প্রার্থিতা ফিরে পেলেন ১৩ স্বতন্ত্র
আসন্ন সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য মনোনয়নয়পত্র বাতিলে রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল করে প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছেন ১৩ জন স্বতন্ত্র প্রার্থী।
বৃহস্পতিবার (৬ ডিসেম্বর) আপিল শুনানির প্রথম দিনের কার্যক্রম পর্যালোচনা করে এ তথ্য পাওয়া গেছে। প্রধান নির্বাচন কমিশনার কেএম নূরুল হুদার নেতৃত্বে পূর্ণাঙ্গ কমিশন প্রথম দিনের মত আপিল শুনানি করেন। এতে আপিলের আবেদনকারীদের মধ্যে ১ থেকে ১৬০ ক্রমিক পর্যন্ত আবেদন নিষ্পত্তি হয়।
স্বতন্ত্র যেসব প্রার্থীর আবেদন মঞ্জুর হয়েছে তারা হলেন- ময়মনসিংহ-২ আসনের মো. আবু বকর সিদ্দিক, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ মোহাম্মদ মোখলেছুর রহমান, লক্ষ্মীপুর-১ মাহবুব আলম, বরিশাল-২ মোয়াজ্জেম হোসেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আশরাফ উদ্দিন, রংপুর-১ মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান, গাইবান্ধা-৩ মোহাম্মদ আবু জাফর, কুড়িগ্রাম-৪ মোহাম্মদ ইউনুস আলী, বরিশাল-২ মোহাম্মদ আনিচুজ্জামান, সিলেট-৫ ফয়জুল মুনির চৌধুরী, গাইবান্ধা-৪ আব্দুর রহিম সরকার, চট্টগ্রাম-১৬ মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম ও বগুড়া-৫ আসনের মোহাম্মদ আব্দুর রউফ মন্ডল জন।
আর স্বতন্ত্র যাদের আবেদন নামঞ্জুর হয়েছে তারা হলেন- চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১ আসনের নবাব মো. শামছুল হুদা, দিনাজপুর-২ মোকাররম হোসেন, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ মো. তৈয়ব আলী, দিনাজপুর-১ মোহাম্মদ পারভেজ হোসেন, ফেনী-১ মিজানুর রহমান, কিশোরগঞ্জ-৩ ড. মিজানুল হক, রাঙ্গামাটি অমর কুমার দে।
বগুড়া-৪ আসনের মোহাম্মদ আশরাফুল হোসেন আলম (হিরো আলম), সাতক্ষীরা-১ এসএম মুজিবুর রহমান, ব্রাহ্মবাড়িয়া-৩ মো. বশির উল্লাহ, নওগাঁ-৪ আফজাল হোসেন, লক্ষ্মীপুর-২ আবুল ফয়েজ ভুঁইয়া, কুমিল্লা-২ মো. সারওয়ার হোসেন, কুমিল্লা-৪ মাহবুবুল আলম, নোয়াখালী-৩ এইচ আর এম সাইফুল ইসলাম, লালমনিরহাট-১ আবু হেনা মো. এরশাদ হোসেন, নীলফামারী-৪ আখতার হোসেন বাদল।
নীলফামারী-৪ আসনের মিনহাজুল ইসলাম, কুড়িগ্রাম-৪ আবুল হাশেম, কুড়িগ্রাম-১ মোহাম্মদ ওসমান গণি, ফেনী-৩ হাসান আহমদ, ময়মনসিংহ-১০ মোহাম্মদ হাবিবুল্লাহ, বগুড়া-২ মোহাম্মদ আবুল কাসেম, বাহ্মণবাড়িয়া-৫ নজরুল ইসলাম ভূঁইয়া, নড়াইল-১ মোহাম্মদ শাহাদাৎ হোসেন ও সাতক্ষীরা-১ আসনের নুরুল ইসলাম।
অন্যান্য দলের যেসব প্রার্থী প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছেন তাদের মধ্যে রয়েছেন: জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডির সাতক্ষীরা-২ আসনের মো. আফসার আলী, ন্যাশনাল পিপলস পার্টির পটুয়াখালী-১ সুমন সন্যামত, জাতীয় পার্টির মাদারীপুর-১ জহিরুল ইসলাম মিন্টু, জাতীয় পার্টির গাজীপুর-২ মো. মাহবুব আলম, একই আসনে মো. জয়নাল আবেদীন।
জাতীয় পার্টির ব্রাহ্মবাড়িয়া-৩ আসনের জেসমিন নুর বেবী, রংপুর-৪ মোস্তফা সেলিম, বাংলাদেশ ইসলামীক ফ্রন্টের হাবিগঞ্জ-১ জুবায়ের আহমেদ, জাতীয় পার্টি ব্রাহ্মবাড়িয়া-৩ আব্দুল্লাহ আল হেলাল, বাংলাদেশ ইসলামিক ফ্রন্টের হাবিগঞ্জ-৪ মওলানা মোহাম্মদ ছোলাইমান খান রাব্বানী, নাটোর-৪ জাতীয় পার্টির মোহাম্মদ আলাউদ্দীন মৃধা, চাঁদপুর-৫ এলডিপি’র মোহাম্মদ নেয়ামুল বশির, কুড়িগ্রাম-৪ জাকের পার্টির শাহ আলম, জিনাইদহ-৩ জাতীয় পার্টির কামরুজ্জামান স্বাধীন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ ইসলামীক আন্দোলন বাংলাদেশে’র সৈয়স আনোর আহাম্মদ লিটন।
ব্রাহ্মবাড়িয়া-৫ আসনে জাতীয় পার্টির মামুনুর রশীদ, ঢাকা-১৪ জাকের পার্টির জাকির হোসেন, ময়মনসিংহ-৮ এলডিপির এমএ বাশার, কুড়িগ্রাম-৪ গণফোরামের মাহফুজার রহমান, কুড়িগ্রাম-৬ জাকের পার্টির মুহাম্মদ ফয়সাল বিন শালিক, চট্টগ্রাম-১০ জাসদের আনিরসুর রহমান, কুমিল্লা-১১ জাকের পার্টির তাজুল ইসলাম বাবুল।
কুমিল্লা-৫ আসনে ইসলামী ঐক্যজোটের মো. শাহ আলম, যশোর-৬ জাকের পার্টির সাইদুজ্জামান, নড়াইল-২ জেএসডি’র ফকির শওকত আলী, সিরাজগঞ্জ-৪ ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশে’র আব্দুর রহমান, সিরাজগঞ্জ-৬ বাংলাদেশ মুসলিম লীগের মো. হাবিবুর রাহমান, বগুড়া-২ বিএমএলের শফিকুল ইসলাম।
জাতীয় পার্টির মাদারীপুর-৩ আসনের মুহাম্মদ আব্দুল খালেক, ঠাকুরগাঁও-৩ বিকল্প ধারা বাংলাদেশের এসএম খলিলুর রহমান, নেত্রকোণা-১ বাংলাদেশ মুসলিম লীগের মুহাম্মদ নজরুল ইসলাম, জাপার ময়মনসিং-২ মোহাম্মদ এমদাদুদল হক, খুলনা-২ জাপার এসএম এরশাদুজ্জামান।