কী মাদকে প্রাণ গেল রাবির সেই দুই শিক্ষার্থীর?



শাহরিয়ার হাসান, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যুর ঘটনা তদন্ত করছে বোয়ালিয়া থানা পুলিশ/ ছবি: বার্তা২৪.কম

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যুর ঘটনা তদন্ত করছে বোয়ালিয়া থানা পুলিশ/ ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজশাহী থেকে: হঠাৎ মাদকে আসক্ত হয়েছিলেন তিন বন্ধু রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) শিক্ষার্থী মোহতাসিম রাফিদ ও তুর্য রায় এবং রাজশাহী প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (রুয়েট) রকি। সাপ্তাহিক ছুটির দিন বা কোনো উৎসবের দিন তাদের আড্ডা জমতো মাদক নিয়ে। অন্য দিনের মতো সেদিন শনিবারও (৬ এপ্রিল) মাদক সেবন করেন তারা। তবে সেদিন একটু বেশি উত্তেজনা চান তারা।

এর আগেও সময়ে পদ্মার চর দিয়ে অবৈধভাবে আসা মদ তারা পান করেছে। কিন্ত ঐদিন মদের সঙ্গে ইয়াবার গুড়া, যৌন উত্তেজক ওষুধ, আর ঘুমের ওষুধ মিশিয়েছিলেন। মাদকের উত্তেজনাকে আরও উপভোগ করায় ছিল তাদের উদ্দেশ্য। এই বিকৃত মাদক সেবনেই প্রাণ গেছে মোহতাসিম ও তূর্যের। অসুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে যেতে হয়েছে রকিকে।

শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) রাজশাহীর বোয়ালিয়া থানায় এ ঘটনায় হওয়া মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা, থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাসহ আলাদা আলাদা সূত্রের সাথে কথা হয় বার্তা২৪.কম প্রতিনিধির। এই ঘটনায় বেঁচে যাওয়া রকির জিজ্ঞাসাবাদ সূত্রে এসব তথ্য পাওয়া যায়।

নগরীর উপ ভদ্রার সাঈদ টাওয়ারের ছাত্রাবাসে ২১৪ নম্বর রুমে থাকতেন তূর্য রায়। ছাত্রাবাসের ব্যবস্থাপক মোঃ ফারুক হোসেন এর মতে খুবই নম্র ভদ্র ছিলেন তূর্য। মাদক সেবন করার মতো ছেলে তাকে মনে হয়নি কখনো।

আর নগরীর মোন্নাফের মোড়ে পাশাপাশি দুটি ছাত্রাবাস এনএন ছাত্রাবাস আর সাল সাবিল ছাত্রাবাসে থাকতেন রকি ও মোহতাসিম রাফিদ।

বোয়ালিয়া থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আমান উল্লাহ বার্তা২৪.কম-কে বলেন, ‘এনএন ছাত্রাবাসের ৪১২ নম্বর রুমে ঐদিন রাতে তারা মদ্যপান করেন।’

মদ্যপানের পর যখন তারা মারা যান, তখন সিআইডি, পিআইবি, ক্রাইম সিন গিয়ে ঐ শিক্ষার্থীদের প্রত্যেকটি রুমে অভিযান চালায়। এমন সময় রকির রুমে একটি ভারতীয় মদের বোতল পায়। যেটা মেয়াদোত্তীর্ণ ছিল।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Apr/19/1555679419467.gif
মদপানে অসুস্থ হয়ে মারা যান রাবির ‍দুই শিক্ষার্থী মোহতাসিম রাফিদ ও তুর্য রায়/ ছবি: সংগৃহীত

 

একাধিক গোয়েন্দা বাহিনীর জিজ্ঞাসাবাদে পরে বিস্তারিত তথ্য দেয় রকি। কম্পিউটার সাইন্সে পড়া এ শির্ক্ষাথী জানান, তারা নগরীর সাধুর মোড়ে মাদক সেবন করতেন। কিন্তু ঘটনার দিন অর্থাৎ (৬ এপ্রিল) রাতে তারা এনএন ছাত্রাবাসে তার কক্ষে মদ্যপান করেন।

গোয়েন্দা সূত্রে জানা যায়, মোবাইল ফোনে অর্ডার করা ঐ ভারতীয় মদের সঙ্গে সাহেব বাজারের স্টার মেডিসিন হল থেকে যৌন উত্তেজক ঔষধ মিশানো হয়। তার সঙ্গে আবার ইয়াবার গুড়ো, ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে মাদকের তীব্রতা বাড়ানোর চেষ্টা করা হয়। পাশাপাশি প্লাস্টিকের বোতল ফুটো করে নল বসিয়ে নিজেরাই সিসা মাদক তৈরি করেন।

