থমকে আছে রাজধানীর খাল উদ্ধার, জলাবদ্ধতা চরমে



আবু হায়াত মাহমুদ, সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রতি বছরের মতো এবারও বর্ষা মৌসুমে জলাবদ্ধতা থেকে রক্ষা পায়নি রাজধানীবাসী। সামান্য বৃষ্টিতেই হাঁটু সমান পানিতে ডুবে যাচ্ছে ঢাকা দক্ষিণ ও উত্তর উভয় সিটি কর্পোরেশনের অধিকাংশ সড়ক। আবার মহানগরীর পার্শ্ববর্তী নিচু এলাকাগুলোতে জমে যাচ্ছে কোমর সমান পানি।

ঢাকা মহানগরীর জলাবদ্ধতা সমস্যা নতুন কোনো সমস্যা নয়। প্রায় তিন দশক ধরে নগরীর খালগুলো বেদখল হওয়ার কারণে এ জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হচ্ছে।

রাজধানীর খাল উদ্ধারে বিভিন্ন পরিবেশবাদী সংগঠন ও সচেতন নগরবাসী বহু আন্দোলন করেছে। উন্মুক্ত জলাধার খাল ও নদ-নদী রক্ষা ও উদ্ধারে উচ্চ আদালত ও প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশও রয়েছে । এসব নির্দেশনার পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা পানি সরবরাহ ও পয়:নিষ্কাশন কর্তৃপক্ষ (ঢাকা ওয়াসা), ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন (ডিএনসিসি), ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন (ডিএসসিসি), এবং বাংলাদেশ আভ্যন্তরীণ নৌ-কর্তৃপক্ষ ধারাবাহিক অভিযান চালায় বলে দাবি করে।

কিন্তু সংশ্লিষ্ট এসব কর্তৃপক্ষের দাবির কোনো প্রতিফলন দেখা যায় না বর্ষা মৌসুমে। জলাবদ্ধতা লেগেই আছে। তবে এ জলাবদ্ধতাকে ঢাকা ওয়াসার পক্ষ থেকে জলজট বলে দাবি করা হয়। কিন্তু ওয়াসার এ দাবিকে উড়িয়ে দিয়ে ২০১৭ সালে ঢাকা উত্তরের সাবেক মেয়র প্রয়াত আনিসুল হক খালগুলো সিটি কর্পোরেশনের অধীনে নিয়ে দখলমুক্ত করার প্রস্তাব দিয়েছিলেন। আনিসুল হকের প্রস্তাবে সমর্থন দিয়েছিলো ঢাকা দক্ষিণের মেয়র সাঈদ খোকনও।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Jul/19/1563513074258.jpg

পরবর্তীতে আরো একটি প্রস্তাবনা আসে যে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে খালগুলো দখলমুক্ত ও পুনরুদ্ধার করা যেতে পারে। কিন্তু পরবর্তীতে আনিসুল হকের আকস্মিক মৃত্যুতে থমকে যায় সব উদ্যোগ। এখনেই আড়ম্বরপূর্ণ অভিযানের ডিএনসিসি,  ডিএসসিসি ও ওয়াসা কারো মধ্যেই দেখা যায় না।

নগর পরিকল্পনাবিদ, ইতিহাস ভিত্তিক বিভিন্ন নথি থেকে জানা গেছে রাজধানী ঢাকায় এক সময় ৬৩ টি খাল প্রবাহিত ছিলো। এখন থেকে তিন দশক আগেও এ সংখ্যা ছিলো ৫০ টির বেশী। তাছাড়া নগরীর চতুর্দিকে চারটি নদী ও ব্যাপক উন্মুক্ত জলাধার ছিলো।

কিন্তু অবৈধ দখলের কারণে খালের সংখ্যা এসে দাঁড়িয়েছে ২৬ টিতে, তাও আবার বেদখলে হয়ে গেছে নালার মতো। তাছাড়া চারটি নদ-নদী তুরাগ, বুড়িগঙ্গা, বালু ও শীতলক্ষ্যাও এবং এসব নদীর তীরবর্তী বন্যা বিধৌত এলাকা ও উন্মুক্ত জলাধারও বেদখলে বেহাল দশা।

রাজধানীর বৃষ্টির পানিও পয়:নিষ্কাশনের প্রধান প্রবাহ বা গতিপথ হচ্ছে ২৬ টি খাল। এর মধ্যে প্রধান খালগুলো বিশেষ করে দ্বিগুণ, ইব্রাহীমপুর ও কল্যাণপুর খালের প্রবাহ গিয়ে মিলিত হয়েছে তুরাগ নদে। ধানমন্ডি লেক, পরিবাগ খাল, গুলশান-বনানী-বারিধারা লেক ‍ও হাতিরঝিল-বেগুনবাড়ী খালের প্রবাহ গিয়ে পড়েছে বালু নদীতে। সেগুনবাগিচা, জিরানী ও ধোলাইখাল গিয়ে পড়েছে বালু ও বুড়িগঙ্গা নদীতে। তাছাড়া অন্যান্য খাল এবং ধারা-উপধারাগুলো এসব প্রধান খালের সঙ্গে সংযুক্ত।

