এখনো কি উত্তরের মশা দক্ষিণে যায়, প্রশ্ন হাইকোর্টের



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ডেঙ্গুর বিষয়ে হাইকোর্ট বলেছেন, 'যখন দেখব, হাসপাতালে রোগী ভর্তি বন্ধ হচ্ছে তখনই বুঝব মশার ওষুধ কার্যকর এবং ডেঙ্গুর প্রকোপ রোধ করা গেছে। সারা বছর মশা নিধনে সরকাররে স্থায়ী পরিকল্পনার বিষয়ে আমাদের জানান। একইসঙ্গে মশা নিধনে চলমান অভিযানে কোন ওয়ার্ডে কতজন কর্মী দায়িত্ব পালন করছেন, তারা কখন যাচ্ছেন এবং কি কাজ করছেন তাও জানান।'

ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) আইনজীবী ব্যারিস্টার তৌফিক ইনাম টিপু মন্তব্যের 'ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা কমেছে' প্রেক্ষিতে মঙ্গলবার (২০ আগস্ট) বিচারপতি তারিক-উল হাকিম ও বিচারপতি মো. সোহরাওয়ার্দী সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের দ্বৈত বেঞ্চ এসব কথা বলেন।

আদালত বলেন, 'ঈদে মানুষ ঢাকা ছেড়ে বাড়ি যাওয়ায় মশা কামড়াতে পারেনি। এখন আবার মানুষ ঢাকায় এসেছে, তাই এক সপ্তাহ পর বোঝা যাবে ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী কমেছে কি না। আপনারা (সিটি করপোরেশন) সারাদেশে তো আর ওষুধ ছিটান না। তাই সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা কমলেও সেটাতো আপনাদের কর্মকাণ্ডের কারণে হয়নি। বাই ন্যাচারালই কমছে।'

এ সময় আদালত আইনজীবীকে বলেন, 'মশা মারার নতুন ওষুধ এনেছেন? নতুন ওষুধে কি মশা মরে? নাকি আবার উত্তরের মশা উড়ে দক্ষিণে চলে যায়?।'

এর প্রেক্ষিতে সিটি করপোরেশনের আইনজীবী বলেন, 'নতুন ঔষধ কার্যকর। গত ১১ আগস্ট থেকে তা ছিটানো হচ্ছে।'

এ পর্যায়ে আদালত বলেন, 'আমরা যখন দেখব হাসপাতালে রোগী ভর্তি বন্ধ হচ্ছে, তখনই বুঝব যে মশার ঔষধ কার্যকর এবং ডেঙ্গুর প্রকোপ রোধ করা গেছে।'

মঙ্গলবার শুনানির শুরুতে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল কাজী মাঈনুল হাসান আদালতকে বলেন, 'স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় এরই মধ্যে সিটি করপোরেশনকে অর্থ বরাদ্দ দিয়েছে, জনবলের বাড়ানো জন্য বলেছে।'

তখন আদালত জানতে চান এই অর্থ আর জনবল কী যথাযথভাবে কাজে লাগানো হচ্ছে? এর উত্তরে সিটি করপোরেশনের আইনজীবী বলেন, 'মনিটরিং করা হচ্ছে এবং কাজ হচ্ছে। ওয়ার্ডের কর্মীরা কাজ করে যাচ্ছে। কর্মীদের জিপিএস ট্র্যাকিংয়ের মাধ্যমে নজরদারি করা হচ্ছে।'

এ সময় আদালত বলেন, 'এভাবে বললে হবে না, কী কাজ হচ্ছে? কে কে কোথায় কাজ করছে? তা বিস্তারিতভাবে আমাদের কাছে দাখিল করুন।'

এরপর আদালত এ বিষয়ে পরবর্তী শুনানির জন্য আগামী সোমবার (২৬ আগস্ট) দিন ধার্য করেন। এছাড়া ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে কত রোগী এখন হাসপাতালে ভর্তি আছে প্রতিদিন কেমন ভর্তি হচ্ছে সে তথ্য রাষ্ট্রপক্ষকে জানাতে বলেন।