বোয়ালিয়া থানার পুলিশ কর্মকর্তা আমান উল্লাহ্ বলেন, ‘মাদক সেবনের পর থেকেই তারা অস্বাভাবিক আচরণ করতে শুরু করেন। এক পর্যায়ে যখন নিজেদের নিয়ন্ত্রণ করতে না পারেন, তখন ছাত্রফ্রন্টের অনুসারী এই তিন শিক্ষার্থী তাদের বড় ভাইদের বিষয়টি জানান। বাম সংগঠনের কথিত বড় ভাই সোহরাব তাদের হাসপাতালে নিতে চান। তার আগে বাসার রোডের কুহেলী ছাত্রাবাসে তাদের বিশ্রাম করতে দেন।

কুহেলী ছাত্রাবাসের পাশের বাসার মলেকা বেগম বার্তা২৪.কম-কে বলেন, ‘ঐ দিন গভীর রাতে অনেক মানুষের কথাবার্তা শুনেছেন তারা।’

বোয়ালীয়া থানাতে এ ঘটনায় অপমৃত্যুর মামলার বিবরণ লেখা আছে, সংগঠনের ছোট ভাইদের সুস্থতার জন্য ডাবের পানি ও স্যালাইন পানের ব্যবস্থা করেন তোহরাব।এরপর রাত ৩টার দিকে মোহতাসিম বেশি অসুস্থ হয়ে পড়লে রাত ৪টার দিকে তাকে রামেক হাসপাতালে নেওয়া হয়।

এরই মধ্যে ছাত্রাবাসে থাকা তুর্য রায়েরও অবস্থার অবনতি হয়। তখন তাকেও হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে রোববার (৭ এপ্রিল) ভোর ৫টার দিকে মোহতাসিম রাফিদ এবং সকাল সাড়ে ৭টার দিকে তুর্য রায় মারা যান।

ঘটনার প্রেক্ষিতে রাবির প্রক্টর অধ্যাপক লুৎফর রহমান বার্তা২৪.কম-কে বলেন, ‘ঘটনার পরবর্তী যা যা করার আমরা বিশ্বাবিদ্যালয় প্রশাসন থেকে করেছি।’

রাজশাহী মেডিকেল কলেজের ফরেনসিক বিভাগের অধ্যাপক ডাক্তার রায়হান হোসেন বার্তা২৪.কম-কে বলেন, ‘ময়না তদন্তের রিপোর্ট এখনো তৈরি হয়নি। তবে ধারনা করা গেছে। অজানা বিষক্রিয়ার কারণে তাদের মৃত্যু হয়েছে।’

উল্লেখ্য, রোববার (৭ এপ্রিল) বিষাক্ত মদপানে অসুস্থ হয়ে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়। তারা হলেন আইন বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী মোহতাসিম রাফিদ। অর্থনীতি বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী তুর্য রায়।

   

মাদক বিরোধী অভিযানে আটক ৪০



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

গত ২৪ ঘণ্টায় রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় মাদক বিরোধী অভিযান চালিয়ে মাদক বিক্রি ও সেবনের অভিযোগে ৪০ জনকে আটক করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) বিভিন্ন অপরাধ ও গোয়েন্দা বিভাগ।

শুক্রবার (২৯ মার্চ) ডিএমপি’র এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, আটকের সময় তাদের কাছ থেকে ৪৬২ পিস ইয়াবা, ১৫১ গ্রাম হেরোইন, ১০৬ কেজি ৬৫০ গ্রাম গাঁজা, ৩০ গ্রাম আইস ও ১১৬ বোতল ফেন্সিডিল উদ্ধার করা হয়।

ডিএমপি’র নিয়মিত মাদকবিরোধী অভিযানের অংশ হিসেবে বৃহস্পতিবার সকাল ছয়টা থেকে আজ শুক্রবার সকাল ছয়টা পর্যন্ত রাজধানীর বিভিন্ন থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে মাদকদ্রব্যসহ তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়।

গ্রেফতারকৃতদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে ২৪টি মামলা দায়ের হয়েছে।

;

