হত্যা মামলা

ময়মনসিংহে ১৬ বছর পর রায়, ২ জনের ফাঁসি



স্টাফ করেসপন্ডন্ট, ময়মনসিংহ, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জে জমি সংক্রান্ত বিরোধে জেরে ‘মরাজের মা’কে (৬০) হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় দায়ের করা মামলার ১৬ বছর পর দুইজনের ফাঁসির আদেশ দিয়েছেন আদালত। এছাড়া আরও দু’জনকে তিন বছরের কারাদণ্ডসহ ৩ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে তিন মাসের কারাদণ্ডাদেশ দেওয়া হয়।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) দুপুরে জেলা ও দায়রা জজ আদালতের স্পেশাল জজ এহসানুল হক এ রায় ঘোষণা করেন।

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- আব্দুল হেলিম (৪২) ও আবুল কাশেম ভূইয়া (৪০)। কারাদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- আব্দুল আজিজ ও খোকন মিয়া। এছাড়া মামলা থেকে ২৫ জনকে খালাস দেওয়া হয়।

রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী আবুল হাশেম জানান, ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার বড়জোড়া গ্রামের হেলিম ও আবুল কাশেমের সঙ্গে মরাজের মা'র ছেলে আব্দুস সালাম ভূইয়ার জমি সংক্রান্ত বিরোধ চলছিল। এর জেরে ২০০৩ সালের ৩ নভেম্বর আসামিরা ধারালো কাত্রার আঘাতে মরাজের মা’কে হত্যা করে। এ ঘটনায় ওই দিনই নিহতের ছেলে আব্দুস সালাম ভূইয়া বাদী হয়ে সংশ্লিষ্ট থানায় ৩৩ জনকে আসামি করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।

তিনি আরও জানান, পরে তদন্ত শেষে ৩১ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশিট প্রদান করে পুলিশ। বিচার চলাকালে দু’জন আসামি মারা যান। মামলার দীর্ঘ শুনানি শেষে বৃহস্পতিবার বিজ্ঞ বিচারক এ মামলার রায় দেন।

   

সমিতির লোকদের টাকা দিতে কাটা হবে রাস্তার পাশের ৩ হাজার গাছ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কুষ্টিয়া
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

কুষ্টিয়ার কুমারখালীর বাঁধবাজার থেকে মাদুলিয়া পর্যন্ত রাস্তার পাশের তিন হাজার গাছ কাটার পরিকল্পনা করেছে বন বিভাগ। গাছ কাটার জন্য গাছের গাঁয়ে নাম্বারিং করে দরপত্রও সম্পন্ন করেছে তারা। তবে, গাছ না কাটার দাবি তুলেছে স্থানীয় জনগণ ও পরিবেশবীদরা।

জানা যায়, কুষ্টিয়ার কুমারখালীর লাহিনীপাড়া থেকে সান্দিয়ারা পর্যন্ত পাউবোর জিকে খাল ঘেঁষে প্রায় ২০ কিলোমিটার পাকা সড়ক রয়েছে। সড়কে সামাজিক বনায়ন কর্মসূচির আওতায় সমিতির মাধ্যমে প্রায় ১০ বছর পূর্বে কয়েক হাজার ফলজ ও বনজ গাছের চারা রোপণ করেছিল উপজেলা বনবিভাগ।

দরপত্রের মাধ্যমে ২০২৩ সালে যদুবয়রা থেকে সান্দিয়ারা পর্যন্ত প্রায় ১০ কিলোমিটার সড়কের আনুমানিক প্রায় ১০ হাজার গাছ কাটা হয়েছে। চলতি বছরেও ওই সড়কের লাহিনীপাড়া থেকে বাঁধবাজার পর্যন্ত প্রায় তিন কিলোমিটার সড়কের প্রায় ৩ হাজার গাছ কাটা হয়েছে।

