ইউরোপীয় প্রযুক্তিতে বিশ্বমানের লিফট তৈরি করছে ওয়ালটন



সেন্ট্রাল ডেস্ক, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম
ওয়ালটন লিফট, ছবি: সংগৃহীত

ওয়ালটন লিফট, ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশেই বিশ্বমানের লিফট বা এলিভেটর তৈরি করছে ওয়ালটন। ইউরোপীয় প্রযুক্তিতে তৈরি উচ্চমান সম্পন্ন এসব লিফট নিজেদের চাহিদা মিটিয়ে বাণিজ্যিকভাবে বিক্রি করছে তারা। অত্যাধুনিক ফিচার সমৃদ্ধ ওয়ালটন লিফট দামে সাশ্রয়ী। ফলে উচ্চমূল্যে বিদেশ থেকে লিফট আনার প্রয়োজন নেই। ওয়ালটন লিফট কেনা যাচ্ছে পাঁচ বছরের কিস্তি সুবিধায়।

শনিবার (১২ অক্টোবর) ওয়ালটন থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য নিশ্চিত করা হয়।

বাজার সংশ্লিষ্টদের মতে, দেশে বার্ষিক লিফটের চাহিদা ৩ হাজার ইউনিটেরও বেশি। বিদেশ থেকে এ পরিমাণ লিফট আমদানিতে ব্যয় হয় আনুমানিক ৮০০ কোটি টাকারও বেশি। দেশেই বিশ্বমানের লিফট তৈরি হওয়ায় বিদেশ থেকে লিফট কেনা এখন বিলাসিতা ছাড়া আর কিছু নয়। এতে একদিকে বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয়ের সুযোগ তৈরি হয়েছে। অন্যদিকে দেশীয় ভারী শিল্পপণ্য উৎপাদনে গতি এসেছে। এ খাতে তৈরি হচ্ছে দক্ষ জনবল।

জানা গেছে, বর্তমানে বাজারে রয়েছে দুই ধরনের ওয়ালটন লিফট। প্যাসেঞ্জার লিফট এবং কার্গো লিফট। প্যাসেঞ্জার লিফট ৩০০ কেজি থেকে ৩ হাজার কেজি পর্যন্ত। এ সব লিফটে ৪ থেকে ৪০ জন প্যাসেঞ্জার বহন করা যায়। অন্যদিকে কার্গো লিফটের ধারণক্ষমতা ৮০০ কেজি থেকে ৪ হাজার ৫০০ কেজি পর্যন্ত।

লিফটের সর্বোত্তম বিক্রয়োত্তর সেবায় ওয়ালটনের রয়েছে নিজস্ব সার্ভিস টিম। আছে ফ্রি ইন্সটলেশন সুবিধা। লিফট কেনার এক বছরের মধ্যে কোনো যন্ত্রাংশে সমস্যা হলে সম্পূর্ণ ফ্রিতে ঠিক করে দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়াও আছে এক বছরের ফ্রি মেইনটেনেন্স সুবিধা। লিফটের যে কোনো সমস্যায় তাৎক্ষণিক সার্ভিস টিম পৌঁছে যাচ্ছে গ্রাহকের কাছে।

গাজীপুরে অবস্থিত ওয়ালটনের নিজস্ব বিশাল কারখানায় ক্রেতারা সরেজমিনে দেখে কিনতে পারবেন ওয়ালটনের লিফট। ওয়ালটন লিফটে রয়েছে রিমোট মনিটরিং সিস্টেম। ফলে ফ্যাক্টরিতে বসেই দেশের যেকোনো প্রান্তে বিক্রয়োত্তর সেবা দেয়া সম্ভব হচ্ছে। ওয়ালটনের লিফটে রয়েছে ডোর লোড ডিটেক্টর, ওভার লোড সেন্সর এবং এআরডি এর মতো তিনটি অত্যাধুনিক ফিচার।

এছাড়াও সর্বাধুনিক প্রযুক্তির মেশিনারিজ যেমন, ট্র্যুপাঞ্চ (জার্মানি), ট্র্যুবেন্ড (জার্মানি), ওয়াটার জেট কাটিং মেশিন (আমেরিকা), ইউনিভার্স্যাল মিলিং মেশিন (তাইওয়ান), প্লানোমিলার (তাইওয়ান), লেজার কাটিং (চীন), অটোমেটেড গ্যাস কাটার এবং ওয়েল্ডিং মেশিনসহ অনেক যন্ত্রপাতির সমন্বয়ে তৈরি করা হচ্ছে ওয়ালটন লিফট।