চাকরিতে প্রমোশন, ৯ লাখ টাকা নিয়ে গ্রেফতার কবিরাজ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম, সাভার (ঢাকা)
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চাকরিতে প্রমোশন ও পারিবারিক সমস্যার সমাধানের আশ্বাস দিয়ে এক কবিরাজ নিয়েছিলেন ৯ লাখ টাকা। প্রতারণা বুঝতে পেরে থানায় অভিযোগ দায়ের করেন ভুক্তভোগী। পরে অভিযান চালিয়ে সেই ভন্ড কবিরাজকে গ্রেফতার করেছে আশুলিয়া থানা পুলিশ।

শুক্রবার (২৯ মার্চ) দুপুরে গ্রেফতারকৃত কবিরাজকে আশুলিয়া থানা থেকে ঢাকার আদালতে পাঠানো হয়। এর আগে আশুলিয়ার ডেন্ডাবর এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করা হয়।

গ্রেফতারকৃত ভন্ড কবিরাজের নাম মো হুমায়ুন কবির (৫৩) টাঙ্গাইলের মির্জাপুর এলাকার বোরহান উদ্দিনের ছেলে। তিনি আশুলিয়ার ডেন্ডাবর এলাকায় আল্লাহর দান আজমিরি কবিরাজি দাওয়াখানা-২ নামে একটি কবিরাজের দোকান দিয়ে স্থানীয়দের সাথে প্রতারণা করে আসছিল। স্থানীয়রা সবাই তাকে কবিরাজ হিসেবেই চেনে।

ভুক্তভোগী শাহাব উদ্দিন ভুঁইয়া একই এলাকায় বসবাস করে একটি পোশাক কারখানায় চাকরি করেন। চাকরিতে প্রমোশন ও পারিবারিক সমস্যা সমাধানের আশ্বাস দিয়ে কবিরাজ তাঁর কাছ থেকে ৯ লাখ টাকা নিয়েছেন। পরে কাজ না হলে টাকা ফেরত চাইলে উলটো হুমকি ধামকি দিয়ে আসছিলেন সেই কবিরাজ।

মামলার তদন্ত কর্মকর্তা আশুলিয়া থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) অপূর্ব সাহা বলেন, প্রতারণার অভিযোগে এক ভন্ড কবিরাজকে গ্রেফতার করে আদালতে পাঠানো হয়েছে।

;

ঈদ উপলক্ষে রোববার থেকে মিলবে নতুন নোট



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ঈদ উপলক্ষে রোববার থেকে মিলবে নতুন নোট

ঈদ উপলক্ষে রোববার থেকে মিলবে নতুন নোট

  • Font increase
  • Font Decrease

আসন্ন ঈদুল ফিতর উপলক্ষে আগামী রোববার (৩১ মার্চ) থেকে শুরু হচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নোট বিনিময়। যা চলবে আগামী ৯ এপ্রিল পর্যন্ত। এ সময়ে ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, সাভার, কেরানীগঞ্জ ও গাজীপুরের কয়েকটি শাখা থেকেও নতুন নোট সংগ্রহ করা যাবে।

সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকের যোগাযোগ ও প্রকাশনা বিভাগ (ডিসিপি) এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়সহ বিভিন্ন শাখা কাউন্টারের মাধ্যমে ৫, ১০, ২০, ৫০ ও ১০০ টাকা মূল্যমান পর্যন্ত নতুন নোট বিশেষ ব্যবস্থায় বিনিময় করবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

সাপ্তাহিক ও সরকারি ছুটির দিন ছাড়া ঢাকা অঞ্চলের বিভিন্ন তফসিলি ব্যাংকের ৮০টি শাখার মাধ্যমেও গ্রাহকরা নতুন নোট সংগ্রহ করতে পারবেন। পাশাপাশি একই ব্যক্তি একাধিকবার নতুন নোট নিতে পারবেন না বলেও জানিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

যেসব ব্যাংকের যেসব শাখায় নতুন নোট পাওয়া যাবেঃ

জনতা ব্যাংকের পোস্তগোলা শাখা, প্রিমিয়ার ব্যাংকের বনানী শাখা, এনসিসি ব্যাংকের যাত্রাবাড়ী শাখা, ব্যাংক এশিয়ার বনানী-১১ শাখা, উত্তরা ব্যাংকের যাত্রাবাড়ী শাখা, আইএফআইসি ব্যাংকের গুলশান শাখা, পূবালী ব্যাংকের সদরঘাট শাখা, যমুনা ব্যাংকের গুলশান কর্পোরেট শাখা, মিউচ্যুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের বাবু বাজার শাখা, ন্যাশনাল ব্যাংকের মহাখালী শাখা, দি সিটি ব্যাংকের ইসলামপুর শাখা, সাউথ বাংলা এগ্রিকালচার ব্যাংকের বিজয়নগর শাখা, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের নবাবপুর শাখা, সাউথইস্ট ব্যাংকের কারওয়ান বাজার শাখা, ওয়ান ব্যাংকের লালবাগ শাখা, ট্রাস্ট ব্যাংকের কারওয়ান বাজার শাখা, জনতা ব্যাংকের আব্দুল গণি রোড কর্পোরেট শাখা, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের বসুন্ধরা সিটি (পান্থপথ) শাখা।....

