আদর্শ শিক্ষক ও ভারতের রাষ্ট্রপতি



ড. মাহফুজ পারভেজ, কন্ট্রিবিউটিং এডিটর, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম
ড. সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণাণ

ড. সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণাণ

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রথমত তিনি ছিলেন একজন আদর্শ শিক্ষক। পরে হয়েছিলেন ভারতের রাষ্ট্রপতি। সর্বাবস্থায় তিনি শিক্ষকের ব্যক্তিত্বে ছিলেন উজ্জ্বল। রাষ্ট্র ও রাজনীতির জটিল ও ব্যস্ত জীবনেও তাকে মনে হয়েছে আপাদমস্তক শিক্ষক।

ভারতের প্রথম উপ-রাষ্ট্রপতি ও দ্বিতীয় রাষ্ট্রপতি ড. সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণাণের জন্মদিন ৫ সেপ্টেম্বরে পালন করা হয় `শিক্ষক দিবস’। শিক্ষক হিসেবে এতটাই প্রখর তার ভাবমূর্তি যে, রাজনীতি নয়, শিক্ষা প্রসঙ্গেই তাকে স্মরণ ও চর্চা করা হয়।

১৯৬২ সালে ছাত্রদের অনুরোধে তিনি ভারতের রাষ্ট্রপতি হন। তিনি ছিলেন একজন বিদ্বান ব্যক্তি ও উপদেষ্টা। ভারতবর্ষের সকল বিদ্যার্থীর পক্ষ থেকে তাকে সম্মান জানানোর এমন উদাহরণ সারা বিশ্বে বিরল।

একজন আদর্শ শিক্ষক ড. সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণাণ (৫ সেপ্টেম্বর, ১৮৮৮ – ১৭ এপ্রিল, ১৯৭৫) ভারতের দক্ষিণাঞ্চলের রাজ্য তামিলনাডুর তিরুট্টানিতে এক দরিদ্র ব্রাহ্মণ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। জন্মের ১৩১ বছর পেরিয়েও এই শিক্ষক উপমহাদেশে এখনো আলোচিত ব্যক্তিত্ব। ঝঞ্ঝা-বিক্ষুব্ধ রাজনীতিতে তার শিক্ষক-রাষ্ট্রনেতার আলোকময় আবেদন আজও প্রাসঙ্গিক।

ড. সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণাণ স্বাধীন ভারতের প্রথম উপ-রাষ্ট্রপতি হন ১৯৫২ সালে। ১০ বছর তিনি এ পদে থেকে ১৯৬২ সালে হন সে দেশের দ্বিতীয় রাষ্ট্রপতি। ১৯৬৭ সাল পর্যন্ত তিনি এ পদে বহাল ছিলেন। এক নাগারে প্রায় পনের বছর তিনি ছিলেন ভারত রাষ্ট্রের সাংবিধানিক শীর্ষবৃত্তে। উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো, সুদীর্ঘ বছর রাষ্ট্র ও রাজনৈতিক পরিমণ্ডলে অবস্থান করেও তিনি শিক্ষা ও শিক্ষকতা পেশাকে বিস্মৃত হননি। তাকে ঘিরে সবসময় আবর্তিত হয়েছে শিক্ষা বিষয়ক বিষয়াবলী। ছাত্র, শিক্ষক ও শিক্ষার কল্যাণ চিন্তাই ছিল তার সার্বক্ষণিক ধ্যান ও সাধনা।

রাজনীতিবিদ হলেও ড. সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণাণকে বিবেচনা করা হয় দার্শনিক ও অধ্যাপক হিসেবে। অতি শান্ত ও সজ্জন স্বভাবের পাশাপাশি ছাত্রজীবন থেকেই তিনি ছিলেন অতি মেধাবী। জীবনে কোনও পরীক্ষায় দ্বিতীয় হননি তিনি। বিভিন্ন বৃত্তির মাধ্যমে তার ছাত্রজীবন এগিয়ে চলে। ১৯০৫ সালে তিনি মাদ্রাজ খ্রিস্টান কলেজ থেকে দর্শনে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন। তার বিষয় ছিল ‘বেদান্ত দর্শনের বিমূর্ত পূর্বকল্পনা’(The Ethics of the Vedanta and its Metaphysical Presuppositions)।