গত ৩০ জুলাই মশা নিয়ন্ত্রণে কার্যকর ওষুধ কবে আসবে তা হলফনামা আকারে জানাতে নির্দেশ দেন হাইকোর্ট। তার আগে গত ২৫ জুলাই ডেঙ্গু মশা নিয়ন্ত্রণে সমন্বিত ক্রাশ প্রোগ্রাম চালাতে ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনকে মঙ্গলবার (৩০ জুলাই) পর্যন্ত সময় দেন হাইকোর্ট।

গত ১৪ জুলাই রাজধানীতে ডেঙ্গু নির্মূল ও ধ্বংসে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিলেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া বাহিত রোগের বিস্তার রোধে পদক্ষেপ নিতে বলেন ডিএসসিসি ও ডিএনসিসিকে। এছাড়া রুল জারি করে ২২ জুলাইর মধ্যে ডেঙ্গু নিধনে গৃহীত পদক্ষেপের তথ্য জানাতে বলেন আদালত।

পরে ২২ জুলাই দুই সিটি প্রতিবেদনে জানায়, জনসচেতনতা কর্মসূচির পাশাপাশি ওষুধ প্রয়োগ করা হচ্ছে। আদালত এ প্রতিবেদনে অসন্তুষ্ট হয়ে ২৫ জুলাই দুই সিটির প্রধান দুই স্বাস্থ্য কর্মকর্তাকে তলব করেন।

   

পদে থেকেই উপজেলায় প্রার্থী হতে পারবেন ইউপি চেয়ারম্যানরা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

পদত্যাগ না করেই ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানরা উপজেলা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারবেন বলে আদেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ ও বিচারপতি মো. বজলুর রহমানের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন ড. শাহদীন মালিক।

কুষ্টিয়া ও সিলেটের দুটি উপজেলা নির্বাচনের ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানদের রিটের পরিপ্রেক্ষিতে এমন আদেশ দিয়েছেন আদালত।

;

কুমিল্লায় পারভেজ হত্যা: ইউপি চেয়ারম্যানসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কুমিল্লা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

কুমিল্লা আদর্শ সদর উপজেলার ছাত্রদল নেতা পারভেজ হত্যা মামলায় একই উপজেলার কালিবাজার ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান সেকান্দার আলীসহ ১৪ আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছে কুমিল্লার আদালত।

সোমবার (২২ এপ্রিল) দুপুরে কুমিল্লার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ ২য় আদালতের বিচারক নাসরিন জাহান এ রায় দেন।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন- বাদী পক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট শরিফুল ইসলাম। দণ্ডপ্রাপ্তদের মধ্যে ১১ জন আদালতে উপস্থিত ছিলেন ও ৩ পলাতক রয়েছেন।

দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- কুমিল্লা জেলার কোতোয়ালি থানার ধনুয়াখালী এলাকার মৃত হাজী মো. আব্দুর রহমানের ছেলে মো. সেকান্দর আলী (৬৪), একই এলাকার আব্দুল লতিফের ছেলে মো. শাহীন (৩৯), সৈয়দপুর এলাকার আব্দুস সাত্তার এর ছেলে মো. সাদ্দাম হোসেন (৩২), কমলাপুর এলাকার মো. মোজাম্মেল হকের ছেলে মো. সাইফুল ইসলাম (২১), যশপুর এলাকার মৃত আহমেদ আলীর ছেলে মফিজ ভান্ডারী, কমলাপুর দক্ষিণপাড়া এলাকার মো. জয়নাল মাস্টারের ছেলে মো. কায়সার (৩২), কমলাপুর এলাকার মৃত মনিরের ছেলে মো. রিয়াজ (৩৩), মনশাসন এলাকার শফিক মেম্বার এর ছেলে বিল্লাল, কমলাপুর এলাকার মৃত আব্দুর রহমান এর ছেলে কামাল হোসেন, কালির বাজার ইউনিয়নের আবদুল ওহেদ এর ছেলে মো. ইব্রাহীম খলিল (৪৫), রায়চোঁ এলাকার ইমদাদুল হকের ছেলে মেহেদী হাসান, সৈয়দপুর এলাকার মৃত হাজী সিরাজুল ইসলামের ছেলে জয়নাল আবেদীন, বুড়িচং উপজেলার ময়নামতি ইউনিয়নের মৃত হারুন অর রশিদের ছেলে আব্দুল কাদের, নারায়নসার এলাকার মৃত আশ্রাব আলীর ছেলে আনোয়ার।

