রাজশাহীতে এক নজরে নির্বাচন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, রাজশাহী, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজশাহী মহানগরসহ নয়টি উপজেলা নিয়ে গঠিত এই জেলা। এখানে রয়েছে একটি সিটি করপোরেশন, ১৪টি পৌরসভা ও ৭২টি ইউনিয়ন। আর সংসদীয় আসন সংখ্যা ৬টি।

রাজশাহীতে মোট ভোটার রয়েছেন ১৯ লাখ ৪২ হাজার ৫৬২ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ৯ লাখ ৬৭ হাজার ৭১০ এবং নারী ভোটার ৯ লাখ ৭৪ হাজার ৮৫২ জন। এ জেলায় এবার নতুন ভোটার ১ লাখ ৯৯ হাজার ৯০৫ জন। আর ভোট ভোট কেন্দ্র ৬৯৫টি। মোট ভোট কক্ষ ৪ হাজার ১৩৪।

রাজশাহীর ছয়টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ২৫ জন প্রার্থী। এর মধ্যে রাজশাহী-১ আসনে চারজন, রাজশাহী-২ আসনে চারজন, রাজশাহী-৩ আসনে পাঁচজন, রাজশাহী-৪ আসনে চারজন, রাজশাহী-৫ আসনে পাঁচজন ও রাজশাহী-৬ আসনে তিনজন। এর মধ্যে পাঁচটি আসনে নৌকা ও ধানের শীষের প্রার্থী রয়েছে। শুধু রাজশাহী-৬ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী শূন্য।

শনিবার দুপুরে রাজশাহী-২ আসনে নির্বাচনী সামগ্রী বিতরণ উদ্বোধনকালে রিটানিং অফিসার ও জেলা প্রশাসক এসএম আব্দুল কাদের বলেন, ‘রাজশাহীর ছয়টি আসনের ৬৯৫টি ভোট কেন্দ্রের মধ্যে ৩৮৯টি গুরুত্বপূর্ণ (ঝুকিপূর্ন) হিসেবে চিহ্নত করা হয়েছে। ঝুকিপূর্ণ ভোট কেন্দ্রগুলোতে বাড়তি নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে।’

ভোটারদের উদেশ্যে রিটানিং কর্মকর্তা বলেন, ‘আপনারা (ভোটার) নির্বিঘ্নে ভোট কেন্দ্রে যাবেন এবং ভোট দিয়ে নিরাপদে ফিরে যাবেন। ভোট গ্রহনের সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে।’

রাজশাহী-১ (গোদাগাড়ী-তানোর)

গোদাগাড়ী ও তানোর উপজেলা নিয়ে রাজশাহী-১ আসন। এ আসনে মোট ভোট কেন্দ্র ১৪৫টি। এর মধ্যে গোদাগাড়ীতে ৯৪টি এবং তানোরে ৫১টি। এ আসনে মোট ভোটার ৩ লাখ ৮৩ হাজার ৩৫২ জন। এর মধ্যে নারী ১ লাখ ৯২ হাজার ৭২৩ ও পুরুষ ভোটার ১ লাখ ৯০ হাজার ৬২৯ জন। এ আসনের গোদাগাড়ী উপজেলায় মোট ভোটার ২ লাখ ৩৮ হাজার ৩৪। আর তানোরে ১ লাখ ৪৫ হাজার ৩১৮ জন।

এ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন, আওয়ামী লীগের ওমর ফারুক চৌধুরী, বিএনপির ব্যারিস্টার আমিনুল হক, ইসলামী আন্দোলনের আব্দুল মান্নান ও বাসদের আলফাজ হোসেন। এদের মধ্যে মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে ওমর ফারুক চৌধুরীর নৌকা প্রতীক ও ব্যারিস্টার আমিনুল হকের ধনের শীষের মধ্যে।

রাজশাহী-২ (সদর)

সিটি করপোরেশন নিয়ে গঠিত রাজশাহী-২ আসন। এ আসনে মোট ভোট কেন্দ্র ১০৪টি। এখানে মোট ভোটার ৩ লাখ ১৭ হাজার ৮৫২ জন। এর মধ্যে নারী ভোটার ১ লাখ ৬১ হাজার ৯৪৫ ও পুরুষ ভোটার ১ লাখ ৫৫ হাজার ৯০৭ জন।