সম্প্রতি বাঁধবাজার থেকে মাদুলিয়া পর্যন্ত আরও তিন কিলোমিটার সড়কের কয়েক হাজার গাছ কাটার জন্য গাছের গাঁয়ে নাম্বারিং করে দরপত্র সম্পন্ন করেছেন বন বিভাগের কর্মকর্তারা। তবে পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা ও সড়কের সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য গাছগুলো না কেটে রক্ষার দাবি জানিয়েছেন স্থানীয় জনগণ, পরিবেশবীদ ও পথচারীরা।

সরেজমিন দেখা যায়, জিকে খালের লাহিনীপাড়া এলাকায় সড়কের ধারে আর সবুজের নয়নাভিরাম দৃশ্য আর নেই। কাটা গাছগুলোর গোঁড়া ও কিছু অংশবিশেষ পড়ে আছে। চাঁপড়া বোর্ড অফিস এলাকার খালের পাকা ও কাঁচা সড়কের দুপাশে মেহগনি, বাবলা, কড়ইসহ নানান জাতের কয়েক হাজার বড় বড় গাছ রয়েছে। সেগুলোর গাঁয়ে নাম্বারিং করা।

ভ্যানচালক আব্দুল হাকিম জানান, তিনি নিয়মিত ওই সড়ক দিয়ে চলাচল করেন। ক্লান্ত হয়ে পড়লে তিনি প্রায়ই সড়কে বসে গাছের ছায়ায় বিশ্রাম নেন। গাছ গুলো কাটা হলে আর বসা হবেনা তার। তার ভাষ্য, গাছের কারণে মানুষ স্বস্তিতে সড়কে চলাচল করতে পারে। অনেকেই বিশ্রাম নেন।

কুষ্টিয়া পলিটেকনিক ইনিস্টিটিউটের প্রথম বর্ষের ছাত্র মোস্তাক শাহরিয়ার বলেন, তিন মাস আগেও সড়কের ধারে গাছগুলো ছিল চোখের সৌন্দর্য। বড় পুকুরের ওখানে ছায়াতলে মানুষ বিশ্রাম নিত। আরামে চলাচল করত পথচারীরা। এখন সেখানে ধূধূ মরুভূমি, তীব্র দাবদাহ। অল্প কিছু টাকার জন্য সরকার যেন আর গাছ না কাটে।

আলিমুজ্জামান রাজিব নামের আরেক ছাত্র বলেন, যেহেতু গাছগুলো আমাদের ছায়া দিচ্ছে। সড়কের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করছে। পরিবেশের ভারসাম্যও রক্ষা করছে। সেহেতু গাছ গুলো না কাটায় ভালো। তর ভাষ্য, গাছপালা কমে যাওয়ার কারণেই বৃষ্টিপাত হচ্ছে না, তীব্র তাপদাহ চলছে। তিনি গাছ না কাটার দাবি জানান।

কুমারখালী উপজেলা বনবিভাগ কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, আর্থ-সামাজিক ও মানুষের জীবনমান উন্নয়নের লক্ষ্যে ২০০৪ সাল থেকে সামাজিক বনায়ন কর্মসূচি হাতে নিয়েছে বনবিভাগ। তারা প্রথমে স্থানীয়দের নিয়ে এলাকাভিত্তিক সমিতি গঠন করে। পরে বিভিন্ন সড়কের ধারে জ্বালানি কাঠের গাছের চারা রোপণ করেন। গাছ দেখাশোনা করে সমিতির সদস্যরা। গাছের বয়স যখন ১০ বছর পূর্ণ হয়। তখন গাছ কাটা ও বিক্রির জন্য দরপত্র আহ্বান করে বনবিভাগ। গাছ বিক্রির ৫৫ ভাগ টাকা পায় সমিতির সদস্যরা। সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদ পায় ৫ ভাগ। আর বনবিভাগ ও সড়ক সংশ্লিষ্ট বিভাগ পায় ২০ ভাগ করে টাকা।

জনগণের গাছ রক্ষার দাবির সাথে একমত পোষণ করেছেন চাপড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. এনামুল হক মঞ্জু।