এই ২৬টি খালের মালিকানা ঢাকা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের। তবে এখনও রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বে ওয়াসা। বাকী সকল খাল বিলীন হওয়ার প্রধান কারণ হচ্ছে বেদখল, সড়ক নির্মাণ, বক্স কালভার্ট এবং ড্রেন ও পয়:নিষ্কাশন লাইন নির্মাণ।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Jul/19/1563513096347.jpg

নাম প্রকাশ না করার শর্তে ওয়াসার এক কর্মকর্তা এই প্রতিবেদককে বলেন, ঢাকা ওয়াসার ২০১০ সালের এক জরিপ প্রতিবেদনে বেরিয়ে আসে বেদখল হওয়া খাল অবৈধভাবে গত তিন থেকে চার দশকে দখল করে নেয় প্রায় ১০ হাজার ৫০০ রাজনৈতিক ক্ষমতাধর দখলদার। যাদের অনেকেই এখন ভূমিদস্যু বলে পরিচিত।

বিশেষজ্ঞদের মতে, খালগুলো বেদখল ও বিলীন হওয়ার কারণেই রাজধানীতে জলাবদ্ধতা তীব্র রূপ নিতে শুরু করেছে। যে ২৬ টি খাল আছে সেগুলোও এখন প্রায় নর্দমায় রূপ নিয়েছে। পরিদর্শন ও ঢাকা ওয়াসার নথি থেকে দেখা গেছে দেখা গেছে মিরপুর রূপনগর খালের প্রস্থ ৩ থেকে ৮ মিটার, ৪৬০ মিটার দৈর্ঘ্য বাইশটেক খালের প্রস্থ ৩০ মিটার, ২.৪ কিলোমিটার সাংবাদিক কলোনীর খালের প্রস্থও ২০ মিটারের বেশী হবে না, সেকশন ১৪ এর হাউজিং খালের দৈর্ঘ্য কমে ১.১ কিলোমিটারে দাঁড়িয়েছে। এছাড়া ৮.৮ কিলোমিটার বাউনিয়া খালের প্রস্থ ১০ থেকে ১২ মিটার, ৪.৫ কিলোমিটার দ্বিগুণ খালের প্রস্থ ৫০ মিটার এবং ইব্রাহীমপুর খালের দৈর্ঘ্য ১.২ কিলোমিটার।

ঢাকা ওয়াসার ২০০৭ সারের এক প্রতিবেদন অনুসারে, ২.২ কিলোমিটার কল্যাণপুর প্রধান খালটি ছিলো ১৮ থেকে ৩৬ মিটার প্রস্থ। কিন্তু এটির দুই পাড় দিয়ে দখলদারদের অবৈধ দখল ও ভরাটে এটির প্রস্থ কমে এখন আছে ১০ থেকে ১২ মিটার। এছাড়াও এই খালটির আরো পাঁচটি শাখা খালেরও অবৈধ দখলে প্রস্থ কমে এখন নর্দমায় পরিণত হওয়ার পথে। এমন অবস্থা শুধু কল্যাণপুর খালের ক্ষেত্রে নয়, বাকী খালগুলোরও একই হাল।

এ ব্যাপারে বিভিন্ন সময়ে যোগাযোগ করা হলে ঢাকা ওয়াসা’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক তাকসিম এ খান বার্তাটোয়েন্টিফোর.কমকে বলেন, খালগুলোকে অবৈধ দখলমুক্ত করা ওয়াসার রুটিন কাযর্ক্রম প্রতিনিয়তই চলছে। তবে অনেকক্ষেত্রে বাধার সম্মুখীন হতে হয়।

তবে রাজধানীর খাল ও জলাধার বেদখলে উদ্যোগ রয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার। বৃহস্পতিবার কৃষিবিদ ইনস্টিটিউট বাংলাদেশ মিলনায়তনে মৎস্য সপ্তাহ ২০১৯ এর উদ্বেধনী অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, খাল, পুকুর ও নদীসহ অন্যান্য যত জলাধার বেদখল হয়ে আছে তা পূর্বের অবস্থায় ফিরিয়ে আনা হবে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এর আগেও বিভিন্ন সময়ে স্থানীয় সরকার বিভাগ ও এর অধীস্থ ঢাকা ওয়াসা এবং ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনকে নির্দেশ দেন রাজধানীর খাল ও অন্যান্য জলাধারগুলো পুনরুদ্ধার করার। কিন্ত এ সকল প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে বৃহৎ ও টেকসই কোনো পদক্ষেপ পরিলক্ষিত হয়নি।

