিলান। সান সিরোতে মিলানকে ২-১ গোলে হারিয়ে পাঁচ বাকি থাকতেই স্কুদেত্তো ঘরে উঠেছে ইন্টারের। এই ম্যাচের আগে মিলানের দুই ক্লাবেরই সমান ১৯টি করে লিগ শিরোপা ছিল। লিগ শিরোপার সংখ্যার দিক দিয়ে মিলানকে ছাড়িয়ে এখন উড়ছে ইন্টার।

সান সিরো ইন্টার এবং মিলান দুই দলেরই ঘরের মাঠ। তবে এই ম্যাচে মিলান ছিল স্বাগতিক। মাঠে তাই মিলানের সমর্থকই বেশি ছিল। তাদের স্তব্ধ করে দিয়েই মিলানকে ছাড়িয়ে গেছে ইন্টার।

সান সিরোতে শুরু থেকেই দাপট ছিল ইন্টারের। আত্মবিশ্বাসে টগবগ করছিল সিমোন ইনজাঘির শিষ্যরা। যার পুরস্কার ১৮ মিনিটেই পেয়ে যায় তারা, ফ্রান্সেসকো আকেরবির গোলে এগিয়ে যায় তারা। কর্নার থেকে ধেয়ে আসা বলে ফ্লিক করেন বেঞ্জামিন পাভার, তাতে মাথা ছুঁইয়ে ইন্টার সমর্থকদের আনন্দের উপলক্ষ্য এনে দেন আকেরবি।

এই গোলে পাওয়া লিড নিয়ে বিরতিতে যায় ইন্টার। বিরতির মিনিট চারেক পরই আরও এক গোল ইন্টারের। মাঝমাঠ থেকে আসা লং বল ধরে ঠাণ্ডা মাথায় বল জালে পাঠিয়ে দেন মার্কাস থুরাম। ২-০।

মিলানের ইংলিশ ডিফেন্ডার ফিকায়ো টমরি ৮০ মিনিটে একটা গোল শোধ দিয়েছিলেন বটে, কিন্তু ততক্ষণে যে বড্ড দেরি হয়ে গেছে। শেষদিকে দুই দলের খেলোয়াড়রাই মেজাজ হারিয়েছিলেন, তাতে মিলানের থিও এর্নান্দেজ এবং দাভিদে কালাব্রিয়া ও ইন্টারের ডেনজেল ডামফ্রিসকে লাল কার্ড দেখে মাঠ ছাড়তে হয়।

তাতে অবশ্য ইন্টারের লিগ শিরোপার উৎসবে ভাঁটা পড়েনি। পাঁচ ম্যাচ হাতে রেখে  ১৭ পয়েন্টের লিড নিয়ে লিগ জয়, সেটাও আবার চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীদের গায়ে জ্বালা ধরিয়ে-এমন উৎসবের সুযোগ তো আর বারবার আসে না!

;

টানা জয়ে শীর্ষস্থান ধরে রাখল রাজস্থান



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আইপিএলের চলতি আসরে নিজেদের সেরা ফর্মেই যেন আছে রাজস্থান রয়্যালস। আট ম্যাচে মাত্র একটিতে হারের দেখা পেয়েছে তারা। এতে ১৪ পয়েন্টের সঙ্গে টেবিল টপার হিসেবে নিজেদের জায়গাটা শক্তভাবেই ধরে রেখেছে সাঞ্জু স্যামসনের দল।

গতরাতে আবারও নিজেদের দাপট দেখিয়ে জয় তুলে নিল রাজস্থান। ঘরের মাঠে মুম্বাই ইন্ডিয়ান্সের দেওয়া ১৮০ রানের বড় লক্ষ্যও মাত্র ১ উইকেট হারিয়ে খুব সহজেই টপকে গেল তারা।

এদিন টসে জিতে শুরুতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় সফরকারী মুম্বাই। কিন্তু শুরুতেই ধাক্কা খেতে হয় তাদের। প্রথম দুই ওভারেই সাজঘরে ফেরত যান মুম্বাইয়ের দুই ওপেনার রোহিত শর্মা এবং ঈশান কিশান। ব্যাট হাতে নিষ্প্রভ ছিল মুম্বাইয়ের টপ ও মিডল অর্ডারের প্রায় সকলেই। তবে তিলক বর্মার ৪৫ বলে ৬৫ এবং নেহাল ওয়াধিরার ২৪ বলে ৪৯ রানের সুবাদে নির্ধারিত ওভার শেষে দলীয় ১৭৯ রানের সংগ্রহ পায় মুম্বাই।

জবাবে ব্যাট করতে নেমে দলকে উড়ন্ত সূচনা এনে দেন ওপেনার যশস্বী জয়সওয়াল এবং জশ বাটলার। ৮ম ওভারে বাটলার ৩৫ রানে সাজঘরে ফিরলেও আরেক ওপেনার জয়সওয়াল এদিন ছিলেন নিজের সেরা ফর্মে। ৬০ বলে ১০৪ রানে শেষ পর্যন্ত অপরাজিত ছিলেন তিনি। অধিনায়ক সাঞ্জু স্যামসনকে সঙ্গে নিয়ে ১৯তম ওভারেই জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় রাজস্থান।

৯ উইকেটের বিশাল এই জয়ের পর পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষেই রইল রাজস্থান রয়ালস। আট ম্যাচে ৭ জয়ের সঙ্গে ১৪ পয়েন্টের সঙ্গে প্লে-অফে এক পা দিয়েই রেখেছে তারা। অপরদিকে মাত্র ৩টি জয়ের দেখা পেয়ে সাতে অবস্থান করছে মুম্বাই। শীর্ষ চারে জায়গা করে নেওয়াটা তাদের জন্য বেশ কঠিন।

;