সড়কের সৌন্দর্য বৃদ্ধি, ছায়া ও পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষার্থে গাছগুলো থাকা দরকার। তিনি বিষয়টি নিয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলবেন। তবে কিছু গাছ ঝড়ে ভেঙে পড়লে মানুষের ঘর-বাড়ি ও দোকানপাটের ক্ষতি হবে। সেগুলো কাটার কথাও জানান তিনি।

পরিবেশ নিয়ে প্রায় ৪১ বছর ধরে গবেষণা করছেন গবেষক গৌতম কুমার রায়। তিনি জানান, ভৌগোলিক অবস্থান অনুযায়ী দেশে ২৫ ভাগ বনভূমি বা গাছপালা থাকা দরকার। কিন্তু সেই তুলনায় গাছ আছে মাত্র ৯ ভাগের কম। তবুও প্রতিদিনই গাছ উজাড় হচ্ছে। যে মুহূর্তে প্রচণ্ড তাপদাহ চলছে। পানির মহা সংকট চলছে। মানুষ গরমে নাভিশ্বাস করছে। পাখিকুল আশ্রয় পাচ্ছেনা। সেই মুহূর্তে গাছগুলো কাটার ঘটনা সত্যি অদ্ভুত ও দুঃখজনক বটেই। তার ভাষ্য, আমরা উন্মাদ মৃত্যুর জাতি। যে উন্মাদ মৃত্যুর মাধ্যমে আমরা শুধু ধ্বংসকেই আনন্দের সাথে গ্রহণ করি। সৃষ্টিকে না।

উপজেলা বনবিভাগ কার্যালয়ের কর্মকর্তা মো. আরিফুর রহমান জানান, ১০ বছর পূর্ণ হলেই সমিতির নিয়ম অনুসারে গাছ কেটে পুনরায় নতুন চারা রোপণ করা হয়। ইতিমধ্যে ওই সড়কের ১৩ কিলোমিটার এলাকার গাছ কাটা হয়েছে। অন্যান্য গাছগুলো দরপত্রের মাধ্যমে কাটা হবে। তার ভাষ্য, গাছ রক্ষার কোনো সুযোগ নাই।

যেহেতু তাপদাহ চলছে, সেহেতু এই মুহূর্তে গাছগুলো থাকাই ভালো বলে মনে করছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এস এম মিকাইল ইসলাম। তিনি জানান, বনবিভাগের সঙ্গে আলাপ করে বিধিমতে কার্যকারী পদক্ষেপ নেয়া হবে

;

বৃষ্টির জন্য হাহাকার, দেশের বিভিন্ন স্থানে ইসতিসকার নামাজ



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলসহ সারাদেশের ওপর দিয়ে বইছে তীব্র তাপপ্রবাহ। প্রায় দুই সপ্তাহ ধরে চলমান তাপদাহে চরম বিপর্যয়ে পড়েছেন বৃদ্ধ, শিশুসহ খেটে খাওয়া মানুষেরা। ডায়রিয়াসহ গরমে বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছেন অনেকেই। এতে বাড়তি রোগীর চাপ সামলাতে হিমশিম খাচ্ছে হাসপাতালগুলো।

এর মধ্যেই তীব্র গরমে পাবনা, বরগুনা, ঝালকাঠি, চট্টগ্রাম, জামালপুর, ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় হিট স্ট্রোকে বেশ কয়েকজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে।

চলমান তাপদাহ থেকে মুক্তির জন্য আরও কিছুদিন অপেক্ষা করতে হতে পারে। সিলেট বাদে দেশের অন্যান্য অঞ্চলে বুধবার (২৪ এপ্রিল) সন্ধ্যা পর্যন্ত বৃষ্টির কোনো সম্ভাবনা নেই বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।

এদিকে তীব্র তাপপ্রবাহ আর গরম থেকে মুক্তি ও বৃষ্টির জন্য সারাদেশে চলছে হাহাকার। এর মধ্যেই খোলা মাঠে রোদ আর প্রচণ্ড গরম উপেক্ষা করে দেশের বিভিন্ন স্থানে ইসতিসকার নামাজ আদার করছেন মুসল্লিরা।