   

ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে এক ব্যক্তিকে গলা কেটে হত্যা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নোয়াখালী
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নোয়াখালীর হাতিয়ার ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মো. সুলতান (৫৫) নামে এক রোহিঙ্গা নাগরিককে গলা কেটে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। তবে পুলিশ তাৎক্ষণিক এ হত্যাকাণ্ডের কোনো কারণ জানাতে পারেনি।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) দুপুর ২টার দিকে ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ১১৬নং ক্লাস্টার থেকে পুলিশ তার মরদেহ উদ্ধার করে। এর আগে, সকাল ৭টা থেকে দুপুর ১২টার মধ্যে ১১৬নং ক্লাস্টারে এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।

নিহত সুলতান ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ৭৮নং ক্লাস্টারের মৃত মো.আব্দুল আলীর ছেলে।

এসব তথ্য নিশ্চিত করেন ভাসানচর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) নুর হোসেন।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সুলতান ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ৭৮নং ক্লাস্টারে বসবাস করতেন। ১১৬নং ক্লাস্টারের খালি জায়গায় তিনি সবজি চাষ করতেন। বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৬টার তার ছেলে ১১৬নং ক্লাস্টারে বাবাকে সকালের নাশতা দিয়ে যান। এরপর দুপুর সোয়া ১টার দিকে একই স্থানে তার ছেলে বাবার জন্য দুপুরের ভাত নিয়ে যান। ভাত নিয়ে গিয়ে বাবাকে দেখতে না পেয়ে তখন ছেলে তার বাবাকে ১১৬নং ক্লাস্টারে বিভিন্ন জায়গায় খোঁজাখুজি শুরু করেন। এক পর্যায়ে সে তার বাবার গলা কাটা লাশ পড়ে থাকতে দেখে চিৎকার দিলে অন্য ক্লাস্টারের লোকজন এগিয়ে যায়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করে।

এসআই নুর হোসেন আরও বলেন, পিছনের দিক থেকে গলা কেটে তাকে হত্যা করা হয়। শুক্রবার সকালে মরদেহ ময়না তদন্তের জন্য ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হবে। পুলিশ হত্যার রহস্য উদঘাটনে জোর চেষ্টা চালাচ্ছে।

;

চট্টগ্রামে পত্রিকা সম্পাদকের বাড়িতে ডাকাতি, নগদ টাকা-স্বর্ণালংকার লুট



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রামের সাতকানিয়া উপজেলায় একটি আঞ্চলিক পত্রিকার সম্পাদকের বাড়িতে দুর্ধর্ষ ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এসময় ডাকাত দল ওই বাড়ি থেকে নগদ টাকা ও স্বর্ণালংকারসহ ২ লক্ষাধিক টাকার মালামাল লুটে করে নিয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

বুধবার (১৭ এপ্রিল) রাতে উপজেলার মাদার্শা এলাকায় দৈনিক চট্টগ্রাম প্রতিদিনের সম্পাদক হোসাইন তৌফিক ইফতিখারের বাড়িতে এ ডাকাতির ঘটনা ঘটে।

তৌফিক ইফতিখার জানান, আমি দুই দিন আগে বাড়ি থেকে শহরে চলে আসি। বাড়িতে শুধু কেয়ারটেকার ছিল। ঘটনার দিন রাত আড়াইটার দিকে বাড়ির সীমানা প্রাচীর টপকে জানালার গ্রিল কেটে ৬ জনের মুখোশধারী সশস্ত্র ডাকাত দল ঘরে প্রবেশ করে।

ডাকাতরা ঘরে প্রবেশের পর প্রথমে বাড়ির কেয়ারটেকারকে মারধরের পর হাত-পা বেঁধে ফেলে রাখে। এরপর ঘরের প্রত্যেকটি কক্ষের জিনিসপত্র তছনছ করে লুটপাট চালায়। এসময় ডাকাতরা নগদ ৪০ হাজার টাকা, ১ ভরি স্বর্ণ ও মূল্যবান জিনিসপত্রসহ ২ লক্ষাধিক টাকার মালামাল লুটে নেয়। এ ঘটনায় মামলার প্রক্রিয়া চলছে।

সাতকানিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ প্রিটন সরকার জানান, ঘরে কেয়ারটেকার ছাড়া কেউ না থাকায় সংঘবদ্ধ চোরের দল জানালা কেটে ঘরে প্রবেশ করে ১ ভরি স্বর্ণ ও সামান্য কিছু নগদ টাকা নিয়ে গেছে বলে শুনেছি। ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। ঘটনায় জড়িতদেরকে চিহ্নিত করে গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে। এছাড়া এ ঘটনায় অভিযোগ দিলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

