শ্রমিক-মালিক ঐক্য গড়ি, উন্নয়নের শপথ করি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট ঢাকা বার্তা২৪.কম
ছবি: প্রতীকী

ছবি: প্রতীকী

  • Font increase
  • Font Decrease

জীবনে টিকে থাকার জন্য কাজের কোনো বিকল্প নেই। কাজ করতে হলে শ্রম দিতে হয়, ঘাম ঝরাতে হয়। সেটা হোক কায়িক কিংবা মানসিক। যিনি শ্রম দেন তিনিই শ্রমিক। আর এ শ্রমিকদের জন্যই একটা দিন পহেলা মে। আন্তর্জাতিক শ্রমিক সংহতি দিবস। সারা বিশ্বের মতো বাংলাদেশেও দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালনে নানা কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য ‘শ্রমিক-মালিক ঐক্য গড়ি, উন্নয়নের শপথ করি।’

প্রতি বছর যখনই মে দিবস আসে তখন সচেতন মানুষের মাঝে ‘শ্রমিক অনুভূতি’ জাগ্রত হয়। কারণ এ দিনটি শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার দিন, বিশ্বব্যাপী শ্রমজীবী মানুষের আন্দোলন-সংগ্রামে অনুপ্রেরণার উৎসের দিন, মালিক-শ্রমিক সুসম্পর্ক প্রতিষ্ঠা আর শ্রমিকদের শোষণ-বঞ্চনার অবসান ঘটার স্বপ্ন দেখারও দিন। এসবকিছুকে যেন মনে করিয়ে দেয় মে দিবস। সময়ের ভেলায় ভেসে বছর ঘুরে এবারো ফিরে এসেছে শ্রমিক দিবস।

মে দিবসের প্রেক্ষাপট: শ্রমের ন্যায্য অধিকার আদায়ে ১৩৩ বছর আগে শোষণ বঞ্চনার বিরুদ্ধে বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিয়েছিলেন শ্রমজীবীরা। ১৮৮৬ সালের এ দিন আট ঘণ্টা কাজের দাবিতে যুক্তরাষ্ট্রের সব শিল্পাঞ্চলে ধর্মঘটের ডাক দিয়েছিলেন শ্রমিকরা। সে ডাকে শিকাগো শহরের তিন লাখ শ্রমিক কাজ বন্ধ রাখেন।

শ্রমিক সমাবেশকে ঘিরে শিকাগো শহরের হে মার্কেট রূপ নেয় লাখো শ্রমিকদের জনসমুদ্রে। সেদিন লাখো শ্রমিক লাল ঝান্ডা হাতে সমবেত হন সেখানে। বিক্ষোভের এক পর্যায়ে পুলিশ শ্রমিকদের ওপর নির্বিচারে গুলি চালালে ১১ শ্রমিক প্রাণ হারান। ওই ঘটনার রেশ ছড়িয়ে পড়ে গোটা বিশ্বে। গড়ে ওঠে শ্রমিক-জনতার বৃহত্তর ঐক্য। অবশেষে তীব্র আন্দোলনের মুখে শ্রমিকদের দৈনিক আটঘণ্টা কাজের দাবি মেনে নিতে বাধ্য হয় যুক্তরাষ্ট্র সরকার।

পরে ১৮৮৯ সালের ১৪ জুলাই প্যারিসে অনুষ্ঠিত দ্বিতীয় আন্তর্জাতিক শ্রমিক সম্মেলনে শিকাগোর রক্তঝরা অর্জনকে স্বীকৃতি দেয়া হয়। ওই ঘটনার স্মারক হিসেবে ১ মে ‘আন্তর্জাতিক শ্রমিক সংহতি দিবস’ হিসেবে ঘোষণা করা হয়। ১৯৭২ সালে মে দিবসকে বাংলাদেশে রাষ্ট্রীয়ভাবে পালনের স্বীকৃতি দেন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। এরপর থেকে যথাযোগ্য মর্যাদায় মে দিবস পালিত হয়ে আসছে।

রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রীর বাণী: যথাযোগ্য মর্যাদায় মে দিবস পালনের আহ্বান জানিয়ে পৃথক পৃথক বাণী দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী মহান মে দিবস ২০১৯-এর সার্বিক সাফল্য কামনা করেন।

বাণীতে রাষ্ট্রপতি শ্রমিকের অধিকার ও মর্যাদা প্রতিষ্ঠায় ন্যায্য মজুরি, নিরাপদ ও স্বাস্থ্যসম্মত কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করতে সবাইকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।

পৃথক বাণীতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মে দিবসের আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে পারস্পরিক সুসম্পর্ক বজায় রেখে শ্রমিক ও মালিকদের কলকারখানার উৎপাদন বৃদ্ধিতে নিবেদিত হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।

