বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রকোপ, সচেতনতা বাড়াতে তৎপর দুই সিটি 



শাহজাহান মোল্লা, সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
মশা নিয়ে সচেতনতা বাড়াতে চেষ্টা করছে দুই সিটি, ছবি: সংগ্রহীত

মশা নিয়ে সচেতনতা বাড়াতে চেষ্টা করছে দুই সিটি, ছবি: সংগ্রহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

শুরু হয়েছে বর্ষা মৌসুম। বর্ষার সঙ্গে সঙ্গে ডেঙ্গুর মৌসুম শুরু হয়েছে। রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। এই ছয় মাসে ৪৩৯ জন ডেঙ্গু রোগীর সন্ধান মিলেছে। যাদের মধ্যে দুইজন এরইমধ্যে মারা গেছে। প্রতিদিনই দেশের কোথাও না কোথাও ডেঙ্গু আতঙ্ক ছড়াচ্ছে। তবে সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলো বলছে ডেঙ্গু এখনো তাদের নিয়ন্ত্রণে, কোনোভাবেই মহামারির পর্যায়ে পৌঁছেনি।

বর্ষা মৌসুমের সঙ্গে এডিস মশার একটা আত্মিক সম্পর্ক রয়েছে। কেননা বর্ষায় ফুলের টব, গাড়ির পরিত্যক্ত টায়ার, ডাবের খোসা, বাসার ছাদসহ বিভিন্ন জায়গায় পানি জমে থাকে। আর এই জমে থাকা স্বচ্ছ পানিতেই জন্ম নেয় এডিস ইজিপটাস ও এডিস এ্যালবোপিটাস মশা। এই দুই ধরণের মশাই ডেঙ্গু ভাইরাস বহন করে।

বছরে তিনবার মশার ওপর জরিপ করে স্বাস্থ্য অধিদফতর। এবারও মার্চের ৩ তারিখ থেকে ১২ তারিখ পর্যন্ত ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের প্রতিটি ওয়ার্ডে সার্ভে করা হয়। সেই জরিপে উত্তরের ৭টি ওয়ার্ড এবং দক্ষিণের ১৫টি ওয়ার্ডকে অধিক ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করে স্বাস্থ্য অধিদফতর।

জরিপ শেষে দুই সিটি করপোরেশনে প্রয়োজনীয় সব পদক্ষেপ নিতে পরামর্শ দেয় স্বাস্থ্য অধিদফতর। সবশেষ ১৩ জুন পর্যন্ত স্বাস্থ্য অধিদফতরের কন্ট্রোল রুমের রিপোর্ট অনুযায়ী সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হওয়া ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা ছিল ৪৩৯ জন।

গত বছর ১২টি হাসপাতাল থেকে রিপোর্ট দিলেও এবার ২০টি হাসপাতাল থেকে কন্ট্রোল রুমে রিপোর্ট দিয়েছে ডেঙ্গুর রোগীর সংখ্যা জানিয়ে।

স্বাস্থ্য অধিদফতরের ওই সার্ভেতে উল্লেখ করা হয় দক্ষিণের গ্রোথ অব ইনডেক্স অনেক বেশি। দেখা গেছে ১০০টি জায়গার মধ্যে ৮০টিতেই ডেঙ্গুর অস্তিত্ব পাওয়া গেছে। তাও আবার অভিজাত এলাকাতেই বেশি। বিশেষ করে মিন্টু রোড এবং বেইলি রোডের মন্ত্রিপাড়ার বাসাগুলোতে।