তার পরিবারের আর্থিক অবস্থা খুব একটা সচ্ছল ছিল না। দূর সম্পর্কের এক দাদার কাছ থেকে দর্শনের বই পান এবং তখনই ঠিক করেন তিনি দর্শন নিয়ে পড়বেন। স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করার জন্য তিনি “বেদান্ত দর্শনের বিমূর্ত পূর্বকল্পনা” বিষয়ে একটি গবেষণামূলক প্রবন্ধও রচনা করেন। তিনি ভেবেছিলেন তার গবেষণামূলক প্রবন্ধ দর্শনের অধ্যাপক বাতিল করে দেবেন। কিন্তু অধ্যাপক অ্যালফ্রেড জর্জ হগ তার প্রবন্ধ পড়ে খুবই খুশি হন। এই উচ্চাঙ্গের প্রবন্ধ যখন ছাপানো হয় তখন রাধাকৃষ্ণাণের বয়স মাত্র ২০ বছর।

অল্প সময়ের মধ্যেই তিনি বিশ্বের দরবারে অতি জনপ্রিয় ও গুরুত্বপূর্ণ দার্শনিক-অধ্যাপক হিসেবে পরিচিত লাভ করেন। ১৯৩১ সালে তাকে British knighthood-এ সম্মানিত করা হয়। ১৯৫৪ সালে ভারতরত্ন উপাধি পান তিনি।

প্রথম জীবনে সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণাণ মাইসোর বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করেন। তা ছিল ১৯১৮ সালের ঘটনা। এ সময় তিনি বিভিন্ন উল্লেখযোগ্য গবেষণা পত্রিকায় লিখতেন। সে সময়েই তিনি ভারতের প্রধানতম সাহিত্যপ্রতিভা রবীন্দ্রনাথের চিন্তা ও দর্শনের প্রতি বিশেষভাবে আকৃষ্ট হন। তখনই তিনি রচনা করেন তার প্রথম গ্রন্থ ‘The Philosophy of Rabindranath Tagore’। তার দ্বিতীয় গ্রন্থের শিরোনাম ছিল ‘The Reign of Religion in Contemporary Philosophy’, যা প্রকাশিত হয় ১৯২০ সালে।

এক পর্যায়ে ড. রাধাকৃষ্ণাণ কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়েও অধ্যাপনা করেন। দেশ–বিদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তিনি বারবার অধ্যাপনার জন্য আমন্ত্রিত হয়েছেন। শিক্ষক হিসাবে দেশে ও বিদেশে ছিল তার প্রভূত সম্মান ও মর্যাদা।

জাতীয় প্রয়োজনে ড. সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণাণ ভারতের উপ-রাষ্ট্রপতি ও রাষ্ট্রপতি হন। দল-মত নির্বিশেষে এই পণ্ডিত ও দার্শনিককে ভারতের সকলেই রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ স্তরে বরণ করেছিলেন। রাষ্ট্রপতি হওয়ার পর তার গুণমুগ্ধ ছাত্র ও বন্ধুরা তার জন্মদিন পালন করতে চাইলে তিনি ব্যক্তিগত উদযাপনকে নিরুৎসাহিত করেন। বরং তিনি বলেন, “জন্মদিনের পরিবর্তে ৫ সেপ্টেম্বর যদি ‘শিক্ষক দিবস’ উদ্‌যাপিত হয় তবে আমি বিশেষরূপে অনুগ্রহ লাভ করবো।”

ড. সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণাণের মনোভাবকে সম্মান জানিয়ে ভারতে তার জন্মদিন ৫ সেপ্টেম্বর ‘শিক্ষক দিবস’ রূপে পালিত হচ্ছে। এই বিশ্ববরেণ্য শিক্ষাবিদ নিজের জন্মদিনকেও উৎসর্গ করে গেছেন শিক্ষার উন্নয়নে ও শিক্ষক সমাজের কল্যাণে।

   

বিনামূল্যে কারিগরি প্রশিক্ষণ পাবেন দুই লাখের বেশি বেকার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ফাইল ছবি