এ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন, আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন মহাজোটের প্রার্থী ফজলে হোসেন বাদশা, বিএনপির মিজানুর রহমান মিনু, ইসলামী আন্দোলনের ফয়সাল হোসেন, সিপিবির এনামুল হক। এদের মধ্যে মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে ফজলে হোসেন বাদশার নৌকা প্রতীক ও মিজানুর রহমান মিনুর ধানের শীষের মধ্যে।

রাজশাহী-৩ (পবা-মোহনপুর)

পবা ও মোহনপুর উপজেলা নিয়ে রাজশাহী-৩ আসন। এ আসনে মোট ভোট কেন্দ্র ১২০টি। এর মধ্যে পবায় ৭৬টি ও মোহনপুরে ৪৪টি। এ আসনে মোট ভোটার ৩ লাখ ৫৭ হাজার ৩৭৫ জন। এর মধ্যে নারী ভোটার ১ লাখ ৭৮ হাজার ৯৪০ ও পুরুষ ভোটার ১ লাখ ৭৮ হাজার ৪৩৫ জন। এ আসনের পবা উপজেলায় ভোটার ২ লাখ ২৮ হাজার ১২৭ জন। আর মোহনপুরে ১ লাখ ২৯ হাজার ২৪৮।

এ আসনে প্রতিদন্দ্বিতা করছেন, আওয়ামী লীগের আয়েন উদ্দিন এমপি, বিএনপির শফিকুল হক মিলন, ইসলামী আন্দোলনের ফজলুর রহমান, যুক্তফ্রন্ট (এলডিপি) এর মনিরুজ্জামান ও সাম্যবাদী দল এমএলএল এর সাজ্জাদ আলী। এদের মধ্যে মূল প্রতিদন্দ্বিতা হবে আয়েন উদ্দিনের নৌকা প্রতীক ও শফিকুল হক মিলনের ধানের শীষের মধ্যে।

রাজশাহী-৪ (বাগমারা)

বাগমারা উপজেলা নিয়ে রাজশাহী-৪ আসন। এ আসনে মোট ভোট কেন্দ্র ১০৬টি। এখানে মোট ভোটার ২ লাখ ৭৮ হাজার ৮ জন। তাদের মধ্যে নারী ভোটার ১ লাখ ৩৯ হাজার ২৯৭ জন ও পুরুষ ভোটার ১ লাখ ৩৮ হাজার ৭১১ জন।

এ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন, আওয়ামী লীগের এনামুল হক, বিএনপির আবু হেনা, ইসলামী আন্দোলনের তাজুল ইসলাম খান ও সরদার সিরাজুল করিম এবল। এদের মধ্যে মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে এনামুল হকের নৌকা প্রতীক ও আবু হেনার ধানের শীষের মধ্যে।

রাজশাহী-৫ (পুঠিয়া-দুর্গাপুর)

পুঠিয়া ও দুর্গাপুর উপজেলা নিয়ে রাজশাহী-৫ আসন। এ আসনে মোট ভোট কেন্দ্র ১১৩টি। এর মধ্যে দুর্গাপুরে ৫৩টি ও পুঠিয়ায় ৬০টি। এখানে মোট ভোটার ৩ লাখ ১ হাজার ৬৭৭ জন। এর মধ্যে নারী ভোটার ১ লাখ ৫০ হাজার ২৫০ ও পুরুষ ভোটার ১ লাখ ৫১ হাজার ৪২৭ জন। এ আসনের পুঠিয়া উপজেলার ভোটার ১ লাখ ৬০ হাজার ৫৭২। আর দুর্গাপুরে ১ লাখ ৪১ হাজার ১০৫ জন।

এ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন, আওয়ামী লীগের ডা: মনসুর রহমান, বিএনপির অধ্যাপক নজরুল ইসলাম, জাতীয় পার্টির আবুল হোসেন, ইসলামী আন্দোলনের রুহুল আমিন ও জাকের পার্টির শফিকুল ইসলাম। এর মধ্যে মূল প্রতিদন্দ্বিতা হবে ডা: মনসুর রহমানের নৌকা প্রতীক ও অধ্যাপক নজরুল ইসলামের ধানের শীষের মধ্যে।

