জেএসসি

যশোর বোর্ডে শীর্ষে সাতক্ষীরা, তলানিতে কুষ্টিয়া

  • ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, যশোর
  • |
  • Font increase
  • Font Decrease

জেএসসি উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা

জেএসসি উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা

যশোর শিক্ষা বোর্ডে জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) পরীক্ষায় পাসের হার ৯১ দশমিক শূন্য ৮ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৯ হাজার ৭৫৫ শিক্ষার্থী। এ বোর্ডের জেলাভিত্তিক ফলে শীর্ষে সাতক্ষীরা আর তলানিতে রয়েছে কুষ্টিয়া জেলা।

মঙ্গলবার (৩১ ডিসেম্বর) জেএসসি পরীক্ষার প্রকাশিত ফলে যশোর বোর্ডের অধীনে ১০ জেলার পাসের হারের এ চিত্র উঠে এসেছে।

বিজ্ঞাপন

এদিন দুপুরে যশোর প্রেসক্লাব মিলনায়তনে পরীক্ষার ফল ঘোষণা করেন যশোর শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক প্রফেসর মাধব চন্দ্র রুদ্র।

প্রকাশিত ফলে দেখা যায়, প্রথম স্থানে থাকা সাতক্ষীরা জেলায় ২৫ হাজার ৬৩৭ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ২৪ হাজার ২২৮ জন উত্তীর্ণ হয়েছে। পাসের হার ৯৪ দশমিক ৫০। দ্বিতীয় স্থানে খুলনা জেলায় ৩১ হাজার ৯২২ পরীক্ষার্থীর মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছে ২৯ হাজার ৯১৭ শিক্ষার্থী। পাসের হার ৯৩ দশমিক ৭২ শতাংশ। তৃতীয় স্থানে যশোর জেলায় ৩৬ হাজার ৫৮৫ পরীক্ষার্থীর মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছে ৩৩ হাজার ৫২৯ জন। পাসের হার ৯১ দশমিক ৬৫।

বিজ্ঞাপন

চতুর্থ স্থানে বাগেরহাট জেলায় ১৮ হাজার ৯০৬ পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১৭ হাজার ২৭৩ জন উত্তীর্ণ হয়েছে। পাসের হার ৯১ দশমিক ৩৬। পঞ্চম স্থানে মাগুরা জেলায় ১৫ হাজার ৩৬৪ পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১৩ হাজার ৯৩৫ জন উত্তীর্ণ হয়েছে। পাসের হার ৯০ দশমিক ৭০। ষষ্ঠ স্থানে মেহেরপুর জেলায় ১১ হাজার ৬৪২ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১০ হাজার ৪৯৮ জন উত্তীর্ণ হয়েছে। পাসের হার ৯০ দশমিক ১৭। সপ্তম স্থানে ঝিনাইদহ জেলায় ২৮ হাজার ৬৭৮ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছে ২৫ হাজার ৭৬১জন। পাসের হার ৮৯ দশমিক ৮৩ শতাংশ।

অষ্টম স্থানে চুয়াডাঙ্গা জেলায় ১৭ হাজার ২৭৫ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছে ১৫ হাজার ৩৯০ জন। পাসের হার ৮৯ দশমিক শূন্য ৯ শতাংশ। নবম স্থানে নড়াইল জেলায় ১২ হাজার ২১৬ পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১০ হাজার ৮৪৬ জন। পাসের হার ৮৮ দশমিক ৭৯। দশম স্থানে কুষ্টিয়া জেলায় ৩৫ হাজার ৬০৪ জনের মধ্যে ৩১ হাজার ৫৯৯ পরীক্ষার্থী উত্তীর্ণ হয়েছে। পাসের হার ৮৮ দশমিক ৭৫ শতাংশ।

পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক প্রফেসর মাধব চন্দ্র রুদ্র বলেন, জেএসসিতে প্রশ্ন ব্যাংকের মাধ্যমে পরীক্ষা গ্রহণ করা হয়েছে। নির্ভুল প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা দিয়েছে শিক্ষার্থীরা। একই সাথে পারিবারিক সচেতনতা বৃদ্ধি পাওয়ায় পরীক্ষার ফল ভালো হয়েছে।