শেষ ওভারে ফ্রাইলিঙ্কের তিন ছক্কায় ম্যাচ চিটাগংয়ের



এম. এম. কায়সার, স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট,বার্তা২৪.কম
হতাশা নিয়ে মাঠ ছাড়তে হলো ঢাকার সমর্থকদের

হতাশা নিয়ে মাঠ ছাড়তে হলো ঢাকার সমর্থকদের

  • Font increase
  • Font Decrease

লড়াইটা ছিলো একের সঙ্গে দুইয়ের। পয়েন্টের শীর্ষে ঢাকার সঙ্গে দ্বিতীয় স্থানে থাকা চিটাগংয়ের।

ম্যাচের শেষে সেই হিসেবটা বদলে গেলো। সমান পাঁচ জয়ে পয়েন্ট তালিকায় এখন ঢাকার সঙ্গে সমতায় চিটাগং। আর সেই হিসেব বদলে দিলো ম্যাচের শেষ ওভারে রোবি ফ্রাইলিঙ্কের তিন ছক্কা! ১ বল হাতে চিটাগং ম্যাচ জিতলো ৩ উইকেটে। শেষ ওভারে ১৬ রানের বড় লক্ষ্যকে তিন ছক্কায় মামুলি বানিয়ে দিলেন ফ্রাইলিঙ্ক। শেষ ওভারের ঢাকার বেচারা বোলার মোহর শেখ! ১০ বলে অপরাজিত ২৫ রান হাঁকিয়ে ম্যাচ সেরার মর্যাদাও পেলেন ফ্রাইলিঙ্ক।

শেষ ২৪ বলে চিটাগং ভাইকিংসের জেতার জন্য প্রয়োজন দাড়ায় ২৬ রান। সাকিব ও রুবেল হোসেনের শেষের দুর্দান্ত বোলিং চিটাগংয়ের জন্য সহজ কাজটা ক্রমশ কঠিন করে দেয়। ১৭ থেকে ১৯ এই তিন ওভারে চিটাগং মাত্র রান তুলতে পারে। হারায় দুই উইকেট। শেষ ওভারের হিসেবটা দাড়ায় এমন; ৬ বলে চাই ১৬ রান। সাকিব সম্ভবত ম্যাচে সবচেয়ে বড় ভুলটা তখনই করেন; আন্দ্রে রাসেলের হাতে বল না দিয়ে মোহর শেখকে শেষ ওভার করতে ডাকেন। সেই ওভারে দ্বিতীয়, চতুর্থ এবং পঞ্চম বলে তিন ছক্কা হাঁকিয়ে ফ্রাইলিঙ্ক আরেকবার চিটাগং ভাইকিংসের ম্যাচ জয়ের নায়ক।
একটু অন্যভাবে বললে বলা হচ্ছিলো এটি সাকিব বনাম মুশফিকের ম্যাচ। তো সেই নামের ম্যাচে ব্যাট হাতে দলের হয়ে সবচেয়ে বেশি রান করলেন সাকিব। ২ বাউন্ডারি ও ১ ছক্কায় ৩৪ বলে ৩৪ রান। বল হাতেও যে দলের পারফরমেন্স তারই; ১৬ রানে ৪ উইকেট। একেবারে পারফেক্ট অলরাউন্ড নৈপূন্য।  বিপিএলে এটি সাকিবের সেরা বোলিং পারফরম্যান্স। অন্যদিকে মুশফিক সঙ্কটে পড়া তার দলকে ভালই টেনে নিয়ে চলছিলেন। কিন্তু ২৩ বলে ২২ রানের ইনিংস তার শেষ হয়ে গেলো অ্যাডভেঞ্চার শটে! তখনো ম্যাচ জয় থেকে তার দল বেশ পেছনে; ৪৫ রান দুরে।

শেষের সেই দুরুত্ব ঘুচিয়ে দিচ্ছিলো মোসাদ্দেক হোসেন সৈকতের ব্যাট। কিন্তু তিনিও ফিনিসার হতে পারেননি। আরেকবার চিটাগং ভাইকিংসকে ব্যাট হাতে ছক্কা হাঁকিয়ে ম্যাচ জেতালেন রোবি ফ্রাইলিঙ্ক। ব্যক্তিগত পারফরমেন্সে মুশফিককে হারালোও ম্যাচ যে জিততে পারলেন না সাকিব।

