ঐক্যফ্রন্টকে নির্বাচনের মাঠে থাকার পরামর্শ সম্পাদকদের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ঐক্যফ্রন্টকে নির্বাচনের মাঠে থাকার পরামর্শ সম্পাদকদের, ছবি: সংগৃহীত

ঐক্যফ্রন্টকে নির্বাচনের মাঠে থাকার পরামর্শ সম্পাদকদের, ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

জাতীয় ঐক্যফ্রন্টকে নির্বাচনের শেষ দিন পর্যন্ত মাঠে থাকার পরামর্শ দিয়েছেন পত্রিকার সম্পাদক ও সিনিয়র সাংবাদিকরা।

বৃহস্পতিবার (১৬ নভেম্বর) বিকেলে রাজধানীর গুলশান হোটেল লেকশোরে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় এমন আহ্বান জানান তারা।

অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন নিশ্চিত করতে পত্রিকার সম্পাদক ও ঢাকায় অবস্থানরত বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম প্রধানদের সঙ্গে এ মতবিনিময় সভার আয়োজন করে সরকার বিরোধী জোট জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট।

বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, অনুষ্ঠানের শুরুতে ঐক্যফ্রন্টের আহ্বায়ক ও গণফোরামের সভাপতি ড. কামাল হোসেন ও ফ্রন্টের মুখপাত্র ও বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বক্তব্য রাখেন।

এরপর জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের নেতাদের কাছে প্রশ্ন রাখেন দৈনিক আমাদের নতুন সময়ের সম্পাদক নাঈমুল ইসলাম খান। তিনি প্রশ্নে জানতে চান, ‘ক্ষমতায় অথবা বিরোধী দলে গেলে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী ও বঙ্গবন্ধুর জন্ম শতবার্ষিকী উদযাপন করবে কিনা।'

নাঈমুল ইসলাম খান পরে আরেক প্রশ্নে বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে ঐক্যফ্রন্টের জনসভাগুলোতে সকল ধর্মীয়গ্রন্থ পাঠ করে সভার কার্যক্রম শুরু করেছে, পাশাপাশি বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে প্রশান্তিমূলক আলোচনা হচ্ছে- এগুলো তাদের ঐক্যবদ্ধ চিন্তার ফসল কিনা?

ঐক্যফ্রন্টের কাছে তিনি আরও জানতে চান, ১৫ আগস্ট ও ২১ আগস্ট নিয়ে তাদের কোনো ঐক্যবদ্ধ চিন্তা আছে কি না? আর থাকলে তা নির্বাচনের আগে লিখিতভাবে আমাদের সামনে উপস্থাপন করবেন কিনা?

বৈঠক সূত্রে আরও জানা গেছে, সভায় কামাল হোসেন সাংবাদিকদের কাছে জানতে চেয়েছেন, আপনারা নিরপেক্ষতার জায়গা থেকে কি করলে নির্বাচন অবাধ সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হবে?

ড. কামাল হোসেন ও মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উভয়েই এসব প্রশ্নের জবাব দেন।

ক্ষমতায় গেলে ঐক্যফ্রন্টের প্রধানমন্ত্রী কে হবেন- বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমের প্রধান সম্পাদক তৌফিক ইমরোজ খালেদী জানাতে চাইলে এর উত্তরে কামাল হোসেন বলেছেন, আমরা সংখ্যাগরিষ্ঠ দল বসে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবো।

মতবিনিময় সভা শেষে সাপ্তাহিক এর সম্পাদক গোলাম মোর্তোজা সাংবাদিকদের বলেন, ঐক্যফ্রন্টের নির্বাচনে আসার সিদ্ধান্তকে আমাদের পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানানো হয়েছে। তাদেরকে নির্বাচনের মাঠে শেষ পর্যন্ত থাকার কথাও বলা হয়েছে।

