‘খলনায়ক’ থেকে মহানায়ক বেন স্টোকস!



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম
নতুন এক উচ্চতায় ইংলিশ ক্রিকেটার বেন স্টোকস

নতুন এক উচ্চতায় ইংলিশ ক্রিকেটার বেন স্টোকস

  • Font increase
  • Font Decrease

একটা সময় ইংল্যান্ড ক্রিকেটের ‘খলনায়ক’ বনে গিয়েছিলেন বেন স্টোকস। নাইটক্লাবে গিয়ে মারামারি করে জড়িয়ে পড়েছিলেন বিতর্কে। এক বছর আগে ব্রিস্টল ক্রাউন কোর্ট থেকে সেই অঘটনের দায় মুক্তি পান এ ইংলিশ তারকা অলরাউন্ডার। কিন্তু তার সত্যিকারের পাপ মোচনটা বোধ হয়ে গেল রোববার লর্ডসে। ওয়ানডে ক্রিকেটের মহাযজ্ঞের ফাইনালের মঞ্চে। ব্রিটিশ ক্রীড়াঙ্গনের ইতিহাসে তার এ দায় মুক্তির স্মৃতিটা যে অনন্য ও অসাধারণ!

ইংল্যান্ডকে প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপ শিরোপা জেতার স্বাদ উপহার দিয়ে সেই ‘খলনায়ক’ বেন স্টোকস এখন ইংলিশ ড্রেসিরুমের মহানায়ক! তার ব্যাটিং দৃঢ়তায় এসেছে ইংল্যান্ডের প্রথম বিশ্ব শিরোপা। এক সময়ের ‘ঘৃণিত’ স্টোকস এখন তো রীতিমতো ইংলিশ ক্রিকেটের মহাবীর।

অসাধারণ এ কীর্তি গড়ে স্টোকস যেন ফুটবলার পাওলো রসিকেই মনে করিয়ে দিলেন। পাতানো ম্যাচ খেলার অভিযোগে নির্বাসন থেকে ফিরে ইতালিকে এনে দিয়ে ছিলেন ১৯৮২ সালের ফুটবল বিশ্বকাপ। স্টোকস যেন তেমনই মারামারির ঘটনা থেকে মুক্তি পেয়ে ইংল্যান্ডকে এনে দিলেন ২০১৯ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপ।

৮৪ রানের হার না মানা অনন্য এক ক্রিকেটীয় ইনিংস খেলে লর্ডসের ফাইনাল টাই করেন স্টোকস। ইংলিশদের দলীয় স্কোর গিয়ে দাঁড়ায় নিউজিল্যান্ডের সমান ২৪১ রানে। সুপার ওভারে ব্যাট হাতে নেমে ফের দ্যুতি ছড়ান স্টোকস। ট্রেন্ট বোল্টের ওভারে দলীয় ১৫ রানের মধ্যে ম্যাচসেরা স্টোকস একাই তোলেন ৮। পরে জোফরা আর্চারের ওভারে ১৫ রান তুলে সুপার ওভারেও টাই করে বসে কিউইরা। কিন্তু ম্যাচে বাউন্ডারি বেশি হাঁকানোর পুরস্কার হিসেবে চ্যাম্পিয়ন হয়ে যায় ইয়ন মরগানরা।

ইংল্যান্ডের মাটিতে স্টোকস ‘খলনায়ক’ থেকে নায়ক বনে গেছেন হয়তো। কিন্তু তার জন্মভূমি নিউজিল্যান্ডে সেই ‘খলনায়ক’ই রয়ে গেলেন। নিউজিল্যান্ডের ক্রাইস্টচার্চে তার জন্ম। কিন্তু সেই স্টোকস নিজের দেশকেই হারিয়ে দিলেন অসাধারণ ব্যাটিং নিপুণতায়।

ম্যাচে একটি ‘অঘটনের’ জন্মও দিয়েছেন স্টোকস। তবে সেটা ইচ্ছে করে নয়। শেষ ওভারের চতুর্থ বলে দ্বিতীয় রানের জন্য দৌড় দেন স্টোকস। মিডউইকেট বাউন্ডারি থেকে বল ছুড়েন মার্টিন গাপটিল। বল স্টোকসের ব্যাটে লেগে ছুঁয়ে ফেলে রাউন্ডারি। হতবাক হয়ে শূন্যে দুহাত তোলেন নিউজিল্যান্ড অধিনায়ক কেন উইলিয়ামসন। আর আত্মসমর্পণের ভঙ্গিতে দুহাত ওপেরে তুলে বসে পড়েন বেন স্টোকস। ইংল্যান্ড ওই বলে ছয় রান পেলে শিরোপা তখনই হাতছাড়া হয়ে যায় কিউইদের।