অগ্রণী ব্যাংকের জাতীয় প্রেস ক্লাব কর্পোরেট শাখা, প্রাইম ব্যাংকের এলিফ্যান্ট রোড শাখা, জনতা ব্যাংকের টিএসসি কর্পোরেট শাখা, সোনালী ব্যাংকের জাতীয় সংসদ ভবন শাখা, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের ফরেন এক্সচেঞ্জ শাখা, ব্র্যাক ব্যাংকের শ্যামলী শাখা, সাউথইস্ট ব্যাংকের কর্পোরেট শাখা, মার্কেন্টাইল ব্যাংকের ধানমন্ডি শাখা, সাউথইস্ট ব্যাংকের প্রিন্সিপাল শাখা, এনআরবিসি ব্যাংকের ধানমন্ডি শাখা, ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের লোকাল অফিস শাখা, ব্র্যাক ব্যাংকের সাত মসজিদ রোড শাখা, মার্কেন্টাইল ব্যাংকের মেইন ব্র্যাঞ্চ, দিলকুশা, যমুনা ব্যাংকের লালমাটিয়া শাখা, শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের ঢাকা মেইন শাখা।....

ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের রায়ের বাজার শাখা, রূপালী ব্যাংকের স্থানীয় কার্যালয়, ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের নিউমার্কেট শাখা, এক্সিম ব্যাংকের মতিঝিল শাখা, ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের মিরপুর শাখা, এনসিসি ব্যাংকের দিলকুশা শাখা, এক্সিম ব্যাংকের মিরপুর শাখা, সোনালী ব্যাংকের রমনা কর্পোরেট শাখা, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের মিরপুর শাখা, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের মৌলভীবাজার শাখা, অগ্রণী ব্যাংকের মিরপুর শাখা, মিরপুর-১, উত্তরা ব্যাংকের বাবু বাজার শাখা, জনতা ব্যাংকের রজনীগন্ধা, ঢাকা (কচুক্ষেত করপোরেট শাখা), দি সিটি ব্যাংকের মগবাজার শাখা, সোনালী ব্যাংক লিমিটেড, ইব্রাহীমপুর শাখা, এনসিসি ব্যাংকের মগবাজার শাখা।

ন্যাশনাল ব্যাংকের উত্তরা শাখা, শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের মালিবাগ চৌধুরীপাড়া শাখা, আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের উত্তরা মডেল টাউন শাখা, সাউথইস্ট ব্যাংকের কাকরাইল শাখা, ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের এসএমই এন্ড এগ্রিকালচার শাখা, দক্ষিণখান, এনসিসি ব্যাংকের মালিবাগ শাখা, রূপালী ব্যাংকের উত্তরা মডেল টাউন করপোরেট শাখা, ইসলামী ব্যাংকের খিলগাঁও শাখা, সোনালী ব্যাংকের কোর্ট বিল্ডিং শাখা, অগ্রণী ব্যাংকের রামপুরা টিভি শাখা, ইসলামী ব্যাংকের গাজীপুর চৌরাস্তা শাখা, এবি ব্যাংকের প্রগতি সরণি শাখা, মার্কেন্টাইল ব্যাংকের নারায়ণগঞ্জ শাখা, ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের প্রগতি সরণি শাখা, এক্সিম ব্যাংকের শিমরাইল শাখা।....

ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের দক্ষিণ বনশ্রী শাখা, এনআরবিসি ব্যাংকের নারায়ণগঞ্জ ভুলতা শাখা, ঢাকা ব্যাংকের বনশ্রী শাখা, ইসলামী ব্যাংকের নারায়ণগঞ্জ কাঁচপুর শাখা, ঢাকা ব্যাংকের নন্দীপাড়া শাখা, প্রিমিয়ার ব্যাংকের নারায়ণগঞ্জ শাখা, আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের নন্দীপাড়া শাখা, মিউচ্যুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের সাভার শাখা, ওয়ান ব্যাংকের বাসাবো শাখা, প্রাইম ব্যাংকের সাভার শাখা, প্রাইম ব্যাংক লিমিটেডের বসুন্ধরা শাখা, ট্রাস্ট ব্যাংকের কেরানীগঞ্জ শাখা, প্রিমিয়ার ব্যাংকের বসুন্ধরা শাখা, সোনালী ব্যাংকের মুন্সীগঞ্জ কর্পোরেট শাখা, ব্র্যাক ব্যাংকের বনানী শাখা এবং ন্যাশনাল ব্যাংকের শ্রীনগর শাখা।

;

বিডিজেএ'র সভাপতি মাসুম, সম্পাদক মাহবুব সৈকত



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বরিশাল ডিভিশনাল জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশন (বিডিজেএ) ঢাকার আগামী দু’বছরের জন্য সভাপতি হিসেবে পুনঃনির্বাচিত হয়েছেন চ্যানেল আইয়ের জয়েন্ট এসাইনমেন্ট এডিটর তারিকুল ইসলাম মাসুম এবং সাধারণ সম্পাদক পুনঃনির্বাচিত হয়েছেন বেসরকারি টেলিভিশন মাইটিভির সিনিয়র রিপোর্টার মাহবুব সৈকত।

রাজধানীতে কারওয়ান বাজার রেইনি রুফটবে দ্বি-বার্ষিক সাধারণ সভা শেষে এ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ২০২৪-২৫ সেশনের জন্য বিডিজেএ'র কার্যনির্বাহী পর্ষদের নির্বাচিত অন্যান্য সদস্যরা হলেন, সহ সভাপতি বাংলা টিভির এসাইনমেন্ট এডিটর এম এম বাদশাহ ও দীপ্ত টিভির সিনিয়র নিউজ রুম এডিটর ব্রডকাস্ট জার্নালিস্ট নাদিরা জাহান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক (অর্থ) সময় টিভির সিনিয়র রিপোর্টার সানবির রুপল ও নাগরিক টিভির সিনিয়র রিপোর্টার রাজু হামিদ, সাংগঠনিক সম্পাদক এশিয়ান টিভির নিউজ এডিটর মাহবুব জুয়েল, দপ্তর ও প্রচার সম্পাদক ফাহিম মোনায়েম, প্রশিক্ষণ ও প্রকাশনা সম্পাদক ঢাকা মেইলের সিনিয়র রিপোর্টার বুরহান উদ্দিন, কল্যান ও প্রযুক্তি সম্পাদক ইন্ডিপেন্ডেন্ট টেলিভিশনের সিনিয়র রিপোর্টার হাসিব মাহমুদ শাহ, ক্রীড়া-সাংস্কৃতিক সম্পাদক সময় টিভির সিনিয়র ক্যামেরা জার্নালিস্ট মিজানুর রহমান মিন্টু

কার্যনির্বাহী সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন, একুশে টেলিভিশনের চীফ ক্যামেরা জার্নালিস্ট ফারুক হোসেন তানভীর, দৈনিক সমকালের সিনিয়র রিপোর্টার কামরুল ইসলাম, জাগো নিউজের সিনিয়র রিপোর্টার ইসমাইল রাসেল, দৈনিক সকালের সময়ের সিনিয়র রিপোর্টার ইউসুফ আলী বাচ্চু।

নির্বাচন পরিচালনা করেন, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি আবু জাফর সূর্য, ডিইউজেএ'র সিনিয়র সহ সভাপতি নজরুল ইসলাম মিঠু, বিএফ ইউ জেএ'র যুগ্ম মহাসচিব শেখ মামুনুর রশীদ, ক্রাবের সাবেক সভাপতি আবু সালেহ আকন, ডিইউজেএ'র সাবেক সহ সভাপতি মানিক লাল ঘোষ।

অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যলয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক আকতারুজ্জামান, এনআরবিসি ব্যাংকের চেয়ারম্যান তমাল পারভেজ, বরিশাল মেট্রোপলিটন চেম্বারের প্রেসিডেন্ট ও এফবিসিসিআইয়ের পরিচালক নিজাম উদ্দিন, শ্যামলীর ২৫০ শয্যা বিশিস্ট টিবি হাসপাতালের সহকারী পরিচালক আয়েশা আক্তার, রাজনীতিবিদ আবু নাসের মুহাম্মদ রহমতুল্লাহ প্রমুখ।

;