ফেনী:

তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত হয়ে ফেনীতে বৃষ্টি কামনায় সালাতুল ইসতিসকার বিশেষ নামাজ আদায় করেছেন মুসল্লিরা। নামাজ পড়ে মোনাজাতে কেঁদে কেঁদে আল্লাহর নিকট বৃষ্টি কামনা করেছেন তারা।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) দুপুরে ফেনী আল জামেয়াতুল ফালাহিয়া কামিল মাদরাসা মাঠে এ নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে শহরের বিভিন্ন এলাকার কয়েকশত মুসল্লি অংশ নেন। নামাজে আগত মুসল্লিরা বলেন, তীব্র খরতাপে সাধারণ মানুষ খুব কষ্টে দিন পার করছে। গরমের তীব্রতায় ঘরে-বাইরে কোথাও শান্তি নেই। সেজন্য আল্লাহর রহমতের আশায় নামাজ আদায় করে বৃষ্টি প্রার্থনা করতে সকলে সমবেত হয়েছেন।


কুষ্টিয়া:

বৃষ্টির প্রত্যাশায় ইসতিসকার নামাজ আদায় করেছেন কুষ্টিয়ার মুসল্লিরা। বুধবার (২৪ এপ্রিল) সকাল ১০টায় কুষ্টিয়া সরকারি কলেজ খেলার মাঠে খোলা আকাশের নিচে এ নামাজ শেষে বৃষ্টির জন্য দোয়া করা হয়। বিশেষ দোয়াতে মহান সৃষ্টিকর্তার কাছে নিজেদের পাপের জন্য অনুতপ্ত ও ক্ষমা চেয়ে বৃষ্টির জন্য আহাজারি করেন মুসল্লিরা। এতে কুষ্টিয়ার বিভিন্ন এলাকার প্রায় ৫ শতাধিক মানুষ অংশ নেন।

বাগেরহাট:

বাগেরহাটের মোংলায় তীব্র দাবদাহের সঙ্গে অসহনীয় রোদ আর অসহ্য গরমে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে মোংলার জনজীবন। তীব্র এ গরম থেকে পরিত্রাণের জন্য আল্লাহর কাছে পানাহ চেয়ে পৌর শহরের কেন্দ্রীয় ঈদ গাহ মাঠে বুধবার (২৪ এপ্রিল) সকাল ১০টায় ইসতিসকার নামাজ আদায় করেছেন ধর্ম প্রাণ মুসলিমরা। মোংলা উপজেলা ইমাম পরিষদের উদ্যোগে এবং পৌর কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে এ নামাজে সব শ্রেণি-পেশার অন্তত দুই হাজার মুসল্লি অংশ নেন।


নীলফামারী:

নীলফামারীতে তীব্র তাপপ্রবাহ থেকে রক্ষায় বৃষ্টি চেয়ে ইসতিসকার নামাজ আদায় করেছেন মুসল্লিরা। বিশেষ এ নামাজে এলাকাবাসীসহ অনেক মুসল্লি অংশ নেন। মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) সকালে জেলা শহরের মুন্সিপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে এই নামাজের আয়োজন করে আহলে হাদিস আন্দোলন বাংলাদেশ।

এ নামাজে ইমামতি করেন নীলফামারী মুন্সিপাড়া আহলে হাদিস জামে মসজিদের ইমাম মাওলানা মো. আব্দুস সামাদ। সেখানে দুই রাকাত নামাজ শেষে নীলফামারীসহ সারাদেশে বৃষ্টির জন্য বিশেষ দোয়া করা হয়। মোনাজাতে প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে রক্ষায় দেশ ও জাতির কল্যাণ কামনা করা হয়।

ঢাকা:

তাপদাহ থেকে মুক্তি ও বৃষ্টি চেয়ে মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) সকালে ঢাকার আফতাবনগরে বিশেষ নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। দুই রাকাত নামাজ শেষে একটু বৃষ্টির জন্য হাত তোলেন মুসল্লিরা।

