চালকদের জন্য মরণ ফাঁদ ঘোগা ব্রিজ



মনি আচার্য্য, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ঝুঁকি নিয়েই ব্রিজ পার হচ্ছে দুইটি বাস, ছবি: বার্তা২৪

ঝুঁকি নিয়েই ব্রিজ পার হচ্ছে দুইটি বাস, ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

শেরপুর (বগুড়া) থেকে: ঢাকা-উত্তরবঙ্গ মহাসড়কের বগুড়া জেলা সীমানার ৬৮ কিলোমিটারের মধ্যে প্রায় সাতটি ব্রিজ ও কালভার্ট রয়েছে। এই সাত সেতু ও কালভার্টের মধ্যে প্রায় সবগুলোই দুর্ঘটনা প্রবণ এবং মারাত্মক ঝুঁকিপূর্ণ। এর মধ্যে সব থেকে বেশি ভয়াবহ ও মরণ ফাঁদ হিসেবে পরিচিত শেরপুরের ঘোগা ব্রিজ।

স্থানীয় বাসিন্দা ও বাস চালকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, প্রতি বছরই ছোট থেকে শুরু করে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটে এই ব্রিজে। এই ৬৮ কিলোমিটার রাস্তায় যতোগুলো পয়েন্ট দুর্ঘটনা কবলিত তার মধ্যে শুধু এই ব্রিজেই দুর্ঘটনার হার সবচেয়ে বেশি।

তবে এতো কিছুর পরও ব্রিজটি পরিপূর্ণভাবে নির্মাণ হয়নি। মাঝে মধ্যেই ছোটখাটো কিছু সংস্কার কাজ হলেও তা পর্যাপ্ত নয়। ফলে ঈদযাত্রাকে সামনে রেখে ঘোগা ব্রিজ এখন আতঙ্কের নাম চালকদের কাছে।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/May/31/1559314471660.jpg
ঝুঁকিপূর্ণ ব্রিজের উপর দিয়ে দ্রুত গতিতে পার হচ্ছে তেলবাহী গাড়ি, ছবি: বার্তা২৪

 

শুক্রবার (৩১ মে) ঢাকা-উত্তরবঙ্গ মহাসড়কের বগুড়া জেলা সীমানার শেরপুরে অবস্থিত ব্রিজটি সরেজমিনে চালকদের সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য জানা যায়।

আরও পড়ুন: ঈদযাত্রা: এবারও শেরপুরে যাত্রীদের ভোগান্তি

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, মহাসড়কের তুলনায় ব্রিজটি প্রায় অর্ধেক প্রশস্ত হওয়ায় সেটি এখন মরণ ফাঁদ। দুইটি বাস বা ট্রাক ব্রিজটি দিয়ে এক সঙ্গে যাতায়াত করতে পারে না।

এ বিষয়ে যাতায়াত করা বিভিন্ন পরিবহনের চালকরা বলেন, ‘প্রায় ৪০ বছরের পুরনো সেতু, যার প্রশস্ততা ২৪ ফুট। অথচ মহাসড়কের প্রশস্ততা ৪০ ফুট। ফলে এই ব্রিজ পার হতে চালকদের অনেক ঝুঁকি নিতে হয়। তবে ব্রিজটি দিনের বেলার তুলনায় রাতে আরও ভয়ঙ্কর হয়ে ওঠে। সেই কারণে ঈদ যাত্রাকে সামনে রেখে তীক্ষ্ণ দৃষ্টি রাখতে হবে চালকদের। না হলে ঘটে যেতে পারে বড় ধরনের দুর্ঘটনা।’

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/May/31/1559314592566.jpg
ব্রিজের এক পাশ দিয়ে গাড়ি চললে অন্য পাশ দিয়ে গাড়ি চলাচল করা বেশ বিপদজনক, ছবি: বার্তা২৪

 

এ বিষয়ে শ্যামলী পরিবহনের চালক মো. জালাল বার্তা২৪.কমকে বলেন, ‘ব্রিজটির সামনে ও পেছনে বড় বড় দুটি বাঁক রয়েছে। সামনে ও পেছনের গাড়ি দেখতে সমস্যা হয়। ফলে হঠাৎ করে দুই গাড়ির মধ্যে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়ে যায়। এমন অনেক দুর্ঘটনা ব্রিজটিতে ঘটেছে এবং বহু লোক হতাহত হয়েছেন।'

আরও পড়ুন: যানজট আর মৃত্যুঝুঁকি সিরাজগঞ্জ-বগুড়া মহাসড়কে!

