ফুলপুরে ‘নিখোঁজ’ যমজ তিন বোনের একজন উদ্ধার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ময়মনসিংহ
‘নিখোঁজ’ যমজ তিন বোনের একজন উদ্ধার

‘নিখোঁজ’ যমজ তিন বোনের একজন উদ্ধার

  • Font increase
  • Font Decrease

ময়মনসিংহের ফুলপুর উপজেলার ভাইটকান্দি এলাকার ‘নিখোঁজ’ যমজ তিন বোনের একজনকে বাড়ি ফেরার পথে উদ্ধার করেছে পুলিশ৷ উদ্ধার হওয়া কিশোরীর নাম আবিদা সুলতানা পপি (১৫)।

সোমবার (১৭ জুন) রাতে ফুলপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইমারত হোসেন গাজী বার্তা২৪.কমকে এ খবর নিশ্চিত করেন।

তিনি বলেন, পরিবারের ঝগড়াকে কেন্দ্র করে অভিমানে যমজ তিন বোন চম্পা, রাজিয়া ও সুলতানা শুক্রবার (১৪ জুন) রাতে একসঙ্গে বাড়ি থেকে পালিয়ে শেরপুরের নকলা উপজেলার গৌড়দ্বার এলাকায় আত্মগোপন করে।

পরদিন এ ঘটনায় তাদের চাচা আব্দুস সালাম ফুলপুর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন। পরে তাদের উদ্ধারে অভিযানে নামে পুলিশ। বিষয়টি টের পেয়ে ওই তিন কিশোরী তাদের অবস্থান পরিবর্তন করে। এ সময় দুইজন অন্য স্থানে ও আবিদা সুলতানা নিজ এলাকায় ফিরে আসার সিদ্ধান্ত নেয়।

পরে বাড়ি ফেরার পথে সোমবার বিকেলে ভাইটকান্দি এলাকায় সিএনজি চালিত অটোরিকশা থেকে তাকে উদ্ধার করে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থানায় নিয়ে যাওয়া হয়। অন্য দুইজনকে উদ্ধারে পুলিশের অভিযান অব্যাহত রয়েছে বলেও জানান ওসি।

   

খাতুনগঞ্জে বাজার মনিটরিং, দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রামের বৃহৎ ভোগ্য পণ্যের পাইকারি বাজার খাতুনগঞ্জের বাজারে মনিটরিং কার্যক্রম চালিয়েছে জেলা প্রশাসন। এসময় ক্রয়-বিক্রয়দের রশিদ সংরক্ষণ না করায় দুই ব্যবসায়ীকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

শনিবার (২০ এপ্রিল) বিকেলে বাকলিয়া সার্কেল ভূমি অফিসের সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এ এফ এম শামীমের নেতৃত্বে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।

এসময় বিভিন্ন আড়তে মূল্য তালিকা প্রদর্শন এবং ক্রয়-বিক্রয় রশিদ সংরক্ষণ করা হচ্ছে কিনা তা যাচাই করা হয়৷

নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এ এফ এম শামীম বলেন, ঈদ পরবর্তী সময়ে পেয়াজসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম বাড়ায় সাধারণ মানুষ হিমশিম খাচ্ছে। বাজার নিয়ন্ত্রণে জেলাপ্রশাসনের নিয়মিত কার্যক্রমে অংশ হিসেবে এ অভিযান চালানো হয়। অভিযানে দুটি প্রতিষ্ঠানে রশিদ ছাড়া পণ্য বিক্রির প্রমাণ পাওয়া যায়। তাই কৃষি বিপনন আইন, ২০১৮ অনুযায়ী প্রতিষ্ঠান দুটির মালিককে দশ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।

অভিযানে কৃষি বিপনন অধিদপ্তরের কর্মকর্তা এবং কোতোয়ালী থানার একটি পুলিশের একটি টিম সঙ্গে ছিলেন।

;

খুলনায় ১২টি স্বর্ণের বারসহ গ্রেফতার ১



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, খুলনা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

খুলনায় ১২ পিস স্বর্ণের বারসহ একজনকে গ্রেফতার করা হয়। শনিবার (২০ এপ্রিল) দুপুরে কেএমপি’র লবণচরা থানা পুলিশ ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা সাতক্ষীরার উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসা এক বাস তল্লাশি করে এই স্বর্ণের বার উদ্ধার করে।

