তাজমহল পার্কের আধুনিকায়নে বাধা সাবেক এমপির মাদরাসার রান্নাঘর!



শাহজাহান মোল্লা, সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
মোহাম্মদপুরের তাজমহল পার্ক ও খেলার মাঠের আধুনিকায়নে বাধা হয়েছে দাঁড়িয়েছে সাবেক এমপি মকবুল হোসেনের মাদরাসার রান্নাঘর/ ছবি: বার্তা২৪.কম

মোহাম্মদপুরের তাজমহল পার্ক ও খেলার মাঠের আধুনিকায়নে বাধা হয়েছে দাঁড়িয়েছে সাবেক এমপি মকবুল হোসেনের মাদরাসার রান্নাঘর/ ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

সরকার রাজধানীর ভেতরের সকল খেলার মাঠ-পার্ক দখলমুক্ত করে নগরবাসীর কাছে ফেরত দিতে চাইছে। এই লক্ষ্যে ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশন পৃথক প্রকল্পের মাধ্যমে কাজও শুরু করেছে।

পরিকল্পনার অংশ হিসেবে মোহাম্মদপুরের তাজমহল রোডের পার্ক ও খেলার মাঠ আধুনিকায়ন করতে গিয়ে সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) মকবুল হোসেনের বাধার মুখে পড়েছে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন। তাজমহল পার্কের এক কোণ দখল করে গড়ে তোলা মকবুল হোসেনের মাদরাসার রান্নাঘরের কারণে উন্নয়ন কাজ শেষ করতে পারছে না সিটি করপোরেশেন।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, প্রয়াত মেয়র আনিসুল হক মোহাম্মদপুর এলাকায় বিদ্যমান পার্ক নিয়ে মহাপরিকল্পনা করেছিলেন। সেই পরিকল্পনার আওতায় তাজমহল রোডের পার্ক ও খেলার মাঠে ওয়াকওয়ে নির্মাণের পাশাপাশি পৃথক সাইকেল লেন, বাচ্চাদের জন্য পৃথক জোন, ফুড কর্নার, সবুজ চত্বরসহ আধুনিক সুবিধাদি দিয়ে পার্কটি সাজানোর পরিকল্পনা করা হয়।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Mar/23/1553347771344.jpg

আনিসুল হকের অকাল প্রয়াণে ২০১৮ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি পার্কটির আধুনিকীকরণ কাজের উদ্বোধন করেন ভারপ্রাপ্ত মেয়র ওসমান গণি। পাঁচ কোটি ১০ লাখ ৬২ হাজার টাকা ব্যয়ে পার্ক ও খেলার মাঠ উন্নয়ন প্রকল্প হাতে নেয় ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন। পুরো মাঠের চারদিকে ওয়াকওয়ে ও পৃথক সাইকেল লেনের কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে চলে এসেছে। মূল গেটের নির্মাণ কাজও প্রায় শেষ।

কথা ছিল, গত সেপ্টেম্বরের মধ্যে খেলার মাঠের নির্মাণ কাজ শেষ করা হবে। এছাড়া গত নভেম্বরই পার্কের কাজ শেষ করে নগরবাসীর জন্য খুলে দেওয়ার কথা। কাজ চলছিলও সেভাবেই। কিন্তু এতে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছেন সাবেক সংসদ সদস্য মকবুল হোসেন।

পার্কটির দক্ষিণ পাশে মকবুল হোসেনের তিনটি বাড়ি। পার্কটির ভেতরে দক্ষিণ পশ্চিম পাশে মাদরাসার জন্য রান্নাঘর নির্মাণ করে দখলে রেখেছেন তিনি। স্থানীয় লোকজন ও সিটি করপোরেশন রান্নার জন্য পৃথক ঘর নির্মাণ করে দেওয়ার প্রস্তাব দিলেও মানতে নারাজ মকবুল।

স্থানীয়রা জানান, ১৯৯৬ সালে যখন পার্কটি আধুনিকায়নের প্রথম উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়, তখন এমপি হিসেবে তিনিই সহযোগিতা করেছিলেন।