;

হুন্ডি ব্যবসায়ীদরে দৌরত্ম্য প্রতিরোধে সুপারিশ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

 

হুন্ডি ব্যবসায়ীদরে দৌরত্ম্য প্রতিরোধে ও বৈধ পথে রেমিটেন্সে বাড়াতে সচেতনার পদক্ষেপ নিতে সুপারশি করেছে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক র্কমসংস্থান মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি।

বৃহস্পতবিার (১৮ এপ্রলি) জাতীয় সংসদ ভবনে দ্বাদশ জাতীয় সংসদে প্রথম বৈঠক এই সিদ্ধান্ত হয়।

বৈঠকে সভাপতিত্ব করনে ইমরান আহমদ এমপি। কমিটির সদস্য আব্দুল মোতালবে, মহিউদ্দিন আহম্মেদ, মো. মাজহারুল ইসলাম, মো. সিরাজুল ইসলাম মোল্লা এবং শাম্মী আহমদে বৈঠকে অংশগ্রহণ করনে।

বৈঠকে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়রে কার্যক্রম সর্ম্পকে উপস্থাপন ও বর্তমানে বিদেশে জনশক্তি প্রেরণের হার এবং রেমিটেন্সে প্রবাহ বিষয়ে প্রতিবেদনসহ বিস্তারিত আলোচনা হয়।

বৈঠকে বিদেশে কর্মরত জনবল বৃদ্ধির জন্য বায়ারসহ সংশ্লিষ্টদের সাথে আলোচনা চলমান রয়েছে বলে জানানো হয়। হুন্ডি ব্যবসায়ীদের দৌরাত্ম্য প্রতিরোধে করণীয় এবং বৈধপথে রেমিটেন্স প্ররেণে সচেতনতা বৃদ্ধির পদক্ষপে গ্রহণের সুপারিশ করা হয়।

এছাড়া, বিদেশগামী জনবলকে সময়োপযোগী প্রশিক্ষণ প্রদান, লোন প্রাপ্তিতে সহায়তা এবং বিদেশে শ্রমিক মৃত্যুজনিত সমস্যা নিরসনে জন্য র্সবােচ্চ সুবিধা নিশ্চিত করারও সুপারশি করা হয়।

বৈঠকে বিদেশে জনশক্তি প্রেরণে নতুন নতুন শ্রমবাজার অভিবাসন সংক্রান্ত নীতিমালা অনুযায়ী বিশ্বের সকল শ্রম চাহদিা দেশে যুুক্তি সংগত অভিবাসন ব্যয়ে জনশক্তি উদ্যোগ গ্রহণের অনুরোধ করা হয়।

প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব, জনশক্তি র্কমসংস্থান ও প্রশিক্ষণ বুর‍্যে এর মহাপরিচালক, বিভিন্ন বিভাগ ও সংস্থা প্রধানসহ মন্ত্রণালয় এবং জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।

;

প্রত্যেকের উচিত শেখ হাসিনাকে সহায়তা করা: গণপূর্ত মন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, মানিকগঞ্জ
ছবি: বার্তা ২৪.কম

ছবি: বার্তা ২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী বলেছেন, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যেমন তার লিডারশিপের মাধ্যমে একটি পরাধীন দেশকে স্বাধীন করে দিয়েছেন, ঠিক তেমনি তার কন্যা শেখ হাসিনা দেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। যিনি এই দেশটাকে যেভাবে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন, আমাদের প্রত্যেকের উচিত তাকে সহায়তা করা।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) দুপুরে মানিকগঞ্জ সদর উপজেলার জাগীর ইউনিয়নের ম্যাক্স ইন্ডাস্ট্রির এএসি ব্লক এন্ড প্যানেলস কারখানা উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, আমরা এখন অনেক ভালো অবস্থানে দাঁড়িয়ে আছি। কি ছিলো পাকিস্তানের আমলে? শূন্য থেকে আজকে এই অবস্থানে এসেছি। এ অবস্থানে আসার পেছনে একটি মাত্র কারণ জনগণের সাথে সরাসরি সম্পৃক্ততা ও গুড লিডারশিপ।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন, গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. নবীরুল ইসলাম, রাজউকের চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল সিদ্দিকুর রহমান(অবঃ), হাউজিং এন্ড বিল্ডিং রিসার্চ ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক আশরাফুল আলম, গণপূর্ত অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী মোহাম্মদ শামীম আখতার, ম্যাক্স ইন্ডাস্ট্রির চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার গোলাম মোহাম্মদ আলমঙ্গীর, মানিকগঞ্জের জেলা প্রশাসক রেহানা আখতার, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সুজন সরকার।

;