মামলার তথ্যমতে, ২০২০ সালের ১০ জুন কুমিল্লা জেলার আদর্শ সদর উপজেলার কালির বাজার ইউনিয়নের কমলাপুর বাজারের দক্ষিণ পাশে কবরস্থান সংলগ্ন বাগানে তৎকালীন ছাত্রদল নেতা পারভেজকে নির্মমভাবে হত্যা করে তৎকালীন ইউপি চেয়ারম্যান সেকান্দর আলী এবং তার বাহিনীর ক্যাডারেরা।

বাদীপক্ষের আইনজীবী মো. শরিফুল ইসলাম জানান, এই চাঞ্চল্যকর পারভেজ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় নিহতের মা বাদী হয়ে এজাহারে ১৪ জনের নাম উল্লেখ করে থানায় মামলা করে। এই ঘটনায় চারজন আসামির ১৬৪ ধারা জবানবন্দি ও ৩১ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণের পর আদালত ১৪ জন আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডাদেশ দিয়েছেন। রায়ের সময় ১৪ জন আসামির মধ্যে ১১ জন আসামি আদালতে উপস্থিত ছিলেন বাকী ৩ জন আসামি পলাতক রয়েছেন।

;

চট্টগ্রামে অস্ত্র-গুলি উদ্ধারের মামলায় যুবকের ২২ বছর কারাদণ্ড



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রামের রাউজান থানায় রাবার বাগান থেকে ৫ বছর আগের অস্ত্র-গুলি উদ্ধারের একটি মামলায় মো. আলমগীর নামরে এক যুবকের ২২ বছরের কারাদণ্ডের দিয়েছেন আদালত।

সোমবার (২২ এপ্রিল) চট্টগ্রামের সপ্তম অতিরিক্ত দায়রা জজ ও স্পেশাল ট্রাইব্যুনাল-১৫ এর বিচারক আ স ম শহীদুল্লাহ কায়সার এ রায় দেন।

দণ্ডপ্রাপ্ত মো. আলমগীর প্রকাশ আলম ডাকাত (৪৬) রাউজান পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ড ছিদ্দিক চৌধুরী বাড়ির মো .আবদুল ছাত্তারের ছেলে।

মামলার সূত্রে জানা যায়, ২০১৯ সালের ২০ নভেম্বর রাউজান থানার পূর্ব রাউজান গ্রাম রাবার বাগান ঘোড়া সামছু টিলার এলাকা থেকে মো. আলমগীরকে গ্রেফতার করা হয়। এ সময় দেশি তৈরি কারখানা থেকে ১০টি দেশি তৈরি শর্টগান সদৃশ বন্দুক, ১টি গ্যাস গান, ৫টি দেশীয় তৈরি পাইপ গান, ১টি পুরাতন ম্যাগাজিন, ৭টি কার্তুজের খোসা, ৩টি দেশীয় তৈরি এক নালা বন্দুক ও ২৭টি কাঠের বাটসহ দেশীয় তৈরি অস্ত্রের সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় রাউজান থানার তৎকালীন উপপরিদর্শক (এসআই) মো. সাইমুল ইসলাম বাদী হয়ে অস্ত্র আইনে মামলা করেন। মামলার তদন্ত শেষে আদালতে অভিযোগপত্র দিলে ২০২১ সালের ২১ অক্টোবর আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে এ মামলার বিচার শুরু হয়।