স্থানীয় কাউন্সিলর মো. নূরুল ইসলাম রতন বার্তা২৪.কম-কে বলেন, ‘কাজ যথা সময়েই শেষ করতে পারতাম, কিন্তু সাবেক এমপি সাহেব তার লোকজন নিয়ে আমাদের কাজে বাধা দিয়েছেন। তিনি শুক্রবারে মসজিদে নামাজ পড়তে আসেন এবং লোকজন নিয়ে নির্মাণ শ্রমিকদের বের করে দেন। তখন শাসিয়ে যান, যে বাধা দিতে আসবে, তার হাত ভেঙে দেওয়া হবে।’

এ বিষয়ে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম বার্তা২৪.কম-কে বলেন, ‘জনগণের সুবিধার জন্য যেটা করা দরকার, সেটা করব। আমি বিষয়টি সম্পর্কে খুব বেশি অবগত না। খোঁজ নিয়ে দেখব, যদি কেউ বেআইনিভাবে বাধা দেন, সেটা মেনে নেব না।’

পার্কের জায়গা দখলের বিষয়ে জানতে মকবুল হোসেনের মোবাইল ফোনে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করেও তার বক্তব্য পাওয়া যায়নি। একবার তার পিএস পরিচয় দিয়ে ফোন রিসিভ করে একজন বলেন, ‘মিটিং আছে, পরে ফোন দিয়েন।’ তারপরে একাধিকবার কল করা হলেও তিনি ধরেননি। ক্ষুদে বার্তা পাঠিয়েও কোনো উত্তর পাওয়া যায়নি।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Mar/23/1553347807992.jpg

এক কোটি ৪৩ লাখ ২৯ হাজার টাকা ব্যয়ে তাজমহল রোডে খেলার মাঠটি আধুনিকায়ন করা কথা রয়েছে। এছাড়া তিন কোটি ৬৭ লাখ ৩৩ হাজার টাকা ব্যয়ে তাজমহল পার্ক আধুনিকায়ন করার কথা।

সরেজমিনে দেখা গেছে, খেলার মাঠসহ পার্কের ভেতরের চারদিকের ওয়াকওয়ে নির্মাণ প্রায় শেষ। শুধু দক্ষিণ-পশ্চিম কোণায় মাদরাসার রান্নাঘরের কারণে কাজটি সম্পন্ন হচ্ছে না।

পার্কের ভেতরে এভাবে ঘর থাকায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন স্থানীয় বাসিন্দা রওনক হাসান। তিনি বলেন, ‘এখানে পার্কটি হলে এলাকার মানুষ সকালে হাঁটতে পারবে, বাচ্চারা খেলাধুলা করতে পারবে। তার (এমপি) এতো ক্ষমতা! তাকে বলার পরেও তিনি মানছেন না।’

আওয়ামী লীগ দলীয় সাবেক এই এমপির ছেলে আহসানুল ইসলাম (টিটু) বর্তমানে টাঙ্গাইল-৬ আসন থেকে নির্বাচিত সংসদ সদস্য।

   

‘কেএনএফ অস্ত্রের মুখে গাড়ি চালাতে বাধ্য করে’ আদালতে ড্রাইভারের জবানবন্দি



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বান্দরবান
‘কেএনএফ অস্ত্রের মুখে গাড়ি চালাতে বাধ্য করে’

‘কেএনএফ অস্ত্রের মুখে গাড়ি চালাতে বাধ্য করে’

  • Font increase
  • Font Decrease

বান্দরবানে রুমা ও থানচিতে প্রকাশ্যে সেনালী ও কৃষি ব্যাংক ডাকাতি, মসজিদে হামলা, টাকা-অস্ত্র লুট এবং ব্যাংক ম্যানেজারকে অপহরণের সময় কেএনএফ সদস্যরা অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে গাড়ি চালাতে বাধ্য করেছে মর্মে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে থানচির চাঁদের গাড়ি চালক কফিল উদ্দিন সাগর।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) দুপুরে থানচির চাঁদের গাড়ি চালক কফিল উদ্দিন সাগর চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক নুরুল হকের কাছে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তি মূলক জবানবন্দিতে একথা বলেন তিনি।

অপরদিকে বান্দরবানের রুমা-থানচিতে ব্যাংক ডাকাতির ঘটনায় কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের সদস্য সন্দেহে গ্রেফতার গাড়ির ড্রাইভারসহ কফিল উদ্দিন সাগর ও আরও ছয় সদস্যকে দুই দিনের রিমান্ড শেষে কারাগারে পাঠিয়েছে আদালত।

