সাহায্য পেলেন, তবে মৃত্যুর পরে



সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
সাহায্য পেলেন, তবে মৃত্যুর পরে। বার্তা২৪.কম

সাহায্য পেলেন, তবে মৃত্যুর পরে। বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

সিলেট: প্রধানমন্ত্রীর তহবিল থেকে আর্থিক অনুদান পেয়েছেন আইয়ুব বিরোধী আন্দোলনের কিংবদন্তি ছাত্র নেতা সাবেক সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা শাহ আজিজুর রহমান। তবে সেই খবরটি এসেছে তার মৃত্যুর পরে।

গতকাল রোববার (১৬ সেপ্টেম্বর) সকালে মৃত্যুবরণ করেন দীর্ঘদিন থেকে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকা
একাত্তরের রণাঙ্গনের এই বীরযোদ্ধা। ওই দিনই প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে প্রাপ্ত ৫ লাখ টাকার চেক সংগ্রহ করেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মিসবাহ উদ্দিন সিরাজ।

বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবনের অধিকারী শাহ আজিজুর রহমান ১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থানে সিলেটের ছাত্র জাগরণের অবিসংবাদিত নেতা ছিলেন। যার সাহস ও ত্যাগের রাজনীতি আইয়ুব বিরোধী আন্দোলনকে গোটা পূর্ব পাকিস্তানে বেগবান করেছিল। ওই সময় তিনি কারাবরণ করেছিলেন। ছয় দফা আন্দোলন গতিশীল করার দায়িত্ব অত্যন্ত দৃঢ়তার সঙ্গে পালন করেছিলেন তিনি। সত্তরের নির্বাচনে একজন ছাত্রনেতা হিসেবে বঙ্গবন্ধুর নৌকার বিজয়ে অনন্য ভূমিকা রেখেছিলেন।
১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুর হত্যার পর প্রতিশোধ নিতে তিনি কাদের সিদ্দিকীর সঙ্গে যোগ দেন। জাতীয় প্রতিটি দুঃসময়ে অগ্রভাগে থেকে সিলেটের অন্যতম কিংবদন্তিতে পরিণত হয়েছিলেন শাহ আজিজ। ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ, মুক্তিযোদ্ধা, সংগঠক ও আওয়ামী লীগের একজন ত্যাগী নেতার পাশাপাশি ১৯৮৯ সালে বিপুল ভোটে বালাগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছিলেন। ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী হয়ে নৌকা প্রতীক নিয়ে সিলেট-২ আসনে নির্বাচন করে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। জাতীয়পার্টির কবল থেকে সে সময় গুরুত্বপূর্ণ এই আসনটি উদ্ধার করেছিলেন তিনি।

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মিসবাহ উদ্দিন সিরাজ জানান, রোববার প্রধানমন্ত্রীর তহবিল থেকে আওয়ামী লীগ নেতা শাহ আজিজের চিকিৎসার জন্য ৫ লাখ টাকা অনুদান দেয়া হয়। একই সঙ্গে আওয়ামী লীগ নেত্রী রুবি ফাতেমা ইসলামকে ২ লাখ এবং দক্ষিণ সুরমা আওয়ামী লীগের এক নেতার চিকিৎসার জন্য ৩ লাখ টাকার চেক প্রধানমন্ত্রী তার হাতে তুলে দিয়েছেন।

মিসবাহ সিরাজ জানান, চিকিৎসা সহায়তার চেক রোববারই দেয়ার কথা ছিল, কিন্তু দুর্ভাগ্য ওই দিন পৃথিবী ছেড়ে চলে যান শাহ আজিজুর রহমান। প্রাপ্ত সহায়তার চেক পরিবারের সদস্যদের হাতে তুলে দেয়া হবে বলেও জানান তিনি।

   

বান্দরবান-রাঙ্গামাটি সীমান্তে তীব্র গোলাগুলি



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বান্দরবান
বান্দরবান-রাঙ্গামাটি সীমান্তে তীব্র গোলাগুলি

বান্দরবান-রাঙ্গামাটি সীমান্তে তীব্র গোলাগুলি

  • Font increase
  • Font Decrease

বান্দরবান-রাঙ্গামাটির সীমান্তের দুর্গম এলাকায় তীব্র গোলাগুলির খবর পাওয়া গেছে। সেখানে যৌথ বাহিনীর অভিযান চলমান রয়েছে।

শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) বিকেলে বান্দরবানের রুমার প্রাংসা-পাইন্দু ও রাঙ্গামাটির বিলাইছড়ির বড়থলি ইউনিয়নে সীমান্তের দুর্গম এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

রুমায় ব্যাংক ডাকাতির ঘটনায় গত ৬ এপ্রিল থেকে সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করছে যৌথ বাহিনী, যা এখনও চলমান রয়েছে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, রুমা খাল, প্রাংসা, পাইন্দু ও রাঙ্গামাটি জেলার বিলাইছড়ি উপজেলার বড়থলি সীমান্ত এলাকায় তীব্র গোলাগুলির চলছে। এ ঘটনায় স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে।

রুমা উপজেলা চেয়ারম্যান উহ্লা চিং মারমা জানান, কয়েকদিন ধরে রুমা উপজেলায় যৌথবাহিনীর অভিযান চলছে। এলাকাবাসীরা তাকে আজ বিকেলে জানিয়েছেন পাইন্দু- রুমা সদর ইউপি ও বিলাইছড়ি উপজেলা বড়থলি ইউনিয়নের সীমান্তে দুর্গম এলাকার ভিতরে প্রচণ্ড গুলি বোমার আওয়াজ শুনেছেন। এলাকাবাসীর ধারণা, গোলাগুলি হচ্ছে সশস্ত্র গোষ্ঠী কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) সদস্যদের সঙ্গে যৌথবাহিনীর।

রুমা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহজাহান জানান, গোলাগুলির সংবাদ পেয়েছি। তবে বিস্তারিত জানা যায়নি।

গত ৮ এপ্রিল যৌথবাহিনী বিশেষ অভিযান চালিয়ে রুমা উপজেলার বেথেলপাড়া থেকে ১৮ নারীসহ ৪৯ জনকে গ্রেফতার করে। অন্যদের বিভিন্ন সময়ে মোট ৬৬ জনকে গ্রেফতার করা হয়। এদের মধ্যে ৫২ জনের চারদিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। রিমান্ডে পাঠানো ৫২ জনের মধ্যে ১৭ জন নারী রয়েছেন।

 

 

 

 

 

 

;

সাভারে বেপরোয়া কিশোর গ্যাং, আতঙ্কে নগরবাসী



মো. কামরুজ্জামান, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, সাভার (ঢাকা)
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকার সাভারে দিনদিন বেড়েই চলছে কিশোর গ্যাংয়ের ভয়ংকর তাণ্ডব। ফলে সাভার এখন পরিণত হয়েছে আতঙ্কের নগরীতে। পৌর এলাকাতেই মাত্র দুই মাসের ব্যবধানে ৪ খুন। এছাড়া প্রতিনিয়ত ছিনতাই, আধিপত্য বিস্তার ও মাদকের অন্যতম কারণ এই গ্যাং কালচার। কোনোভাবেই যেন লাগাম টানতে পারছে না আইন শৃঙ্খলা বাহিনী।

প্রকাশ্যে কিশোর গ্যাংয়ের হামলা পাল্টা হামলা সাভার পৌরসভার নিত্যদিনের ঘটনা। রক্তাক্ত শরীর নিয়ে কেউ হেঁটে যায়, আনার কেউ হাসপাতালে বিছানায় করে বাঁচার আর্তনাদ। কিশোর গ্যাংয়ের দৌরাত্ম্যে সম্প্রতি সাভার পৌরসভার বিভিন্ন স্থানে এমন ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন সাধারণ মানুষ। প্রতিবাদ করতে গিয়ে ১২ এপ্রিল সাভারের আড়াপাড়ায় খুন হলেন রং মিস্ত্রী সাজ্জাদ। গত ৩১ মার্চ সাভারের রেডিও কলোনীতে কিশোর গ্যাংয়ের ছিনতাইয়ের শিকার হয়ে মৃত্যু সাথে লড়াই করেছেন কলেজ ছাত্র রবিউল।

ভুক্তভোগী কলেজ ছাত্র রবিউল ইসলাম বার্ত২৪.কম-কে বলেন, 'সকালে আমি ডিউটির উদ্দেশ্যে যাইতেছি। তখন দেখি দুইটা ছেলে বসা তখন আমার হাতে মোবাইল ছিল ওরা আমাকে ডাক দিছে। ডাক দিয়েই বলে কি আছে দে। আমি সাথে সাথে মোবাইল দিয়ে দিছি। তারপরেও ওরা আমাকে ছুরি মারছে। আমার পেটে পিঠে চাকু মারছে। তখন আমি চিৎকার দিলে আশপাশে থেকে লোকজন এসে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। আমার পায়েও সমস্যা, ১৮ দিন ধরে ব্যথায় আমি একটুও ঘুমাতে পারি না।