তিনি বলেন, ‘আমরা বলেছি, নির্বাচনে প্রতিকূল অবস্থা থাকবেই। কিন্তু মাঝে-মধ্যে নির্বাচন বয়কটের সুর ঐক্যফ্রন্টের কাছে শোনা যায়। যা সাধারণ মানুষসহ গণমাধ্যমকে ভড়কে দেয়। তাই এসব বক্তব্য পাল্টে আগামীর বাংলাদেশ ও গণতন্ত্রের স্বার্থে ঐক্যফ্রন্টকে নির্বাচনে থাকার কথা বলা হয়েছে।'

তিনি আরও বলেন, ঐক্যফ্রন্ট গণমাধ্যমে কাছে প্রকৃত চিত্র দেখতে চায়। তারা বলেছেন, নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিয়ে অনেক ঘাটতি আছে। আমরা বলেছি, ঐক্যফ্রন্ট প্রয়োজনে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী ও নির্বাচন কমিশনের নিকট যেতে পারে। এতে নির্বাচনের পরিবেশ অনেকটাই তৈরি হবে। তারা এসব বিষয়ে গণমাধ্যমের সহায়তা চেয়েছেন। জোটের নেতাকর্মীরা যাতে নিজ নিজ এলাকায় গিয়ে কাজ করতে পারেন।

ঐক্যফ্রন্টের আহবায়ক ড. কামাল হোসেন উপস্থিত সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘একটি সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন নিশ্চিত করতে আমরা সম্পাদকদের সঙ্গে কথা বলেছি। সম্পাদকরা আমাদের নিকট তাদের প্রত্যাশার কথা তুলে ধরেছেন। নির্বাচনী পরিবেশ রক্ষা করা যেমন সরকারের কর্তব্য তেমনি আমাদেরও দায়িত্ব রয়েছে।’

এ সময় মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সাংবাদিকদের বলেন, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য আমরা সব রকমের সহযোগিতা সম্পাদকদের কাছ থেকে চাই।

মতবিনিময় সভায় সিনিয়র সাংবাদিক রিয়াজ উদ্দিন, দৈনিক প্রথম আলো সম্পাদক মতিউর রহমান, মানবজমিনের প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী, নিউএজ সম্পাদক নূরুল কবীর, আমাদের নতুন সময় সম্পাদক নাঈমুল ইসলাম খান, সাপ্তাহিক সম্পাদক গোলাম মোর্তোজা, সাপ্তাহিক বুধবার সম্পাদক আমির খসরু, ঢাকা ট্রিবিউন সম্পাদক জাফর সোবহান, বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম সম্পাদক তৌফিক ইমরোজ খালিদী, দিনকাল সম্পাদক রেজোয়ান সিদ্দিকী, ইনকিলাবের যুগ্ম-সম্পাদক মুন্সি আবদুল মান্নান, এএফপির ব্যুরো চিফ শফিকুল আলম, রয়টার্সের সিরাজুল ইসলাম কাদির, ডেইলি স্টারের প্লানিং এডিটর সাখাওয়াত লিটন, যুগান্তরের প্রধান প্রতিবেদক মাসুদ করিম, বাংলাদেশ প্রতিদিনের যুগ্ম-বার্তা সম্পাদক আবু তাহের, বাংলাদেশের খবরের ব্যবস্থাপনা সম্পাদক সৈয়দ মেজবাহ উদ্দিন ও সমকালের চিফ রিপোর্টার লোটন একরামসহ বিভিন্ন জাতীয় দৈনিকের জ্যৈষ্ঠ সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন।

দুই ঘন্টাব্যাপী মতবিনিময় অনুষ্ঠানে বিএনপি নেতা খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মওদুদ আহমদ, জেএসডির আসম আবদুর রব, তানিয়া রব, গণফোরামের মোস্তফা মহসিন মনটু, সুব্রত চৌধুরী, নাগরিক ঐক্যের মাহমুদুর রহমান মান্না, জাতীয় ঐক্য প্রক্রিয়ার সুলতান মো. মনসুর আহমেদ ও গণস্বাস্থ্য সংস্থার ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীসহ ঐক্যফ্রন্টের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