‘সব চালককে ব্রিজটি পার হওয়ার সময় সতর্ক থাকতে হবে। কেননা এই ব্রিজে অল্প একটু অসাবধানতা ঘটিয়ে দিতে পারে বড় কোনো দুর্ঘটনা।'

শাহ ফাহতে আলী পরিবহনের চালক সাজ্জাদ হোসেন বলেন, ‘ঈদ যাত্রার আগে প্রতিবারই শোনা যায় ব্রিজটি পূর্ণ নির্মাণ করা হবে। কিন্তু কোনো কিছুই শেষ পর্যন্ত আর হয় না। ঈদযাত্রা উপলক্ষে গাড়ির পরিমাণ বেড়ে যায়। সেই সঙ্গে ঝুঁকিও বাড়ে অনেক বেশি এই ব্রিজে। তাই সতর্কতা ছাড়া আর কোনো উপায় নেই এই ব্রিজে।’

আরও পড়ুন: ঈদযাত্রার প্রথম দিনেই মহাসড়কে চরম ভোগান্তি

এ বিষয়ে স্থানীয় বাসিন্দা মো. আকবর আলী বার্তা২৪.কমকে বলেন, ‘প্রতিবারই দুর্ঘটনা হলে ব্রিজটি সংস্কার করা হয়। কিন্তু পূর্ণ নির্মাণ করে প্রশস্ত করা হয় না। ফলে ঝুঁকি থেকেই যায় এই পয়েন্ট। আর এ কারণে ঢাকা-রংপুর মহাসড়কের এই স্পটে সর্বোচ্চ দুর্ঘটনার শিকার হয়। তাই এবারও ঈদ যাত্রাকে ঘিরে এই পয়েন্টে আতঙ্ক থেকেই গেছে।’

   

পাবনায় ২৪২ মেট্রিকটন ভারতীয় চিনি জব্দ, আটক ২৩



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

শুল্ক ফাঁকি দিয়ে ভারত থেকে চোরাইপথে আনা ২৪২ মেট্রিকটন ভারতীয় চিনিসহ ১২টি ট্রাক জব্দ করেছে পাবনা জেলা পুলিশ। এ সময় ট্রাকচালক ও হেলপারসহ ২৩ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) বিকেলে জেলা গোয়েন্দা পুলিশের বিশেষ অভিযানে তাদের গ্রেফতার করা হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন পাবনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাসুদ আলম।

তিনি জানান, দীর্ঘদিন ধরে একটি চক্র অবৈধভাবে আমদানিকৃত ভারতীয় চিনি দেশে এনে বিভিন্ন জেলায় বিক্রি করছিল। এমন খবরের ভিত্তিতে মাঠে নামে পুলিশ। পরে কাজিরহাট ঘাট এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়। এসময় তারা মালামালের বৈধ কাগজপত্র দেখাতে পারেননি। এরপর এগুলো জব্ধ করা হয় এবং ২৩ জনকে আটক করা হয়েছে।

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাসুদ আলম আরও জানান, এ বিষয়ে মামলা প্রক্রিয়াধীন। তদন্তের পর এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য জানানো হবে।

;

জিআই স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর অমৃত সাগর কলা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নরসিংদী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

নরসিংদীর অমৃত সাগর কলা ভৌগোলিক নির্দেশক বা জিআই (জিওগ্রাফিক্যাল ইনডিকেশন) পণ্যের স্বীকৃতি পেয়েছে। এই স্বীকৃতি পাওয়ায় খুশি চাষিরা। এতে নরসিংদীর অবস্থানকে আরও উপরে নিয়ে গেছে বলে জানালেন জেলা প্রশাসক।