ছেলেকে বাঁচাতে রবিউলের কৃষক বাবা ধার-দেনা করে প্রায় নিঃস্ব এখন। তাদের দাবি এ ধরনের ঘটনা যেন কোনো পরিবারের সাথে না হয়। এই পরিবারের মত এমন ঘটনার ভুক্তভোগীর সংখ্যা দিন দিন বাড়ছেই।

ভুক্তভোগী রবিউল ইসলামের বাবা মো. আশরাফুল বার্তা২৪.কম-কে বলেন, আমাদের টোটাল বিল আসছিল ৭ লাখ টাকা। পেমেন্ট দিয়েছি প্রায় চার লাখ টাকা। আমি কৃষি কাজ করি ও মানুষের বাড়িতে বাড়িতে কাজ করি। হাসপাতালের এই ৪ লাখ টাকা মানুষের কাছে তো ধার ও সুদের উপর এনে দিয়েছি। আর্থিকভাবে মনে হয় দশ বছরেরও আমি এই জিনিসটা পূরণ করতে পারব না। আমি সুদে যে টাকাটা নিছি প্রতিমাসে এই সুদ টানতেই আমার কষ্ট হয়ে যাবে এখন।

ভুক্তভোগী রবিউলের মা বার্তা২৪.কম-কে বলেন, আমরা যদি আর্থিক দিকে কোনো সাহায্য সহযোগিতা না পাই, তাও কোনো দুঃখ নাই। আমার ছেলেটা ১৮ দিন ধরে হসপিটালের বিছানায়। আমার ছেলের মত এরকম ঘটনা যেন আর না ঘটে এটাই আমার দাবি।

তথ্য বলছে, সাভারে কিশোর গ্যাংয়ের মূল দৌরাত্ম্য পৌরসভাজুড়ে। পিনিক রাব্বি, হৃদয় গ্রুপ, ভাই-ব্রাদার গ্রুপ বেশ সক্রিয়। নিজেদের দ্বন্দ্ব থেকে ভাগ হয়ে তৈরি হচ্ছে আরো গ্রুপ। গত দুই মাসে কিশোর গ্যাংয়ের ছিনতাই ও আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে অন্তত ৪ খুনের ঘটনা ঘটেছে। খরচ মেটাতে ছিনতাই, ডাকাতি, মাদক ব্যবসা, জমি দখল, চাঁদাবাজি, অপহরণসহ নানা সন্ত্রাসী কার্যক্রমের সাথে জড়িত এই কিশোর গ্যাং।

সাভার পৌর সভার বাসিন্দা রিফত বার্তা২৪.কম-কে বলেন, অপরাধীরা বেশিরভাগই মাদক সেবন করেন। তার জন্য তো টাকা দরকার তাদের। তারা কোনো কাজকর্ম করে না। আর এই টাকার জন্যই তারা ছিনতাই করে। কাছে কিছু না পেলে বা দিতে না চাইলেই তাকে আঘাত করে। কয়েকটি ঘটনা ঘটেছে এমন। মারাও গেছেন কয়েকজন। সরকারের কাছে আমাদের একটাই অনুরোধ, এই মাদক ও কিশোর গ্যাং নিয়ে যেন কঠোর একটা ব্যবস্থা নেয়। এদের যেন শাস্তি হয়, এগুলো যেন একবারে নির্মূল করে দেয়।

গত মার্চ মাসে র‍্যাব ও পুলিশের আলাদা অভিযানে হৃদয় গ্রুপের প্রধান গিয়ার হৃদয়সহ ৮ জন ও ভাই-ব্রাদার গ্রুপের ৪ জনসহ মোট ১২ জন গ্রেফতার করা হয়।

