হবিগঞ্জ মেয়র উপ-নির্বাচনে কে এগিয়ে?



কাজল সরকার, ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, হবিগঞ্জ, বার্তা২৪.কম
বাঁ থেকে (উপরে), মিজান, নিলাদ্রী ,  তনু, নিচে থেকে, মর্তুজ ও কামরুল, ছবি: সংগৃহীত

বাঁ থেকে (উপরে), মিজান, নিলাদ্রী , তনু, নিচে থেকে, মর্তুজ ও কামরুল, ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

হবিগঞ্জ পৌরসভার মেয়র পদে উপ-নির্বাচন আগামী ২৪ জুন অনুষ্ঠিত হবে। প্রচণ্ড তাপদাহ আবার কখনো বৃষ্টি উপেক্ষা করে প্রার্থীরা মাসব্যাপী ঘুরে বেড়িয়েছেন ভোটারদের দ্বারে দ্বারে। বিভিন্ন প্রতিশ্রুতি দিয়ে নিজের সাধ্যমত চেষ্টা করেছেন ভোটারদের মন জয় করতে। পাড়া-মহল্লায় ঘুরে ঘুরে সেই প্রচারণা উৎসবের সমাপ্তি ঘটেছে শনিবার (২২ জুন) রাত ১২টার পর থেকে।

এদিকে, সচরাচর উপ-নির্বাচনে ভোটারদের মধ্যে তেমন উৎসাহ দেখা না গেলেও হবিগঞ্জ পৌরসভার ক্ষেত্রে অনেকটা ভিন্ন পরিবেশ বিরাজ করছে। আওয়ামী লীগের দুই হেভিওয়েট প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করায় উপ-নির্বাচনেও ভোটারদের মধ্যে ব্যাপক আগ্রহ দেখা গেছে। এর মধ্যে বেশি উত্তাপ ছড়াচ্ছে দলীয় ও বিদ্রোহী প্রার্থীকে নিয়ে।

জানা যায়, হবিগঞ্জ পৌরসভার উপ-নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ৫ জন প্রার্থী। এর মধ্যে চারজনই আওয়ামী লীগ নেতা। অপরজন বিএনপি নেতা।

প্রার্থীরা হলেন- হবিগঞ্জ পৌর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মিজানুর রহমান মিজান (নৌকা), পৌর আওয়ামী লীগ সভাপতি স্বতন্ত্র প্রার্থী এডভোকেট নিলাদ্রী শেখর পুরকায়স্থ টিটু (নারকেল গাছ), হবিগঞ্জ জেলা বিএনপি যুগ্ম আহ্বায়ক এম. ইসলাম তরফদার তনু (মোবাইল), জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. মর্তুজ আলী (চামচ) ও জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি স্বতন্ত্র প্রার্থী সৈয়দ কামরুল হাসান (জগ)।

অনুসন্ধানে জানা যায়, আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মিজানুর রহমান মিজানের পক্ষে নেই দলীয় বেশিরভাগ নেতাকর্মীরা। উল্টো তারা মিজানের নৌকা ডুবাতে মরিয়া হয়ে উঠেছেন। আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী নিলাদ্রী শেখর পুরকায়স্থ টিটুর পক্ষে মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন দলীয় নেতাকর্মীরা।

নির্বাচন বিশ্লেষকদের দাবি- নির্বাচনে পাঁচ প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলেও লড়াই হবে মূলত আওয়ামী লীগ প্রার্থী মিজান ও আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী নিলাদ্রীর মধ্যে। দু’জনেরই হবিগঞ্জ পৌর এলাকাসহ বিভিন্নস্থানে রয়েছে আলাদা ব্যক্তি ইমেজ।

তবে হেভিওয়েট প্রার্থী নিয়ে শহরজুড়ে আলোচনা চললেও জয়ের আশা থেকে পিছিয়ে নেই বাকি তিন প্রার্থী। আওয়ামী লীগের চারজন প্রার্থীর প্রতিদ্বন্দ্বিতা ও দলীয় বিভাজনকে কাজে লাগিয়ে বিএনপির ভোট দিয়ে বিজয় ছিনিয়ে আনতে মরিয়া হবিগঞ্জ জেলা বিএনপি যুগ্ম আহ্বায়ক এম. ইসলাম তরফদার তনু।

অন্যদিকে, চামচ প্রতীক নিয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনের নেমেছেন জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মো. মতুর্জ আলী। এখন পর্যন্ত ভোটারের আলোচনায় না আসলেও আওয়ামী লীগের কিছুসংখ্যক নেতাকর্মী নিয়ে পাড়া-মহল্লা চষে বেড়াচ্ছেন তিনিও। একই অবস্থা জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি স্বতন্ত্র প্রার্থী সৈয়দ কামরুল হাসানেরও।