তাই তো ফাইনাল শেষে ওই অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার জন্য ক্ষমাও চেয়েছেন স্টোকস, ‘আমি কেনকে বলেছি, ওই ঘটনার জন্য আজীবন ক্ষমা চেয়ে যাব।’

সন্দেহ নেই নিউজিল্যান্ডের সবাই স্টোকসকে ঘৃণাই করবে। তার বাবা জেরার্ড স্টোকস নিউজিল্যান্ডের নাগরিক হওয়ায় পড়েন উভয় সংকটে। কৌতুক করেই নিজেকে নিউজিল্যান্ডের সব চেয়ে ‘ঘৃণিত’ বাবাই মনে করছেন জেরার্ড, ‘দু-একজন বলেছে, এ মুহূর্তে আমি নিউজিল্যান্ডের সবচেয়ে ঘৃণিত বাবা। তবে কেউ সীমা ছাড়ায়নি।’

ছেলের জয় আর নিজের দেশের হার নিয়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন স্টোকসের বাবা জেরার্ড, ‘ব্ল্যাক ক্যাপদের জন্য সত্যি খারাপ লাগছে। একই সঙ্গে বেনের জন্য আনন্দে আত্মহারা। তবে আমি এখনো নিউজিল্যান্ডেরই সমর্থক। এটা আমার দেখা অন্যতম সেরা ক্রিকেট ম্যাচ। নাটকীয় সব রকম উপাদানই ছিল এ ম্যাচে।’

সুপার ওভারেও ম্যাচ টাই হওয়ার পর বেশি বাউন্ডারি মারার নিয়মে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে ইংল্যান্ড। এটা মানতে পারছেন না জেরার্ড স্টোকস, ‘সিদ্ধান্ত নিতে ওই নিয়মকে (বাউন্ডারি হাঁকানোর নিয়ম) এতো গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে হয়নি। শিরোপাটা ভাগ করে দেওয়া যেত, যদিও এখন আর এসবের প্রচলন নেই।’

ম্যাচ শেষে কেঁদেছেন স্টোকসের মা ডেবোরাহ, ‘খেলা শেষে খুব কেঁদেছি। ব্ল্যাক ক্যাপসের জন্য খারাপ লাগছে। এটা ড্র হলে সবচেয়ে ভালো হতো।’

   

হারের দিনে ‘অনন্য মাইলফলক’ পন্তের



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

২০২২ সালের ৩০ ডিসেম্বর। আদতে দিনটি অন্যান্য দিনের মতো সাধারণ হলেও দিনটি যেন কোনোভাবেই মনে রাখতে চান না ভারতীয় ক্রিকেটার ঋষভ পন্ত। দিল্লি-দেরাদুন মহাসড়কে সেদিন ভয়ঙ্কর এক দুর্ঘটনার শিকার হন তিনি। গাড়িতে সঙ্গে সঙ্গে লেগে যায় আগুন। মাথা এবং পায়ে মারাত্মক চোট পেয়েছিলেন। যেন মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরে এসেছিলেন। অনেকে ভেবেছিলেন আর হয়তো ব্যাট-প্যাডে দেখা যাবে না পন্তকে। 

তবে চোটের সঙ্গে যেন ক্রিকেট ম্যাচের মতোই লড়লেন পন্ত। মাঠে ফিরলেন নির্ধারিত সময়ের আগেই। আসরের দ্বিতীয় দিনে গত ২৩ মার্চ পাঞ্জাব কিংসের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে ৪৫৩ দিন পর মাঠে খেলায় ফিরলেন পন্ত। এবার আসরের দ্বিতীয় ম্যাচে গড়লেন অনন্য এক মাইলফলক। গতকালের রাজস্থান রয়্যালসের বিপক্ষে ১২ রানে হারে দিল্লি ক্যাপিটালস। তার দল হারলেও পন্ত করেছেন ‘সেঞ্চুরি’। আইপিএলে এটি ছিল এই উইকেটরক্ষক ব্যাটারের শততম ম্যাচ। ২০১৬ আসর থেকে এখন পর্যন্ত প্রত্যেকটি আসরে (২০২৩ বাদে) দিল্লির হয়েই খেলেছেন পন্ত। 

মাইলফলক ছোঁয়ার দিনে ব্যাট হাতে ২৬ বলে ২৮ রান করেন পন্ত। ১৮৬ রানের লক্ষ্যে শুরুটা ভালো পেলেও মাঝে খেই হারিয়ে শেষ পর্যন্ত আর জয়ের দুয়ারে পৌঁছাতে পারেনি রাজধানীর দলটি। 