রাজশাহী-৬ (চারঘাট-বাঘা)

চারঘাট ও বাঘা উপজেলা নিয়ে রাজশাহী-৬ আসন। এ আসনে মোট ভোটকেন্দ্র ১০৭টি। এর মধ্যে চারঘাটে ৫২টি ও বাঘায় ৫৫টি। এখানে মোট ভোটার ৩ লাখ ৪ হাজার ২৯৮ জন। এর মধ্যে নারী ভোটার ১ লাখ ৫১ হাজার ৬৯৭ জন ও পুরুষ ভোটার ১৫২ হাজার ৬০১ জন। এ আসনের চারঘাট উপজেলায় ভোটার সংখ্যা ১ লাখ ৫৯ হাজার ৭২৫ জন। আর বাঘায় ১ লাখ ৪৪ হাজার ৫৭৩।

এ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন, আওয়ামী লীগের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম, ইসলামী আন্দোলনের আব্দুস সালাম সুরুজ ও জাতীয় পার্টির ইকবাল হোসেন। এ আসনে বিএনপির প্রার্থী নেই। ফলে এ আসনে মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে শাহরিয়ার আলমের নৌকা ও আব্দুস সালাম সুরুজের হাতপাখার মধ্যে।

   

উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে গণতন্ত্র ক্ষুণ্ন হবে: সিইসি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে বিগত সংসদ নির্বাচনে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা ক্ষুণ্ন হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার সিইসি কাজী হাবিবুল আওয়াল।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকালে আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে মাঠ প্রশাসনের সাথে আইনশৃঙ্খলা বিষয় সভায় তিনি এই কথা বলেন।

সিইসি কাজী কাজী হাবিবুল আওয়াল বলেন, দেশের নির্বাচনে আবেগ অনুভূতির জন্য কিছুটা বিশৃঙ্খলা হয়। ভোটাররা যেন নির্বিঘ্নে ভোট দিতে পারে সেই ব্যবস্থা করতে হবে। যেকোন মূল্যে নির্বাচন সুষ্ঠু করতে হবে। এই নির্বাচনে ব্যর্থ হলে বিগত সংসদ নির্বাচনে যে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা ক্ষুণ্ন হতে পারে। বাংলাদেশে গণতন্ত্র আছে তা সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে প্রমাণ করতে হবে। 

সভায় দেশের সকল জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার উপস্থিত আছেন। পুলিশপ্রধান সহ স্বরাষ্ট্র ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত আছেন।

;

উপজেলা নির্বাচন: রাজশাহীর তিন উপজেলায় বৈধ ৩১ জন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী ২১ মে দ্বিতীয় ধাপে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এতে রাজশাহী জেলার পুঠিয়া, দূর্গাপুর ও বাগমারা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস-চেয়ারম্যান ও নারী ভাইস-চেয়ারম্যান পদে মোট ৩১ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ হয়েছে। প্রার্থীদের জমাকৃত মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে বৈধতার ঘোষণা দেওয়া হয়।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা ১২টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে রিটার্নিং অফিসার ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) কল্যাণ চৌধুরী এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

রিটার্নিং অফিসার কল্যাণ চৌধুরী বলেন, দ্বিতীয় ধাপে আগামী ২১ মে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ২ মে প্রতীক বরাদ্দের মধ্য দিয়ে প্রার্থীদের মূল প্রচারণা শুরু হবে। উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করার লক্ষ্যে নির্বাচনী সভা এবং প্রচার-প্রচারণা সংক্রান্ত নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা সকল প্রার্থীদের যথাযথভাবে মানতে অনুরোধ জানান।

তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র বাছাই করা হবে ২৩ এপ্রিল। মনোনয়নপত্র বাতিলের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে ২৪-২৬ এপ্রিল। আপিল নিষ্পত্তি হবে ২৭-২৯ এপ্রিলের মধ্যে। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ৩০ এপ্রিল। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২ মে। প্রচার শেষে আগামী ২১ মে হবে ভোটগ্রহণ।

