একাদশ সংসদ নির্বাচন

৮ দলের জরিমানা, ৩৮ প্রার্থীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা



ইসমাঈল হোসাইন রাসেল, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

একাদশ সংসদ নির্বাচনের পর ছয় মাস পার হলেও নির্বাচনী ব্যয়ের হিসাব জমা দেয়নি আটটি দল ও ৪০ জন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী। এদের মধ্যে আট দলকে জরিমানা করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আর প্রার্থীদের বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশনা দিয়েছে নির্বাচন আয়োজনকারী সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানটি।

কমিশন সূত্রে জানা গেছে, গত ৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত একাদশ সংসদ নির্বাচনে নিবন্ধিত ৩৯টি রাজনৈতিক দল অংশ নেয়। আর এ নির্বাচনে প্রার্থী ছিলেন প্রায় এক হাজার ৮৫০ জন। ভোটের পর ১ জানুয়ারি নির্বাচিতদের নাম-ঠিকানাসহ গেজেট প্রকাশ করে কমিশন। গেজেট প্রকাশের পর ৩০ দিনের মধ্যে প্রার্থীদের এবং ৯০ দিনের মধ্যে দলের নির্বাচনী খরচের হিসাব ইসিতে জমা দেওয়ার বাধ্যবাধকতা রয়েছে।

সেই হিসাবে প্রার্থীদের ব্যয়ের হিসাব দেওয়ার সময় শেষ হয়েছে ৩১ জানুয়ারি। আর দলের ক্ষেত্রে সেই সময় শেষ হয় এপ্রিলে। এর মধ্যে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ নির্দিষ্ট সময়ে দলীয় হিসাব ইসিতে জমা দেয়। বাকি ৩৮টি দলকে ৯ জুনের মধ্যে হিসাব জমা দিতে সতর্কীকরণ নোটিশ দেয় ইসি। ওই চিঠির পর ৩০টি দল বেঁধে দেয়া সময়ের মধ্যে হিসাব জমা দেয়। আইন অনুযায়ী গেজেট প্রকাশের পরবর্তী নির্ধারিত সময়ে তা না দিলে দলগুলোকে সতর্ক করে এক মাসের মধ্যে হিসাব দিতে নোটিশ দেওয়া হয়।

সবমিলিয়ে আটটি দল ও ৪০ জন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী হিসাব জমা দেয়নি।

এদিকে নোটিশের পরও হিসাব দিতে ব্যর্থ হওয়ায় নিয়ম অনুযায়ী আট দলকে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ ১৯৭২ এর ৪৪ সিসিসি (৫) অনুযায়ী ১০ হাজার টাকা জরিমানা দিয়ে পরবর্তী ১৫ দিনের মধ্যে হিসাব জমা দেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

গত বৃহস্পতিবার (২৭ জুন) দলগুলোকে এ নির্দেশনা সংক্রান্ত চিঠি দিয়েছে কমিশন সচিবালয়। দলগুলো হচ্ছে- জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জেএসডি), বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দল (বাসদ), বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি (বিজেপি), বাংলাদেশ মুসলিম লীগ, বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি, বাংলাদেশ ইসলামিক ফ্রন্ট, বাংলাদেশ মুসলিম লীগ (বিএমএল) ও বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্ট (বিএনএফ)।

এ বিষয়ে ইসির উপসচিব আব্দুল হালিম খান বার্তা২৪.কম-কে বলেন, 'নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে যেসব দল নির্বাচনী ব্যয়ের হিসাব জমা দেয়নি তাদের আমরা নোটিশ দিয়েছি। তারপরেও অনেকে হিসাব জমা দেয়নি। তাই আইন অনুযায়ী তাদের ১০ হাজার টাকা জরিমানা দিয়ে ১৫ দিনের মধ্যে হিসাব জমা দেয়ার জন্য বলা হয়েছে।'

আর নির্বাচনে ব্যক্তিগত ব্যয়ের হিসাব নির্ধারিত সময়ে জমা না দেওয়ায় ৩৮ জন প্রার্থীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং কর্মকর্তাদের কাছে চিঠি দিয়েছে ইসি। আর নাটোর-৪ আসনে জাতীয় পার্টির প্রার্থী মো. আলাউদ্দিন মৃধা এবং ঢাকা-১৭ আসনের প্রার্থী বিজেপি চেয়ারম্যান আন্দালিভ রহমান পার্থ নির্বাচনী ব্যয়ের হিসাব দিতে সময় চাওয়ায় তাদের একমাস সময় দেওয়া হয়েছে। কমিশনের বৈঠকে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