আওয়ামী লীগ প্রার্থী মিজানুর রহমান মিজান বার্তা২৪.কম-কে বলেন- ‘বিগত নির্বাচনে আমি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলাম। আমি শতভাগ আশাবাদী নির্বাচনে বিজয়ী হবো।’

অন্যদিকে, আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট নিলাদ্রী শেখর পুরকায়স্থ টিটু বার্তা২৪.কম-কে বলেন- ‘স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনী প্রচারণা করতে গিয়ে নারকেল গাছ প্রতীকের পক্ষে ব্যাপক জনসমর্থন পাচ্ছি। এই জনসমর্থনের কারণেই আমাকে অপদস্থ করার চেষ্টা করা হচ্ছে। বিভিন্নভাবে আমাকে ও আমার সমর্থকদের হেনস্থা করার অপচেষ্টা চলছে।’

স্বতন্ত্র প্রার্থী এম ইসলাম তরফদার তনু বার্তা২৪.কম-কে বলেন- ‘স্বতন্ত্র হিসেবে নির্বাচন করলেও বিএনপি নেতাকর্মীরা আমার সঙ্গে কাজ করছে।’

হবিগঞ্জ পৌরসভায় মোট ভোটার ৪৭ হাজার ৮২০ জন। এরমধ্যে পুরুষ ভোটার ২৩ হাজার ৮৩৮ ও নারী ভোটার ২৩ হাজার ৯৮২ জন। হবিগঞ্জে এবারই প্রথম ইভিএম-এর মাধ্যমে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. নাজিম উদ্দিন বার্তা২৪.কম-কে বলেন- ‘নির্বাচনকে ঘিরে সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে। হবিগঞ্জে প্রথমবারের মতো ইভিএম-এ ভোট হচ্ছে, তাই ইতোমধ্যে আমরা ডামি ভোটগ্রহণ সম্পন্ন করেছি।’

উল্লেখ্য, জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে গত ২৮ ডিসেম্বর হবিগঞ্জ পৌরসভার মেয়র পদ থেকে পদত্যাগ করেন জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক পৌর মেয়র জি কে গউছ। ফলে মেয়র পদটি শূন্য ঘোষণা করে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়। এই শূন্য পদে আগামী ২৪ জুন উপ-নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।

   

উপজেলা নির্বাচন: রাজশাহীর তিন উপজেলায় বৈধ ৩১ জন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী ২১ মে দ্বিতীয় ধাপে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এতে রাজশাহী জেলার পুঠিয়া, দূর্গাপুর ও বাগমারা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস-চেয়ারম্যান ও নারী ভাইস-চেয়ারম্যান পদে মোট ৩১ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ হয়েছে। প্রার্থীদের জমাকৃত মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে বৈধতার ঘোষণা দেওয়া হয়।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা ১২টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে রিটার্নিং অফিসার ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) কল্যাণ চৌধুরী এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

রিটার্নিং অফিসার কল্যাণ চৌধুরী বলেন, দ্বিতীয় ধাপে আগামী ২১ মে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ২ মে প্রতীক বরাদ্দের মধ্য দিয়ে প্রার্থীদের মূল প্রচারণা শুরু হবে। উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করার লক্ষ্যে নির্বাচনী সভা এবং প্রচার-প্রচারণা সংক্রান্ত নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা সকল প্রার্থীদের যথাযথভাবে মানতে অনুরোধ জানান।

তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র বাছাই করা হবে ২৩ এপ্রিল। মনোনয়নপত্র বাতিলের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে ২৪-২৬ এপ্রিল। আপিল নিষ্পত্তি হবে ২৭-২৯ এপ্রিলের মধ্যে। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ৩০ এপ্রিল। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২ মে। প্রচার শেষে আগামী ২১ মে হবে ভোটগ্রহণ।

এসময় জানানো হয়, এই তিনটি উপজেলায় ৩১ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। চেয়ারম্যান ১০ জন, ভাইস চেয়ারম্যান ১১ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দেন। এর মধ্যে ৩১ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়।

উপজেলা চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হলেন- দূর্গাপুর উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম, মো. শরিফুজ্জামান, মো. আব্দুল মজিদ; পুঠিয়া উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান জি.এম হিরা বাচ্চু, মো. মখলেসুর রহমান, মো. আব্দুস সামাদ, মো. আহসান উল হক মাসুদ; বাগমারা উপজেলার মো. জাকিরুল ইসলাম, মো. আ. রাজ্জাক সরকার, মোহা. নাছিমা আক্তার।

