বাসায় বাসায় এডিসের প্রজনন ক্ষেত্র



সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম, ঢাকা
মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম। ছবি: বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম।

মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম। ছবি: বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম।

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর অধিকাংশ বাসাই যেন এডিসের প্রজনন ক্ষেত্র। ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়ার বাহক এডিস মশার প্রজনন ক্ষেত্র ধ্বংসে মাঠে নেমেছে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের কর্মীরা।

মঙ্গলবার (২০ আগস্ট) প্রতিটি বাসা, অফিস, থানা, হাসপাতাল পরিদর্শনের জন্য চিরুনি অভিযান চালু করেন মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম।

এই অভিযানে প্রতিটি ওয়ার্ডকে প্রথমে ১০ ব্লকে ভাগ করা হয়েছে। পরে সেগুলোকে আবার ১০টি সাব ব্লকে ভাগ করে কাজ করছে সিটি করপোরেশনের কর্মীরা। এর মধ্য দিয়ে প্রতিটি বাসাই অভিযানের আওতায় আসছে। প্রথমে গুলশান-১ এলাকার ২০নং ওয়ার্ডের প্রতিটি ব্লকে পরিদর্শন করবে এই টিম। পুরো ওয়ার্ড শেষ করতে ১০ দিন সময় লাগবে।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Aug/21/1566371776695.jpg

প্রতিদিন সকাল সাড়ে ৯টা থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত তারা বাসায় বাসায় পরিদর্শন করছে। সঙ্গে তারা দুই ধরনের স্টিকার নিয়ে যাচ্ছে। একটা হচ্ছে ‘সাবধান’ এই বাসায় এডিস মশার লার্ভা পাওয়া গেছে। আরেকটা স্টিকার হচ্ছে ‘তিন দিনে একদিন জমা পানি ফেলে দিন’।

যে বাসায় এডিসের লার্ভা পাওয়া যাচ্ছে সেখানে- ‘সাবধান’ এই বাসায় এডিসের লার্ভা পাওয়া গেছে স্টিকারের পাশাপাশি একটি গোল সিল লাগিয়ে দেওয়া হচ্ছে। মঙ্গলবার প্রথম দিন ১ নং সাব ব্লকের ২৫০টি বাসার সবগুলো পরিদর্শন করেন ডিএনসিসির টিম।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Aug/21/1566371806060.jpg

পরিদর্শন শেষে দেখা গেছে ৩০-৪০ শতাংশ বাসায় এডিসের লার্ভার অস্তিত্ব রয়েছে। ওই সকল বাসায় স্টিকার লাগিয়ে আসার পাশাপাশি সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে এবং লার্ভা ধ্বংস করে দিয়ে আসছেন তারা। এরপর আবার ১০ দিন পর সেই বাসায় যাবে টিমটি। তখনো যদি লার্ভা পাওয়া যায় তাহলে ওই বাসার মালিকের বিরুদ্ধে স্থানীয় সরকার (সিটি করপোরেশন) আইন ২০০৯ অনুযায়ী শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এতে ওই বাড়ির মালিকের জরিমানা বা কারাদণ্ড হতে পারে।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Aug/21/1566372941247.jpg

তবে বাসা বাড়ির বাইরে অফিস, থানা, হাসপাতাল বা সরকারি-বেসরকারি সংস্থায় এডিসের লার্ভা পাওয়া গেলে তাদের জরিমানা করা হচ্ছে।

চিরুনি অভিযানের ফলাফল সম্পর্কে ডিএনসিসির প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা ক্যাপ্টেন মঞ্জুর হোসেন বার্তাটোয়েন্টিফোর.কমকে বলেন, ‘প্রথম দিনে আমরা ১ নং সাব ব্লকের ২৫০টি বাসা পরিদর্শন করেছি। তাতে দেখা গেছে ৩০-৪০ শতাংশ বাসাতেই এডিসের লার্ভার উপস্থিতি রয়েছে। আমাদের এই কর্মসূচি অব্যাহত রয়েছে। প্রথম দিন হওয়ায় মানুষের সাড়া কম থাকলেও আজ দ্বিতীয় দিনে এখন পর্যন্ত ভালো সাড়া পাওয়া যাচ্ছে।’

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Aug/21/1566371850104.jpg

সরেজমিনে দেখা গেছে, গুলশান-১ এর ২ নং রোডের প্লট ৪/বি, ব্লক-এসডব্লিউ (এফ) ও একই রোডের ব্লক-এসডব্লিউ (এফ), প্লট ৩/এ বাসায় এডিসের লার্ভা পাওয়া গেছে বলে লাল সিল ও স্টিকার লাগিয়ে দেওয়া হচ্ছে। পরের বাসায় লার্ভা না থাকায় সেখানে লাগানো রয়েছে তিন দিনে এক দিন জমা পানি ফেলে দিন লেখা স্টিকারটি।