এছাড়া দুই সিটির অধিক ঝুঁকিপূর্ণ এলাকার মধ্যে রয়েছে-বনানী, বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা, গাবতলী, মগবাজার, মালিবাগ চৌধুরী পাড়া, মিরপুর-১, মহাখালী ডিওএইচএস, নাখালপাড়া, পূর্ব শেওড়াপাড়া, টোলারবাগ, উত্তরা-৯ নং সেক্টর, বাংলাবাজার, ধানমন্ডি, এলিফ্যান্ট রোড, গুলবাগ, কলাবাগান, মেরাদিয়া, মিন্টু রোড এন্ড বেইলি রোড ও শান্তিনগর। এরমধ্যে সবচেয়ে বেশি ডেঙ্গুর প্রকোপ মন্ত্রিপড়া খ্যাত মিন্টু রোড ও বেইলি রোডে রয়েছে। এখানে ৪০ শতাংশ ডেঙ্গুর বংশ বিস্তারের সম্ভাবনা দেখা গেছে।

স্বাস্থ্য অধিদফতরের পরিসংখ্যান অনুযায়ী ২০১৮ সালে সারাদেশে ১০ হাজার ১৪৮ জন মানুষ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়। তাদের মধ্যে ২৬ জনের মৃত্যু হয়। এবছর এখন পর্যন্ত ৪৩৯ জন রোগীর সংখ্যা রেকর্ড করা হয়েছে।

স্বাস্থ্য অধিদফতরের ডেপুটি প্রোগ্রাম ম্যানেজার (ম্যালেরিয়া এন্ড রোগ নিয়ন্ত্রণ বিভাগ) ডা. এম এম আখতারুজ্জামান বার্তা২৪.কম-কে বলেন, ‘সাধারণত মে মাসের শেষে বা জুনের প্রথম দিকে ডেঙ্গুর প্রকোপ বৃদ্ধি পায়। এই সময় বর্ষা মৌসুমের সঙ্গে ডেঙ্গুরও মৌসুম। আমরা মার্চ মাসে অ্যান্টোমলোজিক্যাল সার্ভে অনুযায়ী দুই সিটিকে জানিয়ে দিয়েছি কী করতে হবে। মশা মারার কাজ সিটি করপোরেশনের। এখনো মহামারি আকারে না পৌঁছালে মানুষকে সচেতন হওয়ার বিকল্প নেই।’

নিজেদের করণীয় সম্পর্কে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা বিগ্রেডিয়ার জেনারেল মো. মোমিনুর রহমান মামুন বার্তা২৪.কম-কে বলেন, ‘আমাদের নিয়মিত কাজ আমরা করছি। এর বাইরে আগামী ২৯ জুন একটি ক্র্যাশ প্রোগ্রামের মাধ্যমে নগরবাসীর সচেতনতা বাড়াতে কাজ করব। এখন পর্যন্ত ডেঙ্গু আমাদের নিয়ন্ত্রণের মধ্যেই আছে। তবে ডেঙ্গু যেহেতু স্বচ্ছ পানিতে জন্মায় তাই মানুষকে আগে সচেতন হতে হবে।’

ডিএসসিসি প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা বিগ্রেডিয়ার জেনারেল (ডা.) মো. শরীফ আহমেদ বার্তা২৪.কমকে বলেন, ‘আমাদের যেসব এলাকায় এডিস মশার বিস্তার বেশি সেসকল এলাকায় বাড়তি কাজ করা হচ্ছে। এই মাসেই আমরা বিশেষ ক্র্যাশ প্রোগ্রাম হাতে নেব। যেহেতু ডেঙ্গু স্বচ্ছ পানিতে জন্মায় তাই সচেতন করা ছাড়া আমাদের করণীয় খুব বেশি নেই। তারপরেও আমরা ফগিং ও লার্বিসাইডিং করছি। শুধু আমাদের দেশে নয় থাইল্যান্ড, ভারতেও ডেঙ্গুর প্রকোপ বেড়েছে। আমাদের দেশের মানুষ ভারত যাচ্ছে, থাইল্যান্ড যাচ্ছে কাজেই কেউ ডেঙ্গুর ভাইরাস বহন করে আনলেও কিছু করার থাকছে না। তারপরেও আমরা সর্তক আছি। এখনো এলার্মিং পর্যায়ে পৌঁছেনি।’

   