কর্তৃপক্ষ জানায়, ওয়ালটনের লিফট বাজারজাত করার আগে বিদেশি বিশেষজ্ঞদের দ্বারা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করানো হয়। লিফট তৈরিতে ইউরোপীয় নিরাপত্তা কোড-ইএন ৮১-২০, ইএন ৮১-৫০ এবং ইএন ৮১-৭০ অনুসরণ করে ওয়ালটন।

ওয়ালটন লিফট বিভাগের চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার (সিইও) সোহেল রানা বলেন, ২০১৪ সালে দেশেই লিফট তৈরির উদ্যোগ গ্রহণ করে ওয়ালটন। সে অনুযায়ী অবকাঠামো নির্মাণ, গবেষণা এবং মান উন্নয়ন বিভাগ, ইউরোপ-আমেরিকা থেকে আনা অত্যাধুনিক মেশিনারিজ স্থাপন করে প্রতিষ্ঠানটি। লিফটের ডিজাইন, উৎপাদন এবং ইন্সটলেশনে নিযুক্ত আছেন দক্ষ একঝাঁক দেশীয় প্রকোশলী, ডিজাইনার এবং টেকনেশিয়ান। ওয়ালটনের কারখানা এবং করপোরেট অফিস ভবনসহ সব ধরনের স্থাপনায় ব্যবহৃত হচ্ছে নিজেদের তৈরি লিফট। নিজেদের চাহিদা মিটিয়ে বাণিজ্যিকভাবে লিফট বিক্রি করছে ওয়ালটন।

ওয়ালটন লিফট বিভাগের চিফ অপারেটিং অফিসার প্রকৌশলী সবুজ আলম বলেন, একমাত্র ওয়ালটনই ইউরোপিয়ান স্ট্যান্ডার্ড অনুযায়ী বাংলাদেশে লিফট তৈরি করছে। আমদানি করা লিফটের তুলনায় ওয়ালটনের তৈরি লিফট পাওয়া যাচ্ছে প্রায় অর্ধেক মূল্যে। এসব কারণে লিফট কেনায় বিদেশ নির্ভরতা কমবে বলে তিনি আশাবাদী।

তিনি আরও বলেন, শোনা যাচ্ছে, অর্থ অপচয় করে অনেকেই বিদেশে যাচ্ছেন লিফট কিনতে। অথচ দেশেই পাওয়া যাচ্ছে সাশ্রয়ী মূল্যে শিক্ষা ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান, আবাসিক ভবনসহ সব ধরনের প্রতিষ্ঠানের জন্য অত্যাধুনিক লিফট।

   

রিজার্ভের পরিমাণ জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
রিজার্ভের পরিমাণ জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক

রিজার্ভের পরিমাণ জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক

  • Font increase
  • Font Decrease

দীর্ঘদিন ধরে দেশে ডলার সংকটের প্রভাবে বৈদেশিক মুদ্রার সঞ্চয় বা রিজার্ভ ধারাবাহিকভাবে কমছে। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) সর্বেশষ গণনায় দেশের রিজার্ভ ১৯ দশমিক ৪৫ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে। অন্যদিকে বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসেবে তা ২৪ দশমিক ৮১ বিলিয়ন ডলার।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) সাপ্তাহিক হালনাগাদ প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। 

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত এক সপ্তাহে গ্রস রিজার্ভ কমেছে ৫৩ কোটি ডলার। বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাবে গত ২১ মার্চ সঞ্চিত বিদেশি অর্থের পরিমাণ ছিল ২৫ দশমিক ২৪ বিলিয়ন ডলার। আর আইএমএফের গণনা পদ্ধতি বিপিএম-৬ অনুযায়ী তা ছিল ১৯ দশমিক ৯৮ বিলিয়ন ডলার।

এ ছাড়া কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নিট রিজার্ভের আরেকটি হিসাব রয়েছে। যা শুধু প্রকাশ করা হয় না, শুধুমাত্র আইএমএফকে দেওয়া হয়। জানা গেছে, ওই হিসাবে বর্তমানে দেশের প্রকৃত রিজার্ভ এখন প্রায় সাড়ে ১৭ বিলিয়ন ডলার। যা দিয়ে ৩ মাসের আমদানি ব্যয় মিটবে।