আইপিএলে পন্তের ক্যারিয়ারটা চোখে পড়ার মতোনই। ১০০ ম্যাচে ৩৪.৩৩ ব্যাটিং গড়ে ২৮৮৪ রান করেছেন তিনি। যেখানে আছে ১৫টি ফিফটি ও একটি সেঞ্চুরির মার। স্ট্রাইক রেটটাও ১৫০ ছুঁইছুঁই। 

উইকেটের পেছনেও বেশ নির্ভার তিনি। এখন পর্যন্ত টুর্নামেন্টটিতে উইকেটের পেছেন নিয়েছেন ৬৬টি ক্যাচ ও ১৯বার করেছেন ষ্ট্যাম্পিং। 

;

টিভিতে যা দেখবেন আজ



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আইপিএলে দিনের একমাত্র ম্যাচে মাঠে নামছে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু ও কলকাতা নাইট রাইডার্স। এছাড়াও টিভিতে যা যা থাকছে আজ।

 

আইপিএল

রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু–কলকাতা নাইট রাইডার্স

রাত ৮টা, স্টার স্পোর্টস ১, টি স্পোর্টস ও গাজী টিভি

 

বাংলাদেশ প্রিমিয়ার ফুটবল লিগ

শেখ জামাল–শেখ রাসেল

বিকেল ৩টা ১৫ মিনিট, টি স্পোর্টস

 

লা লিগা

কাদিজ–গ্রানাদা

রাত ২টা, র‍্যাবিটহোল, স্পোর্টস ১৮–১

;

রিয়ান ঝড়ের পর নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে রাজস্থানের জয় 



স্পোর্টস ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

২০ বলে জয়ের জন্য তখন ৫৩ রান দরকার দিল্লি ক্যাপিটালসের। সেখানে জয়ের পাল্লা রাজস্থান রয়্যালসেরই ভারী ছিল। তবে এক ট্রিস্টান স্টাবসে চড়ে জয়ের স্বপ্ন বুনছিল রাজধানীর দলটি। এই প্রোটিয়া ব্যাটারের ঝোড়ো ব্যাটিংয়ের বিপরীতে শেষ দিকে এসে রাজস্থানের পেসাররা দেখান নৈপুণ্য। এতেই শেষ পর্যন্ত ১২ রানের জয় পায় সঞ্জু স্যামসনের দল। 

এদিকে রাজস্থানের টানা দ্বিতীয় জয়ে এদিন ব্যাট হাতে বড় অবদান ছিল রিয়ান পরাগের। আইপিএলের ২০১৯ সালের আসরে অভিষেক পরাগের। সেই আসর থেকেই রাজস্থানের হয়ে খেলেন তিনি। নিয়মিত জায়গাও পান একাদশে। তবে পারফর্ম যেন একেবারেই শূন্যের কাতারে। এই আসরের আগে মোট ৫৪ ম্যাচে স্রেফ ৬০০ রান করেছিলেন এই ডানহাতি ব্যাটার। সেখানে দুটি ফিফটির মারে সর্বোচ্চ ইনিংস ছিল ৫৬ রানের। এমন বাজে পারফর্মে বেশ সমালোচিতও হচ্ছিলেন তিনি। যেন এন্টারটেইনমেন্টের জন্যই থাকেন দলে। তবে সেসব সমালোচনাকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে ২০২৪ সালে যেন দেখা মিলল নতুন রিয়ানের। আসরে নিজেদের প্রথম ম্যাচে করেন ৪৩ রান। পরে আজকের দিল্লি ক্যাপিটালসের বিপক্ষে খেলেন ক্যারিয়ার সেরা অপরাজিত ৮৪ রানের বিধ্বংসী ইনিংস। এতেই ১৮৫ রানের বড় সংগ্রহ পায় রাজস্থান। ম্যাচে বাকি কাজ সারেন বোলাররা মিলে। 

জয়পুরে এদিন দিনের একমাত্র ম্যাচে টসে জিতে আগে বোলিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় দিল্লি। সেখানে আগে ব্যাট করতে নেমে ২০ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে ১৮৫ রান তোলে রাজস্থান। 

চ্যালেঞ্জিং সেই লক্ষ্য তাড়ায় শুরুতেই দিল্লিকে পেস তোপে ভোজ্ঞান নাদ্রে বার্গার। তবে ডেভিড ওয়ার্নার ও অধিনায়ক ঋষভ পন্তের জুটিতে জয়ের দিকেই এগোচ্ছিল দিল্লি। তবে দলীয় ১০৫ রানের মাথায় এই দুই বাঁহাতি ব্যাটার ফিরলে জয়ের পথ হয়ে পড়ে বেশ কঠিন। ৪৯ রান করে ফেরেন ওয়ার্নার। তবে হাল ছাড়েননি স্টাবস। লড়েছেন শেষ ওভার পর্যন্ত। তবে শেষ হাসি হাসে রাজস্থানই। ১৭৩ রানে থামে দিল্লির ইনিংস। রাজস্থানের হয়ে দুটি করে উইকেট নেন বার্গার ও চাহাল। 