এ বিষয়ে ইসির উপসচিব মো. আতিয়ার রহমান বার্তা২৪.কম-কে বলেন, 'একাদশ সংসদ নির্বাচনে ৪০ জন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ব্যয়ের হিসাব দেননি। তাদের মধ্যে দুইজন প্রার্থী সময় চেয়ে আবেদন করায় তাদের এক মাস সময় দেয়া হয়েছে। বাকি ৩৮ প্রার্থীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। কমিশন বৈঠকে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়েছে।'

এছাড়াও নিবন্ধিত সকল রাজনৈতিক দলকে অডিট রিপোর্ট জমা দিতে চিঠি দিয়েছে কমিশন। অডিট রিপোর্ট রেজিস্টার্ড চার্টার্ড একাউন্টিং ফার্মের মাধ্যমে নিরীক্ষা করার আইনি বাধ্যবাধকতা রয়েছে। পরপর তিন বছর কমিশনে এ প্রতিবেদন দিতে ব্যর্থ হলে নিবন্ধন বাতিলের এখতিয়ার রয়েছে ইসির।

এ বিষয়ে ইসির সহকারী সচিব রৌশন আরা জানান, ২০১৮ পঞ্জিকা বছরের আয়-ব্যয়ের হিসাব নিবন্ধিত নিরীক্ষা প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে যাচাই করিয়ে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে জমা দিতে ৩৯টি নিবন্ধিত দলকে চিঠি দিয়েছে ইসি।

   

উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে গণতন্ত্র ক্ষুণ্ন হবে: সিইসি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে বিগত সংসদ নির্বাচনে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা ক্ষুণ্ন হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার সিইসি কাজী হাবিবুল আওয়াল।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকালে আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে মাঠ প্রশাসনের সাথে আইনশৃঙ্খলা বিষয় সভায় তিনি এই কথা বলেন।

সিইসি কাজী কাজী হাবিবুল আওয়াল বলেন, দেশের নির্বাচনে আবেগ অনুভূতির জন্য কিছুটা বিশৃঙ্খলা হয়। ভোটাররা যেন নির্বিঘ্নে ভোট দিতে পারে সেই ব্যবস্থা করতে হবে। যেকোন মূল্যে নির্বাচন সুষ্ঠু করতে হবে। এই নির্বাচনে ব্যর্থ হলে বিগত সংসদ নির্বাচনে যে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা ক্ষুণ্ন হতে পারে। বাংলাদেশে গণতন্ত্র আছে তা সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে প্রমাণ করতে হবে। 

সভায় দেশের সকল জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার উপস্থিত আছেন। পুলিশপ্রধান সহ স্বরাষ্ট্র ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত আছেন।

;

উপজেলা নির্বাচন: রাজশাহীর তিন উপজেলায় বৈধ ৩১ জন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী ২১ মে দ্বিতীয় ধাপে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এতে রাজশাহী জেলার পুঠিয়া, দূর্গাপুর ও বাগমারা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস-চেয়ারম্যান ও নারী ভাইস-চেয়ারম্যান পদে মোট ৩১ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ হয়েছে। প্রার্থীদের জমাকৃত মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে বৈধতার ঘোষণা দেওয়া হয়।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা ১২টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে রিটার্নিং অফিসার ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) কল্যাণ চৌধুরী এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

রিটার্নিং অফিসার কল্যাণ চৌধুরী বলেন, দ্বিতীয় ধাপে আগামী ২১ মে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ২ মে প্রতীক বরাদ্দের মধ্য দিয়ে প্রার্থীদের মূল প্রচারণা শুরু হবে। উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করার লক্ষ্যে নির্বাচনী সভা এবং প্রচার-প্রচারণা সংক্রান্ত নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা সকল প্রার্থীদের যথাযথভাবে মানতে অনুরোধ জানান।

তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র বাছাই করা হবে ২৩ এপ্রিল। মনোনয়নপত্র বাতিলের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে ২৪-২৬ এপ্রিল। আপিল নিষ্পত্তি হবে ২৭-২৯ এপ্রিলের মধ্যে। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ৩০ এপ্রিল। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২ মে। প্রচার শেষে আগামী ২১ মে হবে ভোটগ্রহণ।