টসে জিতে ঢাকা ডায়নামাইটস ব্যাটিং বেছে নেয়। টুর্নামেন্টে এখন পর্যন্ত ব্যাটিংয়ে সবচেয়ে সবল পেশি দেখিয়েছে ঢাকা। তবে এই ম্যাচে ঢাকার ১৩৯ রানের ইনিংসকে খুব শক্তিশালী কিছু বলার উপায় নেই। ভাল খেলতে থাকা ব্যাটসম্যানদের কেউ ফিনিশার হতে পারেননি। তাই বড় স্কোরের স্বপ্ন ছড়িয়েও ১৪০ এর নিচে আটকে গেলো ঢাকা। ওপেনিংটা আরেকবার ভাল হলো না। মিডলঅর্ডারে সাকিব আল হাসান যথারীতি হাল ধরলেন। উইকেট পরিস্থিতির সঙ্গে তাল মিলিয়ে ব্যাট করে চলছিলেন সাকিব। উইকেটকিপার কাম ব্যাটসম্যান নুরুল হাসান সোহান ও সাকিবের জুটিতে ঢাকা দাপট নিয়েই সামনে বাড়ছিলো। প্রায় হঠাৎ করেই এই সময় বল হাতে নিয়ে ক্যামেরন স্কট দেলপোর্ট ম্যাচের মোড় বদলে দিলেন। সিলেট পর্বের শেষ ম্যাচে টাইটানসের বিপক্ষে দুই উইকেট শিকারি দেলপোর্টের পারফরম্যান্স অধিনায়ক মুশফিকের সুখস্মৃতিতে তরতাজা ছিলো। এই ম্যাচেও মুলত পার্টটাইম বোলার হিসেবেই দেলপোর্টের হাতে বল তুলে দেন চিটাগং ভাইকিংস অধিনায়ক। ছয় নম্বর বোলার হিসেবে বল হাতে নিয়ে দেলপোর্ট এবারো যে পারফরমেন্স দলের স্ট্রাইক বোলারদেরও ছাপিয়ে গেলো! ৪ ওভারে ২৫ রানে ৩ উইকেট! সাকিবকে ফেরালেন ৩৪ রানে। সোহানকে বিদায় করলেন সেই একই ওভারে। শেষের দিকে মোহাম্মদ নাঈমকে ইয়র্কারে বোল্ড করলেন!

একসময় মাত্র ৩ ওভারে ২৭ রান তোলা ঢাকা ডায়মাইটসের ইনিংস ৯ উইকেটে ১৩৯ রানে থেমে গেলো। চিটাগং ভাইকিংসের এই কৃতিত্বে দেলপোর্টের সঙ্গে দলের তিন পেসার ফ্রাইলিঙ্ক, আবু জায়েদ ও খালেদ আহমেদও পিঠ চাপড়ে দেয়ার মতো প্রশংসা পাচ্ছেন।

তবে ম্যাচ শেষে কারো এদের কারো বোলিং নয়; শেষ ওভারে ফ্রাইলিঙ্কের তিন ছক্কার ইনিংসই সব আলো ছিনিয়ে নিলো!

সংক্ষিপ্ত স্কোর: ঢাকা ডায়নামইটস: ১৩৯/৯ (২০ ওভারে, নারিন ১৮, কুন ১৮, সাকিব ৩৪, সোহান ২৭, শুভগত ২৮, দেলপোর্ট ৩/২৫, ফ্রাইলিঙ্ক ২/১৯, আবু জায়েদ ২/২৬, খালেদ ১/২৭)। চিটাগং ভাইকিংস: ১৪৫/৭ (১৯.১ ওভারে, দেলপোর্ট ৩০, ইয়াসির আলী ১৫, মুশফিক ২২, মোসাদ্দেক ৩৩, ফ্রাইলিঙ্ক ২৫*, সাকিব ৪/১৬, রুবেল ১/২৪)। ফল: চিটাগং ভাইকিংস ৩ উইকেটে জয়ী। ম্যাচ সেরা: রোবি ফ্রাইলিঙ্ক।

   

আচমকা অবসরে পাকিস্তানের তারকা ক্রিকেটার



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

হঠাৎ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের পাট চুকানোর ঘোষণা দিয়েছেন পাকিস্তানের তারকা নারী ক্রিকেটার বিসমাহ মারুফ। দীর্ঘ ১৭ বছরের খেলোয়াড়ি জীবনে পাকিস্তানের জার্সিতে রেকর্ড ১৩৬ ওয়ানডে খেলেছেন তিনি। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও লিগে খেলা চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ৩২ বছর বয়সী এই ক্রিকেটার।

দীর্ঘসময় পাকিস্তানের নারী দলের নেতৃত্ব দেয়া বিসমাহর অধীনে মোট ৯৬টি ম্যাচ খেলেছে দল। ৬২ টি-টোয়েন্টি ও ৩৪টি ওয়ানডেতে পাকিস্তানের অধিনায়কত্ব করেছেন তিনি।