এসময় জানানো হয়, এই তিনটি উপজেলায় ৩১ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। চেয়ারম্যান ১০ জন, ভাইস চেয়ারম্যান ১১ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দেন। এর মধ্যে ৩১ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়।

উপজেলা চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হলেন- দূর্গাপুর উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম, মো. শরিফুজ্জামান, মো. আব্দুল মজিদ; পুঠিয়া উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান জি.এম হিরা বাচ্চু, মো. মখলেসুর রহমান, মো. আব্দুস সামাদ, মো. আহসান উল হক মাসুদ; বাগমারা উপজেলার মো. জাকিরুল ইসলাম, মো. আ. রাজ্জাক সরকার, মোহা. নাছিমা আক্তার।

এসময় ভাইস-চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হন- দূর্গাপুর উপজেলা মো. আ. কাদের মন্ডল, মো. হাসেম আলী, মো. আ. মোতালেব, মো. শামীম ফিরোজ, মো. মোসাব্বের সরকার জিন্নাহ, মো. আব্দুল হক; পুঠিয়া উপজেলার মো. ফজলে রাব্বি মুরাদ, মো. আব্দুল মতিন মুকুল, মো. জামাল উদ্দিন বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান; বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান, মো. শহিদুল ইসলাম, মোছা. বানেছা বেগম, মোসা. সারমিন আহম্মেদ, মোসা. কহিনুর বেগম; পুঠিয়া উপজেলার মৌসুমী রহমান, মোছা. পরিজান বেগম, মোছা. শাবনাজ আক্তার; বাগমারা উপজেলার মোছা. শাহিনুর খাতুন, কহিনুর বানু, খন্দকার শাহিদা আলম, মোছা. মমতাজ আক্তার বেবী।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই সম্পর্কে দূর্গাপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থীরা জানান, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে তারা বৈধতা পেয়েছেন। জেলা প্রশাসন চুল ছেঁড়া যাচাই-বাছাই শেষে প্রার্থীতা বৈধ ঘোষণা করেছেন।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের সময় উপস্থিত ছিলেন- সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সাকিব হাছান খাঁন, সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সানিয়া বিনতে আফজাল, উপজেলা নির্বাচন অফিসার দূর্গাপুর মো. জয়নুল আবেদীন, রাজশাহী জেলার ডিএসবি মো. আলাউদ্দিন প্রমুখ।

;

কুষ্টিয়ার দুই উপজেলায় প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম,কুষ্টিয়া
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে কুষ্টিয়ার দুই উপজেলার প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১১টায় জেলা নির্বাচন অফিসের সভাকক্ষে কুষ্টিয়া সদর ও খোকসা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বি ২৩ প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়।

কুষ্টিয়া জেলা নির্বাচন অফিসার ও রিটার্নিং অফিসার মুহাম্মদ আবু আনসার উপস্থিত প্রার্থীদের হাতে প্রতীক তুলে দেন।

এর মধ্যে কুষ্টিয়া সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ২ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং খোকসা উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৬ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৮ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন প্রার্থী রয়েছেন।

প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ার পরপরই প্রার্থীরা মঙ্গলবার থেকে প্রচারণায় নেমে পড়েন। আগামী ৮ মে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

;

ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচন ৫ জুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঝিনাইদহ-১ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুর পর শূন্য আসনে আগামী ৫ জুন ভোট গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন সচিব জাহাংগীর আলম।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে নির্বাচন কমিশনের ৩২তম সভায় শেষে গণমাধ্যমকে তিনি এই তথ্য জানান।

সভা শেষে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম জানান, ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচনের ভোট গ্রহণ করা হবে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে এ আসনে বিজয়ী আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুতে আসনটি শূন্য হয়।

উপ-নির্বাচনের তফসিল ঘোষণাপূর্বক ইসি সচিব বলেন, উপনির্বাচনের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ ৭মে, মনোনয়নপত্র বাছাই ৯ মে, বাছাইয়ের বিরুদ্ধে আপিল ১০ থেকে ১৪ মে, আপিল নিষ্পত্তি ১৫ মে, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৬ মে এবং প্রতীক বরাদ্দ ১৭ মে। এ নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন খুলনা অঞ্চলের আঞ্চলিক কর্মকর্তা।

;