এসময় জানানো হয়, এই তিনটি উপজেলায় ৩১ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। চেয়ারম্যান ১০ জন, ভাইস চেয়ারম্যান ১১ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দেন। এর মধ্যে ৩১ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়।

উপজেলা চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হলেন- দূর্গাপুর উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম, মো. শরিফুজ্জামান, মো. আব্দুল মজিদ; পুঠিয়া উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান জি.এম হিরা বাচ্চু, মো. মখলেসুর রহমান, মো. আব্দুস সামাদ, মো. আহসান উল হক মাসুদ; বাগমারা উপজেলার মো. জাকিরুল ইসলাম, মো. আ. রাজ্জাক সরকার, মোহা. নাছিমা আক্তার।

এসময় ভাইস-চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হন- দূর্গাপুর উপজেলা মো. আ. কাদের মন্ডল, মো. হাসেম আলী, মো. আ. মোতালেব, মো. শামীম ফিরোজ, মো. মোসাব্বের সরকার জিন্নাহ, মো. আব্দুল হক; পুঠিয়া উপজেলার মো. ফজলে রাব্বি মুরাদ, মো. আব্দুল মতিন মুকুল, মো. জামাল উদ্দিন বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান; বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান, মো. শহিদুল ইসলাম, মোছা. বানেছা বেগম, মোসা. সারমিন আহম্মেদ, মোসা. কহিনুর বেগম; পুঠিয়া উপজেলার মৌসুমী রহমান, মোছা. পরিজান বেগম, মোছা. শাবনাজ আক্তার; বাগমারা উপজেলার মোছা. শাহিনুর খাতুন, কহিনুর বানু, খন্দকার শাহিদা আলম, মোছা. মমতাজ আক্তার বেবী।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই সম্পর্কে দূর্গাপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থীরা জানান, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে তারা বৈধতা পেয়েছেন। জেলা প্রশাসন চুল ছেঁড়া যাচাই-বাছাই শেষে প্রার্থীতা বৈধ ঘোষণা করেছেন।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের সময় উপস্থিত ছিলেন- সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সাকিব হাছান খাঁন, সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সানিয়া বিনতে আফজাল, উপজেলা নির্বাচন অফিসার দূর্গাপুর মো. জয়নুল আবেদীন, রাজশাহী জেলার ডিএসবি মো. আলাউদ্দিন প্রমুখ।

;

কুষ্টিয়ার দুই উপজেলায় প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম,কুষ্টিয়া
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে কুষ্টিয়ার দুই উপজেলার প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১১টায় জেলা নির্বাচন অফিসের সভাকক্ষে কুষ্টিয়া সদর ও খোকসা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বি ২৩ প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়।

কুষ্টিয়া জেলা নির্বাচন অফিসার ও রিটার্নিং অফিসার মুহাম্মদ আবু আনসার উপস্থিত প্রার্থীদের হাতে প্রতীক তুলে দেন।

এর মধ্যে কুষ্টিয়া সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ২ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং খোকসা উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৬ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৮ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন প্রার্থী রয়েছেন।

প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ার পরপরই প্রার্থীরা মঙ্গলবার থেকে প্রচারণায় নেমে পড়েন। আগামী ৮ মে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

;

ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচন ৫ জুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঝিনাইদহ-১ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুর পর শূন্য আসনে আগামী ৫ জুন ভোট গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন সচিব জাহাংগীর আলম।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে নির্বাচন কমিশনের ৩২তম সভায় শেষে গণমাধ্যমকে তিনি এই তথ্য জানান।

সভা শেষে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম জানান, ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচনের ভোট গ্রহণ করা হবে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে এ আসনে বিজয়ী আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুতে আসনটি শূন্য হয়।

উপ-নির্বাচনের তফসিল ঘোষণাপূর্বক ইসি সচিব বলেন, উপনির্বাচনের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ ৭মে, মনোনয়নপত্র বাছাই ৯ মে, বাছাইয়ের বিরুদ্ধে আপিল ১০ থেকে ১৪ মে, আপিল নিষ্পত্তি ১৫ মে, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৬ মে এবং প্রতীক বরাদ্দ ১৭ মে। এ নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন খুলনা অঞ্চলের আঞ্চলিক কর্মকর্তা।

;