ব্যাট-বল তুলে রাখার সিদ্ধান্ত নেয়ার মুহূর্তে ওয়ানডে এবং টি-টোয়েন্টি-দুই ফরম্যাটেই পাকিস্তানের জার্সিতে সর্বোচ্চ রান বিসমাহর। ১৩৬ ওয়ানডেতে ২৯.৫৫ গড়ে তার রান ৩ হাজার ৩৬৯। এই ফরম্যাটে ২১ বার ফিফটি করলেও সেঞ্চুরির দেখা পাননি। টি-টোয়েন্টিতে ১৪০ ম্যাচে মারুফের রান ২৮৯৩, ফিফটি ১২টি।

আচমকা অবসরের সিদ্ধান্ত নেয়া প্রসঙ্গে মারুফ জানান, ‘আমি যে খেলাটিকে সবচেয়ে বেশি ভালোবাসি তা থেকে অবসর নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এটি আমার জন্য একটি অবিশ্বাস্য যাত্রা, চ্যালেঞ্জ, জয় এবং অবিস্মরণীয় স্মৃতিতে ভরা। আমি আমার পরিবারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে চাই, যারা আমার ক্রিকেট যাত্রায় শুরু থেকে এখন পর্যন্ত আমাকে সমর্থন করেছে।’

;

রনির তাণ্ডবে তামিম-মুশফিকদের হার



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকা প্রিমিয়ার ডিভিশন ক্রিকেট লিগের সুপার লিগ পর্বে টানা দ্বিতীয় জয় তুলে নিয়েছে মোহামেডান। রনি তালুকদারের বিস্ফোরক সেঞ্চুরিতে প্রাইম ব্যাংককে ৩৩ রানে হারিয়েছে সাদাকালোরা।

মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস হেরে আগে ব্যাট করতে হয় মোহামেডানকে। রনি তালুকদারের সেঞ্চুরি আর মাহিদুল ইসলাম অঙ্কন এবং মেহেদী হাসান মিরাজের ফিফটিতে ব্যাটিংটা উপভোগ করে তারা। ৫০ ওভার শেষে তাদের স্কোরবোর্ডে শোভা পায় ৬ উইকেটে ৩১৭ রানের বড় সংগ্রহ।

১৩১ বলে ৮ চার এবং ৯ ছক্কায় ১৪১ রানের দুর্দান্ত এক ইনিংস আসে রনির ব্যাটে। রুবেল হোসেনের বলে বোল্ড হওয়ার আগে ঠিক ৫০ রান করেন ফর্মে থাকা অঙ্কন। মিরাজ ২৯ বলে ৭ চার ও ১ ছয়ে খেলেন  ৫৩ রানের হার না মানা ইনিংস। প্রাইম ব্যাংকের পক্ষে সর্বোচ্চ ২ উইকেট নেন শেখ মেহেদী।

জবাব দিতে নেমে মোহামেডানের স্কোর টপকে যাওয়ার চেষ্টা কম করেনি প্রাইম ব্যাংক। ওপেনার তামিম ইকবাল (১৪) ব্যর্থ হলেও লড়াই চালিয়ে যান শাহাদাত দিপু, শেখ মেহেদী, সানজামুলরা। তবে তাদের কেউই তিন অঙ্কের ঘর স্পর্শ করতে পারেননি। সেট হয়েও ফিরেছেন আক্ষেপ সঙ্গী করে।

প্রাইমের পক্ষে সর্বোচ্চ ৬৪ রান আসে শেখ মেহেদীর ব্যাটে। ৫১ রান করেন শাহাদাত দিপু। ১ রানের জন্য ফিফটি মিস হয় সানজামুলের। তাদের প্রচেষ্টার পরও ৪৮.৫ ওভারে ২৮৪ রানে গুটিয়ে যায় প্রাইম ব্যাংক। মোহামেডানের হয়ে সমান দুটি করে উইকেট নেন আবু হায়দার রনি, মুশফিক হাসান এবং নাসুম আহমেদ।

;

শেখ জামালের কাছে হেরে শিরোপা-স্বপ্ন শেষ শাইনপুকুরের



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকা প্রিমিয়ার ডিভিশন ক্রিকেট লিগে এবার চমকের পর চমক দেখিয়েছে শাইনপুকুর ক্রিকেট ক্লাব। প্রথম পর্বে আবাহনীর পর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পয়েন্ট নিয়ে সুপার লিগে জায়গা করে নেয় তারা। সুপার লিগেও প্রথম ম্যাচে জয় পেয়েছিল দলটি। তবে সুপার লিগের দ্বিতীয় ম্যাচে এসে হোঁচট খেতে হল তাদের। দলটিকে ৭ উইকেটে হারিয়ে দিয়েছে শেখ জামাল ধানমণ্ডি ক্লাব।