নওগাঁয় চুরি হওয়া স্বর্ণালঙ্কার উদ্ধার, গ্রেফতার ৩



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নওগাঁ
নওগাঁয় চুরি হওয়া স্বর্ণালঙ্কার উদ্ধার, গ্রেফতার ৩

নওগাঁয় চুরি হওয়া স্বর্ণালঙ্কার উদ্ধার, গ্রেফতার ৩

  • Font increase
  • Font Decrease

নওগাঁ সদর উপজেলার পুরাতন কাঠহাটি এলাকা থেকে জানালার লোহার গ্রিল কেটে চুরি হয়ে যাওয়া স্বর্ণালঙ্কার উদ্ধার করেছে নওগাঁ সদর থানা পুলিশ। এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে ৩ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। 

শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) দুপুরে থানা পুলিশের পক্ষ থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়। এর আগে, এদিন সকালে শহরের পুরাতন বাসস্ট্যান্ড এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়েছে।

গ্রেফতারকৃতরা হলেন- সদর উপজেলার সরল শিকারপুর গ্রামের মৃত খোকা মন্ডলের ছেলে শামীম হৃদয় (২৪), নিরব সাজেদুর (২৭) ও আরজি নওগাঁ মধ্যপাড়ার কালু বাবুর ছেলে সরল হোসেন (২০)।

জানা যায়, গত ১৫ এপ্রিল সন্ধ্যায় পুরাতন কাঠহাটি এলাকায় মাহবুবুর রহমানের বাড়িতে জানালার লোহার গ্রিল কেটে চোরের দল ঘরে ঢুকে এক জোড়া স্বর্ণের ঝুমকা, একটি স্বর্ণের কণ্ঠমালা, এক জোড়া স্বর্ণের পাশা এবং এক জোড়া ব্রোঞ্জ ও স্বর্ণের সমন্বয়ে নক্সা মুখবালা চুরি করে নিয়ে যায়। যার বর্তমান বাজার মূল্য প্রায় ১ লাখ ৮৫ হাজার টাকা। ঘটনার পর পুলিশের ঊধ্বর্তন কর্মকর্তাগণ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।

এরপর পুলিশ সুপার মুহাম্মদ রাশিদুল হকের দিক নির্দেশনায় নওগাঁ সদর থানা-পুলিশ ঘটনাটি তদন্ত শুরু করে। এক পর্যায়ে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পুরাতন বাসস্ট্যান্ড এলাকায় অভিযান চালিয়ে এ ঘটনায় জড়িত থাকায় শামীম, সাজেদুর ও সরল হোসেনকে গ্রেফতার করা হয় এবং তাদের কাছ থেকে চুরি যাওয়া সকল স্বর্ণালঙ্কার উদ্ধার করা হয়।

;

সূর্যের প্রখরতায় জনজীবনে অস্বস্তি, ৩ দিনের হিট অ্যালার্ট জারি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বৈশাখের শুরু থেকেই সারাদেশে সূর্যের প্রখরতা বাড়ছে। সূর্য উদয় থেকেই তেজদীপ্ততা শুরু হয়, সেই থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত তীব্র তাপদাহে নাভিশ্বাস হয়ে উঠছে জনজীবন। শুধু তাই নয় রাতেও ভ্যাপসা গরমে হাঁপিয়ে উঠছে মানুষ। এতে জনজীবনে বাড়ছে অস্বস্তি। দেশের এমন পরিস্থিতি আগামী তিন দিনের জন্য সতর্কতামূলক হিট অ্যালার্ট জারি করেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) আবহাওয়াবিদ ড. মুহাম্মদ আবুল কালাম মল্লিক এ সতর্কবার্তা জানিয়েছেন।

তিনি জানান, দেশের ওপর দিয়ে চলমান তাপ প্রবাহ আজ (১৯ এপ্রিল) থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টা অব্যাহত থাকতে পারে এবং তাপমাত্রা আরো বৃদ্ধি পেতে পারে।