বুধবার বেলা সাড়ে ৩টায় চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করা হলে বিচারক এএসএম এমরান তাদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

বান্দরবান আদালতের জিআরও বিশ্বজিৎ সিংহ জানান, আজ তাদের ২ দিন রিমান্ড শেষে আদালতে উপস্থাপন করা হলে আদালতের নির্দেশে কারাগারে পাঠানো হয়।

এ পর্যন্ত মোট ৭৭ কেএনএফ সদস্য ও একজন চাঁদের গাড়ির চালকসহ মোট ৭৮ জনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। তাদের মধ্যে ২৩ জন নারী রয়েছেন।

;

চরফ্যাসনে হিট স্ট্রোকে যুবকের মৃত্যু



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ভোলা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ভোলার চরফ্যাশনে হিটস্ট্রোকে মিরাজ (২৭) নামের এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) বিকালে দুলারহাট থানার আবুবক্করপুর ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডে তার মৃত্যু হয়। নিহত যুবক মিরাজ ওই গ্রামের রফিকুল ইসলামের ছেলে।

প্রতিবেশী আরিফ জানান, যুবক মিরাজ প্রচণ্ড রোদে দুপুরে তার নিজ বাড়িতে কাজ করছিলো। প্রায় দুই ঘণ্টা তীব্র রোদে থাকার পর হঠাৎ তার বুকে ব্যথার অনুভব হয়। বিকালে ব্যথা আরও তীব্র হলে পরিবারের সদস্যরা তাকে উদ্ধার করে চরফ্যাসন হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে দায়িত্বরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

চরফ্যাসন হাসপাতালে কর্মরত সাব-অ্যাসিস্টেন্ট কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার মো. জাহিদ হাসান জানান, হাসপাতালে আনার আগেই ওই যুবকের মৃত্যু হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে যুবক মিরাজ হিট স্ট্রোকে মারা গেছেন।

;

ফেনীতে গরমে চাহিদার সাথে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে ডাবের দাম



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ফেনী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

সারাদেশের ন্যায় ফেনীতেও বইছে তীব্র তাপদাহ। কয়েকদিনের তীব্র গরমে বেড়েছে ডাবের চাহিদা, সাথে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে ডাবের দাম। বিক্রেতারা বলছেন, বাজারে ডাবের চাহিদা তুঙ্গে। তবে সরবরাহ কম থাকায় বাজারদর ঊর্ধ্বমুখী। প্রায় ৬০ টাকা বেড়ে ছোট সাইজের ডাব বিক্রি হচ্ছে ১০০ থেকে ১২০ টাকায়। অন্যদিকে মাঝারি ও বড় আকারের ডাব বিক্রি হচ্ছে ১৫০ থেকে ২০০ টাকা পর্যন্ত। এটি রেকর্ড মূল্য মনে করছে ক্রেতারা।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) ফেনী শহরের ট্রাংক রোড, নাজির রোড, শহীদ শহিদুল্লাহ কায়সার সড়ক, কলেজ রোড ও সদর হাসপাতাল মোড়, মুক্তবাজার এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, প্রতিটি ডাবের দোকানে ক্রেতাদের ভিড়। দাম বেশি হলেও গরমের ক্লান্তি কাটাতে ডাব কিনে খাচ্ছেন বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ।


শহরের নাজির রোড এলাকায় ডাব বিক্রি করেন রিফাত। বার্তা২৪.কম-কে তিনি বলেন, ঈদের ছুটির পর পাইকাররা ডাবের দাম ৩০ থেকে ৬০ টাকা বাড়িয়েছে। গত বছরে ব্যবসায় এত বেশি দাম কখনো দেখিনি। এমনকি কোভিড-১৯ মহামারির সময়ও এত দাম ছিল না। বেশি দামে ক্রয় করতে হচ্ছে তাই বেশি দামেই বিক্রি করতে হচ্ছে।