গত ১৩ অক্টোবর জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট গঠনের পর গণমাধ্যমের সম্পাদকদের সাথে বসলেন তারা। এই ফ্রন্টে বিএনপি, জেএসডি, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ, গণফোরাম, নাগরিক ঐক্য ও জাতীয় ঐক্য প্রক্রিয়া এই ৬টি রাজনৈতিক দল রয়েছে।

এর আগে গত ১৮ অক্টোবর কূটনীতিকদের সাথেও মতবিনিময় করেছে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট। শনিবার (১৭ নভেম্বর) বেসরকারি টেলিভিশনসহ অনলাইন প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করার কথা রয়েছে ঐক্যফ্রন্টের।

   

উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে গণতন্ত্র ক্ষুণ্ন হবে: সিইসি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে বিগত সংসদ নির্বাচনে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা ক্ষুণ্ন হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার সিইসি কাজী হাবিবুল আওয়াল।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকালে আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে মাঠ প্রশাসনের সাথে আইনশৃঙ্খলা বিষয় সভায় তিনি এই কথা বলেন।

সিইসি কাজী কাজী হাবিবুল আওয়াল বলেন, দেশের নির্বাচনে আবেগ অনুভূতির জন্য কিছুটা বিশৃঙ্খলা হয়। ভোটাররা যেন নির্বিঘ্নে ভোট দিতে পারে সেই ব্যবস্থা করতে হবে। যেকোন মূল্যে নির্বাচন সুষ্ঠু করতে হবে। এই নির্বাচনে ব্যর্থ হলে বিগত সংসদ নির্বাচনে যে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা ক্ষুণ্ন হতে পারে। বাংলাদেশে গণতন্ত্র আছে তা সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে প্রমাণ করতে হবে। 

সভায় দেশের সকল জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার উপস্থিত আছেন। পুলিশপ্রধান সহ স্বরাষ্ট্র ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত আছেন।

;

উপজেলা নির্বাচন: রাজশাহীর তিন উপজেলায় বৈধ ৩১ জন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী ২১ মে দ্বিতীয় ধাপে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এতে রাজশাহী জেলার পুঠিয়া, দূর্গাপুর ও বাগমারা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস-চেয়ারম্যান ও নারী ভাইস-চেয়ারম্যান পদে মোট ৩১ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ হয়েছে। প্রার্থীদের জমাকৃত মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে বৈধতার ঘোষণা দেওয়া হয়।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা ১২টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে রিটার্নিং অফিসার ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) কল্যাণ চৌধুরী এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

রিটার্নিং অফিসার কল্যাণ চৌধুরী বলেন, দ্বিতীয় ধাপে আগামী ২১ মে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ২ মে প্রতীক বরাদ্দের মধ্য দিয়ে প্রার্থীদের মূল প্রচারণা শুরু হবে। উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করার লক্ষ্যে নির্বাচনী সভা এবং প্রচার-প্রচারণা সংক্রান্ত নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা সকল প্রার্থীদের যথাযথভাবে মানতে অনুরোধ জানান।

তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র বাছাই করা হবে ২৩ এপ্রিল। মনোনয়নপত্র বাতিলের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে ২৪-২৬ এপ্রিল। আপিল নিষ্পত্তি হবে ২৭-২৯ এপ্রিলের মধ্যে। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ৩০ এপ্রিল। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২ মে। প্রচার শেষে আগামী ২১ মে হবে ভোটগ্রহণ।

এসময় জানানো হয়, এই তিনটি উপজেলায় ৩১ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। চেয়ারম্যান ১০ জন, ভাইস চেয়ারম্যান ১১ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দেন। এর মধ্যে ৩১ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়।