পুলিশ জানায়, শনিবার (২০ এপ্রিল) দুপুরে লবণচরা থানার একটি টিম গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারে যে, ঢাকা থেকে সাতক্ষীরার উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসা টুংগীপাড়া এক্সপ্রেসে (ঢাকা মেট্রো-ব-১৫-৯০৩৩) একজন ব্যক্তি সন্দেহজনক কোন বস্তু বহন করে নিয়ে যাচ্ছে। বাসটি জিরোপয়েন্ট মোড়স্থ খুলনা সাতক্ষীরা মহাসড়কের পাশে রূপকথা রেষ্টুরেষ্টের সামনে আসলে বাসটি তল্লাশি করা হয়।

টুঙ্গীপাড়া এক্সপ্রেস পরিবহন থামিয়ে কেএমপি’র ডেপুটি পুলিশ কমিশনার (দক্ষিণ) মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম, বিপিএম-সেবা; সহকারী পুলিশ কমিশনার (খুলনা জোন) গোপীনাথ কানজিলাল; লবণচরা থানার অফিসার ইনচার্জ মমতাজুল হক এবং এসআই (নি:) প্রদীপ বৈদ্য সহ সঙ্গীয় ফোর্স, স্থানীয় জনগণ এবং সাংবাদিকের সম্মুখে

যাত্রীদের তল্লাশি করাকালে স্বর্ণ চোরা চালানকারী সাতক্ষীরা’র দেবহাটা থানার শাখরা কমলপুর এলাকার মোঃ আলম গাজীর ছেলে মাসুম বিল্লাহ (২৮) কে জুতার (লোফার) ভিতরে সুকৌশলে সাজিয়ে রাখা ১২ পিস স্বর্ণের বার উদ্ধার করা হয়। যার প্রতিটি স্বর্ণের বারের ওজন ১১৬ দশমিক ৬৫ গ্রাম প্রায় ও সর্বমোট ওজন ১৩৯৯ দশমিক ৭৪ গ্রাম। যার সর্বমোট মূল্য অনুমান ১ কোটি ৩৪ লাখ ৪০ হাজার ৩০৩ টাকা।

পুলিশ আরো জানায়, ভারতে পাচারের উদ্দেশ্যে ঢাকা থেকে স্বর্ণের বার বাসযোগে সাতক্ষীরায় নিয়ে যাওয়া হচ্ছে এবং সেখান থেকে স্বর্ণ সাতক্ষীরা বর্ডার অঞ্চল দিয়ে ভারতে পাচার করার উদ্দেশ্য নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। উল্লেখিত স্বর্ণ চোরাচালানের সঙ্গে আরও কে কে জড়িত আছে এবং কোথা থেকে স্বর্ণগুলো আনা হয়েছে ও কোথায় পৌঁছে দিবে সেই রহস্য উদঘাটনের জন্য গভীরভাবে অনুসন্ধান করা হচ্ছে।

;

উপজেলা ভোট

তৃতীয় ধাপেও আপিল নিষ্পত্তি করবেন ডিসিরা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আসন্ন ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তৃতীয় ধাপের ভোটেও প্রার্থিতা ফিরে পেতে নির্বাচন কমিশন থেকে আপিল শুনানি কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হয়েছে জেলা প্রশাসককে।

শনিবার (২০ এপ্রিল) ইসির নির্বাচন ব্যবস্থাপনা শাখার উপ-সচিব মো. আতিয়ার রহমান বিষয়টি জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ইতোমধ্যে সংশ্লিষ্টদের এ সংক্রান্ত চিঠি পাঠানো হয়েছে।

তৃতীয় ধাপের তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়ন ফরম জমার শেষ তারিখ ২ মে, মনোনয়ন যাচাই-বাছাই ৫ মে। রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল ৬ থেকে ৮মে। আপিল নিস্পত্তি ৯ থেকে ১১ মে। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিন ১২ মে। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ ১৩ মে এবং ভোট ২৯ মে। এই ধাপে ৪৭ জেলার ১১২ উপজেলায় ভোট হবে।

তৃতীয় ধাপে রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে অতিরিক্ত জেলা ও অতিরিক্ত আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা এবং অতিরিক্ত জেলা প্রশাসকদের নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। রিটার্নিং কর্মকর্তাদের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল আবেদন আপিল কর্তৃপক্ষ হিসেবে নিষ্পত্তি করবেন জেলা প্রশাসক।

দ্বিতীয় ধাপের তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ সময় ২১ এপ্রিল, মনোনয়নপত্র বাছাই ২৩ এপ্রিল, আপিল গ্রহণ ২৪-২৬ এপ্রিল, আপিল নিষ্পত্তি ২৭ থেকে ২৯ এপ্রিল। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ৩০ এপ্রিল, প্রতীক বরাদ্দ প্রতীক বরাদ্দ ২ মে। আর ১৬১ উপজেলায় ভোটগ্রহণ হবে ২১ মে।