কর্মসূচি: আজ সরকারি ছুটি। সরকারি-বেসরকারি অফিস-আদালতের পাশাপাশি বাংলাদেশ ব্যাংকসহ সব তফসিলি ব্যাংক ও কলকারখানা বন্ধ। বাংলাদেশ টেলিভিশন ও বাংলাদেশ বেতারসহ বেসরকারি স্যাটেলাইট টেলিভিশন ও বেতারগুলো বিশেষ অনুষ্ঠানমালা সম্প্রচার করবে এবং সংবাদপত্রগুলোতে বিশেষ ক্রোড়পত্র ও নিবন্ধ প্রকাশ করা হয়। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও অনেকে শ্রমিক দিবসের শুভেচ্ছা জানান। শ্রমিক দিবসের মূল চেতনা বাস্তবায়নের প্রত্যাশা করেন।

প্রতি বছরের মতো এবারো রাষ্ট্রীয়ভাবে মে দিবস উদযাপন উপলক্ষে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। সকাল ৭টায় মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে শ্রমভবনের সামনে থেকে বর্ণাঢ্য র‌্যালির আয়োজন করা হয়েছে। বিকেল ৪টায় বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়েছে। বাংলাদেশ শ্রমিক ফেডারেশন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে সকাল ১০টায় শ্রমিক সমাবেশ করবে। আগামী ২ মে বিকেল ৩টায় মে দিবস উপলক্ষে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে জাতীয় প্রেসক্লাবে একটি সেমিনার অনুষ্ঠিত হবে।

এছাড়া দেশের বিভিন্ন জেলায় অবস্থিত শ্রম অধিদপ্তর এবং কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের উদ্যোগে বিভিন্ন কর্মসূচি পালিত হবে। মে দিবস উপলক্ষে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল যেমন আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জাতীয় পার্টি, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি, বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি, বাংলাদেশ পোশাকশিল্প শ্রমিক ফেডারেশন, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএফইউজে) ও ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের (ডিইউজে) দুই অংশ, জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দল, বাংলাদেশ ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্র, বাংলাদেশ শ্রমিক ফেডারেশন, জাতীয় শ্রমিক জোটসহ বিভিন্ন সংগঠন নানা কর্মসূচি ঘোষণা করেছে। সামাজিক, পেশাজীবী ও সাংস্কৃতিক সংগঠন নানা কর্মসূচি হাতে নিয়েছে। এসব কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে র‌্যালি, আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।

   

শোরে কুড়িয়ে পাওয়া সাড়ে চার লাখ টাকা ফিরিয়ে দিল ইজিবাইক চালক



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, যশোর
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

যশোরে রাস্তায় পড়ে পাওয়া চার লাখ ৪৫ হাজার টাকা মালিকে ফিরিয়ে দিলেন ইজিবাইক চালক ইসমাইল আলী (৫৮)।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) দুপুর ২টার দিকে কোতোয়ালী মডেল থানার ওসি মোহাম্মদ আব্দুর রাজ্জাক ও রামনগর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মাহমুদ হাসান লাইভের মধ্যস্থতায় টাকার মালিক ব্যবসায়ী শহিদুল কে বুঝিয়ে দেওয়া হয।

কোতোয়ালি থানার ওসি আব্দুর রাজ্জাক বলেন, যশোর মনিহার চত্বরে ফল ব্যবসায়ী শহিদুল ইসলাম তার নিজ বাসা বকচর থেকে প্লাস্টিকের ব্যাগে করে চার লাখ ৪৫ হাজার টাকা নিয়ে হল পট্টিতে মোটরসাইকেলে আসছিল। মনিহার চত্বর এলাকায় রাস্তার উপরে টাকার ব্যাগ পড়ে যায়। টাকার ব্যাগ পান ইজিবাইক চালক যশোর শহরতলীর রামনগর এলাকার মৃত মসলেম আলীর ছেলে শেখ ইসমাইল আলী। এদিকে টাকার ব্যাগ হারিয়ে ব্যাবসায়ি শহিদুল ইসলাম কোতোয়ালি থানায় লিখিত অভিযোগ দেন। একই সাথে শহরের বিভিন্ন যায়গায় মাইকিং করেন ব্যাগ খোয়া গেছে টাকা সহ।

এদিকে রামনগর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান লাইফ জানান, ইজিবাইক চালক ইসমাইল আলী টাকাসহ ব্যাগ পেয়েছেন জানিয়ে আমার কাছে নিয়ে আসেন। ইউনিয়ন পরিষদে বসে টাকার ব্যাগ খুলে গুনে দেখা যায় সেখানে চার লাখ ৪৫ হাজার টাকা আছে। আমি ঘটনাটি কোতোয়ালি থানার ওসি রাজ্জাক সাহেব কে জানাই। পরে ওসি সাহেব ইজিবাইক চালক ইসমাইল আলী ও টাকার মালিক হল ব্যবসায়ী শহিদুল ইসলামকে নিতে আসতে বলেন। আমাদের উপস্থিতিতে রাস্তায় পড়ে পাওয়া টাকা গুলি শহিদুল ইসলামকে ফেরত দেন। টাকা খুইয়ে আবার সেই টাকা ফেরত পেয়ে খুবই খুশি হল ব্যবসায়ী শহিদুল ইসলাম।