ফাইল ছবি

  • Font increase
  • Font Decrease

অ্যাকসিলারেটিং অ্যান্ড স্ট্রেনদেনিং স্কিল ফর ইকোনমিক ট্রান্সফরমেশন (অ্যাসেট) প্রকল্পের আওতায় দুই লাখের বেশি বেকার যুবক ও যুবতী বিনামূল্যে প্রশিক্ষণ পাবেন। চার মাসে ৩৬০ ঘণ্টা মেয়াদি এই কোর্সের জন্য কাছের প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানে যোগাযোগ করতে হবে। প্রশিক্ষণার্থীদের প্রতি মাসে আর্থিক সহায়তাও দেওয়া হবে।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানিয়েছে কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর।

বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, নিয়মিত উপস্থিতি সাপেক্ষে সাধারণ প্রশিক্ষণার্থী প্রতি মাসে ১ হাজার ৫০০ টাকা করে পাবেন প্রশিক্ষণ ভাতা। এছাড়া নারী, প্রতিবন্ধী ও ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর প্রশিক্ষণার্থীরা প্রতি মাসে ২ হাজার টাকা প্রশিক্ষণ ভাতা পাবেন।

যাতায়াত ভাতা হিসেবে প্রত্যেক প্রশিক্ষণার্থীকে দৈনিক ৮০ টাকা হারে মাসে সর্বোচ্চ ১ হাজার ৭৬০ টাকা করে দেওয়া হবে।

প্রশিক্ষণার্থী একই কোর্সের উচ্চতর প্রশিক্ষণ নিতে পারবে, তবে একাধিক কোর্স বা অকুপেশনে প্রশিক্ষণ নিতে পারবে না। সব ধরনের সম্মানী ও প্রশিক্ষণ ভাতা ব্যাংকিং চ্যানেলে বা মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে প্রদান করা হবে।

;

চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের সচিবের ফল জালিয়াতির তদন্তে তিন সদস্যের কমিটি



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের সচিবের ফল জালিয়াতির তদন্তে তিন সদস্যের কমিটি

চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের সচিবের ফল জালিয়াতির তদন্তে তিন সদস্যের কমিটি

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের বর্তমান সচিব ও সাবেক পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক নারায়ন চন্দ্র নাথের বিরুদ্ধে উঠা পরীক্ষার ফল জালিয়াতির অভিযোগসমূহ সরেজমিনে তদন্তের জন্য তিন সদস্যের কমিটি গঠন করেছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)। মাউশির সহকারী পরিচালক (কলেজ-১) মো. তারিকুল ইসলামের সই করা এক আদেশে বুধবার (১৭ এপ্রিল) এই কমিটি করার কথা জানানো হয়েছে।

কমিটির তিন সদস্য হলেন মাউশি, ঢাকার পরিচালক (মনিটরিং অ্যান্ড ইভালুয়েশান উইং) অধ্যাপক মো. আমির হোসেন, সহকারী পরিচালক (এইচআরএম) আশেকুল হক ও সিনিয়র সিস্টেম অ্যানালিস্ট (ইএমআইএস সেল) খন্দকার আজিজুর রহমান। কমিটিকে সরেজমিন তদন্ত করে বিধি অনুযায়ী সুস্পষ্ট মতামতসহ দুই প্রস্থ তদন্ত প্রতিবেদন ৭ কর্মদিবসরে মধ্যে অধিদপ্তরে জমা দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

শিক্ষা মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, বাংলাদেশ মুক্তি সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধ গবেষণা কেন্দ্র ট্রাস্ট, চট্টগ্রামের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা ড. মাহফুজুর রহমান (বিএলএফ কমান্ডার) অধ্যাপক নারায়ন চন্দ্র নাথের বিরুদ্ধে শিক্ষামন্ত্রণালয়ে ফল জালিয়াতির অভিযোগ করেন। এর প্রেক্ষিতে শিক্ষামন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের শৃঙ্খলা বিষয়ক শাখার উপসচিব মো. শাহীনুর ইসলামের সই করা এক চিঠিতে মাউশিকে ফল জালিয়াতির অভিযোগ তদন্ত করার নির্দেশ দেওয়া হয়। গত ১ এপ্রিল দেওয়া ওই চিঠিতে নারায়ন চন্দ্র নাথের বিরুদ্ধে উঠা অভিযোগগুলো উপযুক্ত কর্মকর্তা দ্বারা ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে তদন্ত করে সুস্পষ্ট মতামত দাখিল করতে বলা হয়। এই চিঠির প্রেক্ষিতে মাউশি নারায়ন চন্দ্র নাথের বিরুদ্ধে অভিযোগ তদন্তে কমিটি গঠন করল।