অর্থাৎ, পণ্য কেনা বাবদ মাসিক প্রায় ৬ বিলিয়ন ডলার করে দায় পরিশোধ করা হয়। নিয়ম অনুযায়ী যেকোনো দেশের ন্যূনতম ৩ মাসের আমদানি খরচের সমান রিজার্ভ থাকতে হয়। বাংলাদেশেরও সেই পরিমাণ রিজার্ভ রয়েছে।

;

ইসলামী ব্যাংকে বঙ্গবন্ধুর জীবনাদর্শের উপর আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির উদ্যোগে এবং বঙ্গবন্ধু পরিষদ ইসলামী ব্যাংক ইউনিটের সহযোগিতায় “বঙ্গবন্ধুর জীবনাদর্শ ও বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবন” শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মবার্ষিকী এবং স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষ্যে ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন। ব্যাংকের ম্যানেজিং ডাইরেক্টর ও সিইও মুহাম্মদ মুনিরুল মওলার সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বঙ্গবন্ধু পরিষদের সাধারণ সম্পাদক আ.ব.ম ফারুক, ইসলামী ব্যাংকের পরিচালক, মুক্তিযোদ্ধা মো. জয়নাল আবেদীন, বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান শিক্ষক কর্মচারী কল্যাণ ট্রাস্টের সচিব অধ্যক্ষ মো. শাহজাহান আলম সাজু, বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক একেএম আফজালুর রহমান বাবু, বঙ্গবন্ধু পরিষদের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ডাঃ শেখ আব্দুল্লাহ আল মামুন। স্বাগত বক্তব্য দেন বঙ্গবন্ধু পরিষদ ইসলামী ব্যাংক ইউনিটের সভাপতি মো. মোজাহারুল ইসলাম মেহেদী। অনুষ্ঠানে প্রধান কার্যালয়ের নির্বাহী ও কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।

;

চীনের সঙ্গে এফটিএ করতে সম্ভাব্যতা সমীক্ষা প্রতিবেদন বিনিময়



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
চীনের সঙ্গে এফটিএ করতে সম্ভাব্যতা সমীক্ষা প্রতিবেদন বিনিময়

চীনের সঙ্গে এফটিএ করতে সম্ভাব্যতা সমীক্ষা প্রতিবেদন বিনিময়

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যে বাণিজ্য এবং বিনিয়োগ বাড়ানোর লক্ষ্যে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি (এফটিএ) সই করার বিষয়ে যৌথভাবে খসড়া সম্ভাব্যতা সমীক্ষা প্রতিবেদন বিনিময় করেছে দুই দেশ।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) সচিবালয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে এ সমীক্ষা প্রতিবেদন বিনিময় করে বাংলাদেশ ও চীন।

এসময় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব তপন কান্তি ঘোষ, বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন এবং বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

তপন কান্তি ঘোষ বলেন, বাংলাদেশের স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণ বর্তমান সরকারের অর্থনৈতিক অগ্রযাত্রার উল্লেখযোগ্য অর্জন। এ অর্জন বিশ্বে বাংলাদেশের ইতিবাচক ভাবমূর্তি সৃষ্টি এবং বিনিয়োগ ও বাণিজ্যে নতুন সম্ভাবনা তৈরির পাশাপাশি বেশ কিছু চ্যালেঞ্জও তৈরি করবে।

তিনি আরও বলেন, যার মধ্যে স্বল্পোন্নত দেশ হিসাবে উন্নত ও উন্নয়নশীল দেশে পণ্য রপ্তানির সময় শুল্কমুক্ত কোটামুক্ত প্রবেশাধিকার সুবিধা ২০২৬ সালের পরে হারানো এবং মূল্য সংযোজনের হার অন্যতম। এর ফলে বাংলাদেশের রপ্তানি পণ্যকে ওই সব দেশের বাজারে প্রবেশের সময় সাধারণভাবে আরোপিত শুল্কের সম্মুখীন হতে হবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ফলে ওই সকল দেশে বাংলাদেশের রপ্তানি বাজার সংকোচনের সম্ভাবনা রয়েছে।

কবে নাগাদ এফটিএ সই হতে পারে সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে সচিব বলেন, এখনো চুক্তি হয়নি। এখন আলোচনা শুরু হবে। আগামী তিন বছরের মধ্যে চুক্তি সম্পন্ন করতে পারলে ভালো। যদি না হয় আমাদের আলোচনা চালিয়ে যেতে হবে। আলোচনা শেষ না হলে ততোদিন যেন আমাদের এলডিসি হিসাবে এই সুবিধাগুলো তাঁরা দেয় এর জন্য বলবো।