এসময় ভাইস-চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হন- দূর্গাপুর উপজেলা মো. আ. কাদের মন্ডল, মো. হাসেম আলী, মো. আ. মোতালেব, মো. শামীম ফিরোজ, মো. মোসাব্বের সরকার জিন্নাহ, মো. আব্দুল হক; পুঠিয়া উপজেলার মো. ফজলে রাব্বি মুরাদ, মো. আব্দুল মতিন মুকুল, মো. জামাল উদ্দিন বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান; বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান, মো. শহিদুল ইসলাম, মোছা. বানেছা বেগম, মোসা. সারমিন আহম্মেদ, মোসা. কহিনুর বেগম; পুঠিয়া উপজেলার মৌসুমী রহমান, মোছা. পরিজান বেগম, মোছা. শাবনাজ আক্তার; বাগমারা উপজেলার মোছা. শাহিনুর খাতুন, কহিনুর বানু, খন্দকার শাহিদা আলম, মোছা. মমতাজ আক্তার বেবী।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই সম্পর্কে দূর্গাপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থীরা জানান, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে তারা বৈধতা পেয়েছেন। জেলা প্রশাসন চুল ছেঁড়া যাচাই-বাছাই শেষে প্রার্থীতা বৈধ ঘোষণা করেছেন।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের সময় উপস্থিত ছিলেন- সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সাকিব হাছান খাঁন, সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সানিয়া বিনতে আফজাল, উপজেলা নির্বাচন অফিসার দূর্গাপুর মো. জয়নুল আবেদীন, রাজশাহী জেলার ডিএসবি মো. আলাউদ্দিন প্রমুখ।

;

কুষ্টিয়ার দুই উপজেলায় প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম,কুষ্টিয়া
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে কুষ্টিয়ার দুই উপজেলার প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১১টায় জেলা নির্বাচন অফিসের সভাকক্ষে কুষ্টিয়া সদর ও খোকসা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বি ২৩ প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়।

কুষ্টিয়া জেলা নির্বাচন অফিসার ও রিটার্নিং অফিসার মুহাম্মদ আবু আনসার উপস্থিত প্রার্থীদের হাতে প্রতীক তুলে দেন।

এর মধ্যে কুষ্টিয়া সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ২ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং খোকসা উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৬ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৮ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন প্রার্থী রয়েছেন।

প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ার পরপরই প্রার্থীরা মঙ্গলবার থেকে প্রচারণায় নেমে পড়েন। আগামী ৮ মে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

;

ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচন ৫ জুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঝিনাইদহ-১ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুর পর শূন্য আসনে আগামী ৫ জুন ভোট গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন সচিব জাহাংগীর আলম।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে নির্বাচন কমিশনের ৩২তম সভায় শেষে গণমাধ্যমকে তিনি এই তথ্য জানান।

সভা শেষে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম জানান, ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচনের ভোট গ্রহণ করা হবে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে এ আসনে বিজয়ী আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুতে আসনটি শূন্য হয়।

উপ-নির্বাচনের তফসিল ঘোষণাপূর্বক ইসি সচিব বলেন, উপনির্বাচনের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ ৭মে, মনোনয়নপত্র বাছাই ৯ মে, বাছাইয়ের বিরুদ্ধে আপিল ১০ থেকে ১৪ মে, আপিল নিষ্পত্তি ১৫ মে, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৬ মে এবং প্রতীক বরাদ্দ ১৭ মে। এ নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন খুলনা অঞ্চলের আঞ্চলিক কর্মকর্তা।

;

উপজেলা নির্বাচন: চতুর্থ ধাপে ৫৫ উপজেলার ভোট ৫ জুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
চতুর্থ ধাপে ৫৪ উপজেলার ভোট ৫ জুন

চতুর্থ ধাপে ৫৪ উপজেলার ভোট ৫ জুন

  • Font increase
  • Font Decrease

আসন্ন ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের চতুর্থ ও শেষ ধাপে ৫৫ উপজেলায় আগামী ৫ জুন ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন ইসি।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে আগারগাঁও নির্বাচনে ভবনে ইসির ৩২তম সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

সভা শেষে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম উপজেলা ভোটের চতুর্থ ধাপের তফসিল ঘোষণাপূর্বক বলেন, আগামী ৫ জুন দেশের ৫৪ উপজেলায় চতুর্থ ধাপের ভোটগ্রহণ হবে। সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত একটানা ভোটগ্রহণ চলবে। এর সঙ্গে নওগাঁ জেলার মহাদেবপুর উপজেলার প্রার্থীর মৃত্যুতে স্থগিত হওয়া ভোটও এ ধাপে অনুষ্ঠিত হবে, ফলে মোট ৫৫ উপজেলায় ভোট গ্রহণ হবে।

তিনি জানান, চতুর্থ ধাপে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ তারিখ ৯ মে, মনোনয়ন যাচাই-বাছাই ১২মে। রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল ১ ৩ থেকে ১৫ মে। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিন ১৯ মে। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২০ মে।

ইসি সচিব বলেন, চতুর্থ ধাপের ভোটে ৯টি জেলায় ভোট হবে ইভিএমে। বাকিগুলোয় স্বচ্ছ ব্যালট ভোটগ্রহণ করা হবে।

;