অনুভূতি প্রকাশে তিনি বলেন, সমাজের সত্যি সত্যি এখনো সৎ এবং মানবিক মানুষ আছে । তিনি ইজিবাইক চালককে বিশ হাজার টাকা পুরস্কার হিসেবে দেন।

;

করোনায় একদিনে আক্রান্ত ১৬ জন, শনাক্তের হার ৫.১০



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
করোনায় একদিনে আক্রান্ত ১৬ জন, শনাক্তের হার ৫.১০

করোনায় একদিনে আক্রান্ত ১৬ জন, শনাক্তের হার ৫.১০

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে আরও ১৬ জন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। এ নিয়ে মোট আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়াল ২০ লাখ ৪৯ হাজার ৪৬৫ জনে। এদিন কারো মৃত্যু না হওয়ায় এ সংখ্যা ২৯ হাজার ৪৯৩ জনেই রইল। 

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত একদিনে ৩১৪টি নমুনা পরীক্ষায় ১৬ জনের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়। শনাক্তের এ হার ৫ দশমিক ১০ শতাংশ। এসময়ে সুস্থ হয়েছেন ২৬ জন। মোট সুস্থ ২০ লাখ ১৬ হাজার ৭৫০ জন।

উল্লেখ্য, ২০২০ সালের ৮ মার্চ দেশে প্রথম করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়। এর ১০ দিন পর অর্থাৎ ১৮ মার্চ প্রথম মৃত্যুর সংবাদ পাওয়া যায়। 

;

যশোরে বাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে হেলপার নিহত



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, যশোর
যশোরে বাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে হেলপার নিহত

যশোরে বাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে হেলপার নিহত

  • Font increase
  • Font Decrease

চৌগাছায় চলন্ত বাস থেকে নামতে গিয়ে চাকায় পিষ্ট হয়ে শামীম হোসেন (২৭) নামে বাসের এক হেলপার নিহত হয়েছেন।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) চৌগাছা-যশোর সড়কের চৌগাছা সরকারি কলেজে পাশে ফিলিং স্টেশনের সামনে এ দুঘর্টনা ঘটে।

নিহত শামীম হোসেন উপজেলার সুখপুকরিয়া ইউনিয়নের আড়সিংড়ী সুখপুকুরিয়া গ্রামের আকবর আলীর ছেলে।

প্রত্যক্ষদর্শী অন্য একটি বাসের চালক রানা এবং একটি বাসের সুপারভাইজার লাভলু বলেন, শামীম যশোর-চৌগাছার লোকাল বাস ইউএ ট্রাভেলসের একটি বাসে (যশোর-ব-১১-০২০৫) চালকের সহকারী হিসেবে কাজ করতো। দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে চৌগাছা মেইন বাসস্ট্যান্ড থেকে ছেড়ে যশোরে যাওয়া এএ আফ্রিদি নামের একটি বাসে (যার নম্বর ঢাকা মেট্রো-জ ০৪-৭১৬) করে চৌগাছা ফিলিং স্টেশনে যাচ্ছিলো। ফিলিং স্টেশনে পৌঁছে বাসটির সামনের গেইট দিয়ে নামতে গিয়ে পা-পিছলে পড়ে গেলে একই বাসের পিছনের চাকা তার মাথার উপর দিয়ে চলে যায়। এতে সে মারাত্মক আহত হয়। স্থানীয়দের সহায়তায় তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। ঘটনার পরপরই চৌগাছা থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে বাসটি হেফাজতে নেয়।

হাসপাতালে জরুরি বিভাগে কর্তব্যরত চিকিৎসক লুৎফুন্নেছা লতা বলেন, হাসপাতালে আনার আগেই তার মৃত্যু হয়েছে।

চৌগাছা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) ইকবাল বাহার চৌধুরী বলেন, এ ঘটনায় পরবর্তী আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।

;

মাগুরায় বজ্রপাতে ২ যুবক নিহত



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, মাগুরা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মাগুরার মহম্মদপুর উপজেলার কানুটিয়া ও চরপাড়া গ্রামে পৃথক বজ্রপাতে দুই জন নিহত হয়েছে। নিহতরা হলেন একই উপজেলার কানুটিয়া গ্রামের জামান মির্জার ছেলে তন্ময় মির্জা (২২) ও চরপাড়া গ্রামের আকুল শেখের ছেলে উমেদ আলী (২০)। 

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) বিকেলে ঝড়ো হাওয়া ও বৃষ্টির সাথে হঠাৎ বজ্রপাতের ঘটনায় এ দুইজন নিহত হয়।

মাগুরা মহম্মদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বোরহানুল ইসলাম জানান, বিকালে জমিতে কৃষি কাজ করার সময় আকস্মিকভাবে ঝড়ো হাওয়া এবং বজ্রপাত শুরু হয় এ সময় বজ্রপাতে তন্ময় ও উমেদ আলী আহত হয়।

স্থানীয়দের সহায়তায় আহত অবস্থায় তাদেরকে উদ্ধার করে মহম্মদপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদেরকে মৃত ঘোষণা করেন।

;