চুক্তির ফলে বাংলাদেশ কি ধরনের সুবিধা পাবে এ বিষয়ে তপন কান্তি ঘোষ বলেন, আমাদের প্রধান রপ্তানি পণ্য গার্মেন্টের বাইরে আরও কিছু পণ্য আছে। রাষ্ট্রদূততের সঙ্গে আলাপকালে তিনি জানিয়েছেন আম ও পাটজাত পণ্যের অনেক সম্ভাবনা আছে। তারপর হস্তশিল্পের বিষয় আছে।

তিনি বলেন, এছাড়া আরও পণ্য আছে। আমরা ইতোমধ্যে চামড়া রপ্তানি করছি। আমরা মানসম্মত চামড়াজাত পণ্য রপ্তানি করতে পারি। চীনে ১৪০ কোটি মানুষ। সেখানে যদি আমরা বৈচিত্র্য পণ্য নিয়ে যেতে পারি, বড় বাজার। চুক্তি হয়ে গেলে বিনিয়োগ বাড়ারও সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানান তিনি।

তপন কান্তি ঘোষ বলেন, আমরা প্রধানত তৈরি পোশাক রপ্তানি করি। ২০২২-২৩ অর্থবছরে আমরা চীনে ৬৭৭ মিলিয় মার্কিন ডলারের পণ্য রপ্তানি করেছি। বিপরীতে চীন থেকে ২২ দশমিক ৯০ বিলিয়ন ডলার আমদানি করা হয়েছে।

সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন বলেন, বাংলাদেশে চীনের বড় বিনিয়োগ রয়েছে। এখন চীন বাংলাদেশে দ্বিতীয় বৃহৎ বিনিয়োগকারী দেশ। এফটিএ সই হওয়ার পর বিনিয়োগ আরও বাড়বে। বাংলাদেশ চীনে আম, কাঠাল, আলু, পাটপণ্য, চামড়াজাত পণ্য রপ্তানি করতে পারে।

তিনি আরও বলেন, বর্তমান বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এবং টেকসই অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য এফটিএ করা প্রয়োজন।

অনুষ্ঠানে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে জানানো হয়, এলডিসি উত্তরণ পরবর্তী সম্ভাব্য চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সরকারের অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা অনুসারে বাংলাদেশের রপ্তানি বাজার সংরক্ষণ এবং সম্প্রসারণে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ইতোমধ্যে বাণিজ্যিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন দেশ ও ট্রেড ব্লকের সাথে আঞ্চলিক বাণিজ্য চুক্তি সম্পাদনের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।

;

ভারত থেকে পেঁয়াজ আসছে শুক্রবার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ভারত থেকে পেঁয়াজ আসছে শুক্রবার

ভারত থেকে পেঁয়াজ আসছে শুক্রবার

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশের বাজারে পেঁয়াজের দাম নিয়ন্ত্রণে ভারত থেকে ৫০ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানি করছে সরকার। আগামীকাল শুক্রবার (২৯ মার্চ) এর মধ্যে ১ হাজার ৬৫০ টন পেঁয়াজ দেশে আসতে পারে বলে জানিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) সচিবালয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (আমদানি ও অভ্যন্তরীণ বাণিজ্য অধিশাখা) রেজওয়ানুর রহমান গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, প্রথম পর্যায়ে ১ হাজার ৬৫০ টন পেঁয়াজ ট্রেনে করে দেশে আসছে। শুক্রবারের মধ্যে আসার কথা রয়েছে। অবশিষ্ট পেঁয়াজ পর্যায়ক্রমে আমদানি হবে।

জানা গেছে, দেশের বাজারে পেঁয়াজের দাম অস্বাভাবিক বেড়ে যাওয়ায় ভারত থেকে জিটুজি পদ্ধতিতে পেঁয়াজ আমদানির সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। তবে ভারতের অভ্যন্তরীণ বাজারে দাম বাড়ায় দেশটির সরকার রফতানি বন্ধ করে দেয়। এতে বিপাকে পড়ে বাংলাদেশ। পরে হঠাৎ করে পণ্যটির দাম অনেক বেড়ে যায়।

এর আগে বুধবার (২৭ মার্চ) অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে ভারত থেকে ৫০ হাজার মেট্রিকটন পেঁয়াজ আমদানির একটি প্রস্তাবে নীতিগত অনুমোদন দেয়া হয়।

;