কোনো দেশের নির্দিষ্ট ভূখণ্ডের মাটি, পানি, আবহাওয়ার প্রেক্ষাপটে সেখানকার জনগোষ্ঠীর সংস্কৃতি কোনো একটি পণ্য উৎপাদনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখলে সেটিকে সেই দেশের জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি দেয়া হয়।

দেশীয় ও আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে জিআই এর স্বীকৃতি খুবই তাৎপর্যপূর্ণ। এবার সেই জিআই পণ্যের তালিকায় নরসিংদীর অমৃত সাগর কলা। গত ৮ ফেব্রুয়ারি শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন প্রতিষ্ঠান পেটেন্ট, ডিজাইন ও ট্রেডমার্কস অধিদফতর নরসিংদীর অমৃত সাগর কলার ভৌগোলিক নির্দেশক বা জিআই পণ্যের স্বীকৃতি প্রদান করে। জিআই সনদপত্রটি ১১ ফেব্রুয়ারি সরকার প্রধানের হাতে তুলে দেয়া হয়। এই স্বীকৃতিতে খুশি কলাচাষিরা।

নরসিংদী কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের সূত্রে জানা যায়, নরসিংদীতে দোআঁশ ও বেলে দোআঁশ মাটি থাকায় এখানে অমৃত সাগর কলার চাষাবাদ বেশি হয়। অমৃত সাগর কলা স্থানীয় বাজারের চাহিদা পুরণ করে আশপাশের জেলা ও রাজধানীতে সরবরাহ করা হয়।

শুধু তাই নয়, দেশের বাইরেও রফতানি হচ্ছে এই সাগর কলা। এরই প্রেক্ষিতে ই-কমার্স ডেভেলপমেন্ট সেন্টারের সহযোগিতায় নরসিংদীর লটকন ও অমৃত সাগর কলাকে ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করার জন্য জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে আবেদন করা হয়। আবেদনের প্রেক্ষিতে যাচাই বাছাই শেষে সাগর কলাকে জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি প্রদান করে কর্তৃপক্ষ।

নরসিংদী জেলা প্রশাসক ড. বদিউল আলম জানান, জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পাওয়ায় বাণিজ্যিকভাবে অমৃত সাগর কলা দেশে ও দেশের বাইরে রফতানিতে ব্যাপক সাড়া ফেলবে।

জেলা কৃষি বিভাগের তথ্যমতে, চলতি বছর জেলায় ৫৮০ হেক্টর জমিতে অমৃত সাগর কলার চাষাবাদ করা হয়েছে। এই স্বীকৃতিতে আগামী বছর এর চাষাবাদ আরও বাড়বে বেলে আশাবাদ সচেতন মহলের।

;

প্রীতি ফুটবল ম্যাচ খেলতে রাজবাড়ী আসছেন ব্যারিস্টার সুমন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজবাড়ী
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রীতি ফুটবল ম্যাচ খেলতে রাজবাড়ী আসবেন দেশের আলোড়ন সৃষ্টিকারী ব্যক্তিত্ব হবিগঞ্জ-৪ আসনের সংসদ সদস্য, ক্রীড়া সংগঠক ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন। সবকিছু ঠিক থাকলে শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) দুপুর ৩টায় রাজবাড়ীর বালিয়াকান্দি উপজেলার বহরপুর ইউনিয়নের বহরপুর রেলস্টেশন সংলগ্ন ঐতিহ্যবাহী বহরপুর রেলওয়ে মাঠে খেলবেন তিনি ও তার দল।

বালিয়াকান্দিতে খেলতে আসার বিষয়টি ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন নিজেই তার ফেসবুক পোস্টের মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। বি.এন.বি.এস আন্তঃজেলা ফুটবল টুর্নামেন্ট পরিচালনা কমিটি বহরপুরের আয়োজনে এ প্রীতি ফুটবল ম্যাচে ব্যারিস্টার সুমন একাডেমি বনাম মাগুরা জেলা ফুটবল একাদশ অংশগ্রহণ করবে।