এদিকে বাগেরহাট, যশোর, চুয়াডাঙ্গা ও কুষ্টিয়া জেলার ওপর দিয়ে তীব্র তাপপ্রবাহ এবং দিনাজপুর, রাঙ্গামাটি, চাঁদপুর, খুলনা, সাতক্ষীরা, বরিশাল ও পটুয়াখালী জেলাসহ ঢাকা ও রাজশাহী বিভাগের উপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে।

সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা বাড়লেও রাতে অপরিবর্তিত থাকতে পারে। জলীয়বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তি বাড়তে পারে।

এদিকে আজ মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে চুয়াডাঙ্গায়। বেলা তিনটায় এ জেলায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৪১ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এসময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ১৭ শতাংশ। বৃষ্টি না হওয়ায় এ তাপপ্রবাহ চলছে বলে জানিয়েছে স্থানীয় আবহাওয়া অফিস।

 

;

মিয়ানমার থেকে পালিয়ে বিজিপির আরও ১১ সদস্য বাংলাদেশে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কক্সবাজার
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

২৪ ঘণ্টা না পেরোতে আবারো ১১ জন মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিপি সদস্য আশ্রয় নিয়েছেন বাংলাদেশে। মিয়ানমারের অভ্যন্তরে চলমান সংঘর্ষের মধ্যে টেকনাফ সীমান্ত দিয়ে পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয় তারা। এ নিয়ে বর্তমানে ২৮৫ জন মিয়ানমারের সেনাবাহিনী এবং সীমান্তরক্ষী বিজিবি সদস্য আশ্রয় গ্রহণ করে বাংলাদেশে অবস্থান গ্রহণ করছে।

শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) নতুন করে টেকনাফের জীম্বংখালী সীমান্ত দিয়ে ৩ জন এবং হাতিমারাঝিরি ৮ জন বিজিপি সদস্য আশ্রয় গ্রহণ করেন। 

এর আগে গতকাল রাতে টেকনাফের নাফ নদী পার হয়ে কোস্ট গার্ডের কাছে ১৩ জন বিজিপি সদস্য আত্মসমর্পণ করে। পরে কোস্টগার্ড বিজিপি সদস্যদেরকে বিজিবি'র নাইক্ষ্যংছড়ি ব্যাটালিয়নে (১১ বিজিবি) হস্তান্তর করে।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ বিজিবির গণসংযোগ কর্মকর্তা শরিফুল ইসলাম।

তিনি বলেন, গতকাল ১৩ জন এবং আজকে ১১ জন বিজিপি সদস্য টেকনাফ সীমান্ত দিয়ে পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছেন। এখন পর্যন্ত সর্বমোট ২৮৫ জন বাংলাদেশে অবস্থান করছে। তারা সবাই বিজিবি হেফাজতে আছে।   

;

ডেঙ্গুতে গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত ১৩ জন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও ১৩ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ভর্তি হয়েছেন। তবে এসময় কোনও মৃত্যুর ঘটনা ঘটেনি। এ নিয়ে চলতি বছরের ১৯ এপ্রিল পর্যন্ত মোট ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন এক হাজার ৯৫২ জন।

শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোলরুম থেকে পাঠানো ডেঙ্গু বিষয়ক এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে ১৩ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। তাদের মধ্যে ঢাকা বিভাগের (সিটি করপোরেশনের বাইরে) চার জন, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে সাতজন এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে দুই জন রয়েছেন।

২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে মোট সাতজন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন, চলতি বছরে মোট এক হাজার ৮২৬ জন ছাড়পত্র পেয়েছেন।

চলতি বছরের এ যাবত ডেঙ্গুতে মোট মৃত্যুবরণ করেছেন ২৪ জন। মৃতদের মধ্যে ১১ জন পুরুষ এবং জন ১৩ জন নারী।

২০২৩ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মোট এক হাজার ৭০৫ জনের মৃত্যু হয়, পাশাপাশি ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন মোট তিন লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন।

;