এর আগে ব্যাট করতে নেমে রাজস্থানের শুরুটাও ছিল ছন্দহীন। ৩৬ রানেই সাজঘরে দলের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ তিন ব্যাটার যশস্বী জয়সওয়াল, সঞ্জু স্যামসন ও জস বাটলার। সেখানে ধীরগতিতে এগিয়ে আগে চাপ সামাল দেন রিয়ান। শুরুর ২৬ বলে করেছিলেন ২৬ রান। পরে শেষ ১৯ বলে করেছেন ৫৮ রান। ৮৪ রানের এই বিধ্বংসী ইনিংসে ৭টি চার ও ৬টি ছক্কা হাঁকিয়েছেন তিনি। এদিকে রিয়ানকে সঙ্গ দিয়ে ২৯ রানে ইনিংস খেলেন অশ্বিন। এবং শেষে এসে ধ্রুব জুরেলের ২০ রানের ক্যামিওতে ১৮৫ রানের লড়াকু পুঁজি পায় রাজস্থান। নান্দনিক এই ইনিংসের জবাবে ম্যাচসেরার খেতাবও জেতেন রিয়ান।

সংক্ষিপ্ত স্কোরঃ

রাজস্থান রয়্যালসঃ ১৮৫/৫ (২০ ওভার) (রিয়ান ৮৪*, অশ্বিন ২৯; অক্ষর ১/২১, খলিল ১/২৪)

দিল্লি ক্যাপিটালসঃ ১৭৩/৫ (২০ ওভার) (ওয়ার্নার ৪৯, স্টাবস ৪৪*; চাহাল ২/১৯, বার্গার ২/২৯)

ফলঃ ১২ রানে জয়ী রাজস্থান

ম্যাচসেরাঃ রিয়ান পরাগ

;

‘অধিনায়ক’ শান্তকে নিয়ে যা বললেন সাকিব



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

গত বছরের ভারত বিশ্বকাপের ঠিক আগে দেশের শীর্ষ সারির এক টিভি চ্যানেলে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সাকিব বলেছিলেন, ঠিক বিশ্বকাপ পর্যন্তই নেতৃত্বে থাকবেন তিনি। এর একদিন পরেও না। শেষ পর্যন্ত হয়েছেও তাই। বিশ্বকাপের পরই ছেড়েছেন দায়িত্ব। পরে লঙ্কান সিরিজের আগে পূর্ণকালীন তিন ফরম্যাটের নতুন অধিনায়ক হন নাজমুল হোসেন শান্ত।

এদিকে নেতৃত্ব তো ছেড়েছেনই, গত বছরের ৬ নভেম্বর বিশ্বকাপে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ম্যাচেই চোট পান সাকিব। এরপর থেকে এখন পর্যন্ত খেলেনি আন্তর্জাতিক কোনো ম্যাচে। সেখান থেকে সাড়ে চার মাসেরও বেশি সময় পর ফের লঙ্কানদের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়েই আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ফিরতে চলেছেন সাকিব।

দ্বিতীয় টেস্টে নিয়ে নিজের ভাবনা, শান্তর অধিনায়কত্ব এসব নিয়ে আজ (বৃহস্পতিবার) রূপায়ণ সিটি উত্তরার সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেন সাকিব। সেখানে শান্তর লম্বা পথ দেখছেন দেশসেরা এই অলরাউন্ডার।

শান্তর অধিনায়কত্বে আস্থা রাখছেন সাকিব। জানালেন সাপোর্ট পেলে নেতৃত্বে শান্ত হয়ে উঠবেন দারুণ একজন। তবে শান্তর অধিনায়কত্ব নিয়ে এখনই কোনো মন্তব্য করতে চান না সাকিব, ‘খুবই আর্লি স্টেজ (শান্তর অধিনায়কত্বে মন্তব্য করা)। আমি  নিশ্চিত বিসিবি ওকে (শান্ত) লম্বা সময়ের কথা ভেবেই নিয়েছে। ওর শুরুটা খুব ভালো হয়েছে। কিছু ফলাফল ওর পক্ষে এসেছে যেটা ওকে সাহায্য করবে সামনে এগিয়ে যেতে। সবার সমর্থন থাকলে শান্ত অসাধারণ একজন অধিনায়ক হবে।’

;