;

বিসিএস পরীক্ষা উপলক্ষে আরএমপি’র নিষেধাজ্ঞা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশ সরকারী কর্মকমিশন কর্তৃক আয়োজিত ৪৬তম বিসিএস প্রিলিমিনারি টেস্ট পরীক্ষা রাজশাহী মহানগরীর ২৯টি কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হবে।

আগামী শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) এ পরীক্ষা  অনুষ্ঠিত হবে। পরীক্ষা চলাকালীন সময়ে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষার জন্য রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশ (আরএমপি) বিশেষ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। আরএমপির এক আদেশে এ নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়।

আদেশে পরীক্ষা কেন্দ্রসমূহের চতুর্দিকে ২০০ (দুই শত) গজের মধ্যে মিছিল, মিটিং, সমাবেশ, বিক্ষোভ প্রদর্শন, মাইকিং, বিস্ফোরকদ্রব্য ও অস্ত্রশস্ত্র বহন নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়।

পরীক্ষা কেন্দ্রগুলো হলো- রাজশাহী সরকারি টিচার্স ট্রেনিং কলেজ, সরকারি মহিলা কলেজ, সরকারি মডেল স্কুল এন্ড কলেজ, পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট, শিক্ষা বোর্ড সরকারি মডেল স্কুল এন্ড কলেজ, বরেন্দ্র কলেজ, শাহ্ মখদুম কলেজ, শহীদ মামুন মাহমুদ পুলিশ লাইনস স্কুল এন্ড কলেজ, অগ্রণী বিদ্যালয় ও মহাবিদ্যালয়, বঙ্গবন্ধু কলেজ, শহীদ আবুল হাসনাত মোহাম্মদ কামারুজ্জামান সরকারী ডিগ্রী কলেজ, কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, কোর্ট কলেজ, মাদার বখশ্ গার্হস্থ্য অর্থনীতি কলেজ, ক্যান্টমেন্ট বোর্ড স্কুল এন্ড কলেজ, হাজী জমির উদ্দিন শাফিনা মহিলা কলেজ, কলেজিয়েট স্কুল, সরকারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, সরকারী প্রমথনাথ (পি.এন) বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, সিরোইল সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, গভ: ল্যাবরেটরী হাইস্কুল, শহীদ নজমুল হক বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, বহুমুখী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, মসজিদ মিশন একাডেমী, লোকনাথ উচ্চ বিদ্যালয়, মিশন বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, লক্ষিপুর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, কোর্ট একাডেমী এবং নিউ গভঃ ডিগ্রী কলেজ।

নিষেধাজ্ঞা চলাকালে আইন অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে নিষেধাজ্ঞায় বলা হয়।

;

সিডিএ’র নতুন চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা ইউনুছ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (সিডিএ) চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ ইউনুছ।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব ভাস্কর দেবনাথ বাপ্পি স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে তিন বছরের জন্য তাকে নিয়োগের বিষয়ে জানানো হয়।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, ‘মোহাম্মদ ইউনুছকে অন্যান্য প্রতিষ্ঠান ও সংগঠনের সঙ্গে কর্ম-সম্পর্ক পরিত্যাগের শর্তে তিন বছরের জন্য এই নিয়োগ দেয়া হলো।’

বর্তমান চেয়ারম্যান নগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি জহিরুল আলম দোভাষ। তিনি ২০১৯ সালের ১৮ এপ্রিল প্রথম দফায় দুই বছরের জন্য সিডিএ চেয়ারম্যান পদে নিয়োগ পেয়েছিলেন। এরপর আবারও তার নিয়োগের মেয়াদ বাড়ানো হলে তা শেষ পর্যায়ে রয়েছে।

এর আগে ছয় দফায় টানা ১০ বছর সিডিএ চেয়ারম্যান ছিলেন নগর আওয়ামী লীগের কোষাধ্যক্ষ আবদুচ ছালাম। যিনি বর্তমানে চট্টগ্রাম-৮ আসনের সংসদ সদস্য।

;