সাভার মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো.শাহ জামান বার্তা২৪.কম-কে বলেন, কখনো যদি কোনো লোক এরকম ছিনতাইয়ের শিকার হন বা ডাকাতির শিকার হন, তাহলে তাৎক্ষণিক আমাদের কাছে রিপোর্ট করবেন। যাতে করে আমরা এই ঘটনায় যারা জড়িত, তাদের শনাক্ত করে আইনের আওতায় নিয়ে আসতে পারি। যদি এরকম কোনো ঘটনায় আপনারা রিপোর্ট না করেন, ওই অপরাধীদেরকে আমরা যদি গ্রেফতার করতে না পারি, সেক্ষেত্রে কন্টিনিউয়াস একটার পর একটা ঘটনা ঘটিয়ে যাবে। সুতরাং যে কোনো ঘটনাই ঘটুক, অবশ্যই পুলিশকে রিপোর্ট করতে হবে। পুলিশ যাতে সংশ্লিষ্ট অপরাধীকে আইনের আওতায় আনতে পারে।

;

পটিয়ায় বাস-অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ২



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রামের পটিয়াতে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে বাস-অটোরিকশা মুখোমুখি সংঘর্ষে দুইজন নিহত হয়েছেন। এতে আহত হয়েছেন আরও একজন।

শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) রাত সাড়ে আটটার দিকে উপজেলার চেয়ারম্যান ঘাটা নাকম এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন- চন্দনাইশ উপজেলার বৈলতলী এলাকার আবু বক্কর তাসরিফ (১৫) ও কক্সবাজারের রামুর নুরুল আলম (২৮)। তিনি চন্দনাইশের এলেহাবাদ এলাকায় শ্বশুরবাড়িতে থাকতেন। তারা সবাই অটোরিকশার যাত্রী ছিল বলে জানিয়েছেন পুলিশ।

বিষয়টি বার্তা২৪.কম-কে নিশ্চিত করেছেন পটিয়া হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তৌফিকুল ইসলাম।

তিনি বলেন, চট্টগ্রামমূখী মারসা পরিবহনের একটি বাসের সঙ্গে অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে তিনজন গুরুতর আহত হয়। তাদের উদ্ধার করে একটি স্থানীয় বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে গেলে দুইজনকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসক। বাকী একজনের নাম জানা যায়নি। তারা সবাই অটোরিকশার যাত্রী ছিলেন।

ওই অটোরিকশায় চালকসহ মোট ৪ আরোহী ছিলেন। তবে দুর্ঘটনার সাথে সাথে এক যাত্রী লাফ দিয়ে সরে পড়ে। তাই তিনি তেমন আঘাত পাইনি বলে যোগ করেন ওসি। 

;

মালয়েশিয়ায় ৪৫ বাংলাদেশি আটক



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, সাউথ-ইস্ট এশিয়া
মালয়েশিয়ায় ৪৫ বাংলাদেশি আটক

মালয়েশিয়ায় ৪৫ বাংলাদেশি আটক

  • Font increase
  • Font Decrease

মালয়েশিয়ার পার্লিস প্রদেশের পেদাং বাসারে একটি নির্মাণাধীন ভবনের চত্বর থেকে ৪৫ জন বাংলাদেশিসহ ৪৯ জন বিদেশিকে আটক করা হয়েছে।

অবৈধ অবস্থানের অভিযোগে শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) সকালে ইমিগ্রেশন বিভাগের অভিযানে তাদের আটক করা হয়।

পার্লিস ইমিগ্রেশনের পরিচালক খায়রুল আমিন তালিব বলেন, আটককৃতরা মেয়াদোত্তীর্ণ অবস্থান করছিলেন এবং তাদের কাছে বৈধ কাগজপত্র পাওয়া যায়নি।

আটককৃতদের মধ্যে ১ জন নারীসহ মোট ৪৫ জন বাংলাদেশি নাগরিক। এ ছাড়াও ৩ জন ইন্দোনেশিয়া এবং ১ জন ভারতের নাগরিক রয়েছে। এদের বয়স ১৯ থেকে ৫৪ বছরের মধ্যে।

তালিব জানান, শহরের বুকিত চাবাং এলাকার সেকোলাহ সুকান নির্মাণাধীন এলাকায় এই অভিযান চালানো হয়। আটককৃতদের অধিকতর তদন্তের জন্য কুয়ালা পার্লিস কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

মোট ১০১ জন বিদেশিকে তল্লাশি করা হয় অভিযানের সময়। যার থেকে ৪৯ জনকে আটক করা হয়েছে।

ইমিগ্রেশন অ্যাক্ট ১৯৫৯/৬৩ এর ধারা ৬(১)(সি), ধারা ১৫(১)(সি) এবং ধারা ৫৬(১)(ডি) এর অধীনে এই বিদেশিদের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের তদন্ত করা হবে বলে জানান তিনি।

;