মুক্তাবাজারের ডাব বিক্রেতা এসানুল হক বলেন, সবসময় ঈদের পরপর চাহিদা কম থাকত, কিন্তু এবার তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে চাহিদা বেড়ে গেছে।উৎপাদকদের কাছ থেকে সরবরাহকারীরা বেশি দামে ডাব কিনেছেন, আর তাই পাইকারি বাজারে ডাবের দাম বাড়ছে বলে জানান এই বিক্রেতা।

সাফওয়ান নামে এক ক্রেতা বলেন, আমাদের দেশে ব্যবসায়ীরা সুযোগ পেলেই দাম বাড়িয়ে দেয়। গরমে ডাবের ক্ষেত্রেও ব্যতিক্রম হয়নি। তারপরও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন মায়ের জন্য ১৪০ টাকায় একটি ডাব কিনেছি। দাম যেমনই হোক না কিনে তো আর পারি না।


শহরের হাসপাতাল মোড়ে কথা হয় সাহাবউদ্দিন নামে আরেক ক্রেতার সঙ্গে। ডাবের বাজারদর নিয়ে তিনি বলেন, ১২০ টাকার নিচে তেমন কোনো ভালো ডাব নেই। যেভাবে গরম পড়ছে কিছুটা স্বস্তির জন্য এখানে এসেছি। সব দোকানেই দাম প্রায় একই।

শহরের নাজির রোড এলাকার খুচরা ব্যবসায়ী আব্দুল লতিফ বলেন, গরমে গত কয়েকদিন স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে ৩০-৪০টি ডাব বেশি বিক্রি হচ্ছে। তবে বাজারে ডাবের সংকট থাকায় দাম কিছুটা বেশি। আমরা খুচরা পর্যায়ে সাধারণত কেনা দামের চেয়ে কিছু বেশি দামে বিক্রি করি। খুচরা পর্যায়ে দাম বৃদ্ধির সঙ্গে আমাদের কোনো হাত নেই।

ফেনী মহিপাল ফল আড়তের আব্দুল হাকিম নামে এক ব্যবসায়ী বলেন, ফেনী শহরে যেসব ডাব বিক্রি হয় সেগুলো মূলত নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর এলাকার। অল্প কিছু ডাব জেলার উপকূলীয় উপজেলা সোনাগাজী থেকে আসে। এখানে ডাবের কোনো আড়তও নেই। সপ্তাহের নির্দিষ্ট কিছু দিনে ট্রাকে করে ডাবগুলো এনে খুচরা বিক্রেতাদের দিয়ে যায়। গত এক সপ্তাহে প্রতিটি ডাবের দাম ৪০ থেকে ৫০ টাকা বেড়েছে। সঙ্গে বেচাকেনাও বেড়েছে।

শহরের শহীদ শহীদুল্লাহ্ কায়সার সড়কের এডাব ব্যবসায়ী কাইয়ুম বলেন, গরমে প্রতিদিন এখন ৬০ থেকে ৭০টি ডাব বিক্রি হচ্ছে। নোয়াখালী ও সোনাগাজী অঞ্চলের পাইকারি ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে ১১০ থেকে ১২০ টাকা কেনা ডাব মানভেদে খুচরা পর্যায়ে ১৩০-১৪০ টাকা দরে বিক্রি করছি। তবে ঠান্ডা মৌসুমে একই ডাব ৮০ থেকে ১০০ টাকায় বিক্রি হয় বলেন তিনি।

;

নীলফামারীতে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নীলফামারী
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নীলফামারীর সদরে ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। এখনো নিহত ব্যক্তির নাম, পরিচয় জানা যায়নি।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) ভোরে শহরের সংগলশী ইউনিয়নের সুবর্ণখুলি গ্রামে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

পুলিশ সূত্রে জানা যায়, সংগলশী ইউনিয়নের সুবর্ণখুলি গ্রামে চলমান রেললাইন হতে ১০ ফিটের বাহিরে এক মহিলার লাশ পড়ে থাকতে থেকে এলাকাবাসী পুলিশে খবর দেয়। পরে পুলিশ এসে মরদেহ উদ্ধার করে। এখনো নিহত ব্যক্তির নাম পরিচয় এখনো জানা যায়নি।

এবিষয়ে সৈয়দপুর রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নুরুল ইসলাম বলেন, মরদেহ উদ্ধার করে মর্গে পাঠানো হয়েছে। নিহত ব্যক্তির নাম, পরিচয় এখনো জানা যায়নি।

;