উপজেলা চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হলেন- দূর্গাপুর উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম, মো. শরিফুজ্জামান, মো. আব্দুল মজিদ; পুঠিয়া উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান জি.এম হিরা বাচ্চু, মো. মখলেসুর রহমান, মো. আব্দুস সামাদ, মো. আহসান উল হক মাসুদ; বাগমারা উপজেলার মো. জাকিরুল ইসলাম, মো. আ. রাজ্জাক সরকার, মোহা. নাছিমা আক্তার।

এসময় ভাইস-চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হন- দূর্গাপুর উপজেলা মো. আ. কাদের মন্ডল, মো. হাসেম আলী, মো. আ. মোতালেব, মো. শামীম ফিরোজ, মো. মোসাব্বের সরকার জিন্নাহ, মো. আব্দুল হক; পুঠিয়া উপজেলার মো. ফজলে রাব্বি মুরাদ, মো. আব্দুল মতিন মুকুল, মো. জামাল উদ্দিন বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান; বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান, মো. শহিদুল ইসলাম, মোছা. বানেছা বেগম, মোসা. সারমিন আহম্মেদ, মোসা. কহিনুর বেগম; পুঠিয়া উপজেলার মৌসুমী রহমান, মোছা. পরিজান বেগম, মোছা. শাবনাজ আক্তার; বাগমারা উপজেলার মোছা. শাহিনুর খাতুন, কহিনুর বানু, খন্দকার শাহিদা আলম, মোছা. মমতাজ আক্তার বেবী।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই সম্পর্কে দূর্গাপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থীরা জানান, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে তারা বৈধতা পেয়েছেন। জেলা প্রশাসন চুল ছেঁড়া যাচাই-বাছাই শেষে প্রার্থীতা বৈধ ঘোষণা করেছেন।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের সময় উপস্থিত ছিলেন- সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সাকিব হাছান খাঁন, সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সানিয়া বিনতে আফজাল, উপজেলা নির্বাচন অফিসার দূর্গাপুর মো. জয়নুল আবেদীন, রাজশাহী জেলার ডিএসবি মো. আলাউদ্দিন প্রমুখ।

;

কুষ্টিয়ার দুই উপজেলায় প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম,কুষ্টিয়া
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে কুষ্টিয়ার দুই উপজেলার প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১১টায় জেলা নির্বাচন অফিসের সভাকক্ষে কুষ্টিয়া সদর ও খোকসা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বি ২৩ প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়।

কুষ্টিয়া জেলা নির্বাচন অফিসার ও রিটার্নিং অফিসার মুহাম্মদ আবু আনসার উপস্থিত প্রার্থীদের হাতে প্রতীক তুলে দেন।

এর মধ্যে কুষ্টিয়া সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ২ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং খোকসা উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৬ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৮ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন প্রার্থী রয়েছেন।

প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ার পরপরই প্রার্থীরা মঙ্গলবার থেকে প্রচারণায় নেমে পড়েন। আগামী ৮ মে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

;

ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচন ৫ জুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঝিনাইদহ-১ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুর পর শূন্য আসনে আগামী ৫ জুন ভোট গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন সচিব জাহাংগীর আলম।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে নির্বাচন কমিশনের ৩২তম সভায় শেষে গণমাধ্যমকে তিনি এই তথ্য জানান।

সভা শেষে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম জানান, ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচনের ভোট গ্রহণ করা হবে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে এ আসনে বিজয়ী আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুতে আসনটি শূন্য হয়।

উপ-নির্বাচনের তফসিল ঘোষণাপূর্বক ইসি সচিব বলেন, উপনির্বাচনের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ ৭মে, মনোনয়নপত্র বাছাই ৯ মে, বাছাইয়ের বিরুদ্ধে আপিল ১০ থেকে ১৪ মে, আপিল নিষ্পত্তি ১৫ মে, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৬ মে এবং প্রতীক বরাদ্দ ১৭ মে। এ নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন খুলনা অঞ্চলের আঞ্চলিক কর্মকর্তা।

;