এছাড়া গতকাল কর্মসূচির শুরুতে গুলশান-১ এর ১নং সড়কের ১নং বাড়িতে যান মেয়র। এ বাড়ির ছাদে কমোডের পরিত্যক্ত ফ্লাশে এডিস মশার লার্ভা পাওয়ায় ভবনের মালিককে ১ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। এছাড়া ১৪০নং সড়কের ১০নং নির্মাণাধীন ভবনে এডিস মশার লার্ভা পাওয়ায় ভবনের মালিককে ১ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।

   

সাতক্ষীরার গাবুরায় অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম, সাতক্ষীরা
ছবি: বার্তা ২৪.কম

ছবি: বার্তা ২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

সাতক্ষীরার শ্যামনগরের গাবুরায় সাইফুলের মৎস্য ঘের সংলগ্ন কালভার্টের উপর থেকে অজ্ঞাত এক ব্যক্তির (৩০) মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) মরদেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সাতক্ষীরা মর্গে পাঠিয়েছে পুলিশ।

এ ব্যাপারে থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা দায়ের করা হয়েছে।

এলাকাবাসী জানায়, নিহত ওই ব্যক্তি মানসিক ভারসাম্যহীন অবস্থায় গত কয়েকদিন এলাকায় ঘোরাফেরা করছিলেন। অজ্ঞাত ব্যক্তি হিন্দু (সনাতন ধর্মের) বলে জানান এলাকাবাসী।

শ্যামনগর উপজেলার গাবুরা ইউপি চেয়ারম্যান জি.এম মাসুদুল আলম জানান, সকালে সোরা এলাকার সাইফুলের মৎস্য ঘের সংলগ্ন কালভার্টের উপরে ওই ব্যক্তির মৃতদেহ পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয়রা তাকে খবর দিলে তিনি স্থানীয় ইউপি সদস্যের মাধ্যমে থানা পুলিশকে বিষয়টি অবহিত করেন। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়।

শ্যামনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবুল কালাম আজাদ জানান, প্রাথমিকভাবে জানা গেছে মৃত অজ্ঞাত ব্যক্তি মানসিক ভারসাম্যহীন ছিলেন।

পরিচয় শনাক্ত করা না গেলে বেওয়ারিশ হিসেবে মরদেহ আইন অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও তিনি জানান।

;

সাভারে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ৮



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম, সাভার (ঢাকা)
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সাভারে ডাকাতির প্রস্তুতির সময় ৮ জনকে গ্রেফতার করেছে ঢাকা জেলা উত্তর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। এসময় তাদের কাছ থেকে চাপাতি, ছুরিসহ বিভিন্ন দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে।

শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) গ্রেফতারকৃতদের আদালতে পাঠায় ডিবি পুলিশ। এর আগে দিবাগত রাত ২টার দিকে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের সাভারের ব্যাংক কলোনীর সাভার মডেল মসজিদ সংলগ্ন ফুটওভার ব্রিজের সামনে থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেফতারকৃতরা হলেন- মানিকগঞ্জের মো. রতন (৩৫), টাঙ্গাইলের মো. রানা মিয়া (৪০), ময়মনসিংহের মো. মিলন (১৯), ঠাকুরগাঁওয়ের মো. মুরাদ (২৮), মুরাদের ভাই মো. আরিফুল ইসলাম (৩১), সাভারের ছোট বলিমেহের এলাকার মো. আব্দুল আলীম (৩৬), মানিকগঞ্জের মো. মানিক (৩৫) ও সাভারের বনপুকুর এলাকার মো. রনি (৩০)।

তাদের কাছ থেকে ৪টি চাপাতি, ১টি সুইচ গিয়ার, ১টি দা, ১টি লোহার পাইপ ও ১টি কাঠের স্ট্যাম্প উদ্ধার করে জব্দ করা হয়েছে।

পুলিশ জানিয়েছে, গ্রেফতারকৃতদের মধ্যে অনেকেই ভাসমান ছিলেন। বাকিরা বাসা ভাড়া নিয়ে সাভারের বিভিন্ন এলাকায় ডাকাতি ও ছিনতাইসহ নানা অপরাধ করত।

ঢাকা জেলা উত্তর গোয়েন্দা পুলিশের পরিদর্শক (ওসি) রিয়াজ উদ্দিন আহমেদ বিপ্লব বলেন, গ্রেফতারকৃতদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় একাধিক মামলা আছে। তাদের তথ্য ঘেটে দেখা হচ্ছে, তদন্ত করে তাদের সাথে আর কেউ জড়িত পেলে তাদেরও আইনের আওতায় আনা হবে।

;

হালদায় অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের দায়ে ৪ জনকে কারাদণ্ড



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রামের ফটিকছড়িতে হালদা নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের অভিযোগে চারজনকে আটক করে ১০ দিনের কারাদণ্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।

শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) সকালে ফটিকছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. মোজাম্মেল হক চৌধুরী এই কারাদণ্ড দেন।

দণ্ডিতরা হল- আব্দুল জব্বার, মোহাম্মদ অলিউল্লাহ, মোহাম্মদ খোকন ও আব্দুল মতিন।

ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী মো. এয়াকুব জানান, সকালে আমাদের বাড়ির সামনে হালদা নদী থেকে কিছু মানুষ বালু উত্তোলন করছে। এ সময় আমিসহ স্থানীয় লোকজন তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করি। তারা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্দেশে এসব বালু উত্তোলন করছে বলে জানায়। এ সময় তাদের কথাবার্তা সন্দেহজনক হলে আমরা বালু উত্তোলনকারী চারজনকে আটক করে স্থানীয় কাউন্সিলরকে জানানো হয়।