এই ধাপের নির্বাচনে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসকদের রিটার্নিং কর্মকর্তা ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের সহকারি রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। ভোটারের সংখ্যা ৫ লাখের বেশি যেখানে সেখানে একাধিক সহকারি রিটার্নিং অফিসার নিয়োজিত থাকবেন।

প্রথম ধাপের তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র দাখিল ও বাছাইয়ের সময় শেষ। বৈধ প্রার্থী এক হাজার ৭৮৬ জন, রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিলের শেষ সময় ২০ এপ্রিল। আপিল নিষ্পত্তি ২১ এপ্রিল, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ২২ এপ্রিল। প্রতীক বরাদ্দ ২৩ এপ্রিল, আর ১৫২ উপজেলায় ভোটগ্রহণ হবে ৮ মে।

এই ধাপের নির্বাচনে রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও সহকারি রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাদের নিয়োগ করা হয়েছে।

;

নতুন প্রজন্মকে মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস জানাতে হবে: মন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ. ক. ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর মুক্তিযুদ্ধে বিজয়ের মাধ্যমে ‘বাংলাদেশ’ প্রতিষ্ঠা বাঙালি জাতির শ্রেষ্ঠ অর্জন। এই অর্জনকে অর্থবহ করতে স্বাধীনতার মহানায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব এবং মুক্তিযুদ্ধর সঠিক ইতিহাস সম্পর্কে নতুন প্রজন্মকে জানতে হবে।

শনিবার (২০ এপ্রিল) ঢাকার কাকরাইলে ইনস্টিটিউট অব ডিপ্লোম ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে প্রজন্ম ’৭০ বাংলাদেশের প্রজন্ম সম্মেলন ও তৃতীয় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি একথা বলেন।

স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাস তুলে ধরে মোজাম্মেল হক বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের বলিষ্ঠ নেতৃত্বে বাঙালি জাতি ১৯৪৮-’৫২-এর ভাষা আন্দোলন, ৬২’র শিক্ষা আন্দোলন, ৬৬’র ছয় দফা, ৬৯’র এগারো দফা ও গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে স্বাধীনতার জন্য প্রস্তুত হয়ে উঠে। ’৭০’র সাধারণ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সমগ্র পাকিস্তানে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে। কিন্তু পাকিস্তানিরা বাঙালি জাতিকে ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হতে দেয়নি।

মন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা অনুধাবন করেন, স্বাধীনতা অর্জন ছাড়া বাঙালি জাতির ওপর অত্যাচার, নির্যাতন ও বঞ্চনার অবসান হবে না। তাই তিনি ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ ঐতিহাসিক রেসকোর্স ময়দানের জনসমুদ্রে দাঁড়িয়ে দৃপ্তকণ্ঠে ঘোষণা করেন, ‘এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম’। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের ডাকে শুরু হয় অসহযোগ আন্দোলন, চলতে থাকে সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি।

তিনি বলেন, পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ১৯৭১-এর ২৫ মার্চ কালরাতে নিরীহ ও নিরস্ত্র বাঙালির ওপর গণহত্যা শুরু করে। ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। শুরু হয় সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধ, ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে পাকিস্তানি হানাদার এবং তাদের এদেশীয় দোসর রাজাকার-আলবদর-আলশামস বাহিনীকে পরাজিত করে ১৬ ডিসেম্বর চূড়ান্ত বিজয় অর্জিত হয়।

মন্ত্রী বলেন, সকল প্রতিবন্ধকতা মোকাবিলা করে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যখন একটি শোষণ-বঞ্চনামুক্ত অসাম্প্রদায়িক গণতান্ত্রিক ‘সোনার বাংলা’ গড়ার লক্ষ্য নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছিলেন, ঠিক তখনই স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তি ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের কালরাতে তাকে নির্মমভাবে হত্যা করে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে হত্যার পর থেমে যায় বাংলাদেশের উন্নয়ন-অগ্রযাত্রা। শুরু হয় হত্যা, ক্যু আর ষড়যন্ত্রের রাজনীতি। বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশি বিদেশি সকল ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে দেশকে আজ তিনি উন্নয়নের রোল মডেলে পরিণত করেছে।

প্রজন্ম ৭০ বাংলাদেশ-এর সভাপতি আশরাফুল করিম ভূঁইয়া সেলিমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক নাসরিন খান, বাংলাদেশ সচিবালয় রিপোর্টার্স ফোরামের সভাপতি ও সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির আহ্বায়ক ফসিহ উদ্দিন মাহতাব, সদস্য সচিব এস এম মাহাবুবুর রহমান, আলোক হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক লোকমান হোসেন বক্তৃতা করেন।

;