বিকেএসপির ৩ নম্বর মাঠে টসে জিতে আগে ব্যাট করতে নামে শাইনপুকুর। জিসান আলম ও অধিনায়ক আকবর আলির ব্যাটে লড়াকু সংগ্রহ পায় তারা। ৪৬.১ ওভারে সব উইকেট হারিয়ে তারা স্কোরবোর্ডে জমা করে ২৬৪ রান।

দুই রানের জন্য সেঞ্চুরি মিসের আক্ষেপে পোড়েন শাইনপুকুর ওপেনার জিসান আলম। তাইবুর রহমানের বলে লেগ বিফোরের ফাঁদে পড়ে তাকে থামতে হয় ৯৮ রানে। ৬৪ রান আসে আকবর আলির ব্যাটে।

শেখ জামালের হয়ে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নেন তাইবুর।

২৬৫ রান তাড়া করতে নেমে ওপেনার সাইফ হাসানের ফিফটি ও তিনে নামা ফজলে মাহমুদ রাব্বির সেঞ্চুরিতে ৪৬.২ ওভারেই লক্ষ্য পৌঁছে যায় শেখ জামাল।

নাহিদ রানার বলে তানজিদ হাসান তামিমের ক্যাচ হওয়ার আগে ৬৭ রান করেন সাইফ। অন্যদিকে সমান ছয়টি করে চার-ছক্কায় ১০১ রানের হার না মানা ইনিংসে দলকে জিতিয়ে তবেই মাঠ ছাড়েন ফজলে মাহমুদ।

এই হারে শিরোপার স্বপ্ন ফিকে হয়ে গেল শাইনপুকুরের। অন্যদিকে শিরোপার দৌড়ে না থাকলেও সুপার লিগে প্রথম জয়ের উৎসব করছে শেখ জামাল।

;

বিশ্বকাপে ‘ভালো কিছুর সম্ভাবনা’ দেখছেন সাকিব



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী জুনে যুক্তরাষ্ট্র ও ওয়েস্ট ইন্ডিজে বসবে এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। এই বিশ্ব আসরে বাংলাদেশ কেমন করবে সেটার জবাব আপাতত সময়ের কাছে তোলা। তবে এই টুর্নামেন্ট শুরুর কয়েক মাস আগেই খুব বেশি প্রত্যাশা বা মাতামাতি করতে নিষেধ করেছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত। সাবেক অধিনায়ক সাকিব আল হাসানের কণ্ঠে অবশ্য অন্য সুর শোনা গেল।

 টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বাংলাদেশ ভালো কিছু করবে বলে বিশ্বাস সাকিবের। বিশ্বকাপ জয়ের স্বপ্ন না দেখালেও অন্তত সমর্থকদের আনন্দ করার মতো কিছু উপলক্ষ্য এনে দিতে চান এই বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার, ‘বিশ্বকাপ পাওয়ার মতো অবস্থায় আসছি কি না, এটা বলাটা একটু মুশকিল। তবে টি-টোয়েন্টিতে যে কেউ যে কাউকে হারাতে পারে, বড় ছোট দল নেই। বলছি না, ট্রফি জিততে পারব কি পারব না। তবে আমাদের ভালো কিছুর সম্ভাবনা আছে।’

সেজন্য সবার আগে নিজেদের সামর্থ্যে বিশ্বাস রাখার বার্তা সাকিবের। যুক্তরাষ্ট্রে  এক অনুষ্ঠানে প্রশ্নোত্তর পর্বে সাকিব বলেন, ‘আমাদের বিশ্বাসটা দরকার, ওই বিশ্বাসটা নিয়ে যদি খেলতে পারি, আমরা ভালো করব।’

গত বছর ভারতে বিশ্বকাপের পর চোখ ও আঙুলের চোট নিয়ে বেশ ভুগতে হয়েছে সাকিবকে। দীর্ঘ বিরতি শেষ গত মাসে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে দ্বিতীয় টেস্ট দিয়ে জাতীয় দলের জার্সিতে মাঠে ফিরেছিলেন সাকিব। এর মাঝে অবশ্য দেশের দুই ঘরোয়া টুর্নামেন্ট বিপিএল এবং ডিপিএলে কিছু ম্যাচ খেলেছিলেন তিনি।

এবার জিম্বাবুয়ে সিরিজেও খেলতে চান সাকিব। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপকে সামনে রেখে নিজেকে প্রস্তুত করার জন্য জিম্বাবুয়ে সিরিজকে সুযোগ হিসেবে দেখছেন এই তারকা অলরাউন্ডার।

;