স্থানীয় কাউন্সিলর মো. সোলাইমান জানান, সকাল সাড়ে ৭টার দিকে নাজিরহাট পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের মতিভান্ডারের পাশে হালদা নদী থেকে চারজন ব্যক্তি নৌকায় বালু উত্তোলন করছিল। এ সময় তাদের মতিগতি সন্দেহ হলে স্থানীয় লোকজন তাদের বালু উত্তোলনের মেশিনসহ একটি নৌকা আটক করে আমাকে জানায়। পরে ফটিকছড়ি থানা পুলিশকে খবর দিই।

ফটিকছড়ি থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) নাজমুল ও ওমরা খান জানান, জরুরি সেবায় ফোন পেয়ে সকালে ঘটনাস্থলে গিয়ে চারজনকে আটক করি। ভ্রাম্যমাণ আদালত তাদের ১০ দিনের কারাদণ্ড দেয়। বালু উত্তোলনে ব্যবহার করা নৌকা মালিকের জিম্মায় বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে।

নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. মোজাম্মেল হক চৌধুরী জানান, স্থানীয় কাউন্সিলর ও পুলিশের সহযোগিতায় তাৎক্ষণিকভাবে বালু উত্তোলনের সময় চারজনকে আটক করা হয়। তাদের বালুমহাল ও মাটি ব্যবস্থাপনা আইন ১০ দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে।

;

শিশু হাসপাতালে আগুন, পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিটি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

 

রাজধানীর আগারগাঁও শিশু হাসপাতাল ভবনের ৫ম তলার কার্ডিয়াক আইসিইউতে লাগা আগুনের ঘটনায় পাঁচ সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে।

শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) বিকেলে আগুনের ঘটনায় এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানিয়েছেন শিশু হাসপাতালের পরিচালক অধ্যাপক ডাক্তার জাহাঙ্গীর আলম।

তিনি বলেন, আগুনের ঘটনা তদন্তে পাঁচ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। তদন্ত কমিটির পাঁচ সদস্যের মধ্যে কার্ডিয়াক আইসিইউ বিভাগের প্রধানকে আহ্বায়ক করা হয়েছে। এছাড়া কমিটিতে আছেন একজন মেইনটেন্স ইঞ্জিনিয়ার, ইলেক্ট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার, ওয়ার্ড মাস্টার, একজন নার্স ও ফায়ার সার্ভিসের প্রতিনিধি রয়েছেন। তারা তিন দিনের মধ্যে তদন্ত শেষ করে প্রতিবেদন জমা দিবেন।

শিশু হাসপাতালে পরিচালক আরও বলেন, এখন আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে সেবা চালু করা। আমাদের নিজস্ব টেকনিক্যাল টিম, ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ার, ডিপিডিসি ও ফায়ার সার্ভিস চেক করে যদি সিদ্ধান্ত দেয় তাহলে আমরা নিচ তলা থেকেই চালু করতে চাই। এভাবে ধীরে ধীরে আমরা সকল কিছু চালু করতে চাই। কাজ চালু হয়ে গেছে। তবে তদন্ত কমিটির সিদ্ধান্ত ছাড়া কিছু এখন বলতে পারছি না।

গত মঙ্গলবারও শিশু হাসপাতালে আগুন লেগেছিলো। এ বিষয় তিনি বলেন, কয়েক দিন আগে পাঁচ নম্বর ওয়ার্ডে আগুনের বিষয়টি সেভাবে বড় কিছু না। খাবার গরম করার চুলায় রোগীর স্বজনের কাপড়ে আগুন লেগেছিলো। যা নার্সসহ স্টাফদের চেষ্টায় সঙ্গে সঙ্গে নিভানো হয়। আজকের যে আগুন সেটির বিষয় এখনই কিছু বলা যাচ্ছে না।

আগুন যেনো না লাগে আপনাদের প্রস্তুতি ব্যর্থ হয়েছে কি না জানতে চাইলে হাসপাতালের পরিচালক বলেন, হাসপাতালে দুই শতাধিক এসি রয়েছে। শীত শেষে গরম আসার সঙ্গে সঙ্গে প্রত্যেকটি এসি সার্ভিসিং করা হয়। সেদিনের আগুনের পরেই আমাদের নার্সরা ফায়ার এক্সট্রিং গুইশার দিয়ে আগুন নিভিয়ে ফেলেছে। আজকের আগুনে ধোয়া বেশি হওয়ার কারণে কেউ যেতে পারে নি। যার কারণে আমাদের ফায়ার এক্সট্রিং গুইশার আছে সেটি ব্যবহার করতে পারিনি। যার কারণে ফায়ার সার্ভিসকে জানাতে হয়েছে। দ্রুত ফায়ার সার্ভিস চলে আসায় কোনো হতাহত হয়নি। সবাই নিরাপদে আছে।

;