;

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ১ম বর্ষ ভর্তির ২য় মেধা তালিকা প্রকাশ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে ১ম বর্ষ স্নাতক (সম্মান) ভর্তি কার্যক্রমের ১ম মেধা তালিকায় ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের বিষয় পরিবর্তন ও ২য় মেধা তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। ১৮ এপ্রিল বিকেল ৪টায় এ তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে।

ফলাফল এসএমএস GmGgGm (nu<space>athn<space>roll no টাইপ করে ১৬২২২ নম্বরে পাঠাতে হবে) এর মাধ্যমে বিকেল ৪টা থেকে এবং ভর্তি বিষয়ক ওয়েবসাইটে (www.nu.ac.bd/admissions) রাত ৯টা থেকে পাওয়া যাবে।

উল্লেখ্য, ২য় মেধা তালিকায় স্থানপ্রাপ্ত ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থী ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে কোনো শিক্ষা কার্যক্রমে ভর্তি হয়ে থাকলে তাকে অবশ্যই ২৪ এপ্রিলের মধ্যে পূর্ববর্তী শিক্ষাবর্ষের ভর্তি বাতিল করে অনলাইনে চূড়ান্ত ভর্তি ফরম পূরণ করতে হবে। অন্যথায় দ্বৈত ভর্তির কারণে শিক্ষার্থীর ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে ১ম বর্ষ স্নাতক (সম্মান) শ্রেণির ভর্তি ও রেজিস্ট্রেশন বাতিল বলে গণ্য হবে।

২য় মেধা তালিকায় স্থানপ্রাপ্ত কোনো শিক্ষার্থী তার বিষয় পরিবর্তন করতে চাইলে তাকে চূড়ান্ত ভর্তি ফরমে বিষয় পরিবর্তনের নির্দিষ্ট ঘরে এবং অপশন সিলেক্ট করতে হবে। এ ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের বিষয় পছন্দক্রম অনুযায়ী সংশ্লিষ্ট কলেজে বিষয়ভিত্তিক শূন্য আসনে মেধার ভিত্তিতে বিষয় পরিবর্তন করা হবে।

;

টেস্ট পরীক্ষার নামে বাড়তি ফি নিলে কঠোর ব্যবস্থা: শিক্ষামন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের কাছ থেকে টেস্ট পরীক্ষার নামে বাড়তি ফি আদায় করলে সংশ্লিষ্ট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে নির্দেশ দিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী।

মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে পোস্ট করা এক চিঠির মাধ্যমে এ নির্দেশনার তথ্য জানা যায়।

নির্দেশনায় বলা হয়েছে, টেস্ট পরীক্ষার নামে এবং পরীক্ষার কারণ দেখিয়ে অ্যাডমিট কার্ড দেওয়া থেকে বঞ্চিত করাসহ শিক্ষার্থীদের নিকট থেকে বিভিন্নভাবে আর্থিক সুবিধা নিচ্ছে মর্মে বিভিন্ন মাধ্যম থেকে অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে। টেস্ট পরীক্ষার নামে কোন শিক্ষার্থীর কাছ থেকে বাড়তি ফি আদায় করা যাবে না এবং পরীক্ষার কারণ দেখিয়ে অ্যাডমিট কার্ড দেওয়া থেকে বঞ্চিত করা যাবে না বলে শিক্ষামন্ত্রী নির্দেশনা দিয়েছেন।

আরও বলা হয়, এই নির্দেশনার প্রতিপালন না করলে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট ব্যবস্থা গ্রহণপূর্বক মন্ত্রণালয়কে অবহিত করার জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।

;