আদালতের বেঞ্চ সহকারী হাফেজ আহম্মেদ জানান, সাক্ষ্য প্রমাণে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় আসামি মো. আলমগীরকে অস্ত্র উদ্ধারের জন্য ১৫ বছর সশ্রম কারাদণ্ড, ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড, অনাদায়ে আরও ৩ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

কার্তুজের জন্য ৭ বছর কারাদণ্ড, ১০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে আরও ২ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড। মোট ২২ বছর কারাদণ্ড দিলেও দুটি কারাদণ্ড একসঙ্গে চলবে, আসামি আলমগীরকে ১৫ বছর কারাদণ্ড ভোগ করতে হবে। রায়ের সময় আসামি আদালতে উপস্থিত ছিলেন। সাজা পরোয়ানামূলে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

;

স্ত্রী জামিন পেলেও পাননি ডেইলি স্টারের সাবেক নির্বাহী সম্পাদক



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

গৃহকর্মীর ‘অবহেলাজনিত মৃত্যু’র মামলায় ডেইলি স্টারের সাবেক নির্বাহী সম্পাদক সৈয়দ আশফাকুল হকের স্ত্রী তানিয়া খন্দকারের জামিন মঞ্জুর করেছেন হাইকোর্ট। পাশাপাশি আশফাকুল হককে কেন জামিন দেওয়া হবে না তা জানতে চেয়ে রুল জারি করা হয়েছে।

সোমবার (২২ এপ্রিল) হাইকোর্টের বিচারপতি মো. রেজাউল হাসান ও বিচারপতি ফাহমিদা কাদেরের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এই আদেশ দেন।

জামিন আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মো. খুরশীদ আলম খান। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল আবু মোহাম্মদ (এএম) আমিন উদ্দিন।

শুনানির পর খুরশীদ আলম গণমাধ্যমকে জানান, এটা জামিনযোগ্য অপরাধ। আশফাকুল হককে কেন জামিন দেওয়া হবে না তা জানতে চেয়ে রুল জারি করা হয়েছে এবং তানিয়া খন্দকারকে অন্তর্বতীকালীন জামিন দিয়েছেন।

এর আগে গত ২১ মার্চ ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেনের আদালত তাদের জামিন না মঞ্জুর করেন।

গত ৬ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবাসিক ভবনের নবম তলা থেকে পড়ে এক কিশোরী গৃহকর্মীর মৃত্যু হয়। প্রীতি ওড়ান নামের ১৫ বছর বয়সী ওই কিশোরী ওই ভবনের বাসিন্দা ডেইলি স্টারের সাবেক নির্বাহী সম্পাদক সৈয়দ আশফাকুল হকের বাসায় কাজ করতেন।

এ ঘটনায় ৭ জানুয়ারি সৈয়দ আশফাকুল হক, তার স্ত্রী তানিয়া খন্দকারের বিরুদ্ধে মামলাটি দায়ের করেন গৃহকর্মী প্রীতির বাবা লুকেশ ওড়ান।

মামলায় অবহেলাজনিত মৃত্যুর অভিযোগে ৩০৪ (ক) ধারায় অভিযোগ করা হয়। এরপর ৬ জানুয়ারি তাদের গ্রেফতার করা হয়। ৭ জানুয়ারি আদালত আসামিদের রিমান্ড ও জামিনের আবেদন নাকচ করে তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। তাদের তিন দিন জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ দেন আদালত। এরপর ১৩ ফেব্রুয়ারি ১০ দিনের রিমান্ড আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত তাদের চার দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন । ১৮ ফেব্রুয়ারি রিমান্ড শেষে তাদের কারাগারে পাঠানো হয়।

ঘটনার পরিক্রমায় গত ২ এপ্রিল ডেইলি স্টার থেকে সৈয়দ আশফাকুল হককে অব্যাহতি দেওয়া হয়।

;