বি.এন.বি.এস আন্তঃজেলা ফুটবল টুর্নামেন্ট পরিচালনা কমিটির সভাপতি মো. আবুল কালাম আজাদ বলেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের জনপ্রিয় মুখ হবিগঞ্জ-৪ আসনের সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) বিকাল ৩টায় ঐতিহ্যবাহী বহরপুর রেলওয়ে মাঠে ফুটবল খেলতে আসবেন। খেলার মাঠটি প্রস্তুত করা হয়েছে। আয়োজক কমিটির পক্ষ থেকে সকল প্রস্তুতি সম্পূর্ণ হয়েছে।

রাজবাড়ীর পুলিশ সুপার জি.এম.আবুল কালাম আজাদ বলেন, বহরপুর রেলওয়ে মাঠে ব্যারিস্টার সুমন তার একাডেমির খেলোয়াড় নিয়ে ফুটবল খেলতে আসবেন। এ খেলায় হাজার হাজার দর্শক হবে। জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা রাখা হবে। খেলার মাঠসহ আশপাশের এলাকা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে ৪ স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকবে।

বি.এন.বি.এস আন্তঃজেলা ফুটবল টুর্নামেন্ট পরিচালনা কমিটির সভাপতি কাজী শহিদুল ইসলামের (সাহিদ) সভাপতিত্বে খেলায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে রেলমন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. জিল্লুল হাকিমের।

এছাড়াও বিশেষ অতিথি হিসেবে থাকবেন রাজবাড়ী জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান একেএম শফিকুল মোরশেদ আরুজ,বালিয়াকান্দি উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ আবুল কালাম আজাদ,কালুখালী উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অলিউজ্জামান চৌধুরী টিটু,বালিয়াকান্দির উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ রফিকুল ইসলাম,বালিয়াকান্দি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) মোঃ আলমগীর হোসেন, বালিয়াকান্দি উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এম এ হান্নানসহ স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ।

;

শ্বশুরবাড়ি বেড়াতে এসে হরিণ শিকারের চেষ্টা, যুবক আটক



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বাগেরহাট
যুবক আটক

যুবক আটক

  • Font increase
  • Font Decrease

সুন্দরবন থেকে হরিণ শিকারের ১৫০ ফুট ফাঁদসহ মো. জুয়েল নামের এক চোরা শিকারিকে আটক করেছে বনবিভাগ।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) ভোরে সুন্দরবন পূর্ব বনবিভাগ শরণখোলা রেঞ্জের বগি স্টেশনের চরখালী টহল ফাঁড়ি সংলগ্ন অভয়ারণ্য থেকে তাকে আটক করা হয়। এ সময় অপর দুই শিকারি গহীন বনে পালিয়ে যায়।

আটক জুয়েল ঢাকার ডেমরা থানার মো. জালালের ছেলে। বাগেরহাটের শরণখোলা উপজেলার তাফালবাড়ি এলাকায় তার শ্বশুর মো. মনো হাওলাদারের বাড়িতে এসে সুন্দরবনে হরিণ শিকার করতে গিয়ে আটক হয়েছেন জুয়েল।

সুন্দরবন পূর্ব বিভাগের চরখালী টহল ফাঁড়ির ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. মতিউর রহমান জানান, বৃহস্পতিবার ভোরে সুন্দরবনের অভ্যন্তরে নিয়মিত টহলকালে বগি স্টেশনের চরখালী টহল ফাঁড়ির কাছে অভয়ারণ্য থেকে ফাঁদ পেতে অপেক্ষারত অবস্থায় জুয়েল নামে এক চোরা শিকারিকে আটক করা হয়েছে। এ সময় তার সাথে থাকা অপর দুই চোরা শিকারি গহীন বনে পালিয়ে যান। পালিয়ে যাওয়াদের আটকের চেষ্টা চলছে বলে জানায় বনবিভাগ।

এদিকে আটককৃতের বিরুদ্ধে বন আইনে মামলা দায়েরের পর বৃহস্পতিবার দুপুরে বাগেরহাট আদালতে পাঠালে বিচারক তাকে কারাগারে পাঠিয়েছেন।

;